ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৫তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষার তারিখ জানা যাবে বুধবার

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা কবে থেকে শুরু হবে, তা বুধবার (১০ জানুয়ারি) বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেবে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। ওইদিন পিএসসির ওয়েবসাইটে পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি প্রকাশ করা হবে। সোমবার (৮ জানুয়ারি) পিএসসির কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
তারা জানান, ২০ জানুয়ারির পর থেকে যেকোনো দিন লিখিত পরীক্ষা শুরু করা হতে পারে। তবে ২৩ জানুয়ারি পরীক্ষা শুরুর সম্ভাবনা বেশি।
পিএসসি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন জানিয়েছেন, ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি যেকোনো সময় প্রকাশ করা হবে। ২০ জানুয়ারির পর যেকোনো দিন লিখিত পরীক্ষা শুরু হতে পারে। বিজ্ঞপ্তিতে পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি থাকবে।
গত ২৭ নভেম্বর থেকে ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে হরতাল-অবরোধে অস্থিতিশীলতা ও নির্বাচনী তৎপরতার কারণে প্রার্থীরা পরীক্ষা পেছানোর দাবি তোলেন। তাদের দাবির মুখে পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করে পিএসসি।
২০২৩ সালে ১৯ মে ৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নেন দুই লাখ ৬৮ হাজার ১১৯ জন। ৬ জুন প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ১২ হাজার ৭৮৯ জন।
বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী—৪৫তম বিসিএসে দুই হাজার ৩০৯ জন ক্যাডার নেওয়া হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ হবে চিকিৎসায়। সহকারী ও ডেন্টাল সার্জন মিলিয়ে চিকিৎসা ক্যাডারে ৫৩৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এরপর সবচেয়ে বেশি নিয়োগ পাবেন শিক্ষা ক্যাডারে।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় সুখবর

এমপিওভুক্ত ১৮ হাজার ৮৯৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৪১ হাজার ৬২৭ জন প্রার্থীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন এনটিআরসিএর সহকারী পরিচালক ফয়জার আহমেদ।
তিনি বলেন, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রার্থীর অনুকূলে নিয়োগপত্র প্রদান নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা টেলিটকের ওয়েবসাইট http://ngi.teletalk.com.bd ব্যবহার করে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে নিয়োগপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।
নিয়োগপত্র প্রদানের আগে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটি প্রার্থীর প্রাসঙ্গিক সনদ ও এনটিআরসিএর সুপারিশপত্র পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে।
যদি প্রার্থী নিয়োগ গ্রহণ করেন, তবে যোগদানের সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে ওয়েবসাইটের ‘Joining Status’ অপশনে ‘Yes’ ক্লিক করে তথ্য নিশ্চিত করতে হবে। প্রার্থী যোগদান না করলে, ‘No’ ক্লিক করে তার কারণ উল্লেখ করতে হবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

৪৯তম বিশেষ বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষা আগামী ১০ অক্টোবর ঢাকা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা সকাল দশটায় শুরু হয়ে শেষে হবে দুপুর বারোটায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, উক্ত পরীক্ষার হলভিত্তিক আসনবিন্যাস ও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পরবর্তী সময়ে সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইট ও দৈনিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন আগামীকাল

৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের জন্য ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
কেন্দ্রীয় সংসদের ২৫ পদে লড়ছেন ১৭৭ জন প্রার্থী, আর হল সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৪৫ জন। ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৯ জন এবং জিএস পদে লড়ছেন ৮ জন প্রার্থী। তবে শেষ মুহূর্তে জিএস পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া। অন্যদিকে হাইকোর্টের রায় স্থগিত হওয়ায় সম্প্রীতির ঐক্য প্যানেলের ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায় নির্বাচন থেকে ছিটকে গেছেন।
এই নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ১১ হাজার ৯১৯ জন। এর মধ্যে নারী ভোটারের হার ৪৮ দশমিক ৮ শতাংশ। মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত চলেছে প্রার্থীদের প্রচার। দিনভর বিভিন্ন প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ক্যাম্পাসজুড়ে প্রচারণা চালান।
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন প্যানেলের জিএস প্রার্থী শাকিল আলী বলেন, সব হলের শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো কঠিন। তবে যারা শিক্ষার্থীদের পক্ষে থেকে কাজ করেছেন, শিক্ষার্থীরা নিশ্চয়ই তাদেরই বেছে নেবেন।
ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের জিএস প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীরা যোগ্য, নৈতিকভাবে সৎ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কাজ করবেন— এমন প্রার্থীদের নির্বাচিত করবেন বলে আশা করি।
২২৪ বুথে ভোট, নিরাপত্তায় পুলিশ-আনসার
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হলে মোট ২২৪টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে। ব্যালট পেপারে টিক চিহ্নের মাধ্যমে ভোট দিতে হবে। প্রতি ২০০ ব্যালট পেপারের জন্য একটি ব্যালট বাক্স থাকবে। কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ভোটের জন্য আলাদা ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে।
ভোট সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৭ জন শিক্ষক পোলিং অফিসার ও ৬৭ জন সহকারী অফিসার। নিরাপত্তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি গেটে মোতায়েন থাকবেন এক হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য। এছাড়া ভোটকেন্দ্রে আনসার সদস্যরা দায়িত্বে থাকবেন।
দুই হলে হবে না হল সংসদের ভোট
বেগম সুফিয়া কামাল হল ও নওয়াব ফয়জুন্নেছা হলে সব প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হওয়ায় সেখানে শুধু কেন্দ্রীয় সংসদের ভোটগ্রহণ হবে। বেগম সুফিয়া কামাল হলে ১৫ পদের ১০টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থী জয়ী হয়েছেন, বাকি পাঁচটি পদ শূন্য রয়েছে। নওয়াব ফয়জুন্নেছা হলে ১৫ পদের মধ্যে ছয়টিতে প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন, বাকি ৯টি পদ শূন্য আছে।
প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক
গতকাল সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করা হয়। কেন্দ্রীয় সংসদের ১৬৩ জন এবং হল সংসদের ৪০৩ জন প্রার্থী পরীক্ষার নমুনা দিয়েছেন। তবে বাধ্যতামূলক হওয়া সত্ত্বেও ৫৬ জন প্রার্থী নমুনা দেননি।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হলো আজ। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভিপি, জিএস, এজিএসসহ ডাকসুতে পদ আছে মোট ২৮টি। এর মধ্যে এবার ডাকসুর ১২টি সম্পাদকীয় পদের ৯টিতে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা জয়ী হলেন। বাকি তিনটি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ হলো ১৩টি।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টার পর সিনেট ভবনে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. জসীম উদ্দিন।
কে কোন পদে জয়ী হলেন:
ডাকসু নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে জয়ী হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী সাদিক কায়েম। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস এম ফরহাদ এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী হয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন ফাতেমা তাসনিম জুমা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ইকবাল হায়দার, কমন রুম রিডিং রুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে উম্মে ছালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে জসীমউদ্দিন খান, সমাজসেবা সম্পাদক পদে যুবাইর বিন নেছারী (স্বতন্ত্র), ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদে মাজহারুল ইসলাম, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে এম এম আল মিনহাজ, মানবাধিকার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক পদে মো. জাকারিয়া, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ (স্বতন্ত্র), গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সানজিদা আহমেদ তন্বি (স্বতন্ত্র), ক্রীড়া সম্পাদক পদে আরমান হোসেন এবং ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে আসিফ আব্দুল্লাহ জয়ী হয়েছেন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি’র আবাসিক হলে পাঠাগার উদ্বোধন, রয়েছে মেডিসিন কর্ণার

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাহ আজিজুর রহমান আবাসিক হলে শীততাপনিয়ন্ত্রিত পাঠাগার উদ্বোধন করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। এছাড়া পাঠাগারে উন্নত মানের ঔষধ সরবারাহের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে আবাসিক হলের দক্ষিণপার্শ্বে এ লাইব্রেরি উদ্বোধন করা হয়। পাশাপাশি হল ডিবেটিং সোসাইটি কক্ষ, মেডিসিন কর্ণার, সেলুন ঘর, ক্যান্টিন, গেম কর্ণার পরিদর্শন করেন উপাচার্য।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, হল প্রোভস্ট অধ্যাপক ড. এটিএম মিজানুর রহমান-সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও আবাসিক হলের শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, এই পাঠাগারে ২৮ জন শিক্ষার্থীর পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে এবং সম্পূর্ণ শীততাপনিয়ন্ত্রত। লাইব্রেরির আসন সংখ্যা বৃদ্ধি ও বর্ধিতকরণ কার্যক্রম চলমান। এছাড়া, উন্নত মানের ঔষধ সরবারাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থী আকাশ বলেন, আমাদের হল প্রভোস্ট স্যার অনেক আন্তরিক। তিনি শিক্ষার্থীদের কথা গুলো শুনেন এবং সেটা বাস্তবায়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। আমরা ইতোমধ্যে সুপেয় পানি, ওয়াইফাই, মেডিসিন কর্ণার, সেলুন ঘর, ক্যান্টিন, গেম কর্ণার, পাঠাগার পেয়েছি। এতে স্যারকে কৃতজ্ঞতা জানাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্য হলে এমন সুযোগ-সুবিধা নাই যেটা আমরা পাচ্ছি।
এ সময় অধ্যাপক ড. এটিএম মিজানুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীরা আবাসিক হলে ফি প্রদান করে থাকে। এই উদ্যোগ নিতে শিক্ষার্থীরা শতভাগ সহযোগিতা করেছে অন্যথায় এটা কখনো সম্ভব ছিল না। তাদের চাহিদা পূরণে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা। যতটুকু পেরেছি, চেষ্টা করেছি। আশা করি, তাদের মূল্যবান সময়টুকু পড়াশোনার কাজ লাগাবে এবং সফলতার সর্বোচ্চ শেখরে পৌঁছাবে।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে গেছি এই ভেবে যে শিক্ষার্থীরা পরিবর্তন চায়। তোমাদের মধ্যে যে ঐক্যবদ্ধ পরিলক্ষিত হয়েছে সেটি আগামীতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। আমি বিশ্বাস করি, তোমরা পরিবর্তনে বিশ্বাস করো, আগামীর বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।
এসময় তিনি শিক্ষার্থীদের দুইটা এসির ব্যবস্থা করে দিবেন বলে আশ্বাস দেন তবে শর্ত আরোপ করে দেন এই পাঠাগারকে হাহাকার সৃষ্টি করা যাবে না।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি