জাতীয়
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় এ ভাষণ শুরু করেন তিনি। তার এই ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনে একযোগে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের শুরুতে তিনি সবাইকে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
এর আগে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের ইশতেহার নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন দলটির প্রধান শেখ হাসিনা।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুলভোটে বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ’৭৫-পরবর্তী সময়ে চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে বর্তমান মেয়াদ শেষ করতে যাচ্ছে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণের শুরুতে ৭৫-এ নিহত তার নিজের পরিবার এবং বিএনপি-জামায়াত জোটের অগ্নিসন্ত্রাস ও পেট্রোল বোমা হামলায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের স্মরণ করেন। আহত ও স্বজনহারা পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
অবসরের আগে সচিব ও গ্রেড-১ পদে দুই কর্মকর্তার পদোন্নতি
অবসরে যাওয়ার আগে সচিব ও গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি পেয়েছেন সরকারের দুই কর্মকর্তা। তারা হলেন- মোহাম্মদ ফারুক আলম ও মো. হাবিবুর রহমান।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) সদস্য মোহাম্মদ ফারুক আলমকে অতিরিক্ত সচিব থেকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
পদোন্নতির পর তাকে অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার সুবিধার্থে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
এছাড়া আরেক প্রজ্ঞাপনে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান হোছাইনীকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
পদোন্নতির পর তাকেও অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার সুবিধার্থে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বাংলাদেশ শ্রম আইন সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: ড. ইউনূস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শ্রম আইন সংস্কারে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেন আরও বেশি বিদেশি ক্রেতা আকর্ষণ করা যায়। আমরা আমাদের শ্রম আইনকে বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে চাই। এটি আমার অঙ্গীকার।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মার্কিন শ্রম ও ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার শ্রম আইন সংস্কারের জন্য বিশেষ দূত নিয়োগ করেছে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার সংগঠন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং পশ্চিমা দেশগুলোর উদ্বেগ মোকাবিলার জন্য কাজ করছে।
প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মার্কিন শ্রম দপ্তরের উপ-অর্থ সচিব থিয়া মেই লি এবং আন্তর্জাতিক শ্রম বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি ফে রদ্রিগেজ।
সাক্ষাৎকালে এই দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র, বৈশ্বিক শ্রম অধিকার সংগঠন এবং বাংলাদেশ থেকে পোশাক ও জুতা ক্রয়কারী শীর্ষ আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো অধ্যাপক ইউনূসের শ্রম আইন সংস্কারের উদ্যোগকে সমর্থন করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে কেউ নিহত হয়নি: ডিএমপি
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল কলেজ ও ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হওয়া সংঘর্ষে কেউ নিহত হয়নি বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। অপপ্রচার থেকে সবাইকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে তারা।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত ১৬ নভেম্বর ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হাওলাদার ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে গত ১৮ নভেম্বর তার মৃত্যু হয়। ওইদিন রাতে তার পরিবার ও কলেজের কিছু শিক্ষার্থী ভুল চিকিৎসায় তার মৃত্যু হয়েছে অভিযোগ করে হাসপাতালে ভাঙচুর চালায়। ২০ নভেম্বর পুনরায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ৫০০/৬০০ শিক্ষার্থী ওই হাসপাতালে এসে ভাঙচুর চালায়। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এ সময় প্রতিবাদকারীদের চাপে হাসপাতালের পরিচালক ৪ জন ডাক্তার ও ২ জন শিক্ষার্থীসহ অভিজিতের চিকিৎসা সংক্রান্ত একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
কিন্তু ওই সময় হাসপাতাল চত্বরে অবস্থানরত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা তা প্রত্যাখ্যান করে। সন্ধ্যার পর স্থানীয় শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করতে আসে। এ সময় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা সমঝোতা না মানায় উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের দুই ছাত্র আহত হয়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
তিনি আরও জানান, গতকাল ২৪ নভেম্বর আনুমানিক দুপুর ২টার দিকে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পুনরায় ভাঙচুর চালায়। এক পর্যায়ে তারা শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ (২৫ নভেম্বর) শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজের প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার শিক্ষার্থী জমায়েত হয়ে আনুমানিক সকাল ১১টার সময় ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করে। আগে থেকে পুলিশ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের সামনে অবস্থান করে। কিন্তু উচ্ছৃঙ্খল ও মারমুখী শিক্ষার্থীরা পুলিশের বাধা প্রতিহত করে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের দিকে অগ্রসর হয়। পরে যাত্রাবাড়ী মোড়ে পুলিশ পুনরায় বাধা প্রদান করলেও তারা বাধা অতিক্রম করে ওই কলেজে পৌঁছে ব্যাপক ভাঙচুর-লুটপাট চালায়।
ডিএমপির মুখপাত্র বলেন, ৩৫টি বিভিন্ন কলেজ শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ইউনাইটেড কলেজ অব বাংলাদেশ (ইউসিবি) নামে একটি ফোরাম গঠিত হয়। অপরপক্ষে রাজধানীর ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা কলেজ, মিরপুর বাংলা কলেজ ও সরকারি কবি নজরুল কলেজ মিলে সাত কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের একটি জোট রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎয়ের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ৩৫ কলেজের ফোরাম ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও পরস্পরের প্রতি ঘৃণার মনোভাব সৃষ্টি হয়।
এ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আজ সকাল ৭টা থেকে সূত্রাপুর ও ডেমরা এলাকায় পর্যাপ্ত জনবল মোতায়েন করা হয়। মোতায়েন করা পুলিশ সদস্যরা অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু উচ্ছৃঙ্খল ও মারমুখী শিক্ষার্থীরা পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের দিকে অগ্রসর হয়ে ওই কলেজে হামলা চালায়। পুলিশ যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য অতিরিক্ত বল প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে। পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় পুলিশ শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তা সত্ত্বেও উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং হামলা ও লুটতরাজে জড়িয়ে পড়ে।
ডিএমপির মুখপাত্র আরও বলেন, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজ এবং ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষের জেরে প্রায় ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উল্লিখিত ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন মর্মে অনেকেই অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যা মোটেই সঠিক নয়। সংশ্লিষ্ট সবাইকে এরূপ অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
নজরুল, সোহরাওয়ার্দী ও মোল্লা কলেজের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা ও ভাঙচুরের প্রতিবাদে সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার পর থেকে এ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঋণের প্রলোভনে শাহবাগে লাখো মানুষের সমাবেশের চেষ্টা
ঋণ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে রাজধানীর শাহবাগে জনসমাগমের চেষ্টা করেছে একটি সংগঠন। সমাবেশে আসা লোকদের এক লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে লোভ দেখায় সংগঠনটি। প্রলোভনে পড়া লোকজন ও শাহবাগ থানা-পুলিশ এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রলোভনে পড়া লোকজন বলছেন, ‘অহিংস গণ–অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, বিদেশে পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। শাহবাগে যাঁরা উপস্থিত হবেন, তাঁদের এক লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে।
পুলিশ ও শাহবাগে আসা লোকজন বলছেন, এমন প্রলোভনে পড়ে গতকাল রোববার দিবাগত রাত একটার পর সারা দেশ থেকে বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে সাধারণ মানুষ ঢাকায় আসতে শুরু করেন।
পরে পুলিশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আসা লোকজনকে বুঝিয়ে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করেন।
আজ সোমবার সকাল সাতটার দিকে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রচণ্ড যানজট দেখা যায়। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও পুলিশ আসা লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের বুঝিয়ে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করেন। পরে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বাসে আসা বেশ কিছু ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের বেশির ভাগই জানেন না, শাহবাগে ঠিক কী হবে। তাঁরা বলেন, তাঁদের এক লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে, এমন কথা বলা হয়েছে। এ জন্যই তাঁরা এসেছেন।
কয়েকজন ব্যক্তির ভাষ্য, তাঁদের কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ এক হাজার করে টাকা নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহাবুদ্দিন শাহিন বলেন, ‘অহিংস গণ–অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন শাহবাগে অনেক মানুষ জমায়েত করার জন্য অনুমতি চেয়েছিল। পুলিশ অনুমতি দেয়নি।
এমআই