পুঁজিবাজার
দুই ঘণ্টায় ১৭৭ শেয়ারের দরপতন, লেনদেনে ধীরগতি

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেনে ধীরগতিতে প্রথম দুই ঘণ্টায় হাতবদল হয়েছে ১৬৪ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৯ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ১ দশমিক ৬১ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৩ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৫৭ ও ২০৮০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ২৬৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৫ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে ঝুঁকি আছে, ছোট বিনিয়োগকারীরা এটা মানতে চান না: অর্থ উপদেষ্টা

পুঁজিবাজারের ছোট বিনিয়োগকারীরা মনে করেন বিনিয়োগ করলেই মুনাফা নিশ্চিত, এই বাজারে যে ঝুঁকি আছে তা তারা মানতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছোট বিনিয়োগকারীদের আরও ভালোভাবে শিক্ষিত করতে ডিএসই ও বিএসইসিকে উদ্যোগ নিতে হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের বন্ড ও সুকুক বাজার উন্মোচন: রাজস্ব স্থিতি, অবকাঠামো বাস্তবায়ন ও ইসলামি মানি মার্কেট উন্নয়ন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দেশে সমস্যা হলো অর্থায়নের অভাব। আমরা যেখানে বসে থাকি সরকারি লোকজন মনে করে সবকিছু দিয়ে দেওয়া যাবে। প্রতিদিন বলে এই দেন, সেই দেন। অর্থের যতটা সামর্থ্য, সেটা আমরা পাচ্ছি না।
তিনি বলেন, ট্যাক্স, নন-ট্যাক্স রেভিনিউ আমাদের অনেক লো। আমাদের দেশে প্রাইভেট সেক্টরের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল। আমাদের চাহিদা অনেক বেশি। বলেন বড় বড় প্রজেক্ট করেন। এখন আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সামাজিক নিরাপত্তা খাতে অর্থায়ন করতে পারছি না। আমরা বলি স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানো দরকার। তারপর শিক্ষার কথা বলেন। টাকা কোথায়?
তিনি আরও বলেন, ট্যাক্স কমানোর কথা বলে। ট্যাক্স কমাতে কমাতে এমন অবস্থা আমরা হয়তো বেতন-ভাতাও পাবো না। সবাই বলে ট্যাক্স কমিয়ে দেন। ট্যাক্সই দিতে চাই না। আমরা শিক্ষকদের দোষ দেই, পড়াচ্ছে না। এই মাইনে দিয়ে কী পড়াবে? আমাদের ট্যাক্স জিডিপি রেশিও ৭ দশমিক ২ শতাংশ। ব্রাজিলে ২৬ শতাংশ ট্যাক্স জিডিপি রেশিও। ওরা ট্যাক্স দেয়, সেবা পায়।
এ সময় অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দেশে ট্যাক্স দেয়, সেবা পায় না। তো লোকজন তো একটু গোসা করবেই। ট্যাক্স দিলাম, আর সেবা পেলাম না। সে জন্য আমি প্রায়ই এনবিআর সদস্যদের বলি ভাই একটু সেবা দেন। সেবা ভালো দিলে আমরা ট্যাক্স ফিটাও বেশি দিতে পারি। সেবা দেবেন না, দশবার ঘোরাবেন, আপনি ফিও বেশি চাইবেন এটা তো সম্ভব না।
অনুষ্ঠানে অর্থ উপদেষ্টা পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করা এবং সুকুক বন্ড সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যেন সরকারি ও বেসরকারি প্রকল্পগুলোর অর্থায়নে ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমানো যায়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের আর্থিক খাত অতিমাত্রায় ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরশীল, যেখানে বেসরকারি ও সরকারি খাতের উভয় পক্ষই ঋণ গ্রহণ করে, প্রায়ই সেই ঋণ পরিশোধ না করেই পার পেয়ে যায়। এটাই বাংলাদেশের ট্র্যাজেডি। ঝুঁকি ভাগাভাগির জন্য একটি কার্যকর পুঁজিবাজার এবং বেসরকারি খাতের সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষকে বুঝতে হবে বন্ড, ডিবেঞ্চার ও সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের সঙ্গে ঝুঁকি জড়িত। পুঁজিবাজার কোনো চিরস্থায়ী গ্যারান্টিযুক্ত আয়ের উৎস নয়। শেয়ারবাজারের ছোট বিনিয়োগকারীরা মনে করেন বিনিয়োগ করলেই মুনাফা নিশ্চিত, এই বাজারে যে ঝুঁকি আছে, তা তারা মানতে চান না। ছোট বিনিয়োগকারীদের আরও ভালোভাবে শিক্ষিত করতে ডিএসই ও বিএসইসিকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সুকুক বন্ডের বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এই ইনস্ট্রুমেন্টটি ব্যাংকের ওপর চাপ কমাতে ব্যাপক সম্ভাবনা রাখে, যদি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি মূল্যের সুকুক আছে, কিন্তু তার প্রায় সবই সরকারি প্রকল্পে ব্যবহৃত হচ্ছে। বেসরকারি খাতও এই টুলটি ব্যবহার করে অবকাঠামো ও ব্যবসায়িক উদ্যোগে অর্থায়ন করতে পারে।
তিনি বলেন, বড় অবকাঠামো প্রকল্প যেমন এমআরটি (মাস র্যাপিড ট্রানজিট) ব্যবস্থায় সিকিউরিটাইজেশন প্রয়োজন, যেগুলোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ দরকার।
তিনি আরও বলেন, গ্র্যাচুইটি ও পেনশন ফান্ড বিনিয়োগে আইনি বাধা ও সরকারের দায়বদ্ধতার কারণে তা ব্যবহার করা কঠিন।
অর্থ উপদেষ্টা বিমা খাতের দুর্বলতার কথাও তুলে ধরেন এবং একে একটি বিশৃঙ্খল অবস্থা বলে আখ্যায়িত করে বলেন, এর জরুরি সংস্কার প্রয়োজন।
তিনি বলেন, একটি গতিশীল আর্থিক খাতে শুধু ব্যাংক নয়, বরং শক্তিশালী পুঁজিবাজার, বিমা খাত এবং বিশেষ ট্যাক্স ইনস্ট্রুমেন্টকেও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
উপদেষ্টা জনগণ ও সরকারের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, মানুষকে মনে রাখতে হবে যে, তারা কর প্রদান করে বিনিময়ে সেবা পাচ্ছে। এটাই ভালো শাসনব্যবস্থার চূড়ান্ত পরীক্ষা।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির চেয়ারম্যান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ. মানসুর, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক প্রমুখ।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নিউ অর্লিন্স-এর অধ্যাপক এম কবীর হাসান। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
পুঁজিবাজার
এফএএস ফাইন্যান্সের এজিএমের তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এফএএস ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১১ অক্টোবর,২০২৫ তারিখ সকাল ১১ টায় হাইব্রিড সিস্টেমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে অনলাইন অংশগ্রহণ (https://fasfin28thagm.hybridagmbd.net) এবং সেনা কনভেনশন হল, সেনা কল্যাণ সংস্থা, এসকেএস টাওয়ার (৯ম তলা), ভিআইপি রোড, মহাখালী, ঢাকা-১২১২-এ শারীরিক উপস্থিতি উভয়ই অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
উল্লেখ্য, ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য এফএএস ফাইন্যান্স কোনো লভ্যাংশ না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
দুলামিয়া কটনের পর্ষদের তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর, বিকেল ৪টায় এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, এই সভায় ৩০ জুন, ২০২৫ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। আশা করা হচ্ছে, এই সভার মাধ্যমেই কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে।
পুঁজিবাজার
জেড ক্যাটাগরিতে দুই কোম্পানি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ারের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানি দুইটিকে ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে- জাহিন স্পিনিং ও বারাকা পাওয়ার লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানি দুইটির উৎপাদন ৬ মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকায় সিকিউরিটিজ আইনে শেয়ারের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে।
আজ ২২ সেপ্টেম্বর থেকে কোম্পানি ২টি জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
বিএসইসির কর্মকর্তাদের জন্য সিএসইর দুই দিনব্যাপী বিশেষ কর্মশালা

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কর্মকর্তাদের জন্য কমোডিটি ডেরিভেটিভসের রেগুলেটরি কাঠামো বিষয়ক একটি বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই)। গত ১৯-২০ সেপ্টেম্বর ঢাকাস্থ বেস্ট ওয়েস্টার্ন হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানটির ঊদ্ভোধন করেন বিএসইসির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. আনোয়ারুল ইসলাম এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার।
এসময় সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, বাজারকে গতিশীল করার জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জের বিকল্প নেই। আর কমোডিটি এক্সচেঞ্জ সফলভাবে চালু করার জন্য বিএসইসির সক্রিয় এবং সর্বাত্মক ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের জন্য সিএসইর টিম নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের ট্রেডিং কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সিস্টেম প্রায় প্রস্তুত অর্থাৎ কাঠামোগত, টেকনিক্যাল এবং রেগুলেটরি অংশের কাজ প্রায় সম্পন্ন। এখন মক ট্রেডিংয়ের প্রস্তুতি চলছে। একই সাথে আমরা বাজার অংশগ্রহনকারী প্রস্তুতির কাজও করে যাচ্ছি, বিশেষ করে বিনিয়োগের জন্য টেকসই এবং দক্ষ ব্রোকার বা কমিউনিটি তৈরির লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের জন্য আমাদের প্রস্তুতকৃত সম্পূর্ণ সিস্টেমটির তদারকি এবং যাচাইয়ের জন্য ডিসিফিনটেক নামক একটি ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ,যারা এই সিস্টেমটির কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত করবে। আমরা আশা করছি, সিএসইর এই আন্তরিক প্রচেষ্টার সাথে বিএসইসির সমন্বিত এবং আন্তরিক সহযোগিতার সমন্বয়ে কাঙ্ক্ষিত সময়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু সম্ভব হবে।
এসময় বিএসইসির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের উদ্দেশ্যে বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে কাজ করা এবং আজকের এই ওয়ার্কশপ আয়োজন করার জন্য সিএসইকে বিশেষভাবে অভিবাদন জানাচ্ছি। এই ওয়ার্কশপের মাধ্যমে এতে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণ কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক বিস্তারিত ধারণা লাভ করবে। মূলত, এই সম্ভাবনাময় বাজারটি সফলভাবে চালু করার জন্য নলেজ শেয়ারিং-এর কোনো বিকল্প নেই। আশা করছি, সামনের পথচলায় সিএসই এবং বিএসইসির সমন্বিত উদ্দোগ্যে খুব দ্রুত সময়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের কার্যক্রম শুরু হবে।
এছাড়া বিএসইসির ডিরেক্টর মো. আবুল কালাম ও শেখ মাহবুব উর রহমান, অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর শেখ মো. লুতফুল কবির ও মোহাম্মদ এমদাদুল হক এবং ডেরিভেটিভস, সিএমআরআরসি, রেজিস্ট্রেশন এন্ড সারভিলেন্স ডিভিশনের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিএসইর জেনারেল ম্যানেজার এন্ড হেড অব বিজনেস প্রমোশন মোহাম্মদ মনিরুল হক, কনভেনার, কমোডটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্ট মো. মর্তুজা আলম এবং এজিএম এবং মেম্বার সেক্রেটারি, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্ট মো. ফয়সাল হুদা।
এসএম