ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চাকসু নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রস্তুত হয়েছে। এতে মোট ২৫ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থী তালিকাভুক্ত হয়েছেন।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন।
তিনি বলেন, আজই (সোমবার) খসড়া ভোটার তালিকা চাকসুর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। আমরা চাকসুর মোট ২৫ হাজার ৮৬৬ জন ভোটারকে তালিকাভুক্ত করেছি। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৫ হাজার ২৫ জন এবং নারী ভোটার ১০ হাজার ৮৪১ জন। আমাদের মোট ভোটার সংখ্যা ঠিক আছে তবে ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার্থীদের সংখ্যাগত পরিবর্তন এলেও আসতে পারে। আমরা পুনরায় চেক করে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবো।
চাকসুর নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী সোমবার খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের কথা রয়েছে। আগামী ১২ অক্টোবর (রোববার) চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
উমামা ফাতেমার সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলো মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমার সংবাদ সম্মেলন বয়কট করেছে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় ডাকসু ভবনের সামনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল থেকে নির্বাচন স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন। এসময় মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা তা বয়কট করে।
এর আগে সোসাল মিডিয়ায় মোজো সাংবাদিকদের নিয়ে উমামা ফাতেমা হেয়পতিপন্ন করে মন্তব্য করায় গত ২৯ আগস্ট প্রতিবাদ জানিয়েছিল মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (এমআরএ)। সেই সাথে তার বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিও জানায় সংগঠনটি।
এ বিষয়ে মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ফকরুল ইসলাম বলেন, উমামা ফাতেমা নামক একজন গণঅভ্যুত্থানের নেত্রীর প্রতি গণমাধ্যমকর্মীদের ক্ষোভ ও বয়কটের কারণ হলো ডিজিটাল মিডিয়ার বিরুদ্ধে তাঁর করা নেতিবাচক মন্তব্যে। তাঁর করা মন্তব্যের ডিজিটাল মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টাররা, মর্মাহত হয়েছেন। আমরা উমামার কাছে থেকে ভুল স্বীকার ও ক্ষমা চাওয়ার দাবি করছি। তা না হলে আমরা তাঁর অনুষ্ঠানগুলো ধারাবাহিক বয়কট করে যাবো। সবার উচিত গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত সম্মান ও গণতান্ত্রিক অধিকারের গুরুত্ব দেওয়া।
এমআরএ-এর সাধারণ সম্পাদক জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের নেত্রী উমামা ফাতেমাকে আমরা গণমাধ্যম কর্মীরা সম্মান করি, কিন্তু তিনি মোজো সাংবাদিকদের নিয়ে যে কটুক্তি করেছেন তার জন্য অবিলম্বে মোজো সাংবাদিকদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং ভবিষ্যতের সাংবাদিকদের নিয়ে এমন মন্তব্য থেকে বিরত হতে থাকবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ডাকসু নির্বাচন হাইকোর্টে স্থগিত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে কোন প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন, বাছাই ও চূড়ান্ত করা হচ্ছে এবং ভোটের প্রস্তুতির প্রক্রিয়া কী—এ বিষয়েও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)।
রবিবার (৩১ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অনলাইনে জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান কম্বাইন্ড ডিগ্রি আন্দোলনের মধ্যে শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগতদের হামলার অভিযোগ উঠে। এতে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
রোববার (৩১ আগস্ট) বেলা ১১টায় কম্বাইন্ড ডিগ্রি বাস্তবায়নের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, পূর্বের মতোই বিএসসি ইন অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি এবং ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) ডিগ্রির পাশাপাশি কম্বাইন্ড ডিগ্রিও চালু থাকবে।
তবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এ সিদ্ধান্তকে তাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের মূল দাবি থেকে সরে আসা বলে উল্লেখ করেন। ফলে তারা উপাচার্যসহ প্রায় ২৫০ জন শিক্ষককে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত অবরুদ্ধ করে রাখেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, উপাচার্যের বাসভবনের দিক থেকে হঠাৎ অর্ধশতাধিক বহিরাগত এসে তাদের ওপর অতর্কিতে হামলা চালায়। এতে নারী শিক্ষার্থীসহ অনেকেই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অবরুদ্ধ শিক্ষকদের বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে গিয়েছিলাম। পরে হঠাৎ করে শুনতে পেলাম কিছু লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে ধাওয়া দিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছে। তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের প্রস্তুতি ছিল না।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে জব্বারের মোড়ে অবস্থান নিতে শুরু করে। তারা এ হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন এবং হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে তুলেছেন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চবিতে স্থানীয় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের উপর স্থানীয় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা।
রবিবার (৩১ আগস্ট) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তারা। এসময় দ্রুত সন্ত্রাসীদের শাস্তির আওতায় আনা সহ নিরাপদ ক্যাম্পাসের জোর দাবি জানান বক্তারা।
এসময় শিক্ষার্থীদের ‘আমার ভাই আহত কেন, প্রশাসনের জবাব চাই; চবিতে হামলা কেন, ইন্টেরিম জবাব দে; প্রশাসনের প্রহসন, মানি না, মানব না; সন্ত্রাসীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের উপরও তারা নৃশংস হামলা চালিয়েছে। কিন্তু চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের কোনো ভুমিকা নেই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যে হামলা চলছে তার পূর্ণ দায়ভার এই ইন্টারিম সরকারের। আপনারা কেমন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গঠন করেছেন? চবি ন্যাকারজনক ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখে দেখে সন্ত্রাসীদের সনাক্ত করে বিচার করুন। যদি বিচার না হয় আরেকবার আগস্ট হবে এবং রক্তের বন্যা বয়ে যাবে।
জুলাইযোদ্ধা ও সাবেক সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই শক্তিদের ওপর হামলা করা ট্রেন্ড চালু হয়ে গেছে। অথচ জুলাই পরবর্তী সময়ে পুলিশ, বাহিনী ও অন্যান্য সেক্টরে সংস্কার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এ ঘটনা প্রমাণিত হয় যে, চট্টগ্রামের প্রশাসন রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছে। আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে যদি সুরাহা করতে না পারে ইন্টেরিম গভর্মেন্ট চেয়ার ছেড়ে দেওয়া উচিত। এদের পরিচয় স্থানীয় না, এরা সন্ত্রাসী।
ইবি প্রশাসনের প্রতি আহ্বান করে তিনি জানান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ও এরকম ঘটনা ঘটতে পারে। আপনারা যদি রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। ক্যাম্পাসের আশেপাশে যেখানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিজ নিতে আসা যাওয়া করে তার বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। যা হতে পারে রকমারি দোকান।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চবি ক্যাম্পাস থমথমে, রোববারের সব পরীক্ষা স্থগিত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মধ্যরাতেই শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সংঘর্ষে চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার (৩১ আগস্ট) রাত সাড়ে ১২টা থেকে ভোর ৩টা ২০ মিনিট পর্যন্ত চলা এ সংঘর্ষে অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইট সংলগ্ন একটি আবাসিক ভবনের ভাড়াটিয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীর বাকবিতণ্ডা থেকে। রাত ১১টার দিকে বাসায় ফেরার সময় প্রহরীর সঙ্গে কথা কাটাকাটির পর ছাত্রীকে মারধর করা হয়। সহপাঠীদের খবর পাওয়ার পর তারা সেখানে গেলে স্থানীয়রা নিরাপত্তারক্ষীর পাশে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ চালায়। দুই পক্ষই ইট-পাটকেল ও লাঠি ব্যবহার করে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে ওঠে।
রাত সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মো. হায়দার আরিফ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সবাইকে সতর্ক করেছেন। তিনি জানান, “দুই নম্বরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষে প্রচুর শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। সহকারী প্রক্টর কুরবান আলী, নাজমুল স্যার ও নিরাপত্তা প্রধান রহিম ভাই আহত হয়েছেন। নিরাপত্তা বাহিনীর অনেকেই আহত। প্রক্টোরিয়াল বডি, পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি ভায়চুর করা হয়েছে।”
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন বলেন, “রাতে একটি আবাসিক ভবনের দারোয়ান আমাদের এক ছাত্রীর গায়ে হাত তোলে। শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করলে গ্রামবাসী তাদের ওপর আক্রমণ চালায়। পর্যাপ্ত পুলিশ আমরা ঘটনাস্থলে পাইনি। র্যাবের সাথে যোগাযোগ করেও তারা উপস্থিত হননি। শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।”
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব জানান, “রাতে অন্তত ৬০ জন আহত শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। গুরুতর অবস্থার শিক্ষার্থীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”
এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রোববারের সব পরীক্ষার কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছে। ক্যাম্পাসে শান্তি ফিরিয়ে আনতে প্রশাসন, প্রক্টোরিয়াল বডি ও সেনাবাহিনী একযোগে কাজ করছে। শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের মাধ্যমে প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের এই সংঘর্ষ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, প্রশাসনিক তদারকি ও স্থানীয়দের সঙ্গে সম্পর্কের প্রশ্নকে নতুন করে সামনে এনেছে।