রাজনীতি
জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নে প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির বৈঠক

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নে প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল ৯টায় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এড. এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠকে কেন্দ্রীয় প্রচার, মিডিয়া ও আইটি, ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণের প্রচার, মিডিয়া ও আইটি এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রচার, মিডিয়া ও আইটি বিভাগের দায়িত্বশীলগণ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া বৈঠকে প্রচার, মিডিয়া ও আইটি উপ-কমিটির সার্বিক কাজের পর্যালোচনা করা হয় এবং সমাবেশের দিন ১৯ জুলাই শনিবার জাতীয় সমাবেশ সুশৃঙ্খল ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দায়িত্বশীলদের মাঝে সুনির্দিষ্টভাবে দায়িত্ব বন্টন করা হয়।
কাফি

রাজনীতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি দেখে মরতে চাই: সারজিস

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তর) সারজিস আলম বলেছেন, জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নির্দেশদাতা, শাপলা গণহত্যার নির্দেশদাতা, দিল্লিতে বসে থাকা হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই বাংলাদেশে হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেখে মরতে চাই।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) দুপুর ১২টায় মুন্সীগঞ্জ শহরের কৃষি ব্যাংক চত্বরে পদযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় সারজিস বলেন, দেশের বাইরে বসে যারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যার সশস্ত্র হামলার ষড়যন্ত্র করছে তাদের অচিরেই গ্রেপ্তার করে জুলাই সহযোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ পরিপূর্ণ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়নি। ফ্যাসিস্টদের দোসরমুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ হতে এখনো অনেক পথ বাকি। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সেই পথ পাড়ি দিতে হবে।
সারজিস আরও বলেন, আমরা যখন গোপালগঞ্জে যাই, আমরা বলেছিলাম আমাদের এই স্বাধীন বাংলাদেশে একটি অংশ একটি জেলা এই গোপালগঞ্জ। কিন্তু আমরা দেখলাম সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের আস্তানা হয়ে উঠেছে এই গোপালগঞ্জ। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, পুরো বাংলাদেশে যেখানে ফ্যাসিস্টদের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা থাকবে, আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দলমত নির্বিশেষে তাদের প্রতিহত করতে হবে। তাদের যদি আমরা জায়গা করে দিই তবে আগামীর বাংলাদেশে তারা এর চেয়ে বেশি ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে।
পথসভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, সামান্তা শারমিনসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। সকাল থেকেই কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। এ ছাড়া পুলিশ ও সেনাবাহিনীকেও সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
কাফি
রাজনীতি
জুলাই হত্যাকাণ্ডের যথাযথ বিচার নিশ্চিতের দাবি ছাত্র ইউনিয়নের

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, উত্তরা থানা শাখার কর্মী মাহমুদুল হাসান রিজভীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টায় উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে শ্রদ্ধা নিবেদন কর্মসূচিতে শহীদ রিজভীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি – ঢাকা মহানগর উত্তর, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল।
শ্রদ্ধা নিবেদন পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি মাহির শাহরিয়ার রেজার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন শুভ’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি – ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ডা. সাজেদুল হক রুবেল, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি হাসান হাফিজুর রহমান সোহেল, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নেতা চৌধুরী জোসেন, যুবনেত্রী মিনা চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএলের সভাপতি গৌতম চন্দ্র শীল, ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা মহানগরের সভাপতি সালমান রাহাত, সাধারণ সম্পাদক প্রিজম ফকির, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি রাকিবুল হাসান সুজনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ডা. সাজেদুল হক রুবেল বলেন, “অভ্যুত্থানের যেই জন-আকাঙ্খা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিনিয়ত তার বিপরীতে চলছে। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে এই গণঅভ্যুত্থানকে মেটিকুলাস ডিজাইনড বলে প্রধান উপদেষ্টা দেশের জনগণের সাথে প্রতারণা করেছেন। জনগণের ত্যাগকে অবজ্ঞা করে বাংলাদেশকে বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনের কথা শুনলেই ওনাদের সংস্কারের কথা মনে হয়, কিন্তু গত এক বছরে দৃশ্যমান কোন সংস্কারই করতে পারেন নাই। এমনকি বিচারকার্যও শুরু করতে পারেন নাই। জনগণের প্রকৃত মুক্তি নিশ্চিতে বাম-প্রগতিশীল শক্তি একত্রিত হয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।”
সভাপতির বক্তব্যে মাহির শাহরিয়ার রেজা বলেন, “২০২৪ সালের ১৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন মূলত স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনের রূপান্তরিত হয়। ছাত্রসমাজ বুঝতে পেরেছিল পরাক্রমশালী স্বৈরাচারকে পরাস্ত করলে না পারলে ন্যায্য দাবি আদায় করা সম্ভব নয়। সেই ১৮ জুলাই উত্তরায় ২৯ জন ছাত্র-জনতা শহীদ হন। ছাত্র ইউনিয়ন কর্মী মাহমুদুল হাসান রিজভী মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু হয়।
আজ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ১ বছর হতে চলল। অথচ জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের কোন অগ্রগতি আমরা দেখছি না। উলটো অভ্যুত্থানের চেতনার বিপরীতে গিয়ে নতুন আরেকটি গণবিরোধী সরকার আমরা পরিলক্ষিত করছি। মুক্তিযুদ্ধকে মিটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। অথচ সরকার নির্বিকার। জুলাইয়ের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারের পতন হলেও জনগণের মুক্তি আসে নাই। জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে আরও একটি গণঅভ্যুত্থান প্রয়োজন। সেই গণঅভ্যুত্থান হতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল, সাম্যবাদী শক্তির হাত ধরে। আগামীর সেই লড়াইয়েও ছাত্র ইউনিয়ন সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিবে। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার ভেতর দিয়েই শহীদ রিজভীসহ সকল শহীদের আত্মত্যাগের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।”
কাফি
রাজনীতি
আমাদের সামনে আরেকটি লড়াই আসছে: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমরা জানি, আমাদের সামনে আরেকটি লড়াই আসতেছে। সেই লড়াইয়ের জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।
তিনি বলেন, সামনের এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানের সেই লড়াইয়ে মুন্সীগঞ্জ আমাদের সঙ্গে থাকবে, আমরা জানি।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুন্সীগঞ্জ শহরের সুপার মার্কেট এলাকার কৃষি ব্যাংকের সামনে এনসিপির পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গোপালগঞ্জে হামলা চালানো হয়েছে, বাংলাদেশের আরও ১০টা জায়গায় হামলা চালানো হলেও আমাদেরকে দমন করা যাবে না। মুজিববাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিরূপের যে লড়াই আমরা শুরু করেছি, এই লড়াই সমাপ্ত না করে আমরা থামবো না।
তিনি বলেন, ভয়ের কোনো কারণ নেই, আপনারা সচেতন হন। গণঅভ্যুত্থানে আপনার সন্তান জীবন দিয়েছে। আপনাদের কথা বলতে হবে। পাড়ায় পাড়ায় আপনারা সরব হন। প্রতিবাদের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন। ইনশাল্লাহ আমরা যখন প্রতিবাদ করতে শিখেছি, আমরা আমাদের সব অধিকার এবং মর্যাদা নিশ্চিত করেই ঘরে ফিরব। দেখা হবে নতুন বাংলাদেশে।
তিনি বলেন, মুন্সীগঞ্জের হাজারো মানুষ প্রবাসে থাকে আমরা প্রবাসীদের ভোটাধিকারের কথা বলছি। আমরা প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করব, ইনশাল্লাহ।
দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’র অংশ হিসেবে মুন্সীগঞ্জে পদযাত্রার অংশ নিতে শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুন্সীগঞ্জে আসেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এ সময় এনসিপির কয়েকশ নেতাকর্মী সভাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম ও মুন্সীগঞ্জ জেলা সমন্বয়ক কমিটির আহ্বায়ক মাজেদুল ইসলাম।
এর আগে, জুলাইয় পদযাত্রা উপলক্ষে মুন্সীগঞ্জে শুক্রবার সকাল থেকেই জড়ো হতে শুরু করেন এনসিপির নেতাকর্মীরা। প্রথমে তারা মুন্সীগঞ্জ শিল্পকলা একাডেমির সামনে জড়ো হন, পরে সেখান থেকে মিছিল নিয়ে এসে মুন্সীগঞ্জ সুপারমার্কেট চত্বর এলাকার কৃষি ব্যাংকের সামনে সমাবেশস্থলে জড়ো হন।
কাফি
রাজনীতি
ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ বিকেলে

গোপালগঞ্জে জুলাই পদযাত্রায় কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর হামলার প্রতিবাদে আজ বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শুক্রবার (১৮ জুলাই) বিকেল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে এ সমাবেশ করবে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা।
সংবাদ সম্মেলনে তিনটি দাবির কথা তোলা হয়। দাবিগুলো হলো গোপালগঞ্জে দায়িত্বরত গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া, ভিডিও ফুটেজ দেখে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা এবং অন্য জেলাগুলোতে এনসিপির পদযাত্রায় নিরাপত্তা আরও জোরদার করা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এনসিপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের প্রধান সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিন।
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সমন্বয়কারী মোস্তাক আহমেদ শিশির, দক্ষিণের যুগ্ম সমন্বয়কারী এস এম শাহরিয়ার, উত্তরের দপ্তর সমন্বয়কারী এম এম শোয়াইব উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
রাজনীতি
খুব শিগগিরই আমরা গোপালগঞ্জ যাবো: নাহিদ

গোপালগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ‘মুজিববাদমুক্ত’ করার ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সেই সঙ্গে খুব শিগগিরই আবারও গোপালগঞ্জে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ফরিদপুরে পদযাত্রা শেষে জনতা ব্যাংক মোড়ে অনুষ্ঠিত পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, অনেকে কালই গোপালগঞ্জ যেতে চেয়েছিলেন। খুব শিগগিরই আমরা সেখানে যাচ্ছি। গোপালগঞ্জের সাধারণ মানুষকে মুজিববাদ থেকে মুক্ত করবো। তবে সরকারকে সতর্ক করে দিতে চাই—সাধারণ মানুষকে যেন হেনস্তা করা না হয়।
তিনি আরও বলেন, আমরা ন্যায্য বিচার আদায় না করে রাজপথ ছাড়বো না। এখনো সময় দিচ্ছি—সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করুন। তা না হলে আমরা আবারও গোপালগঞ্জ অভিমুখে লং মার্চ করবো। তবে এবার আর ফিরে আসবো না—মুজিববাদ মুক্ত করে তবেই ফিরবো।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ৬৪টি জেলায় পদযাত্রা শেষ না করে আমরা ঘরে ফিরবো না। আগামী ৩ আগস্ট আমরা শহীদ মিনারে জড়ো হবো জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ প্রকাশের জন্য। যাই হোক না কেন, এই পদযাত্রা থামবে না। মানুষের মুক্তির এই আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হয়েই ফিরবো।