Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

আগামীকাল থেকে শহিদদের নামে স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প স্থাপন শুরু

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে স্থানে যিনি প্রাণ হারান সে স্থানে ঐ শহিদের নামে স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প স্থাপনের কাজ আগামীকাল বুধবার থেকে শুরু হয়ে ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে শহিদ আবু সাঈদ স্মরণে জুলাইয়ের গান এবং ড্রোন শো আয়োজন করা হবে। জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে এসব আয়োজন করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (১৬ জুলাই) স্মরণে মিউজিক্যাল ভিডিও শেয়ার করা হবে, যার থিম মিউজিক হবে ‘কথা ক’। কর্মসূচি অনুযায়ী এ দিনে ‘একটি শহিদ পরিবারের সাক্ষ্য’ ডকুমেন্টারির পার্ট-৩ প্রচার এবং একজন জুলাই যোদ্ধার স্মৃতিচারণের ভিডিও শেয়ার করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জানা গেছে, সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ফেইসবুক পেইজ, ইউটিউব চ্যানেল ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হবে। সকল মোবাইল গ্রাহকের কাছে ভিডিওটির ইউআরএল প্রেরণ করা হবে। এদিনে শিল্পকলার মঞ্চে জুলাইয়ের গল্প বলা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এছাড়া, চট্টগ্রামে জুলাইয়ের গান এবং ড্রোন শো আয়োজন করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাফি

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

প্রত্যাশিত অগ্রগতি অর্জন করতে পারছি না: আলী রীয়াজ

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

অনেক বিষয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে যতটা প্রত্যাশিত অগ্রগতি প্রয়োজন ছিল, তা আমরা অর্জন করতে পারছি না বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানীর ফরেইন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভার প্রারম্ভিক বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. আলী রীয়াজ বলেন, আপনারা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন সময়ের সল্পতার কারণে, আমরা অনেক বিষয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে যতটা প্রত্যাশিত অগ্রগতি প্রয়োজন ছিল, তা আমরা অর্জন করতে পারছি না এই সপ্তাহের পরে সময়ের সল্পতা এমন জায়গায় গিয়ে দাঁড়াবে, যে খুব দ্রুততার সাথে কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আশা করছি এসব আপনারা বিবেচনায় রাখবেন। কোনো কোনো বিষয় নিষ্পত্তিহীন অবস্থায় আছে, সেগুলো আপনারা জানেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ঐক্যমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, আমি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ধন্যবাদের পাশাপাশি অনুরোধ করতে চাই, আমাদেরকে একটি জাতীয় সনদ তৈরির জায়গায় যেতে হবে। যতদূর সম্ভব সকলে মিলে যেতে হবে। সেই জন্যে আমাদের প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু অবস্থান গত পরিবর্তন অব্যাহত রাখবেন, আশা করি। কিন্তু সময়ের সল্পতা বিবেচনা করুন। যেন আমরা খুব দ্রুত জুলাই মাসের মধ্যেই একটা জাতীয় সনদ প্রনয়ণ করতে পারি। মৌলিক বিষয়গুলো যে জাতীয় সনদে সকলের মতামতের ভিত্তিতে এক জায়গায় আসতে পারি।

তিনি আরও বলেন, আমি অনেকবার বলেছি, কমিশন কোন আলাদা সত্তা নয়। কমিশন আপনাদের আমাদের সকলের অংশীদার। ফলে আমরা যদি কোথাও কোথাও ব্যর্থ হই, তাহলে সে ব্যর্থতা আমাদের সকলের, কমিশনের একার নয়। কমিশন ব্যর্থ হলে, সেটা সকলে মিলে ব্যর্থ হবে, সেটা আমাদের বিবেচনা করতে হবে।

আলী রীয়াজ বলেন, ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যে দায় দায়িত্ব আমাদের ওপরে অর্পিত হয়েছে, সে দায়িত্ব রাজনৈতিক দল হিসেবে আপনাদের ওপরও, আমরা তার অংশীদার হয়েছি মাত্র। কমিশন আপনাদের প্রচেষ্টার অংশীদার হয়েছে মাত্র। আপনাদের প্রচেষ্টায় আমরা সহযোগী হিসেবে যেন ভূমিকা পালন করতে পারি, সেটাই হচ্ছে আমাদের চেষ্টা। ফলে আমাদের সকলে মিলেই সফল হতে হবে।

আজকের বৈঠকের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট, সংবিধান সংশোধন, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব।

বৈঠকে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত রয়েছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশকে পাঠানো ইউএসটিআরের চিঠিতে মার্কিন বাণিজ্য আগ্রাসনের ছায়া

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ বা পাল্টা শুল্ক আরোপের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। একই সঙ্গে দেশটি চীনের ক্রমবর্ধমান রপ্তানি প্রবৃদ্ধির লাগাম টানতে আমদানিকারক দেশগুলোকে চাপে রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলাদেশকে দেওয়া মার্কিন বাণিজ্য সংস্থা ইউএসটিআরের গোপনীয় চিঠি পর্যালোচনা করে এমন তথ্য পেয়েছে বাংলা আউটলুক। গত ২১ মে ইউএস-বাংলাদেশ অন রেসিপ্রোকাল ট্রেড (বাংলাদেশ স্পেসিফিক কমিটমেন্টস) নামের চিঠিটি পাঠানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২১ পাতার চুক্তির কপিটি মোটা দাগে ৬ ভাগে বিভক্ত। অর্থাৎ ৬ ধরনের শতাধিক শর্ত সংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে চুক্তিতে। এগুলো হলো—কর সংক্রান্ত শর্ত, অশুল্ক বাধা সংক্রান্ত শর্ত, ডিজিটাল বাণিজ্য ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত শর্ত, রুলস অব অরিজিন সংক্রান্ত শর্ত, অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত শর্ত এবং বাণিজ্যিক শর্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত শর্ত এবং বাণিজ্যিক শর্তগুলো পর্যালোচনা করলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও চাপের বিষয়টি স্পষ্ট বোঝা যায়। এসব শর্তের মাধ্যমে বাংলাদেশে মার্কিন পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি যেমন নিশ্চিত করা হয়েছে। তেমনি চীনা আমদানি কমাতেও এতে স্পষ্ট নির্দেশনা আছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অশুল্ক বাধা সংক্রান্ত শর্ত পর্যালোচনায় দেখা যায়, মার্কিন বিভিন্ন মানসনদ বাংলাদেশকে বিনাপ্রশ্নে মেনে নিতে বলা হয়েছে। আর যেসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো আইন প্রণয়ন কিংবা স্ট্যান্ডার্ড স্থাপন করতে পারেনি, সেসব ক্ষেত্রে মার্কিন স্ট্যান্ডার্ড প্রতিস্থাপন করতে বলা হয়েছে। যাতে মার্কিন পণ্য অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।

বাণিজ্যিক শর্ত (৬টি)

১. মার্কিন সামরিক ইকুইপমেন্ট আমদানি বাড়াতে হবে বাংলাদেশকে এবং চীনা সামরিক পণ্য আমদানি কমাতে হবে।

২. রাষ্ট্রীয় আকাশ পরিবহন সংস্থা বিমানের মাধ্যমে মার্কিন বেসামরিক উড়োজাহাজ ও যন্ত্রাংশ আমদানি বাড়াতে হবে।

৩. মার্কিন জ্বালানি আমদানি বৃদ্ধি নিশ্চিত করত হবে বাংলাদেশকে। এবং তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এলএনজি আমদানিতে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করতে হবে।

৪. সামাজিক নিরাপত্তা খাতের জন্য মার্কিন গম আমদানি বাড়াতে হবে।

৫. সামরিক বাহিনী ও সরকারি সংস্থার জন্য মার্কিন সয়াবিন তেল আমদানি বাড়াতে হবে। এবং সয়াবিন সংরক্ষণের জন্য মার্কিন কোম্পানির অংশীদারিত্বে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে।

৬.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাকে জানাতে হবে।

অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত শর্ত (৬টি)

১. জাহাজ নির্মাণ শিল্প ও শিপিং খাতের বিকাশে যুক্তরাষ্ট্রের সমমানের নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

২. বন্দর, জেটি ও জাহাজে চীনের তৈরি লজিস্টিকস সিস্টেম লগিঙ্ক (LOGINK) ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে। এই ব্যবস্থাটি এরই মধ্যে নিরাপত্তা অজুহাতে নিষিদ্ধ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

৩. ব্যুরো অব ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড সিকিউরিটির অনুমতি ছাড়া কোনো ধরনের মার্কিন পণ্য দেশটিতে রপ্তানি, পুনঃরপ্তানি করা যাবে না। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৪. ইউএস উৎপাদিত ও নিয়ন্ত্রিত পণ্যের আমদানি সংক্রান্ত সকল কাস্টমস তথ্য দেশটিকে দিতে হবে। যাতে মার্কিন সংস্থাগুলো লেনদেন চিহ্নিত করতে পারে।

৫. বাংলাদেশকে রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। যেখানে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে সিভিল ও ক্রিমিনাল ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ থাকবে। এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অংশীদার করতে হবে।

৬ বিভিন্ন দেশের জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত এমন ধরনের সফটওয়্যার তৈরিতে স্বচ্ছতা বাড়াতে হবে।

ডিজিটাল বাণিজ্য ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত শর্ত (৫টি)

১. তথ্য আদান প্রদানে বৈশ্বিক ক্রস-বর্ডার গোপনীয় নীতিমালা সিবিপিআর এবং পিআরপি স্বীকৃতি দিতে হবে বাংলাদেশকে।

২. ব্যক্তিগত ডেটা গোপনীয়তা নীতিমালা প্রণয়নে মার্কিন সরকার ও দেশটির বেসরকারি খাতের সঙ্গে আলোচনা বাড়াতে হবে। এবং ফিডব্যাকের প্রতিফলন থাকতে হবে।

৩. সাইবার সিকিউরিটি অধ্যাদেশ ২০২৫—এ মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতে পর্যাপ্ত সেফগার্ড নিতে হবে। সাইবার অপরাধের কঠোরতর সাজা নিশ্চিত করতে হবে।

৪. ২০২১ সালের ওটিটি নীতিমালা সংশোধন অথবা বাতিল করতে হবে। যাতে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপ্টেড সেবায় শনাক্তকরণ শর্ত না থাকে।

৫. ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাহার্টসের স্পেকট্রাম এলপিআই ও ভিএলপিদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।

কর সংক্রান্ত শর্ত

মার্কিন পণ্য রপ্তানিতে ৩ ধরনের শুল্ক কমাতে বলেছে দেশটি। এগুলো হলো কাস্টমস ডিউটি, সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি এবং রেগুলেটরি ডিউটি।

১৩ খাতে নন ট্যারিফ বাধা সংক্রান্ত শর্ত

ওষুধ, কৃষি, পরিবেশসহ ১৩ খাতে নন ট্যারিফ ব্যারিয়ার বা অশুল্ক বাধা চিহ্নিত করে এবং কার্যকর ব্যবস্থা নিতে প্রায় অর্ধশত শর্ত দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

মেডিকেল ডিভাইসেস

চিকিৎসা ব্যবস্থায় ব্যবহৃত মার্কিন প্রযুক্তি পণ্য আমদানিতে বেশকিছু বাধা চিহ্নিত করেছে দেশটি। এসব বাধা দূর করতে ৪টি শর্ত দেওয়া হয়েছে। এসব শর্তে মূলত মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফডিএ’র সনদ বিনা প্রশ্নে মেনে নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশকে মেডিকেল ডিভাইস রেগুলেটরি আন্তর্জাতিক ফোরাম-আইএমডিআরএফ এর সদস্য হতে বলা হয়েছে।

ফার্মাসিউটিক্যালস

বাংলাদেশে ওষুধ খাতেও বড় নজর দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন ওষুধের বাজার বিস্তৃত করতে এফডিএ’র সনদ বিনাপ্রশ্নে মেনে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে ইউএসটিআর। মার্কিন টেরিটরির ভেতরে উৎপাদিত কিংবা এফডিএ অনুমোদিত যে কোনো উৎপাদন কেন্দ্রে তদারকি করতে পারবে না বাংলাদেশ।

মোটর গাড়ি ও যন্ত্রাংশ

মার্কিন গাড়ির প্রবেশাধিকার নিশ্চিতে সব ধরনের বৈষমমূলক ব্যবস্থা তুলে নিতে হবে বাংলাদেশকে। প্রবেশাধিকার দিতে হবে মার্কিন মোটর ভেহিকেল নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এফএমভিএসএস এর আওতায় উৎপাদিত যে কোনো অটোমেটিভ পণ্য। অর্থাৎ মার্কিন গাড়ি ও যন্ত্রাংশ আমদানিতে বাড়তি কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও শর্ত আরোপ করা যাবে না।

পুনঃউৎপাদিত পণ্য

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুনঃউৎপাদিত পণ্য বাংলাদেশের বাজারে ছাড়তে বাড়তি কোনো লাইসেন্সিং বা পরীক্ষার শর্ত দেওয়া যাবে না।

কৃষি

কৃষিখাতের অশুল্ক বাধা দূর করতে কড়া অবস্থানে মার্কিং যুক্তরাষ্ট্র। কৃষির বিভিন্ন উপখাতে বেশকিছু শর্ত বাস্তুবায়ন করতে বলেছে দেশটি। এসব উপখাতে মার্কিন বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থার সনদ মেনে নেওয়ার পাশাপাশি তাদের শর্তের সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতি উন্নয়নের কথাও বলা হয়েছে। যেমন ডেইরি খাতে নিরাপত্তায় কমপক্ষে মার্কিন স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলার শর্ত দেওয়া হয়েছে। মার্কিন সংস্থাগুলোর দেওয়া হালাল সনদও মেনে নিতে শর্ত দেওয়া হয়েছে।

আমদানি সনদ সংক্রান্ত

আমদানি সনদ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয় তা দ্রুত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাকে জানাতে হবে। মার্কিন খাবার ও কৃষিপণ্য আমদানিতে অনুমতি পত্র চাইতে পারবে না বাংলাদেশ।

মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত শর্ত

মেধাস্বত্ব মার্কিন শুল্ক আলোচনার উল্লেখযোগ্য দিক। দীর্ঘদিন ধরে দেশটি মেধাস্বত্ব আইন বাস্তবায়নে চাপ দিয়ে আসছে। দেশটির অভিযোগ আইপিআর না মেনে বাংলাদেশ নানা ধরনের নকল পণ্য উৎপাদন করছে। মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত ১৩টি আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেশনে যুক্ত হতে বাংলাদেশকে শর্ত দিয়েছে দেশটি। এগুলোর মধ্যে আছে ব্রাসেলস কনভেনশন, মাদ্রিদ প্রটোকল, সিঙ্গাপুর চুক্তি, প্যাটেন্ট আইন চুক্তি, মারাকেশ চুক্তি, হেগ এগ্রিমেন্ট, বুদাপেস্ট এগ্রিমেন্ট ইত্যাদি।

সেবাখাত ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত

সেবাখাতের কোম্পানিগুলোর জন্য বাধ্যতামূলক রিইন্সুরেন্সের বিধান বাতিল করতে বলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সার্ভিস ডামেস্টিক রেগুলেশনে যুক্ত হতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে বাংলাদেশকে।

অনতি বিলম্বে মার্কিন ফার্মগুলোর সকল পাওনা পরিশোধ করতে হবে বাংলাদেশকে। পাশাপাশি মুনাফা প্রত্যাবাসনে কোনো বাধা রাখা যাবে না। তেল, গ্যাস, ইনস্যুরেন্স ও টেলিকম খাতে মার্কিন কোম্পানির অংশগ্রহণ বাড়াতে মালিকানা সংক্রান্ত বাধা দূর করতে হবে। মার্কিন ব্যবসায়ীদের চাহিদামতো নো অবজেকশন সার্টিফিকেট-এনওসি দিতে হবে।

শ্রম সংক্রান্ত শর্ত

বাংলাদেশের শ্রম অধিকার নিশ্চিতে আইন সংশোধনসহ বেশকিছু বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইউএসটিআরের দেওয়া চিঠিতে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন, কারখানায় শ্রমিক সংগঠন করতে সম্মতিদাতা শ্রমিকের সংখ্যা ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে হবে। ইপিজেডের শ্রমিকদের সংগঠন করার পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। ন্যায্য দাবি আদায়ে জড়িত গার্মেন্টস শ্রমিক ও নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সকল মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

পরিবেশ সংক্রান্ত শর্ত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট বলেছে, আইন যেন পরিবেশের সুরক্ষা করে এটা বাংলাদেশকে নিশ্চিত করতে হবে। কার্যকরভাবে আইনের প্রয়োগ করতে বলেছে দেশটি। নানা ধরনের অবৈধ ব্যবসা বন্ধে সহযোগিতা বাড়াতেও শর্ত দিয়েছে ইউএসটিআর। বণ্যপ্রাণি পাচার রোধ, সমুদ্রে অনিয়ন্ত্রিত মাছ ও প্রাণি শিকার রোধেও নানা শর্ত দেওয়া হয়েছে।

উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানের বক্তব্য

অন্তর্বর্তী সরকারের জ্বালানি ও সড়ক পরিবহন ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনা বাণিজ্য আলোচনার চেয়েও ব্যাপক। শুধু শুল্ক নয়, সেখানে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। অন্য দেশের সঙ্গে আপনি কীভাবে সম্পর্ক রাখছেন, সেটাও তারা দেখছে। এই নিয়ে একটি ফ্রেমওয়ার্ক করা হচ্ছে। সেটাও আলোচনার মধ্যে রয়েছে। শুধু শুল্ক নয়, অশুল্ক বাধা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।’ গত রবিবার (১৩ জুলাই) সচিবালয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

আবারও আলোচনা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন বলেছেন, ‘রেসিপ্রকল ট্যারিফ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় পর্যায়ের আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এই পর্যায়ের আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি, যুক্তরাষ্ট্র যৌক্তিক পর্যায়ে শুল্ক নির্ধারণ করবে। আশা করি, বাংলাদেশ তার সক্ষমতা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবে’। সোমবার (১৪ জুলাই) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

শুল্ক আলোচনার দ্বিতীয় দফার শেষ দিন ছিল গত ১১ জুলাই। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে এ আলোচনা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের এবিষয়ে নন-ডিসকলোজার এগ্রিমেন্ট (গোপনীয়তার চুক্তি) রয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্র কি চেয়েছে, বা কি আলোচনা হয়েছে তার বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়।

সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, পাল্টা শুল্ক বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের অভিঘাত। সেজন্য সরকার সর্বাত্মক পর্যায়ে জড়িত থেকে কাজ করছে। ইতোমধ্যে কিছু কাজ করা হয়েছে, আরো কিছু কাজ করতে হবে। এখন আমরা অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তাদের মতামত নিলাম। আমাদের প্রস্তুতি আছে। সামনে যেকোন বিষয়ে আসলে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সেটি নিয়ে আমরা আলোচনা করব।

গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উপরে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপ করে। যুক্তরাষ্ট্র এ শুল্ক আরোপ করার পরে বিশ্ববাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়লে— ৭ এপ্রিল এই শুল্ক ৯ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত করে।

এরমধ্যেই গত ৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের কথা জানিয়েছেন। নতুন এ শুল্ক হার ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। সূত্র: বাংলা আউটলুক।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

যুবদের জনসম্পদে রূপান্তরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গঠিত সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, একটি বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় যুবদের জনসম্পদে রূপান্তর এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১৫ জুলাই ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস’ উপলক্ষ্যে সোমবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, জাতিসংঘের আহ্বানে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ১৫ জুলাই ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের জাতীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা, শিল্পক্ষেত্রে বহুমুখী শ্রমের চাহিদা পূরণ এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অধিকসংখ্যক শ্রমিকের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে দক্ষ জনশক্তি অপরিহার্য। পরিবর্তিত বিশ্ব প্রেক্ষাপটে আমাদের যুবসমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের বিকল্প নেই। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইউনেস্কো-ইউনেভোক নির্ধারিত দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য- ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিজিটাল দক্ষতার মাধ্যমে যুবদের ক্ষমতায়ন’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, দেশ-বিদেশের শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে যুবদের প্রশিক্ষণ প্রদান ও তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আগামী দিনে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানিতে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান আরো শক্তিশালী হবে বলে আমি মনে করি। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) সরকারি-বেসরকারি অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে একটি দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। দক্ষ যুবসম্পদ তৈরিতে প্রতিষ্ঠানটির সব কার্যক্রম আরো জোরদার করার জন্য আমি আহ্বান জানাই।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, একটি আধুনিক উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় যুবসমাজের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের পরিবর্তনশীল কর্মক্ষেত্রের উপযোগী ও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আমি আশা করি, এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস, ২০২৫’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

প্রধান উপদেষ্টা ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস’ উপলক্ষ্যে নেওয়া সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

দেশে ১৭ লাখ শিশু শ্রমিক, ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১২ লাখ

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

বাংলাদেশে এখনও ১৭ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে, যাদের মধ্যে ১২ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত। এটি জাতীয় অগ্রগতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, শিশু শ্রম শুধু শিশুর ভবিষ্যৎই নষ্ট করে না, পুরো জাতির টেকসই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৪ জুলাই) বেসরকারি সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন কর্তৃক আয়োজিত ‘শিশু শ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে আমাদের অঙ্গীকার’ বিষয়ক এক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এছাড়া আর এক অনুষ্ঠানে শ্রম সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা ও সামাজিক সুরক্ষার মূল ভিত্তি হলো মাতৃত্ব সুরক্ষা। বাংলাদেশে মাতৃত্বকালীন সুবিধার আইনি কাঠামো থাকলেও বাস্তবায়নে বেশ কিছু ঘাটতি রয়েছে। ‘বাংলাদেশে মাতৃত্বকালীন বিমা প্রকল্পের রোডম্যাপ তৈরি’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী উপলক্ষ্যে আয়োজন করা এই অনুষ্ঠানেও প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই কর্মশালার উদ্দেশ্য হলো মাতৃত্বকালীন সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক শ্রম মানদণ্ডের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ একটি রোডম্যাপ প্রণয়ন করা। শ্রম সচিব জানান, কর্মশালায় সরকারি-বেসরকারি অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে মাতৃত্বকালীন বিমা চালুর জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।

তিনি বলেন, মাতৃত্বকালীন বিমা প্রবর্তনের মাধ্যমে নারী শ্রমিকদের সুরক্ষা দেওয়া এবং কর্মক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। এই কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা মাতৃত্বকালীন সুবিধার বর্তমান অবস্থা বিশ্লেষণ করে একটি টেকসই রোডম্যাপ প্রণয়নে মতামত দেন।

বাংলাদেশে আরএমজি ও অন্যান্যখাতে কর্মরত নারী শ্রমিকদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি ও স্বাস্থ্যসুবিধা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কর্মশালার সুপারিশমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে মাতৃত্ব সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

এদিকে ‘শিশু শ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে আমাদের অঙ্গিকার’ বিষয়ক সংলাপে সচিব বলেন, শিশু শ্রম শুধু শিশুর ভবিষ্যৎই নষ্ট করে না, পুরো জাতির টেকসই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। বাংলাদেশে এখনও ১৭ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে, যাদের মধ্যে ১২ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত। এটি জাতীয় অগ্রগতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস (বিবিএস)-২০২২-এর তথ্য উল্লেখ করে শ্রম সচিব বলেন, যে বয়সে শিশুদের স্কুলে থাকার কথা, সেখানে তারা লেদ মেশিন, হোটেল কিংবা গ্যারেজে কাজ করছে। দারিদ্র্য ও অভিভাবকদের সচেতনতার অভাবই এটির মূল কারণ।

তিনি সরকারি-বেসরকারি সমন্বয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার ওপর জোর দেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিশুশ্রম নিরসনে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এ বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, স্থানীয় প্রশাসন এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে সমন্বিত উদ্যোগ জোরদার করা হবে বলেও জানান তিনি।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-৮.৭ অর্জনে শিশুশ্রম নির্মূলকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে শ্রম সচিব বলেন, শিশুরা আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের শিক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

২০২৬ সালের হজে অংশ নিতে এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন আহ্বান

Published

on

সোশ্যাল ইসলামী

২০২৬ সালের হজ কার্যক্রমের জন্য সৌদি সরকার এরইমধ্যে রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এ কার্যক্রমে অংশ নিতে অনুমোদিত এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন চেয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৪ জুলাই) এজেন্সিগুলোকে আবেদন দাখিলের জন্য অনুরোধ জানিয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের হজ কার্যক্রমের জন্য সৌদি সরকার এরইমধ্যে রোডম্যাপ বা টাইমলাইন প্রকাশ করেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত যেসব হজ এজেন্সি ২০২৬ সালের হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক সেসব হজ এজেন্সির স্বত্বাধিকারী বা ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছ থেকে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তুত করা নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সৌদি সরকারের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী, আগামী বছর হজে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি হজযাত্রীদের চলতি বছরের ১২ অক্টোবরের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করতে হবে। এরপর সৌদি সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের হজচুক্তি হবে ৯ অক্টোবর। আগামী ১০ জুলাই হজের কোটা ঘোষণা করবে সৌদি সরকার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রয়াত দুই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রয়াত দুই উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডারের কোম্পানিতে ধারণকৃত শেয়ার তার উত্তরসূরির মধ্যে হস্তান্তর করা হবে। ...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লিবরা ইনফিউশনের কারখানা বন্ধ পেয়েছে ডিএসই

পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিবরা ইনফিউশন লিমিটেডের কারখানা সরেজমিন পরিদর্শন করে বন্ধ পেয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার57 minutes ago

খুলনা পাওয়ারের অফিস ঠিকানা পরিবর্তন

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার বিভাগ ও নিবন্ধিত অফিসের ঠিকানা পরিবর্তন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার58 minutes ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২২ জুলাই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২২ জুলাই বিকাল সাড়ে ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

পদ্মা লাইফের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২০ জুলাই দুপুর ২টা ৩০মিনিটে কোম্পানিটির...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

সিটি ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিটি ব্যাংক পিএলসির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৭ জুলাই বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত...

সোশ্যাল ইসলামী সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবচেয়ে বেশি দর কমেছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রয়াত দুই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
অর্থনীতি38 minutes ago

বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লিবরা ইনফিউশনের কারখানা বন্ধ পেয়েছে ডিএসই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার57 minutes ago

খুলনা পাওয়ারের অফিস ঠিকানা পরিবর্তন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার58 minutes ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২২ জুলাই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

পদ্মা লাইফের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

সিটি ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সোশ্যাল ইসলামী
জাতীয়2 hours ago

প্রত্যাশিত অগ্রগতি অর্জন করতে পারছি না: আলী রীয়াজ

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে এপেক্স স্পিনিং

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রয়াত দুই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
অর্থনীতি38 minutes ago

বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লিবরা ইনফিউশনের কারখানা বন্ধ পেয়েছে ডিএসই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার57 minutes ago

খুলনা পাওয়ারের অফিস ঠিকানা পরিবর্তন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার58 minutes ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২২ জুলাই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

পদ্মা লাইফের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

সিটি ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সোশ্যাল ইসলামী
জাতীয়2 hours ago

প্রত্যাশিত অগ্রগতি অর্জন করতে পারছি না: আলী রীয়াজ

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে এপেক্স স্পিনিং

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রয়াত দুই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
অর্থনীতি38 minutes ago

বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লিবরা ইনফিউশনের কারখানা বন্ধ পেয়েছে ডিএসই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার57 minutes ago

খুলনা পাওয়ারের অফিস ঠিকানা পরিবর্তন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার58 minutes ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২২ জুলাই

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

পদ্মা লাইফের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

সিটি ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সোশ্যাল ইসলামী
জাতীয়2 hours ago

প্রত্যাশিত অগ্রগতি অর্জন করতে পারছি না: আলী রীয়াজ

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সোশ্যাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে এপেক্স স্পিনিং