রাজনীতি
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। শনিবার (২৮ জুন) দুপুর ১২টায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এতে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন।

রাজনীতি
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত মহাসমাবেশ থেকে ১৬ দফা দাবি ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। শনিবার (২৮ জুন) দুপুরে ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান মহাসমাবেশের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
ঘোষণাপত্রে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে ৬টি কমিশনের প্রস্তাবনা আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। আমরা সেই প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করে বিস্তারিত মতামত দিয়েছি। ভবিষ্যৎ স্বৈরতন্ত্র রোধ করা, সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন নিশ্চিত করার বিষয়টি মূখ্য রেখে আমরা আমাদের প্রস্তাবনা জমা দিয়েছি। আমাদের প্রস্তাবনাগুলোকে সক্রিয় বিবেচনায় নেওয়ার জন্য আজকের মহাসমাবেশ থেকে আহ্বান জানাচ্ছি।
সংস্কার নিয়ে দ্বিতীয় দফা আলোচনা চলমান রয়েছে। সেটা বিবেচনায় নিয়ে আজকের এই জনসমুদ্র থেকে আমরা ১৬ দফা ঘোষণা করছি।
১. সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের সাথে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হবে রাষ্ট্র পরিচালনার মূল নীতি’ এ বিষয়টি অবশ্যই পুনঃস্থাপন করতে হবে। কারণ বাংলাদেশের অস্তিত্ব ও সার্বভৌমত্বের জন্য ইসলাম হলো রক্ষাকবচ। তার প্রতিফলন সংবিধানের মূলনীতিতে থাকতে হবে।
২. সংসদের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন।
৩. জুলাই ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশা বাস্তবায়নে বৈষম্যহীন শোষণ নিপীড়ন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে জাতীয় ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে আগামী জুলাই মাসের মধ্যে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।
৪. আগামী দিনে বাংলাদেশে যাতে কোনো নির্বাচিত স্বৈরাচার, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা ও সন্ত্রাসী শ্রেণি রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে জনগণের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে, রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের মাধ্যমে ধ্বংস করতে না পারে এবং একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনী মৌলিক রাষ্ট্রসংস্কার দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
৫. সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অপরিহার্য। সেটা নিশ্চিত করার জন্য জনপ্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে।
পতিত ফ্যাসিবাদের সহযোগী যারা এখনও জনপ্রশাসনে কাজ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে দ্রুত অপসারণ করতে হবে। না হলে তারা দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করেই যাবে।
৬. পতিত ফ্যাসিবাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং বিদেশে পালাতক অপরাধীদের আটক করার জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা আরও জোরদার করতে হবে।
৭. দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে সক্রিয়, কার্যকর ও দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
৮. দেশে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ও খুন-খারাবি রোধে প্রশাসনকে আরও কার্যকর ও অবিচল হতে হবে।
৯. ভারতের সাথে করা সকল চুক্তি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে এবং সকল দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল করতে হবে।
১০. জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সকল পর্যায়ে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আগামীতেও জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সকল স্থানীয় নির্বাচনের বিধান প্রণয়ন করতে হবে।
১১. চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ, ঋণখেলাপি ও সন্ত্রাসীদেরকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
১২. জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে দেশে অবশ্যই একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সকল দলের জন্য সমতল পরিবেশ এবং সমান সুযোগ তৈরি ছাড়া কোনো রাজনৈতিক পক্ষ বা ভিন্ন কোনো দেশের চাপে অতীতের মতো যেনতেন একটি নির্বাচনের জন্যে তফসিল ঘোষণা করা হলে তা কিছুতেই মেনে নেওয়া হবে না।
১৩. ঘুষ, দুর্নীতিসহ সকল প্রকার নাগরিক হয়রানি বন্ধ করতে হবে। কোনো নিরপরাধ ব্যক্তির বিরুদ্ধে শুধু রাজনৈতিক কারণে হয়রানিমূলক মামলা বন্ধ করতে হবে। হয়রানিমূলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। দেশের কোথাও কোনোরকম মব সৃষ্টির সুযোগ দেওয়া যাবে না। মব সৃষ্টিকারীদের দমনে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ইসলাম ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিরোধী যেকোনো কার্যক্রমে দ্রুততম সময়ে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে গণবিক্ষোভ পুঞ্জীভূত না হয়।
১৪. দেশবিরোধী ও ইসলাম বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবেলায় সাম্রাজ্যবাদ, সম্প্রসারণবাদ ও আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
১৫. আগামী জাতীয় নির্বাচনে দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক ও ইসলামী শক্তির ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
১৬. রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের সুরক্ষা, জনগণের জানমাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা বিধান, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষা, সর্বত্র শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং কাঙ্ক্ষিত উন্নতি ও অগ্রগতির লক্ষ্যে রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ে ইসলামের সুমহান আলোকিত আদর্শের অনুশীলন করতে হবে।
কাফি
রাজনীতি
ইসলাম খেলাধুলার ব্যবস্থা করেছে শুধু ট্রফি অর্জনের জন্য নয়: শফিকুল ইসলাম মাসুদ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, ইসলাম আপনাকে খেলাধুলার ব্যবস্থা করে দিয়েছে এই জন্য নয়; যে আপনি শুধু একটা ট্রফি অর্জন করবেন। মুমিনদের গোপন তিনটি রহস্যের মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের কাছে দিনের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়া।
শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১০টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ডাক্তার বাড়িতে শাহবাগ মানব কল্যাণ সংস্থার আয়োজিত এক ক্রীড়াসামগ্রী বিরতণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ক্রীড়া পরিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন ঢাকার সৌজন্যে এবং পল্টন নাগরিক ফোরামের সভাপতি মো. ওবায়দুল্লাহর তত্বাবধানে প্রাপ্ত এ ক্রীড়াসামগ্রী বিরতণ করা হয়।
তিনি বলেন, আপনারা দাওয়াতী কাজ করেন। দিনের দাওয়াত মানুষের কাছে নিয়ে যান; আপনার জীবনের যা আরাম করার দরকার তার চেয়ে বেশি আপনি করে ফেলছেন এখন আরাম করা বাদ দিতে হবে। আপনার আরাম করা আল্লাহ নিষেধ করেন নাই, প্রয়োজনীয় আরাম করতে বলেছেন। আপনাকে আরাম করার জন্য পৃথিবীতে পাঠানো হয় নাই। আপনাকে পরিশ্রম করার জন্য পাঠানো হয়েছে। আর এই পরিশ্রমের পথ হচ্ছে আল্লার পথ। পরিশ্রমের পথ আল্লার হলে আরামের পথ শয়তানের। আল্লাহ আপনাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন পরিশ্রম করার জন্য, কষ্ট করার জন্য। দুনিয়াতে কষ্ট করবেন জান্নাতে ভোগ করবেন; এখানে ভোগ করলে জান্নাতের ভোগ থেকে বঞ্চিত হবেন। এখন সিদ্ধান্ত আপনার; আপনারা দাওয়াতী কাজ করেন।
ড. শফিকুল ইসলাম বলেন, বডিফিটনেস এমনভাবে করবেন; আমাদের সেনাবাহিনীর সংখ্যা বাংলাদেশে যা আছে; ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা বাংলাদেশে হলে ১৮ কোটি মানুষদের মধ্যে যারা ভয়প্রাপ্ত তারা প্রত্যেকে এ রাষ্ট্রের একজন সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে গণ্য হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। এতে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামীর শাহবাগ থানার আমীর ও শাহবাগ মানব কল্যাণ সংস্থার সভাপতি আহসান হাবীব। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলার ক্রিড়া অফিসার এস আই এম ফেরদৌস আলম।
এছাড়া ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ এএএম মাজহারুল ইসলাম, জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও চ্যানেল এস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুজিত চক্রবর্তী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
রাজনীতি
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করা হবে: আমীর খসরু

ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে সিলেট বিজনেস ডায়লগ অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
ক্ষমতায় গেলে বিএনপি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ন্যূনতম এসএসসি পাস তরুণ-যুবকদেরও আইটি খাতে চাকরি দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে, ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে। ক্ষমতায় গেলে প্রথমদিন থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে বিএনপি সরকার কাজ করবে। একদিনও দেরি হবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, যারা কৃষিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, তাদেরকে সেই সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যেও বিএনপি কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু, সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
রাজনীতি
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মিডিয়া সেল গঠন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের অনুমোদনক্রমে এ সেল গঠন করা হয়। পরে রাতে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, মিডিয়া সেলের সম্পাদক করা হয়েছে মুশফিক উস সালেহীনকে এবং সহ-সম্পাদক করা হয়েছে জয়নাল আবেদীন শিশিরকে।
এ ছাড়া সদস্য করা হয়েছে মঈনুল ইসলাম তুহিন, মীর আরশাদুল হক, আসাদুল্লাহ আল গালিব, দিলশানা পারুল, খান মুহাম্মদ মুরসালীন, মো. মাহাবুব আলম, তানহা শান্তা, তাওহিদ তানজিম, তৌহিদ হোসেন মজুমদার, মীর হাবীব আল মানজুর ও ইফতেখারুল ইসলামকে।
রাজনীতি
সব বিষয়ে ঐক্যমত্য সম্ভব নয়: আমীর খসরু

সব বিষয়ে ঐক্যমত্য না হলেও যেসব বিষয়ে ঐক্য হবে, সেগুলো মেনে সংস্কারের পথে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে গুলশানে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের নিজস্ব চিন্তা ও দর্শন থাকে, তাই সব বিষয়ে একমত হওয়ার সুযোগ নেই। তবে যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য তৈরি হবে, সেগুলো মেনে সংস্কার কার্যকর করা উচিত। আর যেসব বিষয়ে ঐক্য হবে না, তা আগামী নির্বাচনে জনগণই তাদের রায় দেবে এবং পরবর্তী সংসদে আলোচনার মাধ্যমে সুরাহা হবে।
তিনি ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণায় বিচার বিভাগের রায়ের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, কমিশনও সেই রায় অনুমোদন দিয়েছে। সুতরাং, আইনগতভাবে ইশরাকের মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণের কথা এবং বিএনপি সরকারের এ বিষয়ে পদক্ষেপের অপেক্ষায় রয়েছে।
এ ছাড়া শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে আসন ভাগাভাগি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। তফসিল ঘোষণার পর সমমনা দলগুলোর সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।
কাফি