Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

প্রবাস

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

Published

on

বাজার মূলধন

জঙ্গিবাদে যুক্ত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ জুন) এক বিবৃতিতে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসিতান ইসমাইল জানিয়েছেন, জঙ্গিবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ২৪ এপ্রিল থেকে সেলাঙ্গর এবং জোহর প্রদেশে তিনটি অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, এই দলটি ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত চরমপন্থি মতাদর্শ প্রচার করছে বলে জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সাইফুদ্দিন নাসিতান ইসমাইল বলেন, অভিযুক্তরা নিজ সম্প্রদায়ের মধ্যে উগ্র মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়া, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য তহবিল সংগ্রহ করার এবং তাদের নিজ দেশে সরকার উৎখাতের লক্ষ্যে সেল প্রতিষ্ঠা করেছিল। মালয়েশিয়া বিদেশি চরমপন্থি আন্দোলনকে আশ্রয় দেবে না। জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিকে হালকাভাবে নেওয়া হবে না।

মালয়েশিয়াকে জঙ্গি অভিযানের ঘাঁটি বা চরমপন্থি আন্দোলনের ট্রানজিট হাবে পরিণত করার যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে দৃঢ় ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে— বলেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

শেয়ার করুন:-

প্রবাস

টোকাই যখন রক্ষক, আর সেনাবাহিনী হয়ে দাঁড়ায় দর্শক: একটি রাষ্ট্রদ্রোহের জবাব কোথায়?

Published

on

বাজার মূলধন

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি কি শুধু রাজনীতিবিদদের ক্যারিয়ার গড়ার জন্য জন্ম নিয়েছিল? এই প্রশ্নটি আজ কেবল বুদ্ধিবৃত্তিক নয়—এটি একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা ও জাতির অস্তিত্বঘন প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে রয়েছে লুটপাট, অন্যদিকে রয়েছে নির্বিকারতা। একদিকে দুর্নীতিতে হাবুডুবু খাওয়া প্রশাসন, অন্যদিকে নিজের রক্ত দিয়ে, হাড়-মাংস দিয়ে এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করে চলেছে যে জনগণ—বিশেষত সেই ‘টোকাই’ শ্রেণি—তারা আজও জানে না, রাষ্ট্রটা আদৌ তাদের জন্য কিনা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২৪ সালের জুলাইয়ে যখন এক নতুন ইতিহাস রচিত হয়—স্বৈরাচার পতনের জন্য গোটা জাতি রাস্তায় নামে, তখন সশস্ত্র বাহিনী কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কাঠামো এক বিরাট প্রশ্নের মুখে পড়ে। দীর্ঘকাল ধরে যে বাহিনীর পিছনে জনগণের অর্থে রাষ্ট্রীয় বাজেটের বৃহত্তর অংশ ব্যয় হয়, যারা রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষার প্রতীক বলে বিবেচিত, তারা তখন কেন নীরব ছিল? শুধু নীরব নয়—প্রকৃতপক্ষে তারা একটি অবৈধ ও গণবিচ্ছিন্ন শাসনের রক্ষাকবচ হিসেবেই কাজ করেছে বছরের পর বছর। অথচ যাদের নামে আমরা একসময় ‘অনুন্নত’ বলতাম, যাদের কোনো রাজনৈতিক স্ট্যাম্প নেই, যাদের অস্ত্র কেবল রাগ আর ক্ষুধা—সেই ‘টোকাই’ শ্রেণির মানুষেরাই দেশের ভবিষ্যৎ বদলের প্রধান চালিকা হয়ে উঠেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তাহলে সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা কোথায়?

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই প্রশ্নের উত্তর শুধু একটি বাহিনীর গায়ে কালি লাগানো নয়। এটি জাতির সামনে একটি মূল প্রশ্ন উপস্থাপন: রাষ্ট্র কার? রক্ষার দায়িত্ব কাদের? জনগণের পয়সায় যাদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র কিনে দেওয়া হয়, তারা বিপদের সময় কোন ভূমিকায় থাকে? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া না গেলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কোনো প্রতিষ্ঠানিক ন্যায়বিচার বা গঠনমূলক রাষ্ট্রচিন্তা টিকে থাকবে না।

স্বৈরতন্ত্রের দীর্ঘ যাত্রায় দেখা গেছে—সেনাবাহিনী কখনোই জনগণের পক্ষে অবস্থান নেয়নি। তারা শুধু রাষ্ট্রক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করতে চেয়েছে—এমনকি সেটা যদি স্বৈরাচারী ও বিদেশপন্থী শাসকদের পক্ষে হয় তবুও। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মিশর, পাকিস্তান বা মিয়ানমারের চেয়ে কোনো আলাদা দেশ নয়। বরং বাংলাদেশের সেনাবাহিনী আরও দক্ষতায় স্বৈরতন্ত্রকে কাস্টমাইজড করে টিকিয়ে রেখেছে—সীমান্তে অস্ত্র নয়, কাঁধে বাণিজ্যের ব্যাগ নিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন হয়েছে।

অন্যদিকে, এই দেশের সবচেয়ে নিরস্ত্র ও নিরুপায় মানুষরাই যখন রাজপথে রক্ত দেয়, লাশ পড়ে, গুম-খুন সহ্য করে দেশ রক্ষা করে—তখন রাষ্ট্র তাদের কী দিয়েছে? রাষ্ট্র কখনো তাদের ‘নিরাপত্তা বাহিনী’ বলেছে? না, রাষ্ট্র তাদের ‘উসকানিদাতা’, ‘জঙ্গি’, ‘রাজাকার’ বা ‘বাম চরমপন্থী’ আখ্যা দিয়েছে। অথচ ইতিহাস সাক্ষী—বাংলাদেশের সবচেয়ে বিপ্লবী ও প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকা পালন করেছে এই টোকাই শ্রেণির মানুষরাই, যারা প্রশাসন, কূটনীতি কিংবা বড় পুঁজির সুবিধা ছাড়াই দেশপ্রেমকে বাস্তবতার মাটিতে নামিয়ে এনেছে।

এই ভয়ানক বৈপরীত্যের জবাব কে দেবে?

রাজনীতিবিদরা? যাদের অধিকাংশের অস্তিত্বই জনগণের নামে অথচ জনগণবিরোধী অপকৌশলের ওপর দাঁড়িয়ে? যারা নিজের দলীয় পৃষ্ঠপোষকতাকে রাষ্ট্রের চেয়ে বড় করে দেখে? না, তারা পারবে না। কারণ তারা নিজেরাও সেনা-আধিপত্য, আমলাতন্ত্র আর বিদেশি অনুগ্রহের কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেদের রাজনৈতিক সুবিধা হাসিল করতে চায়। যারা রাজপথে রক্ত দেয় না, তাদের হাতে ‘নাগরিক চুক্তি’ স্বাক্ষরের নৈতিকতা নেই।

সেনাবাহিনী দেবে? তারা তো পেশাগতভাবে প্রশিক্ষিত, কিন্তু নৈতিকভাবে শূন্য। যদি সেনা কর্মকর্তা রাস্তায় পড়ে থাকা টোকাইদের জীবনের চেয়ে নিজের ব্যারাকের নিরাপত্তাকে বড় করে দেখে, তাহলে সেই সেনাবাহিনীর অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তোলা সময়ের দাবি।

রাষ্ট্রের মালিক কারা—জনগণ, সেনা, নাকি ধনিক চক্র? টোকাই জাতির বিচারের সময় এসেছে

বাংলাদেশের সংবিধান বলে, “এই প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ।” কিন্তু বাস্তবতা বলে ভিন্ন কিছু। যদি জনগণই রাষ্ট্রের মালিক হতো, তাহলে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের কণ্ঠস্বর আজ এভাবে নিষ্পেষিত হতো না। যদি এই দেশের আসল মালিক হতো কৃষক, মজুর, গার্মেন্ট শ্রমিক কিংবা রাস্তার টোকাই—তাহলে একতরফাভাবে জাতির উপর চেপে বসা সরকার কিংবা বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী আমলা-জেনারেল-পুঁজিপতিদের এমন রক্তচোষা শাসন চালানো সম্ভব হতো না।

আসলে বাংলাদেশ এখন আর কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়, বরং এটি একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন কর্পোরেট কোম্পানি, যেখানে রাজনীতি মানে ঠিকাদারি, প্রতিরক্ষা মানে সীমান্ত বাণিজ্য আর আমলাতন্ত্র মানে বিদেশি পরামর্শে জনগণকে কাবু করার কৌশল। এই কোম্পানির মালিকানা রয়েছে কিছু পরিবারের হাতে, যাদের নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনী, যাদের বিলাসিতার জন্য বাজেট, যাদের অপকর্ম ঢাকার জন্য আদালত ও মিডিয়া প্রস্তুত। আর এই ‘নতুন কোম্পানি রাষ্ট্রে’ সবচেয়ে অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে জনগণ—বিশেষ করে যাদের রক্ত ঘামে এই রাষ্ট্রের উৎপাদনশীলতা তৈরি হয়েছে।

এখন প্রশ্ন: যদি জনগণ রাস্তায় নামে, নির্বাচন চায়, অধিকার চায়—তাদের পিঠে গুলি চলে কেন? কেন সেনাবাহিনী তখন চুপ থাকে? কেন মিডিয়া তখন বলে ‘বিদেশি ষড়যন্ত্র’? এই প্রশ্নগুলো কোনো কবিতা বা চেতনার কথা নয়—এগুলো রাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় স্বরূপ উন্মোচনের প্রশ্ন।

জুলাই ২০২৪-এর গণজাগরণ তার সর্বোচ্চ সত্য দিয়ে আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে—সেখানে প্রতিরক্ষা বাহিনী নিষ্ক্রিয়, পুলিশ প্রশাসন দুর্নীতিপরায়ণ আর টোকাইদের হাতেই দেশ বাঁচে। অর্থাৎ, রাষ্ট্রপ্রতিরক্ষা ও রাষ্ট্রনির্মাণ—দুটোরই আসল মালিক এখন ‘অবৈধভাবে’ পথের মানুষ হয়ে উঠেছে।

এই বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে জনগণ এখন জবাব চায়:
•    যারা বেতন নেয় দেশের প্রতিরক্ষার নামে, তারা কোথায় ছিলেন?
•    যারা কথায় কথায় ‘জাতীয় নিরাপত্তা’র কথা বলেন, তারা কার নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন—দেশের, না ক্ষমতাবানদের?
•    যারা বারবার নির্বাচন ছিনিয়ে নিয়েছে, তারা কী সত্যিই রাষ্ট্রকে ভালোবেসে ক্ষমতায় ছিল, নাকি এটা ছিল লুটপাটের লাইসেন্স?

এত বছরের রাষ্ট্রচক্র আর শোষণ যন্ত্রপাতির বিপরীতে যে টোকাই শ্রেণি রাজপথে দাঁড়িয়েছে, তার নৈতিক শক্তি কত বিশাল, তা বুঝতে হলে দেখতে হবে—তারা কোনো পদ, পদবী, ক্ষমতা বা বৈদেশিক অনুদানের জন্য রাজপথে নামেনি। তারা নেমেছে কেবল নিজের ভবিষ্যতের জন্য, নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য। এই শক্তি যদি আজ অবধি গণ্য না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

সেনাবাহিনী, আমলাতন্ত্র এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব—এই ত্রয়ী যদি এই সংকটেও জবাব না দেয়, তাহলে সেই নীরবতা নিজেই রাষ্ট্রদ্রোহের প্রমাণ হয়ে থাকবে।

এই রাষ্ট্রের নাম ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’—কিন্তু এখন এটি হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লুটপ্রজাতন্ত্রী কোম্পানি’। আর এই লুটের সাম্রাজ্যে যারা রক্ত দিয়ে দেয়, তারাই এখন ন্যায়বিচার চায়। এই চাওয়া কোনো আবেগ নয়, এটি ইতিহাসের দাবি।

টোকাই জনগণের রাষ্ট্র ফেরতের ঘোষণা—একটি নতুন রাষ্ট্রচেতনার রূপরেখা

যে রাষ্ট্রে শ্রমজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, পথবাসী, ফুটপাতের ফেরিওয়ালা, ভ্যানচালক, ক্ষুধার্ত মা কিংবা বস্তির শিশু রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণে একটুও ভূমিকা রাখতে পারে না, সেই রাষ্ট্র কোনোভাবেই গণপ্রজাতন্ত্রী হতে পারে না। এ এক নিছক প্রতারণা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণায় বলা হয়েছিল, “এই রাষ্ট্র হবে গণতন্ত্র, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়ের ভিত্তিতে।” কিন্তু কী নির্মম ট্র্যাজেডি—আজ থেকে ৫৪ বছর পরও সেই রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় গালাগালি হলো ‘টোকাই’—মানে রাষ্ট্রহীন নাগরিক!

তাদের না আছে নাগরিক মর্যাদা, না আছে আইনি সুরক্ষা, না আছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা বা ভোটাধিকার। অথচ তারা শুধু বাঁচে না, দেশকেও বাঁচিয়ে রাখে। জুলাই অভ্যুত্থানে রাষ্ট্র যখন হোঁচট খাচ্ছিল, জেনারেলরা যখন মৌন, আমলারা যখন বিভ্রান্ত আর বড় রাজনৈতিক দলগুলো যখন চেয়ারে কে বসবে সেই হিসেব কষছিল—তখন এই ‘টোকাই’ জনগণই রাস্তায় নামল, রক্ষাকবচহীন, খাবার ছাড়া, আশ্রয়হীন, কিন্তু সাহসে ভরপুর। তারা না থাকলে এই রাষ্ট্র হয়তো আজও চোরের হাতেই পড়ে থাকত।

তাই এখন আর সময় নেই ‘দায়’ এড়িয়ে যাওয়ার। এবার সময় এসেছে রাষ্ট্রকাঠামো পুনর্গঠনের। পরিস্কার করে বলি—এটি কেবল ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আন্দোলন নয়। এটি রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার অনিবার্য ইতিহাস-প্রসূত প্রয়োজন।

একটি চারস্তর বিশিষ্ট ন্যায্য রাষ্ট্রকাঠামোর দাবি:

১. রাষ্ট্রক্ষমতার উৎস হবে সরাসরি জনগণ—মৌখিকভাবে নয়, কার্যকরভাবে। যার মানে, স্থানীয় সরকার থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত গণপর্যবেক্ষণ ও জনগণের প্রত্যাহার অধিকারে সাজানো প্রশাসনিক কাঠামো গড়া। আজ যারা ভোট দেয়, তারা পাঁচ বছর পরও তার প্রভাব ফেলতে পারে না—এটা গণতন্ত্র হতে পারে না।

২. দুই মেয়াদের প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতি চালু করা—যাতে এককেন্দ্রিকতা আর দলীয় ভাড়াটে ব্যবস্থার অবসান ঘটে। জনগণ যাতে সরকারপ্রধানকে সরাসরি নির্বাচনে ঠিক করতে পারে, এবং আবার প্রত্যাহার করতেও পারে, সেই অধিকার তাকে দিতে হবে। শেখ হাসিনা অথবা কোনো দলের হাতে অনির্দিষ্টকালের ক্ষমতা থাকা দেশের জন্য আত্মঘাতী।
৩. বিচার বিভাগ ও সেনাবাহিনীকে সাংবিধানিক জবাবদিহিতার আওতায় আনা—আমরা আর কোনো ‘অদৃশ্য শক্তি’র চোখ রাঙানিতে দেশ চালাতে চাই না। জনগণের অর্থে বেতন নেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, লুটপাটকারীদের নিরাপত্তা নয়। বিচারপতি ও জেনারেলরা যদি জনগণের মুখোমুখি হন না, তাহলে তারা জনগণের নয়, ফ্যাসিবাদের হাতিয়ার।
৪. টোকাই জনগণের সমগ্রিক নাগরিকত্ব ঘোষণা—রাস্তার শিশু, বস্তির মা, ময়লা কুড়ানো কিশোরী, গার্মেন্টে কর্মরত কিশোরী—এই রাষ্ট্র তাদের নয় বলেই প্রতিদিন তাদের জীবন এমন বিপন্ন। এদের জন্য স্বতন্ত্র নাগরিক সুরক্ষা কমিশন, বিনা ব্যয়ে শিক্ষা ও চিকিৎসা, এবং রাজনৈতিক প্রতিনিধি হিসেবে নির্ধারিত সংরক্ষিত আসন চাই। শুধু ‘দয়া’র নামে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ নয়—রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এই জনগণের স্থান নিশ্চিত করতে হবে।

রাষ্ট্রের প্রশ্নে নতুন সংলাপ চাই—পুরাতন মুখ, পুরাতন দল নয়

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন পুরাতনদের হাতে জিম্মি—তারা সবাই কোনো না কোনোভাবে এই লুটের কাঠামোর লাভভোগী। তারা যদি এই কাঠামো বদলাতে পারত, এত বছরেও পারত। তারা পারে না, কারণ তারা চায় না। কাজেই নতুন রাষ্ট্রচেতনা গড়তে হলে নতুন নেতৃত্ব চাই—যে নেতৃত্ব দলগত নয়, শ্রেণিগত; যে নেতৃত্ব ধানমণ্ডি থেকে নয়, পথঘাট থেকে উঠে এসেছে।

এবার নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে দরকার—
•    লজ্জাহীন সত্য বলার মত সাংবাদিকতা
•    বয়ানের আড়ালে না লুকিয়ে সরাসরি বাস্তব প্রশ্ন তোলার মতন বুদ্ধিজীবী
•    এক্সেলশিট নয়, হৃদয়ে রাষ্ট্রচিন্তা করার মত অর্থনীতিবিদ
•    ‘শত্রু নয় প্রতিবেশী’ ভিত্তিক স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি
•    এবং সবশেষে, এক অভূতপূর্ব জনআন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা একটি ন্যায়ভিত্তিক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র।

শেষ কথাঃ এই রাষ্ট্র ‘টোকাই’দের ফিরিয়ে দেবে কি না, সেটাই এখন ইতিহাসের পরীক্ষা

আমরা যাদের টোকাই বলি, তাদের কাছে আজ ইতিহাসের পাসওয়ার্ড রয়েছে। তারা যদি আর একবার উঠে দাঁড়ায়—এইবার শুধু রাজপথে নয়, কাঠামোর ভিতরেও প্রবেশ করে—তবে এই রাষ্ট্র কেবল বদলাবে না, নতুন রাষ্ট্র হবে।

এই লেখায় আমি সেই তীব্র সত্যটি তুলে ধরলাম। এখন আপনারা বলুন—এই জনতার ঘাম আর রক্তের দাম কী হবে?
দরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। শুধুমাত্র প্রশাসন নয়, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অবশ্যই জনগণের পাশে দাঁড়াতে হবে, তাদের দাসত্ব ত্যাগ করে নাগরিকদের সেবা দিতে হবে। আর রাজনীতির ময়দান থেকে সকল প্রকার দুর্নীতি, স্বার্থপরতা ও দলীয় ষড়যন্ত্র মুছে ফেলা ছাড়া এই কাজ অসম্ভব।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের গর্বিত ইতিহাস, সংগ্রামের স্মৃতি এবং গণতন্ত্রের অটুট ভিত্তি ফিরিয়ে আনা ছাড়া ভবিষ্যতের প্রজন্মের জন্য দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। এ পথে সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে—চাই সেটি রাজনীতিবিদ হোক, প্রশাসক হোক, সেনাবাহিনী হোক বা সাধারণ মানুষই হোক।

এখন আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত—সৎ ও দৃঢ় নেতৃত্বের তলে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করা, সকলের অধিকার রক্ষা নিশ্চিত করা, প্রশাসনের জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা, এবং স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সুশাসন স্থাপন করা।

যখন এসব আদর্শের ভিত্তি দৃঢ় হবে, তখন টোকাই জনগণের সংগ্রাম সত্যিকার অর্থে সফল হবে, সেই সংগ্রাম দেশের ভবিষ্যতকে আলোকিত করবে, আর দীর্ঘদিন অবহেলিত এই দেশের নাগরিকরা তাদের অধিকার ফিরে পাবে।

লেখক, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

প্রবাস

ইরানে চিকিৎসা করাতে গিয়ে আটকা ২০ বাংলাদেশি

Published

on

বাজার মূলধন

বাংলাদেশ থেকে প্রায় ২০ জন চিকিৎসার উদ্দেশ্যে তেহরানে গিয়ে আটকা পড়েছেন। মূলত এসব বাংলাদেশি কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য ইরানে গিয়েছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ওয়ালিদ ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তেহরানে আসার পর থেকে তারা শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন। গত শুক্রবার ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শুরু হওয়ার পর তাদের হাসপাতাল এলাকায় অবস্থান করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ওয়ালিদ ইসলাম বলেন, এ সময় হাসপাতাল নিরাপদ হবে ভেবেই আমরা এই পরামর্শ দিয়েছিলাম। কিন্তু গত পরশুদিন হাসপাতালেই আক্রমণ হয়েছে। এ ঘটনায় রোগীদের সবাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, এসব বাংলাদেশিকে শান্ত করার জন্য আমি সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি। কীভাবে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া যায়, সেই চেষ্টাও চলছে।

এর বাইরে বেড়াতে এসেও কেউ কেউ আটকা পড়েছেন। তেমনই একজন বাংলাদেশি চিকিৎসক ইকরাম আর আজিজুর রহমান। তার স্ত্রী একজন ইরানি নাগরিক। গত মে মাসে তারা ইরানের মাটিতে পা রাখেন। বাংলাদেশে ফেরার কথা ছিল গত ১৫ জুন।

কিন্তু এর মধ্যেই যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ায় ১৫ তারিখে ফেরা সম্ভব হয়নি। কবে ফিরতে পারবো, সেটাও বুঝতে পারছি না। বিবিসি বাংলাকে বলেন ডা. রহমান।

এছাড়া বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সময় পড়াশোনা, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরিসহ নানান কারণে বহু বাংলাদেশি ইরানে পাড়ি জমিয়েছেন। সরকারি হিসেবে, বর্তমানে দেশটিতে অবস্থানরত বাংলাদেশি নাগরিকের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

প্রবাস

চীনে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন

Published

on

বাজার মূলধন

চীনের ঝচিয়াং ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজিতে অনুষ্ঠিত “বোঝউ কাপ ২০২৫: ফরেন কালচারাল ট্রেড ট্যালেন্টস সিলেকশন কম্পিটিশন”-এ তৃতীয় স্থান অর্জন করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছেন। শাকিল বর্তমানে চীনের সিচুয়ান ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক পর্যটন ও হোটেল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই প্রতিযোগিতাটি চীনের সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চায়না ফরেন ল্যাংগুয়েজ পাবলিশিং অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সিনোলিঙ্গুয়া পাবলিশিং হাউস এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় হাংজু শহরে আয়োজিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজার মূলধন

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিযোগিতায় শাকিল আহমেদ তার জমা দেওয়া ভিডিও “Bangladesh Meets China: A Tale of Two Cultures”-এ চীনা ও বাংলাদেশি সংস্কৃতির মিল, পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং শিক্ষা ও ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে একটি অসাধারণ ভিজ্যুয়াল স্টোরিটেলিং উপস্থাপন করেন।

এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন দৃঢ় করা এবং চীনের সঙ্গে তাদের অভিজ্ঞতাগুলোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক সংস্কৃতিকে নতুনভাবে উপস্থাপন করা।

প্রতিযোগিতায় ৮৬টি দেশ ও অঞ্চলের ৪০০-এরও বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়। প্রত্যেকে একটি করে ভিডিও জমা দেয়, যেখানে তারা চীনে তাদের অভিজ্ঞতা, সংস্কৃতি বিনিময় এবং শিক্ষা জীবনের গল্প তুলে ধরেছিল।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে রেমিট্যান্স বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকের আলোচনা সভা

Published

on

বাজার মূলধন

যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশ দূতাবাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এবং যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশ ইকোনমিক কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গতকাল (১০ জুন, ২০২৫) যুক্তরাজ্যে অবস্থিত বিভিন্ন মানি ট্রান্সফার কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এই সভাটি বৈধ পথে রেমিট্যান্স বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সভায় উপস্থিত ছিলেন নেক গ্রুপের চেয়ারম্যান ও নন-রেসিডেন্স গ্লোবাল রেমিট্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ইকরাম ফরাজী, ব্র্যাক সাজনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুস সালাম সহ বিভিন্ন মানি ট্রান্সফার কোম্পানির প্রতিনিধিরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আশা করা হচ্ছে, বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের এই ধরনের আলোচনা সভা বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। নেক গ্রুপের চেয়ারম্যান ইকরাম ফরাজী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে আশ্বস্ত করে বলেন, “হটাও হুন্ডি, বাঁচাও দেশ, গড়ব সোনার বাংলাদেশ” এই প্রতিবাদকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং প্রবাসীরা একযোগে কাজ করে দেশের অর্থনীতির চাকাকে শক্তিশালী করতে চান।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

প্রবাস

চীনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন

Published

on

বাজার মূলধন

চীনের গুয়াংডং প্রদেশের শেনজেন শহরে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (৩০ মে) বিএনপির বৃহত্তর চীন শাখার উদ্যোগে এই সভা আয়োজিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মো. ওয়ালী উল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বৃহত্তর চীন শাখার বিএনপির নেতা শেখ মাহবুবুর রশীদ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মো. হাসমত আলী মৃধা জেমস, এস এম আল-আমিন, মো. সালাউদ্দিন রিক্তা, মনোয়ার মো. বায়েজীদ, মো. রোমান, জসিম উদ্দিন, খোরশেদ আলম অপু, রাসেল আহমেদ সহ আরও অনেকে। এছাড়া ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন মোঃ সাখাওয়াত হোসেন কানন এবং মো. আসিফ হক রুপু।

দোয়া মাহফিলে শহীদ জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা এবং বাংলাদেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাকর্মী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার3 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২২ জুন থেকে ২৬ জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্লকে ৩৪ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৮৮ লাখ ৩৯...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্যাংক এশিয়া পিএলসির এক উদ্যোক্তা ৭০ লাখ শেয়ার হস্তান্তর করবেন। এই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের জন্য...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কিনবে এইচআর লাইনস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে এইচআর লাইনস। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৬টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ড্রাগন সোয়েটার

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৯৮টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার1 day ago

লেনদেনের শীর্ষে সি পার্ল বিচ

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
বাজার মূলধন
জাতীয়2 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি3 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার3 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক3 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল

বাজার মূলধন
জাতীয়3 hours ago

চলতি বছর হজে গিয়ে ৪০ বাংলাদেশির মৃত্যু

বাজার মূলধন
বিনোদন4 hours ago

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

বাজার মূলধন
আবহাওয়া4 hours ago

সন্ধ্যার মধ্যে ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক4 hours ago

ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের

বাজার মূলধন
প্রবাস4 hours ago

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

বাজার মূলধন
সারাদেশ4 hours ago

পশুর নদীতে ডুবে গেলো কার্গো জাহাজ

বাজার মূলধন
জাতীয়2 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি3 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার3 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক3 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল

বাজার মূলধন
জাতীয়3 hours ago

চলতি বছর হজে গিয়ে ৪০ বাংলাদেশির মৃত্যু

বাজার মূলধন
বিনোদন4 hours ago

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

বাজার মূলধন
আবহাওয়া4 hours ago

সন্ধ্যার মধ্যে ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক4 hours ago

ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের

বাজার মূলধন
প্রবাস4 hours ago

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

বাজার মূলধন
সারাদেশ4 hours ago

পশুর নদীতে ডুবে গেলো কার্গো জাহাজ

বাজার মূলধন
জাতীয়2 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি3 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার3 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক3 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল

বাজার মূলধন
জাতীয়3 hours ago

চলতি বছর হজে গিয়ে ৪০ বাংলাদেশির মৃত্যু

বাজার মূলধন
বিনোদন4 hours ago

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

বাজার মূলধন
আবহাওয়া4 hours ago

সন্ধ্যার মধ্যে ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক4 hours ago

ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের

বাজার মূলধন
প্রবাস4 hours ago

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

বাজার মূলধন
সারাদেশ4 hours ago

পশুর নদীতে ডুবে গেলো কার্গো জাহাজ