জাতীয়
করোনায় একদিনে ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন আরও ১৯ জন।
সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক এক সংবাদ বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছর করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪৫২ জন। এ যাবত দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫১ হাজার ৯৯৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ যাবত ১ কোটি ৫৭ লাখ ২৯ হাজার ৬৯০ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর করোনায় ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে এ যাবত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫১৮ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার চার দশমিক ৬৮ শতাংশ। এ যাবত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ। মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
মৃত তিনজনের মধ্যে একজন পুরুষ ও দুজন নারী। তাদের বয়স যথাক্রমে ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে একজন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে একজন ও ৯১ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন। মৃতদের একজন ঢাকার ও দুজন চট্টগ্রামের বাসিন্দা। এ ছাড়া এদের মধ্যে একজন সরকারি হাসপাতালে ও দুজন বেসরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
কাফি

জাতীয়
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে কক্সবাজারে ৩ দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে সুস্পষ্ট সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে কক্সবাজারে আজ শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন। এ সম্মেলন আগামী ২৬ আগস্ট মঙ্গলবার পর্যন্ত চলবে।
‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ : টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক এ সম্মেলন আয়োজন করেছে রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের কার্যালয় এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) আসন্ন ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের আগে এ সম্মেলনের গুরুত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কক্সবাজারে হোটেল বে ওয়াচে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদ, বৈশ্বিক সংস্থা ও রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে আগামীকাল যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বীর প্রতীক, রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক (অ্যাড-ইনচার্জ) রানা ফ্লাওয়ার্স, মিয়ানমার বিষয়ক স্বাধীন তদন্ত মেকানিজমের প্রধান নিকোলাস কুমজিয়ান, মিয়ানমারে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত বিশেষ দূত টমাস এইচ. অ্যান্ড্রুজ এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) সহকারী হাইকমিশনার রাউফ মাজু সংলাপে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনটি পাঁচটি থিম্যাটিক অধিবেশনকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে-মানবিক সহায়তা ও তহবিল সংকট, রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, প্রত্যাবাসনের জন্য আস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ, ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং টেকসই ও সময়োপযোগী সমাধানের দীর্ঘমেয়াদি কৌশল।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ সম্মেলনে রোহিঙ্গা পুরুষ, নারী ও যুবকদের কণ্ঠস্বর বিশেষভাবে তুলে ধরা হবে, যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সরাসরি তাদের অভিজ্ঞতা, প্রত্যাশা ও অভিযোগ শুনতে পারে।
আগামী মঙ্গলবার অংশগ্রহণকারীরা সরেজমিনে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করবেন, যাতে শরণার্থীদের বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সরাসরি ধারণা পাওয়া যায়।
৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে প্রায় ১৭০টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে। সেখানে রোহিঙ্গাসহ মিয়ানমারের অন্যান্য নিপীড়িত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর দুর্দশা নিয়ে গুরুত্ব সহকারে আলোচনা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গাদের গণহারে বাংলাদেশে আশ্রয়ের আট বছর পূর্তির সময়ে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন আন্তর্জাতিক সহায়তা ক্রমশ কমছে এবং মিয়ানমারে সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সম্প্রতি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কাজ করছে— অব্যাহত বিদেশি সহায়তা নিশ্চিত করা, বৈশ্বিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা সংকটকে দৃশ্যমান রাখা এবং রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছামূলক ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের পথ সুগম করা।
জাতীয়
অমীমাংসিত বিষয় সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়াসহ দুই দেশের মধ্যকার দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিষয়গুলোর এখনো কোনো চূড়ান্ত সমাধান হয়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে এসব বিষয়ে সমাধানের প্রয়োজন রয়েছে এবং বাংলাদেশ ও পাকিস্তান এসব বিষয়ে একমত হয়েছে বলে জানান তিনি।
রবিবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীতে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এসব তথ্য জানান।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনারা নিশ্চয়ই আশা করেন না যে ৫৪ বছরের সমস্যা একদিনে মিটে যাবে। এটি ছিল গত ১২-১৩ বছর পর অনুষ্ঠিত প্রথম দ্বিপক্ষীয় বৈঠক, তাও আবার হিনা রব্বানী খার আমন্ত্রণে। এটি পূর্ণাঙ্গ দ্বিপক্ষীয় সফরও ছিল না।
তিনি আরও বলেন, এখানে বসে আমরা এক ঘণ্টায় সমাধান করে ফেলতে পারবো- এটা নিশ্চয়ই কেউ আশা করবেন না। তবে বৈঠকে আমরা পরস্পরের অবস্থান তুলে ধরেছি।
এর আগে হোটেল সোনারগাঁওয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর ইসহাক দার দাবি করেন, ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া এবং অন্যান্য অমীমাংসিত তিনটি বিষয় এরই মধ্যে দুবার সমাধান হয়েছে।
অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে ইসহাক দার বলেন, ১৯৭৪ সালে প্রথমবারের মতো বিষয়টির সমাধান হয়েছে। সেই সময়ের দলিল দুই দেশের জন্য ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। এরপর জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ২০০০ সালের শুরুতে বাংলাদেশে এসে বিষয়টি প্রকাশ্যে সমাধান করেছেন। তাই এটি দুইবার সমাধান হয়েছে।
জাতীয়
একাত্তরের অমীমাংসিত ইস্যু দুইবার সমাধান হয়েছে: ইসহাক দার

১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া এবং অন্যান্য অমীমাংসিত তিনটি বিষয় এরই মধ্যে দুইবার সমাধান হয়েছে বলে দাবি করেছেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দার।
রবিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই দাবি করেন তিনি।
অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে ইসহাক দার বলেন, ১৯৭৪ সালে প্রথমবারের মতো বিষয়টির সমাধান হয়েছে। সেই সময়ের দলিল দুই দেশের জন্য ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। এরপর জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ২০০০ সালের শুরুতে বাংলাদেশে এসে বিষয়টি প্রকাশ্যে সমাধান করেছেন। তাই এটি দুইবার সমাধান হয়েছে।
বাংলাদেশ মনে করে, ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া, যুদ্ধক্ষতির ক্ষতিপূরণ, বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি নাগরিকদের প্রত্যাবাসন, যৌথ সম্পদের হিস্যা এবং ১৯৭০ সালের অবিভক্ত পাকিস্তানের সময় দেওয়া বৈদেশিক সহায়তার পাওনা আদায়ের মতো বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়গুলো বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে তুলে ধরা হয় বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্র।
জাতীয়
সীমানা পুনর্নির্ধারণে পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছি: সিইসি

সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি আপত্তির শুনানি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। শুনানি শুরুর আগে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, আমরা পেশাদারত্বের সঙ্গে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি।
রোববার (২৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় নির্বাচন ভবনে এই শুনানি শুরু হয়। এর আগে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আইন অনুযায়ী খসড়া সীমানা নিয়ে দাবি আপত্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আপনাদের আবেদনগুলো আমরা বিবেচনায় নিয়েছি। এখন শুনানিতে যৌক্তিক বিষয়গুলো তুলে ধরবেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব এতে উপস্থিত রয়েছেন।
প্রথমদিনে কুমিল্লা অঞ্চলের ১৮টি আসনের শুনানি চলবে।
শুনানিতে আপত্তিকারী ও তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কৌশলী উপস্থিত রয়েছেন।
ইসি সচিব জানান, রোববার কুমিল্লা অঞ্চলের দাবি-আপত্তির শুনানি রয়েছে, দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, ৩ ও ৫; আড়াইটা থেকে সাড়ে তিনটায় কুমিল্লা-৬, ৯, ১০ ও ১১; সাড়ে তিনটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নোয়াখালী-১, ২, ৪ ও ৫, চাঁদপুর-২ ও ৩, ফেনী-৩, লক্ষ্মীপুর-২ ও ৩ আসনের দাবি-আপত্তি আবেদনের।
৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এতে ভোটার সংখ্যার সমতা আনতে গিয়ে গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে ছয়টি করা হয়। বাগেরহাটের আসন চারটি থেকে কমিয়ে তিনটির প্রস্তাব করা হয়।
শুনানি উপলক্ষে নির্বাচন ভবনে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। নিয়ম মেনে আবেদনকারীদের নির্বাচন ভবনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।
চারদিন শুনানি শেষে ইসির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
দাবি আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে ৩০০ আসনের সংসদীয় লেখার সীমানা গেজেট প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।
জাতীয়
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে এক চুক্তি ও চার সমঝোতা স্মারক সই

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা শেষে একটি চুক্তি এবং চারটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
রবিবার (২৪ আগস্ট) ঢাকায় সফরত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের মধ্যে বৈঠক শেষে এ সই কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে জাতীয় উপস্থিত ছিলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানও।
এর আগে, শনিবার (২৩ আগস্ট) তিন দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় আসেন ইসহাক দার। সফরের প্রথম দিনেই ঢাকার পাকিস্তান হাইকমিশনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
রোববার বিকেলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ইসহাক দার। এছাড়া, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে তার।