ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
গুচ্ছ ভর্তিতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসনের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের জন্য কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক সংস্কার, সনদ উত্তোলনে জটিলতা নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের ভর্তি জটিলতায় ভোগান্তি দূরীকরণে উপাচার্য বারাবর দুই দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ইবি শাখা।
সোমবার (২৩ জুন) দুপুর ১টার দিকে উপাচার্যের কার্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ নিকট এ স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
স্মারকলিপি প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, যুগ্ম আহ্বায়ক আবু দাউদ, সদস্য রাফিজ আহমেদ, নুরুদ্দিন-সহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা।
স্মারকলিপি সূত্র দাবিসমূহ জানা যায়, অতিদ্রুত কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক সংস্কার করার জন্য সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ব্যবহৃত ফিটনেসবিহীন গাড়ি বাতিল করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরে সনদপত্র, নম্বরপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র উত্তোলনে শিক্ষার্থীরা বারবার হেনস্থার শিকার হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে একাডেমিক শাখায় শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিহীন সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও একাডেমিক শাখায় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের ভর্তি জটিলতা বা ভোগান্তি দূরীকরণে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
এ বিষয়ে ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, আমরা উপাচার্য বরাবর দুইদফা দাবি আদায়ে স্মারকলিপি প্রদান করেছি।বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন আমাদের আশ্বস্ত করেছেন তারা ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে কুষ্টিয়া এবং ঝিনাইদহের সড়ক কর্তৃপক্ষের সাথে বসবেন এবং দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবেন। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ে শিক্ষার্থীরা যেন ভোগান্তির শিকার না হয় এজন্য প্রশাসন অতি দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন। যদি আমাদের এসব দাবি পালনে কোন প্রকার ব্যত্যয় ঘটে তাহলে পরবর্তীতে আমরা মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে যাবো।
স্মারকলিপি গ্রহণকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ শিক্ষার্থীদের দাবির সাথে একমত পোষণ করে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে কমেছে ধূমপায়ী, সিগারেট বিক্রি হ্রাস ৬০ শতাংশ

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের দোকানিরা ও সিগারেট সরবরাহকারীরা। তাঁদের ভাষ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ক্যাম্পাসে মাসে গড়ে ১২ লাখ টাকার সিগারেট বিক্রি হয়, যা আগে ছিল প্রায় ২৪ লাখ টাকা। দিনে যেখানে আগে শিক্ষার্থীরা সিগারেটে ব্যয় করতেন প্রায় ১ লাখ টাকা, এখন তা নেমে এসেছে ৪০ হাজার টাকার কাছাকাছি। অর্থাৎ, আগের তুলনায় সিগারেট বিক্রি প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
সিগারেট বিক্রেতারা জানান, ধূমপান কমে যাওয়ার পেছনে সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধি, দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধিই বড় কারণ। অনেকের মতে, বর্তমানে ক্যাম্পাসে ফল, শরবত ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবারের চাহিদা বেড়েছে, যা শিক্ষার্থীদের ধূমপানের প্রতি নিরুৎসাহিত করেছে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিন ও ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে সিগারেট বিক্রি নিষিদ্ধ এবং অনেক দোকানেই এটি বিক্রি হয় না।
আবাসিক হলগুলোতেও ধূমপান ও মাদকসেবন নিষিদ্ধ। হল কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত রুম কিংবা হল গেটের ভেতরে ধূমপান করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ক্যাম্পাসের দোকানগুলোতে দু’টি কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসে এসব সিগারেট সরবরাহ করেন। এর মধ্যে ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি ছয় ব্র্যান্ডের এগারো ধরনের এবং জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল দুই ব্র্যান্ডের চার ধরনের সিগারেট বিক্রি করে থাকেন।
ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো কম্পানির বিপণন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম ও জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল কম্পানির বিপণন কর্মকর্তা মো. মনির জানান, দুই কোম্পানি ক্যাম্পাসের দোকানে প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ১২ লাখ টাকার সিগারেট সরবরাহ করে, যার খুচরা বিক্রয়মূল্য প্রায় ১৫ লাখ টাকার কাছাকাছি।
তারা আরও জানান, প্রতি মাসে সতেরো থেকে আঠারো হাজার শলাকা বিক্রয় করেন। যার ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো অর্থাৎ আগের থেকে বিক্রয় অর্ধেক কমে গেছে।
অপর একজন কোম্পানি কর্মকর্তা জানান, প্রতি ২ দিন অন্তর ক্যাম্পাসে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ হাজার টাকার সিগারেট সরবারহ করেন। বিক্রি কমে যাওয়ার কারণ সিগারেটের মূল্য বৃদ্ধি ও দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনক
ক্যাম্পাসের মুদি দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্তমানে শিক্ষার্থীরা সিগারেট তেমন ক্রয় করে না। সিগারেটের বিক্রির পরিমাণও পূর্বের তুলনায় অনেক কমে গেছে।
জিয়া মোড়ের এক মুদি দোকানি বলেন, ক্যাম্পাসে আগে অনেকে সিগারেট খেত যারা বিভিন্নভাবে নেশাগ্রস্ত ছিল। এখন তারা না থাকায় বিক্রি অনেক কমেছে। মাঝেমধ্যে সিগারেটের দাম কমবেশি হয় কিন্তু তা বিক্রি কমে যাওয়ায় তেমন কারন নয়।
সিগারেট বিক্রি কমে যাওয়ায় বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে ঝাল চত্বরের এক দোকানি বলেন, সিগারেট বিক্রি করলে আমাদের লাভ হয় খুব কম। তবে ইদানিং সিগারেট বিক্রি কমেছে এতে আমাদের ব্যবসার উপর প্রভাব পড়লেও ভালো লাগছে যে শিক্ষার্থীরা মাদক দ্রব্য গ্রহণে নিরুৎসাহিত হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারহানা বলেন, ‘‘অনেক সময় দেখা যায় শিক্ষক, কর্মকর্তা, এমনকি শিক্ষার্থীরাও চলন্ত যানবাহনে কিংবা রাস্তার ধারে সিগারেট খাচ্ছেন। এটা দুঃখজনক এবং অনেকের জন্যই অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।’’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীরা সচেতন। যারা সচেতন ও প্রকৃত শিক্ষার্থী তারা কখনই এই মাদকের সাথে জড়িত না। আমরাও মাদকের ব্যপারে তৎপরতা বৃদ্ধি করব যাতে এই মাত্রা শূন্যের কোঠায় আনতে পারি।
শিক্ষার্থীর অভিযোগের ব্যাপারে তিনি আরও বলেন, অভিযোগপত্র দিলে অবশ্যই এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘‘মাদকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার জন্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের ক্যাম্পাসে চারিদিক থেকে প্রবেশ করা যায় এজন্য আমরা রাত দুইটার দিকেও শিক্ষার্থী এবং বহিরাগত মাদক সেবনরত অবস্থায়ও আটক করেছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানগত কারণে রাতে আনসার সহ পুলিশ গার্ড দিতেও ভয় পায়। আমাদের জনবলের অভাব আছে। আমরা অতিরিক্ত ২০ জন আনসার চেয়েছি যদি পেয়ে যায় এবং আমাদের প্রক্টরিয়াল সদস্য যদি ১৫ জনে করতে পারি তাহলে আশা করি রাতে নিরাপত্তা সহ মাদকের বিরুদ্ধে আরও কঠোর হতে পারবো। দরকার হলে মাঝে মাঝে আমিও রাতে ঝটিকা অভিযান দিবো।
তিনি আরও বলেন, ‘‘যদি গুচ্ছ অন্তর্ভুক্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ডোপ টেস্ট করে তাহলে আমরাও প্রাথমিকভাবে নোটবুকের মাধ্যমে চেষ্টা করবো, ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করবো, প্রয়োজনে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট ভিত্তিক ক্যাম্পেইন করবো যাতে করে সাধারণ শিক্ষার্থী মাদকাসক্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না আসে।”
অর্থসংবাদ/সাবিক/কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
‘এমপিও না নিয়ে ঘরে ফিরে যাব না’

‘এমপিও না নিয়ে ঘরে ফিরে যাব না’ বলে জানিয়েছেন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করা শিক্ষকরা।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রোববার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীদের দাবি আজকের মধ্যে না মানা হলে আগামী রোববার (২২ জুন) ‘ঢাকা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে জড়ানো শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন ইউআইইউর শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে এতে অংশ নিয়েছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংগঠন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশ।
সংগঠনটির নেতারা জানিয়েছেন, আজকের মধ্যে ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি না মানা হলে আগামী রোববার তারা পুরো ঢাকায় ব্লকেড কর্মসূচি করবেন।
এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তারা এ কর্মসূচি শুরু করেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারা সড়ক ছাড়েননি। ফলে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা ধরে কুড়িল থেকে বাড্ডা ও গুলশান অভিমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।
এদিকে বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে ভাটারা থানা পুলিশ। এসময় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো— ইউআইইউ কর্তৃক অন্যায়ভাবে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত বহিষ্কার প্রত্যাহার ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে।
বহিষ্কারের সঙ্গে জড়িত সব ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
ইউআইইউতে দীর্ঘদিন ধরে চলা অনিয়ম-অসুবিধা ও স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে রিফর্ম দাবিসমূহ বাস্তবায়ন।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য একটি স্বাধীন সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ কর বাতিল করতে হবে।
ইউআইইউর শিক্ষার্থীদের দাবি, উপাচার্য ও সিএসই বিভাগের প্রধানের পদত্যাগের দাবিসহ বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে অবৈধভাবে বহিষ্কার করেছে ইউআইইউ কর্তৃপক্ষ। তারা কয়েক দফা ইউজিসিতে স্মারকলিপি দিলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। তাই শিক্ষার্থীদের অবৈধ বহিষ্কারাদেশ তুলে নেওয়া এবং আওয়ামী সিন্ডিকেট ও স্বেচ্ছাচারী কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন।
২৬ ও ২৭ এপ্রিল ইউআইইউ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে উপাচার্যসহ ১১ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।
২৮ এপ্রিল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষা কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে ২০ মে থেকে অনলাইন ক্লাস চালু হলেও শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ তা প্রত্যাখ্যান করে সরাসরি ক্লাস ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাকা মেডিকেল কলেজ বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

ঢাকা মেডিকেল কলেজ রোববার (২২ জুন) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। শনিবার (২১ জুন) একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এছাড়া আগামীকাল দুপুর ১২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হোস্টেল ত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা এর আওতামুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল আলমের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রোববার থেকে কলেজটির এমবিবিএস ছাত্র/ছাত্রীদের একাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
‘জুলাইয়ের পর আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট এটা’

একাধিক দাবিতে রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। এসময় এক শিক্ষার্থী বলেন, জুলাইয়ের পর আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট এটা’
শনিবার (২১ জুন) দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা নতুন বাজার এলাকায় ভাটারা থানার সামনের রাস্তায় অবরোধ করে রেখেছেন। শিক্ষার্থীদের অবরোধের কারণে সড়কে যান চলাচল আটকে রেখেছেন পুলিশ সদস্যরা।