পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় লেনদেন মাত্র ৫৪ কোটি টাকা

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে। তবে এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে মাত্র ৫৪ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৪ জুন) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৬৮১ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে ৫ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ৫৪ কোটি ২২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯২টির, কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০০ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম

পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৮৪টির দর বেড়েছে। দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (২৪ আগস্ট) কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৫ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে কোম্পানিটি দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
দর বৃদ্ধির এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক। কোম্পানিটির শেয়ার দর এদিন ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ।
এছাড়াও, ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, মুন্নু ফেব্রিক্স, মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স, জিকিউ বলপেন, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে মালেক স্পিনিং

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে মালেক স্পিনিং মিলস পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (২৪ আগস্ট) কোম্পানিটির ৩৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ২৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকার। আর ৩১ কোটি ১৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিএসসি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-বিচ হ্যাচারি, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সি পার্ল, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়ন ইনফিউশন, সোনালী পেপার এবং সিটি ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে ১২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা গত সাড়ে ১২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (২৪ আগস্ট) ডিএসইতে ১ হাজার ২০০ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এরআগে গত বছরের ১১ আগস্ট ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিলো ২ হাজার ১০ কোটি ০৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকা।
আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্য সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ১৪ দশমিক ২০ পয়েন্ট বেড়েছে। সূচকটি আজ বাজার শেষে ৫ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে দাড়িয়েছে।
এদিন প্রধান সূচকের সঙ্গে ডিএস৩০ সূচক ১২ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমেছে। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ০ দশমিক ৮১ পয়েন্ট।
আজ দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে মোট ৪০০ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর আজ অপরিবর্তিত রয়েছে। দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮৪ কোম্পানির। বাকি ১৯০ কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ কমেছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়ালো ৪৬৫ কোটি টাকা

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি টাকার বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (২৪ আগস্ট) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৯ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৮৪ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে ১১ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ৪৬৫ কোটি ০৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৬টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
পুঁজিবাজার
পুনর্মূল্যায়নের পর সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের জমির দাম বেড়েছে ৫৬ কোটি টাকা

জ্বালানি খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি পিএলসির পর্ষদ কোম্পানিটির জমি পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে। এতে কোম্পানিটির জমির দাম ৫৬ কোটি ৭ লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকা বেড়েছে। পর্ষদ সভা শেষে গতকাল এ-সংক্রান্ত একটি মূল্যসংবেদনশীল তথ্য (পিএসআই) প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, পুনর্মূল্যায়নের আগে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৯৫ দশমিক ৯০ শতাংশ জমির দাম ছিল ১ কোটি ৪৬ লাখ ৪৭ হাজার ৫০০ টাকা। পুনর্মূল্যায়নের পর এ জমির দাম বেড়ে ৫৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। জমি পুনর্মূল্যায়ন করেছে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান আশরাফ উদ্দিন অ্যান্ড কোম্পানি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস।
আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৪-২৫ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ২ টাকা ২১ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৮৭ পয়সায়।
সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪৬ পয়সা। ৩০ জুন ২০২৪ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৩১ পয়সায়।
সমাপ্ত ২০২২-২৩ হিসাব বছরে উদ্যোক্তা পরিচালক বাদে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৬ পয়সা। আগের হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ২ টাকা ৬৩ পয়সা। ৩০ জুন ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ২৭ পয়সায়।
১৯৯০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের অনুমোদিত মূলধন ১৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। পুঞ্জীভূত লোকসানের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৭৭ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০। এর মধ্যে ৪৫ দশমিক ৩১ শতাংশ শেয়ার উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে, ১৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ শেয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার বিদেশী বিনিয়োগকারী ও বাকি ৩৭ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।