জাতীয়
এক নজরে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সোমবার (১ জুন) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পেশ করবেন। এটি হবে দেশের ৫৪তম বাজেট এবং অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট।
স্বাধীনতা পরবর্তী সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের এই বাজেট হবে বর্তমান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের প্রথম বাজেট। তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, মানুষের জীবনমান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় বাড়তি নজর দিয়ে এবারের বাজেটের অর্থ ব্যয় করা হবে।
নিচে ক্রমানুসারে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট এক নজরে তুলে ধরা হলো। এখানে বাজেটের পরিমাণ ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বরাদ্দ উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থবছর- উপস্থাপক- মোট বাজেট- বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)-
১৯৭২-৭৩- তাজউদ্দিন আহমেদ- ৭৮৬ কোটি টাকা – ৫০১ কোটি টাকা।
১৯৭৩-৭৪- তাজউদ্দিন আহমেদ- ৯৯৫ কোটি টাকা – ৫২৫ কোটি টাকা।
১৯৭৪-৭৫- তাজউদ্দিন আহমেদ- ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা – ৫২৫ কোটি টাকা।
১৯৭৫-৭৬- ড. আজিজুর রহমান মল্লিক- ১ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকা – ৯৫০ কোটি টাকা।
১৯৭৬-৭৭- মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান- ১ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা – ১ হাজার ২২২ কোটি টাকা।
১৯৭৭-৭৮- লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান- ২ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা – ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা।
১৯৭৮-৭৯- প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান- ২ হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা – ১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা।
১৯৭৯-৮০- ড. এম এন হুদা- ৩ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা – ২ হাজার ১২৩ কোটি টাকা।
১৯৮০-৮১ এম সাইফুর রহমান- ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকা – ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা।
১৯৮১-৮২- এম সাইফুর রহমান- ৪ হাজার ৬৭৭ কোটি- ৩ হাজার ১৫ কোটি টাকা।
১৯৮২-৮৩- এ এম এ মুহিত- ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা – ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা।
১৯৮৩-৮৪- এ এম এ মুহিত- ৫ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা – ৩ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা।
১৯৮৪-৮৫- এম সাইয়েদুজ্জামান- ৬ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা – ৩ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা।
১৯৮৫-৮৬- এম সাইয়েদুজ্জামান- ৭ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা – ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।
১৯৮৬-৮৭- এম সাইয়েদুজ্জামান- ৮ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা – ৪ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা।
১৯৮৭-৮৮- এম সাইয়েদুজ্জামান- ৮ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা – ৫ হাজার ৪৬ কোটি টাকা।
১৯৮৮-৮৯- মেজর জেনারেল মুনিম- ১০ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা – ৫ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা।
১৯৮৯-৯০- ড. ওয়াহিদুল হক- ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা – ৫ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা।
১৯৯০-৯১- মেজর জেনারেল মুনিম- ১২ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা – ৫ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা।
১৯৯১-৯২- এম সাইফুর রহমান- ১৫ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা – ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
১৯৯২-৯৩- এম সাইফুর রহমান- ১৭ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা – ৯ হাজার ৫৭ কোটি টাকা।
১৯৯৩-৯৪- এম সাইফুর রহমান- ১৯ হাজার ৫০ কোটি টাকা – ৯ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।
১৯৯৪-৯৫- এম সাইফুর রহমান- ২০ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা – ১১ হাজার কোটি টাকা।
১৯৯৫-৯৬- এম সাইফুর রহমান- ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকা- ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকা।
১৯৯৬-৯৭- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ২৪ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা – ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
১৯৯৭-৯৮- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ২৭ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা – ১২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
১৯৯৮-৯৯- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ২৯ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা – ১৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।
১৯৯৯-২০০০- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ৩৪ হাজার ২৫২ কোটি টাকা – ১২ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা।
২০০০-০১- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকা- ১৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
২০০১-০২- শাহ এ এম এস কিবরিয়া – ৪২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা – ১৯ হাজার কোটি টাকা।
২০০২-০৩- এম সাইফুর রহমান- ৪৪ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা- ১৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
২০০৩-০৪- এম সাইফুর রহমান- ৫১ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা- ২০ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।
২০০৪-০৫- এম সাইফুর রহমান- ৫৭ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা- ২২ হাজার কোটি টাকা।
২০০৫-০৬- এম সাইফুর রহমান- ৬১ হাজার ৫৮ কোটি টাকা- ২৩ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২০০৬-০৭- এম সাইফুর রহমান- ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা- ২৬ হাজার কোটি টাকা।
২০০৭-০৮- মির্জা আজিজুল ইসলাম- ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা- ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।
২০০৮-০৯- মির্জা আজিজুল ইসলাম- ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা- ২৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
২০০৯-১০- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা- ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
২০১০-১১- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকা- ৩৫ হাজার ১৩০ কোটি টাকা।
২০১১-১২- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৬১ হাজার ২১৪ কোটি টাকা- ৪১ হাজার ৮০ কোটি টাকা।
২০১২-১৩- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা- ৫২ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।
২০১৩-১৪- এ এম এ মুহিত- ২ লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা- ৬০ হাজার কোটি টাকা।
২০১৪-১৫- এ এম এ মুহিত- ২ লাখ ৫০ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা- ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
২০১৫-১৬- এ এম এ মুহিত- ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা- ৯৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
২০১৬-১৭- এ এম এ মুহিত- ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা- ১ লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা।
২০১৭-১৮- এ এম এ মুহিত- ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা- ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৮১ কোটি টাকা।
২০১৮-১৯- এ এম এ মুহিত- ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা- ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা।
২০১৯-২০- আ হ ম মুস্তফা কামাল- ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা- ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা।
২০২০-২১- আ হ ম মুস্তফা কামাল- ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা- ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।
২০২১-২২- আ হ ম মুস্তফা কামাল- ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা- ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা।
২০২২-২৩- আ হ ম মুস্তফা কামাল- ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা- ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা।
২০২৩-২৪- আ হ ম মুস্তফা কামাল- ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা- ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা।
২০২৪-২৫- এ এইচ মাহমুদ আলী- ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা- ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা।
এ এম এ মুহিত ও এম সাইফুর রহমান বিভিন্ন মেয়াদে সর্বোচ্চ ১২টি করে বাজেট পেশ করেছেন।
সূত্র: বাসস
কাফি

জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
শনিবার (৭ জুন) দুপুরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সারা দেশে উৎসবের আমেজে উদযাপিত হচ্ছে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, কোরবানির ত্যাগ ও পারস্পরিক সহানুভূতির এক মহৎ বার্তা নিয়ে শনিবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে ঈদের আনুষ্ঠানিকতা।
জাতীয়
জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না। বিচার, সংস্কার, জুলাই ঘোষণাপত্র ও ভোটের সমতল মাঠ থাকলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে।’
শনিবার (৭ জানুয়ারি) মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নের নিজ গ্রামের তুলাপুর পাঁচগাঁও ঈদগাহে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পরপর তিন বার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট শেষ হওয়া খুবই জরুরি।
জামায়াত আমির বলেন, ঈদুল আজহা ত্যাগ, আত্মনিয়োগ ও আল্লাহর সন্তুষ্টির পরীক্ষা। এ মহিমান্বিত দিনে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক– অন্যায়, জুলুম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার। দেশের চলমান সংকট উত্তরণে জাতিকে সত্য, ন্যায় ও ইসলামি আদর্শের পথে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এসময় সিলেট মহানগরী আমির ও কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার পৌর আমির হাফেজ তাজুল ইসলাম, ছাত্রশিবির জেলা সভাপতি মো. নিজাম উদ্দিন, ভাটেরা ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা আব্দুল করিম প্রমুখ।
জাতীয়
মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের প্রথম জামাতে ইমাম ছিলেন যাত্রাবাড়ীর তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড. খলিলুর রহমান মাদানী।
শনিবার (৭ জুন) সকাল ৭টায় বায়তুল মোকাররম মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সকাল সাড়ে ৭টায়। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেকের ইমামতিতে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।
ঈদ জামাতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বিভিন্ন সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেন।
নামাজ পড়ার পর খুতবা শেষে মোনাজাত করা হয়। এ সময় দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও ঐক্যের জন্য দোয়া করা হয়। পাশাপাশি, সব মানুষের সুখ, শান্তি ও নিরাপত্তা কামনা করে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়।
মোনাজাত শেষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময় করেন।
এ ছাড়ার রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদে ঈদের নামাজ শেষে ফিলিস্তিনসহ মুসলিম উম্মাহ উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও ঐক্যের জন্য দোয়া করা হয়।
এদিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল আজহার দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সকাল ৮টায়। ইমামতির দায়িত্ব পালন করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মাওলানা আবু সালেহ পাটোয়ারী।
বায়তুল মোকাররমে ঈদের তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। এতে ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অনুবাদ ও সংকলন বিভাগের সম্পাদক ড. মুশতাক আহমদ। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন মো. বিল্লাল হোসেন।
চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমাম হিসেবে থাকবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মো. আব্দুল্লাহ এবং মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন মো. আমির হোসেন।
বায়তুল মোকাররমে পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দ্বীনি দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন। মুকাব্বির হবেন মো. জহিরুল ইসলাম।
জাতীয়
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

দেশবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ঈদুল আজহা মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব। সারা দেশে ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হচ্ছে। প্রতিবারের মতো এবারও রাজধানীতে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে।
শনিবার (৭ জুন) হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহে সকাল সাড়ে ৭টায় প্রধান জামাতে অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নামাজ শেষে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ছেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সবাইকে ঈদ মোবারক। সবাই দেশের মঙ্গলের জন্য দোয়া করবেন।’
এছাড়া সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বিভিন্ন সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের হাজারো মানুষ জাতীয় ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করেন।
এ জামাতে ইমামতি করেন দেশবরেণ্য ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ ও হাদিস বিশারদ বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মোহাম্মদ আবদুল মালেক। সকাল সাড়ে ৭টায় প্রধান জামাত শুরু হয়। শেষ হয় সকাল ৭টা ৪২ মিনিটে।
এর আগে ঢাকার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭টায় ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সকাল ৮টায়। এছাড়া তৃতীয় ৯টায়, চতুর্থ সকাল ১০টায় এবং পঞ্চম ও সবশেষ জামাত বেলা পৌনে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।
ঈদ মানেই আনন্দ। এ আনন্দ ব্যক্তিকেন্দ্রিক না হয়ে সর্বজনীন করার বার্তা দিয়েছেন মহান সৃষ্টিকর্তা। আর ঈদুল আজহা মানেই ত্যাগের উৎসর্গ। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পশু কোরবানি করে তার মনের পরিশুদ্ধিতা অর্জন করবেন।
পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে, আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানির বিধান নির্ধারণ করে দিয়েছি, যাতে তারা ওই পশুদের জবাই করার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। আর তোমাদের প্রতিপালক তো এক আল্লাহই, তোমরা তারই অনুগত হও। (সুরা হজ: ৩৪)
জাতীয়
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

ঈদুল আজহা মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব। সারা দেশে ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হচ্ছে। প্রতিবারের মতো এবারও রাজধানীতে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে।
শনিবার (৭ জুন) হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহে সকাল সাড়ে ৭টায় প্রধান জামাতে অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নামাজ শেষে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ছেন প্রধান উপদেষ্টা।
এছাড়া সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বিভিন্ন সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেন।
এ জামাতে ইমামতি করেন দেশবরেণ্য ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ ও হাদিস বিশারদ বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মোহাম্মদ আবদুল মালেক। সকাল সাড়ে ৭টায় প্রধান জামাত শুরু হয়। শেষ হয় সকাল ৭টা ৪২ মিনিটে।
এর আগে ঢাকার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭টায় ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায়, তৃতীয় ৯টায়, চতুর্থ সকাল ১০টায় এবং পঞ্চম ও সবশেষ জামাত বেলা পৌনে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।
ঈদ মানেই আনন্দ। এ আনন্দ ব্যক্তিকেন্দ্রিক না হয়ে সর্বজনীন করার বার্তা দিয়েছেন মহান সৃষ্টিকর্তা। আর ঈদুল আজহা মানেই ত্যাগের উৎসর্গ। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পশু কোরবানি করে তার মনের পরিশুদ্ধিতা অর্জন করবেন।
পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে, আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানির বিধান নির্ধারণ করে দিয়েছি, যাতে তারা ওই পশুদের জবাই করার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। আর তোমাদের প্রতিপালক তো এক আল্লাহই, তোমরা তারই অনুগত হও। (সুরা হজ: ৩৪)