পুঁজিবাজার
গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক কক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, আর্গুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেসে লিমিটেডের (এসিআরএসএল) রেটিং অনুযায়ী, গ্লোবাল হেভীর দীর্ঘ মেয়াদে ‘এ-’। আর স্বল্প মেয়াদে রেটিং হয়েছে ‘এসটি-৩’।
কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত ও ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
কাফি

পুঁজিবাজার
লংকাবাংলা ফাইন্যান্সে কোম্পানি সচিব নিয়োগ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে কোম্পানি সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মাসুম আলী। গত ২১ মে থেকে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন।
এসএম
পুঁজিবাজার
৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ‘এসজেআইবিপিএলসি চতুর্থ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড’ নামে ৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাসেল-৩ অনুযায়ী টায়ার-২ ক্যাপিটাল শক্তিশালী করার জন্য প্রাইভেট প্লেসমেন্টে এ বন্ড ইস্যু করা হবে। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পর্ষদ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ৬০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চায়। যা নিয়ন্ত্রণ সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ইস্যু করা হবে।
৭ বছর মেয়াদি বন্ডটির বৈশিষ্ট্য হবে- ফুল্লি রিডিমঅ্যাবল, আনসিকিউরিড, নন-কানভার্টেবল ও ফ্লোটিং রেট।
এসএম
পুঁজিবাজার
ড. আনিসুজ্জামান কাছে ফোর্স সেল বন্ধসহ বিনিয়োগকারীদের একগুচ্ছ দাবি পেশ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী কাছে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ফোর্স সেল বন্ধসহ একগুচ্ছ দাবি পেশ করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর নেতারা। একই সঙ্গে পুঁজিবাজার সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি করেছেন বিনিয়োগকারীরা। সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএসইসির মুখপাত্র ও পরিচালক মো. আবুল কালাম।
সভায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, বিএসইসির কমিশনার মো. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির মুখপাত্র ও পরিচালক মো. আবুল কালাম বলেন, বিনিয়োগকারীরা ফোর্স সেলের কারণে অনেকে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন; ফোর্স সেল কিভাবে বন্ধ করা যায় সেবিষয় তারা কথা বলেছেন।
তিনি আরও বলেন, বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরা পুঁজিবাজারের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করেছেন। এবং ওনাদের কিছু বক্তব্য ও রেকর্ডপত্র ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর কাছে হস্থান্তর করেছেন। ব্যাক্তিগতভাবে বক্তব্যের মাধ্যমেও বিশেষ বিষয়গুলো নিয়ে এসেছেন, যেমন ৬১৭টি বিও অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা, পেনশন ফান্ড এবং লাইফ ফান্ডের টাকা কিভাবে বাজারে এনে তারল্য সৃষ্টি করা যায়; এবিষয় কথা বলেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অধীনে যে ব্যাংকগুলো আছে; তারা কিভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে তারল্য বাড়াতে পারে সেবিষয় কথা বলেছেন।
সভায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর কাছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর নেতারা। তাদের দাবি, এরই মধ্যে মাকসুদ কমিশনের অযোগ্য নেতৃত্বে শেয়ারবাজার ধংসের পথে ধাবিত। এ বাজারকে রক্ষা করতে হলে তার অপসারনের বিকল্প নেই। বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যানের অযোগ্যতা প্রধান দায়ী করেছেন।
বিনিয়োগকারীরা বলেন, মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের নেতাদের দাবি, পুঁজিবাজারে প্রতিদিন যেভাবে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, তা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এভাবে চলতে থাকলে শেয়ারবাজার নামের খাতটি মাটির সাথে মিশে যাবে। এ খাতের সংশ্লিষ্টরা নিংশ্ব হয়ে যাবেন। শেয়ারবাজারের সাথে জড়িত মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলোও অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এভাবে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে চাকরী হারিয়ে বেকার হয়ে পড়ছেন অনেকে।
বিএসইসি জানিয়েছে, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য বিএসইসি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিএসইসির সাথে সাথে বর্তমান সরকারও দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কারের বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। পুঁজিবাজারের অংশীজনদের মতামত এবং তাদের সাথে নিয়েই বাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করে বিএসইসি। সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত, অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে বিএসইসি বদ্ধপরিকর।
এর আগে গত ১১ মে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ৫টি নির্দেশনা দিয়েছে, সেগুলো হলো- সরকারের মালিকানা রয়েছে এমন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোকে সরকারের শেয়ার কমিয়ে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; বেসরকারি খাতের দেশীয় বড় কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে উৎসাহিত করতে প্রনোদনাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; স্বার্থান্বেষী মহলের কারসাজি রুখতে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এসে তিন মাসের মধ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার করা; পুঁজিবাজারে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের প্রত্যকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ; এবং বড় ধরনের ঋণ প্রয়েজন এমন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাংক ঋণ নির্ভরতা কমিয়ে পুঁজিবাজার থেক বন্ড ও ইক্যুইটির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহে আগ্রহী করে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ।
এদিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থার বর্তমান রাশেদ মাকসুদ কমিশন কোনভাবেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারছেন না। গত ৮ মাস যাবৎ রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবিতে বিনিয়োগকারীরা আন্দোলন করলেও অর্থ উপদেষ্টা এর আসকারায় রাশেদ মাকসুদ ক্রমেই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সংস্কারের নামে শেয়ারবাজারে পতন অব্যাহত রাখতে বর্তমান কমিশন সব ধরণের আয়োজন করে রেখেছে বলেই অভিযোগ তুলছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, এই মাকসুদের অপসারনের দাবিতে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা একমত। এরইমধ্যে তাকে অপসারনের দাবিতে রাজপথে কাফন ও কফিন মিছিল করেছে বিনিয়োগকারীরা।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ইকবাল ইউ আহমেদ

বাংলাদেশ ফাইন্যান্স পিএলসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র পরিচালক ইকবাল ইউ আহমেদ। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান মানোয়ার হোসেনের সফল মেয়াদ শেষে তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সম্প্রতি কোম্পানির পর্ষদ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে এই দায়িত্ব হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার হামিদ, পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এই নেতৃত্ব পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স তার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও উদ্ভাবনী আর্থিক সমাধান প্রদানের অগ্রযাত্রাকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন ভাবে যাত্রা শুরু করল।
বহু দশকের অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বগুণে সমৃদ্ধ ইকবাল ইউ আহমেদ দেশের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, নীতিনির্ধারণ ও প্রতিষ্ঠানিক উন্নয়নে তাঁর অবদান ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। বিশেষ করে, ২০০৩ সালে ‘ম্যানেজিং কোর রিস্ক ইন ব্যাংকিং’ প্রকল্পে তাঁর নেতৃত্বের জন্য তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ সম্মাননা অর্জন করেন।
এছাড়াও, ২০০৭ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘ঢাকা পোস্ট’ কর্তৃক ‘ঢাকা পোস্ট গোল্ড মেডেল’ এবং ২০১৫ সালে গ্লোবাল হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন, বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন থেকে ‘মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্ত হন। এই সম্মাননাগুলো তাঁর পেশাগত উৎকর্ষতা, নৈতিক নেতৃত্ব এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার পরিচায়ক। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স আরও গতিশীল, গ্রাহককেন্দ্রিক এবং উদ্ভাবনী আর্থিক সমাধান প্রদানের পথে এগিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স প্রাক্তন চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে। যিনি তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অবিচল অঙ্গীকারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত অগ্রগতি ও প্রতিষ্ঠানিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সকে একটি অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন।
পুঁজিবাজার
ড. আনিসুজ্জামানের কাছে মাকসুদের অপসারণ চাইলো বিনিয়োগকারীরা

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর কাছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর নেতারা। তাদের দাবি, এরইমধ্যে মাকসুদ কমিশনের অযোগ্য নেতৃত্বে শেয়ারবাজার ধংসের পথে ধাবিত। এ বাজারকে রক্ষা করতে হলে তার অপসারনের বিকল্প নেই।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দুপুর ১২ টায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যানের অযোগ্যতা প্রধান দায়ী করেছেন।
বিনিয়োগকারীরা বলেন, মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের নেতাদের দাবি, পুঁজিবাজারে প্রতিদিন যেভাবে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, তা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এভাবে চলতে থাকলে শেয়ারবাজার নামের খাতটি মাটির সাথে মিশে যাবে। এ খাতের সংশ্লিষ্টরা নিংশ্ব হয়ে যাবেন। শেয়ারবাজারের সাথে জড়িত মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলোও অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এভাবে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে চাকরী হারিয়ে বেকার হয়ে পড়ছেন অনেকে।
উল্লেখ্য, এই মাকসুদের অপসারনের দাবিতে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা একমত। এরইমধ্যে তাকে অপসারনের দাবিতে রাজপথে কাফন ও কফিন মিছিল করেছে বিনিয়োগকারীরা।