জাতীয়
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আজও বিক্ষোভে কর্মচারীরা

সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাহারের দাবিতে গত কয়েক দিনের মতো আজও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ সোমবার (২৬ মে) সকাল এগারটার পর তৃতীয় দিনের মতো কাজ বন্ধ করে সচিবালয়ের ছয় নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
তারা বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে এই আন্দোলন করছেন।
সেখানে এক সমাবেশে নেতারা আজকের মধ্যেই এই আইন বাতিলের দাবী জানান। দাবী মানা না হলে সচিবালয় অচল করে দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তারা। পরে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের এক নম্বর গেটের সামনে যেটি প্রবেশের প্রধান ফটক সেখানে অবস্থান নেন সবাই। এর ফলে ওই এক নম্বর গেট দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
মিছিলে অবৈধ কালো আইন বাতিল করার দাবি সম্বলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড বহন করার পাশাপাশি শ্লোগান দিতেও দেখা গেছে বিক্ষোভকারী। এছাড়া চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সচিবদের চুক্তি বাতিলেরও দাবী জানান তারা।
গতকাল সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। অধ্যাদেশে চার অপরাধের জন্য চাকরিচ্যুতির বিধান রাখা হয়েছে। তারা এই অধ্যাদেশকে ‘নিবর্তনমূলক ও কালাকানুন’ আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের (আইনানুযায়ী সবাই কর্মচারী) চারটি বিষয়কে অপরাধের আওতাভুক্ত করা হয়।
সেগুলো হলো, কোনো সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা যা অন্য যেকোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন;
এছাড়া কোনো কর্মচারীকে তাঁর কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তাঁর কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন; এবং যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তাঁর কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।
অধ্যাদেশে বলা হয়, অভিযোগ গঠনের সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। আর অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা হলে তাঁকে কেন দণ্ড আরোপ করা হবে না, সে বিষয়ে আরও সাত কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে।
কাফি

জাতীয়
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিলো সোকা বিশ্ববিদ্যালয়

জাপানের সোকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সামাজিক উদ্ভাবন এবং বৈশ্বিক উন্নয়নে তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শুক্রবার (৩০ মে) অধ্যাপক ইউনূসকে এই সম্মানসূচক ডিগ্রি দেওয়া হয়।
ড. ইউনূস টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট সুজুকিও বক্তব্য রাখেন।
প্রধান উপদেষ্টা চার দিনের সফর শেষে শনিবার (৩১ মে) সকালে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে টোকিও ত্যাগ করবেন এবং সিঙ্গাপুর হয়ে রাতেই ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, অধ্যাপক ইউনূস গত ২৭ মে জাপানে চার দিনের সরকারি সফরে টোকিও পৌঁছান।
কাফি
জাতীয়
আরও ২২ বাংলাদেশিকে পুশইন করল বিএসএফ

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে আরও ২২ জনকে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। শুক্রবার (৩০ মে) ভোরে তাদের পুশ ইন করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বিজিবিকে তারা জানিয়েছেন যে সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা। তাদের মধ্যে আট নারী, নয় পুরুষ ও পাঁচটি শিশু রয়েছেন।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কালেঙ্গা সীমান্ত ফাঁড়ির কোম্পানি কমান্ডার জাকারিয়া ইবনে কাদের গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, পুশ ইন করা ১৭ নারী-পুরুষ ভারতের হারিয়ানার ইটভাটায় কাজ করতেন। সেখান থেকে তাদের ধরে বাসে করে কালেঙ্গা সীমান্তে এনে কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে ছেড়ে দেয় বিএসএফ। পরে বাংলাদেশে প্রবেশ করলে আমরা তাদের উদ্ধার করি।
একটি বিদ্যালয়ে রেখে তাদের খাবার দেওয়া হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ পরিচয় শনাক্ত করে এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএসএফ এর আগে গত ২৬ মে একই সীমান্ত দিয়ে আরও ১৯ জনকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। এ সীমান্ত দিয়ে দুই দফায় পুশ ইনের সংখ্যা ৪১।
এর আগের ১৯ জনকে হেলিকপ্টারে করে সীমান্তে এনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাদের বাড়ি পাঠানো হয়।
কাফি
জাতীয়
জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ছয়টি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
শুক্রবার (৩০ মে) টোকিওতে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক এই চুক্তি হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রথম সমঝোতা স্মারকটিতে জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এবং বাংলাদেশের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জড়িত ছিল। জ্বালানি খাতে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য জেবিআইসি এবং বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করার জন্য এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দ্বিতীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরটি বিএসইজেডের জমি লিজ চুক্তির জন্য ওএনওডিএ ইনকর্পোরেটেড এবং বাংলাদেশ এসইজেড লিমিটেডের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল ওএনওডিএ জাইকা কর্তৃক প্রবর্তিত একটি গ্যাস মিটার ইনস্টলেশন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে এবং বিএসইজেডে কারখানায় গ্যাস মিটারের নতুন সমাবেশ উৎপাদন, পরিদর্শন এবং রক্ষণাবেক্ষণের পরিকল্পনা করছে।
তৃতীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে বিএসইজেডের জমি লিজ চুক্তির জন্য বাংলাদেশ ন্যাক্সিস কোং লিমিটেড এবং বাংলাদেশ এসইজেড লিমিটেড জড়িত ছিল। বাংলাদেশ এসইজেড লিমিটেড (বিএসইজেড) এবং বাংলাদেশ ন্যাক্সিস কোং লিমিটেড (ন্যাক্সিস) একটি জমি সাবলিজ চুক্তি স্বাক্ষর করবে। ন্যাক্সিস বিএসইজেডের কারখানায় পোশাক আনুষঙ্গিক তৈরির পরিকল্পনা করছে।
চতুর্থ সমঝোতা স্মারকটিতে গ্লাগিট এবং মুসাশি সেইমিৎসু ইন্ডাস্ট্রি গ্লাফিট এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিআইডিএ) ব্যাটারিচালিত সাইকেল এবং বৈদ্যুতিক মোটরসাইকেল উৎপাদন কারখানা স্থাপনের জন্য সহায়তা প্রদানের বিষয়ে জড়িত ছিল।
পঞ্চম সমঝোতা স্মারকটিতে সাইফার কোং লিমিটেড জড়িত, যা পুরস্কারপ্রাপ্ত উদ্ভাবক তাকাতোশি নাকামুরার সম্পূর্ণ সাইফার প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তথ্য সুরক্ষার জন্য একটি জাতীয় পাইলট প্রকল্প চালু করার জন্য তার বাংলাদেশে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে। এই প্রকল্পের লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি কোয়ান্টাম-রেজিলিয়েন্ট ডিজিটাল অর্থনীতিতে পরিণত করা, যেখানে প্রযুক্তি স্থাপন এবং বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণের জন্য স্থানীয় সংস্থাকে একচেটিয়া অধিকার দেওয়া হবে।
ষষ্ঠ সমঝোতা স্মারকটিতে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা এবং বিআইডিএ জড়িত। এই সমঝোতা স্মারকটি ইন্টিগ্রেটেড সিঙ্গেল উইন্ডো প্ল্যাটফর্ম (আইএসডব্লিউপি) এর প্রাথমিক পর্যায়ের উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তিগত এবং ইন-কাইন্ড সহায়তা প্রদানের জন্য জাইকার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে।
এই প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশজুড়ে বিভিন্ন বিনিয়োগ প্রচার সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত ব্যক্তিগত ওয়ান-স্টপ পরিষেবাগুলিকে একীভূত করার জন্য বিডার নেতৃত্বে একটি প্রচেষ্টা।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, এখন এটি বাস্তবায়ন করা আমাদের কাজ। আমি অনুপ্রাণিত।
কাফি
জাতীয়
এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশে চালু হচ্ছে ‘গুগল পে’: আসিফ মাহমুদ

বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা ‘গুগল পে’ এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
শুক্রবার (৩০ মে) আসিফ মাহমুদ তার ভেরিফাইড ফেসবুকে এক পোস্টে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা ‘গুগল পে’ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে চালু হতে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী এক মাসের মধ্যেই এই সেবা দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় তাদের কার্যক্রম শুরু করবে। এই সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা তাদের হাতে থাকা ডিভাইসকেই একটি পূর্ণাঙ্গ‘’ডিজিটাল ওয়ালেট’ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।’ এর ফলে আলাদা করে ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড বহন করার প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে কমে যাবে।
কাফি
জাতীয়
ঢাকায় টানা ১৮২ মিমি বৃষ্টি, জনজীবন বিপর্যস্ত

দুই দিনের টানা ভারি বর্ষণে রাজধানীর ঢাকায় জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ঢাকায় ১৮২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ বৃষ্টিপাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে, যার ফলে সড়কে চলাচল প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।
শুক্রবার (৩০ মে) সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢাকার ব্যস্ততম এলাকাগুলোর সড়কগুলো অনেকটাই ফাঁকা। বিশেষ করে কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, মতিঝিলসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যান চলাচল ছিল অত্যন্ত সীমিত। সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় অফিস-আদালত বন্ধ থাকলেও বৃষ্টির কারণে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও ছিল খুব কম।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ১০৭ মিলিমিটার এবং রাত ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত আরও ৭৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
এদিকে, শুক্রবার সকাল ৯টায় দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ ১৩টি জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার গতিতে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এইসব এলাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আশঙ্কাও রয়েছে। নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে এই ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে পাবনা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে।
এছাড়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিতে দমকা হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব অঞ্চলের জন্য ১ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আরেকটি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী কয়েক দিন দেশের প্রায় সব বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রপাত ও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হতে পারে। কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি কিংবা অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কাও রয়েছে। এতে করে নদীপথে চলাচলকারী যানবাহন এবং সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
কাফি