ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচিতে পরিবর্তন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা প্রায় দেড় মাস পিছিয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। শুরুতে ২৭ জুন নির্ধারিত তারিখ পরে ৮ অগাস্ট করা হলেও এবার ৪৩ দিন পিছিয়ে তা ১৯ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এছাড়া স্থগিত হওয়া ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচিও দিয়েছে পিএসসি। ২৪ জুলাই থেকে শুরু হবে লিখিত পরীক্ষা, যা ৩ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে। এরপর ১০ থেকে ২১ অগাস্ট অনুষ্ঠিত হবে পদ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষা।
পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান জানান, পরীক্ষার সময়সূচি, আসন বিন্যাস ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পিএসসি ও টেলিটকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল ৮ মে, তবে চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলনের কারণে তা স্থগিত করা হয়। প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ ২১ হাজার ৩৯৭ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষার অপেক্ষায় রয়েছেন।
২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর, ২০২৪ সালের ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় প্রিলিমিনারি পরীক্ষা, যেখানে অংশ নিয়েছিলেন ২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬১ জন। এতে উত্তীর্ণ হন ১০ হাজার ৬৩৮ জন। পরে ‘বৈষম্য দূরীকরণে’ আরও ১০ হাজার ৭৫৯ জনকে উত্তীর্ণ ঘোষণা করে ২৭ নভেম্বর নতুন করে ফল প্রকাশ করে পিএসসি।
এদিকে, ২৮ নভেম্বর প্রকাশিত ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ৩ হাজার ৪৮৭টি ক্যাডার এবং ২০১টি নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর থেকে আবেদন শুরুর কথা থাকলেও তা একদিন আগে স্থগিত করা হয়। পরে ২৬ ডিসেম্বর সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।
সংশোধিত নিয়মে আবেদন ফি ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে ১০০ করা হয়, যা আগে ছিল ২০০। ফলে লিখিত ও মৌখিক মিলিয়ে মোট নম্বর কমে দাঁড়ায় ১০০০। পাশাপাশি, এবারই প্রথমবারের মতো আবেদনের বয়সসীমা বাড়িয়ে ৩২ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদন প্রক্রিয়া চলে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সায়েমের উদ্ভাবনী প্রযুক্তিতে ৩ বাংলাদেশি উপকৃত, আরও ১০ জনের সুযোগ

সায়েম নামের একজন উদ্ভাবক তার প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের তিনজনকে উপকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আরও ১০ জন এই সেবা পেতে পারেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অনুষ্ঠিত ইসমাইল আল-জাযারি “বিজ্ঞান উৎসবে প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে” এই ঘোষণা দেন তিনি।
অর্থসংবাদ/সাকিব
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সাম্য হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার না করলে যমুনায় যাবে ছাত্রদল: জহির রায়হান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদ সহ সভাপতি জহির রায়হান আহমেদ বলেন, সাম্য হত্যার আজকে ৭ দিন হয়ে গেছে। তবুও ইন্টেরিম কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি। হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার করতে না পারলে ছাত্রদল বসে থাকবে না। প্রয়োজনে যমুনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবে ছাত্রদল চরম ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। যদি ছাত্রদল চায় তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সারা বাংলাদেশ অচল করে দিতে পারে।
মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মশাল মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যাপারে এর আগেও আমরা প্রশ্ন তুলেছি। সমাধান হয়নি। তারই পরিণতিতে সন্ত্রাসীর দ্বারা ছাত্রদলের কর্মীকে হত্যার শিকার হতে হয়েছে। তিনজন আটক করেছে কিন্তু তারা আদৌও জড়িত কিনা এখনও স্পষ্ট করেনি ইন্টেরিম সরকার। ছাত্রদল কর্মী হওয়ায় আপনারা তদন্ত করছেন না।
আজ রাত ৯ টায় কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি জহির রায়হানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ইবি শাখা বিশ্ববিদ্যালয়ের আনাস হলের সামনে থেকে মশাল মিছিলটি বের করে। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকের সামনে সমবেত হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ইবি ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক, আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমী মিথুন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক- আনোয়ার পারভেজ, যুগ্ম আহ্বায়ক আনারুল ইসলাম, সালাহউদ্দিন। সদস্য সাব্বির হোসেন, রাফিজ আহমেদ, নুর উদ্দিন, তরিকুল ইসলাম সৌরভ, উল্লাস মাহমুদ, মুক্তাদির রহমান রুকনুজ্জামান, রাকিব হোসেন সাক্ষর, রায়হানুল ইসলাম টিপু, মেহেদী হাসান, রিফাত, রিয়াজ, ফজলে রাব্বি প্রমুখ।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
অক্সফোর্ড ছাড়লেন ব্র্যাকের জন্য, পরে জানলেন অফার লেটার বাতিল

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করছিলেন মুহাম্মদ উবায়দুল হক (জাবের উবায়েদ)। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির সুযোগ পেয়ে ছেড়ে দেন অক্সফোর্ডের চাকরি। কিন্তু অফার লেটার সাসপেন্ড হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তিনি।
সোমবার (১৯ মে) এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এমনটাই জানান উবায়দুল হক।
তিনি ফেসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন- সম্প্রতি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় আমার সঙ্গে বড় ধরনের একটি অন্যায় আচরণ করেছে। আমি স্কুল অব জেনারেল এডুকেশনে ফ্যাকাল্টি মেম্বার হিসেবে জয়েন করার জন্য আবেদন করি গত ফেব্রুয়ারিতে। দুই দফা ইন্টারভিউ, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা ও সব প্রক্রিয়া শেষে কনফারমেশন ইমেইল পাই ২৮ এপ্রিল। লেকচারার হিসেবে অফার লেটার পাই গত ৯ মে। জয়েনিং ডেট উল্লেখ করা হয় জুনের ১ তারিখ। আমার সঙ্গে এইচআর থেকে যিনি যোগাযোগ করছিলেন তার পরামর্শক্রমে আমি ইউকে থেকে দেশে ফেরার সার্বিক প্রস্তুতি নিতে থাকি।
আপনারা জানেন যে আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘অ্যাসেসমেন্ট অফিসার’ হিসেবে চাকরি করছিলাম গত মার্চ মাস থেকে। তবে দেশে আসতে চাচ্ছিলাম দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় যদি কিছু অবদান রাখা যায় সে চিন্তা থেকে।
সেই এইচআর অফিসারের সঙ্গে আলাপের ভিত্তিতে আমি আমার অক্সফোর্ডের অফিসে মে মাসের শুরুতেই নোটিশ দেই। সে অনুযায়ী তারা আমার রিপ্লেসমেন্ট হায়ার করে গত ১৩ মে। আর আমি রিজাইন করি ১৪ মে। একইসঙ্গে ২০ তারিখে দেশে আসার বিমানের টিকেটও বুক করি।
আমি যখন দেশে আসার সব প্রস্তুতি নিয়ে নিয়েছি এর মধ্যে গত ১৫ মে একতরফাভাবে কোনো কারণ না বলে আমার অফার লেটার সাসপেন্ড করে দেয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অক্সফোর্ডে আমার রিপ্লেসমেন্ট নিয়ে নেওয়ায় আগের জবে জয়েন করার আর সুযোগ নেই। আমি ব্র্যাকের ফিরতি ইমেইলে কারণ জানতে চেয়েছি। এর কোনো জবাব পাইনি।
আজ আবার জেনারেল এডুকেশনে স্কুলের ডিনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমায় এইচআর এর নোটিশ ও জবাবের দিকে রেফার করেন। আর বিস্তারিত কারণ বলার প্রয়োজন বোধ করেননি।
এইচআরের যে অফিসার আমার সঙ্গে সবকিছু নিয়ে আলাপ করেছেন শুরু থেকে তিনিও অফার সাসপেন্ডের ইমেইলের কপিতে আছে। তার এ ব্যাপারের জানার কথা থাকলেও উনি বলছেন যে কিছু জানেন না। উনি যেন কিছু লুকানোর চেষ্টা করছেন ও অসত্য বলছেন।
স্ট্যাটাসে তিনি আরও লেখেন, অফার লেটারে উল্লেখ ছিল যে জয়েনিং সন্তোষজনক ব্যাকগ্রাউন্ড ভেরিফিকেশনের ওপরে নির্ভর করবে। আমার বিরুদ্ধে কোনো ক্রিমিনাল রেকর্ড নেই। আমার মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড ও সোস্যাল মিডিয়ায় টুকটাক লিখি। জুলাই কেন্দ্রিক একটিভিজমকে প্রমোট করি।
আমি ব্র্যাক থেকে আমার সেকেন্ড মাস্টার্স করেছি। সম্মানজনক শিভেনিং স্কলারশিপ পেয়ে বিশ্বের ১ নম্বর এডুকেশন স্কুল (টাইমস হায়ার এডুকেশন সাবজেক্ট র্যাংকিং অনুযায়ী) Institute of Education, UCL এ পড়েছি। আমি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত কর্মরতও ছিলাম।
উবায়দুল হক জানান, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সব মিলিয়ে ১ বছর কাজ করেছি ‘আউটরিচ ডেলিভারি অ্যাসিস্ট্যান্ট’ এবং ‘অ্যাসেসমেন্ট অফিসার’ হিসেবে। আমার বিভিন্ন সাকসেস স্টোরি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারও করেছে দুই বার। তার পরেও আমার সঙ্গে এমন একটি অন্যায্য একটি জঘন্য আচরণ করলো; সেটা আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।
আমি আর ব্র্যাকে জয়েন করবো না। কিন্তু এমন আচরণ তারা কীভাবে একজন মানুষের সঙ্গে করতে পারে সেটা বুঝতে চাই। কীভাবে আমার যোগ্যতাকে, দক্ষতাকে অগ্রাহ্য করে আমার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করলো এর জবাব চাই। আমার মতো একজনের সঙ্গে এমন আচরণ করতে পারলে আরও কত মানুষের সঙ্গে এমন হয় সেটা আমরা জানি না। এর প্রতিকার জুলাই বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশে হতেই হবে।
জানা যায়, উবায়দুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১২-১৩ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করার পর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিতে যোগদান করেন। এর আগে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে সেকেন্ড মাস্টার্স করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বরাতে কমিউনিকেশন অফিস গণমাধ্যমকে জানান, ১৮৭২ সালের চুক্তি আইনের ধারা ৫ অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার অফার লেটারটি প্রত্যাহার করেছে। যথাযথ বিবেচনার পর এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দেশের ১১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

স্থানীয় অঞ্চলের ইতিহাস, সংস্কৃতি বিবেচনায় দেশের আরও ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রেবেকা সুলতানার স্বাক্ষর করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ ও বিদ্যমান নাম পরিবর্তন নীতিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী এই পরিবর্তন করা হয়েছে।
নাম পরিবর্তন পাওয়া বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে— জামালপুরের শাহিনুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যার নতুন নাম হয়েছে কাজির আখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এছাড়াও অধ্যাপক আব্দুল হামিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং আনিছুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে তারারভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সোনাকান্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাখা হয়েছে।
অন্যান্য বিদ্যালয়ের মধ্যে, আতামারী ফাতেমা মির্জা রওশন আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম আতামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খোর্দ্দ জোনাইল সমসাদ আরা বুলু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম খোর্দ্দ জোনাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং রুকনাই বদরুল আলম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিবর্তিত নাম রুকনাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করা হয়েছে। মুন্সিগঞ্জের আলহাজ সেলিম আহম্মেদ ভুঁইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে কুকুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং শ্রীনগরের জশুরগাঁও আভা রানী ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম জশুরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চিকনিসার সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে প্রাণী মন্ডল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চিকনিসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করা হয়েছে। একই জেলার বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নামকরণ করা হয়েছে শহীদ ফারহান ফাইয়াজ বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলমান থাকবে এবং এটি নীতিমালাভিত্তিক ও স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণে বাস্তবায়িত হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার

কাকরাইলে গণঅনশনরত শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (১৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শিক্ষার্থীদের মাঝে উপস্থিত হয়ে অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ এ ঘোষণা দেন। তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেছেন , সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো মেনে নিয়েছে।
এর আগে বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট থেকে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা কাকরাইল মোড়ে গণঅনশনে বসেন। গণঅনশনটি আয়োজন করে ‘জবি ঐক্য’, যেখানে প্রায় পাঁচ হাজার বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আবাসন বৃত্তি চালু, পূর্ণাঙ্গ বাজেট অনুমোদনসহ চার দাবিতে কাকরাইল মসজিদ মোড়ে গণঅনশন বসল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এর আগে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী চার দফা দাবি আদায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু হয়। শুক্রবার বেলা সোয়া ২টার দিকে এ সমাবেশ শুরু হয়।