জাতীয়
এনবিআর চেয়ারম্যান অপসারণসহ ৪ দফা দাবিতে অসহযোগের ডাক

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের অপসারণসহ ৪ দফা দাবিতে অসহযোগ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের জাতীয় রাজস্ব ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শুরু থেকেই আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে যে আমাদের এই নিয়মতান্ত্রিক কর্মসূচির ব্যাপকতা ও যৌক্তিকতার বিষয়ে এনবিআরের চেয়ারম্যান সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঠিক তথ্য প্রদান না করে বরং প্রকৃত তথ্য আড়াল করেছেন। যা পরিস্থিতিকে আজকের অবস্থানে উপনীত করেছে।
এ অবস্থায় আমাদের বর্তমান দাবিগুলো হচ্ছে— জারি করা অধ্যাদেশ অবিলম্বে বাতিল করতে হবে, অবিলম্বে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে, রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক পরামর্শক কমিটির সুপারিশ জনসাধারণের জন্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে। এ ছাড়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রস্তাবিত খসড়া এবং পরামর্শক কমিটির সুপারিশ আলোচনা-পর্যালোচনাপূর্বক প্রত্যাশী সংস্থাগুলো, ব্যবসায়ী সংগঠন, সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক নেতৃত্বসহ সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের মতামত নিয়ে উপযুক্ত ও টেকসই রাজস্ব ব্যবস্থা সংস্কার নিশ্চিত করতে হবে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২২ মে) দুপুরে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের দাবিগুলোর বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে। পাশাপাশি এনবিআর এবং ঢাকা ও ঢাকার বাইরে স্ব স্ব দপ্তরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে এদিন। তবে রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা এ অসহযোগ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
এ ছাড়া আগামী ২৪ মে এবং ২৫ মে কাস্টমস হাউস এবং এলসি স্টেশনগুলো ব্যতীত ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি চলবে।
এ দুইদিন কাস্টমস হাউস এবং এলসি স্টেশনগুলোতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে। তবে, রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে। এরপর আগামী ২৬ মে থেকে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ব্যতীত ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি চলবে জানিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তার অবস্থান আগের মতোই। দেশের ভবিষ্যৎ পথ নির্ধারণের অধিকার একটি নির্বাচিত সরকারেরই রয়েছে।
বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান আরও কিছু বিষয় উল্লেখ করেন। ঢাকায় অবস্থানরত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এতে অংশ নেন। অনেক কর্মকর্তা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
অনুষ্ঠানে নির্বাচন ছাড়াও করিডর, বন্দর, রাষ্ট্র সংস্কারসহ সমসাময়িক নানা বিষয় উঠে আসে। সেখানে উপস্থিত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডর-সংক্রান্ত আলোচনার বিষয়েও কথা বলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান। এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে এবং তা বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হতে হবে। এখানে জাতীয় স্বার্থ দেখতে হবে। যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক সচেতনতা) মাধ্যমে সেটা হতে হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে দেওয়া নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা ও বিতর্কের বিষয়েও কথা বলেছেন সেনাপ্রধান। এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এখানে স্থানীয় মানুষ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামত প্রয়োজন হবে। রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
‘মব ভায়োলেন্স’ বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দিয়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনী এখন আরও কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। সংঘবদ্ধ জনতার নামে বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা আর সহ্য করা হবে না।
সংস্কার প্রসঙ্গে সেনাবাহিনী প্রধান জানান, কী সংস্কার হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। এ বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি।
সামনে ঈদুল আজহা। মানুষ যেন নিরাপদে ও উৎসবমুখর পরিবেশে ঈদ উদ্যাপন করতে পারে, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করতে বলেছেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যকলাপে যুক্ত হবে না, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর, এমনটা উল্লেখ করেন তিনি। এ সময় তিনি সব পর্যায়ের সেনা সদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। পাশাপাশি বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সহযোগিতা করছি। সহযোগিতা করে যাব।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রমাণিত ভারতীয় নাগরিকদের অবশ্যই ফেরত নিতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশে ‘পুশ-ইন’ করা ব্যক্তিদের ‘পুশ ব্যাক’ করার বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না, জানা নেই। তবে যারা ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রমাণিত, তাদের অবশ্যই ফেরত নিতে হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বুধবার (২১ মে) বিকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এ কথাগুলো বলেন।
পুশ-ইন বন্ধে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘দিল্লির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে এবং আমরা চেষ্টা করছি নিয়মের বাইরে যেন কিছু না ঘটে।’
দেশে পুশ-ইন করা ভারতের নাগরিক বা রোহিঙ্গাদের পুশ-ব্যাক করা হবে কি না, এর জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত আমার কাছে এখন পর্যন্ত নেই। আমরা সাধারণত পুশ-ব্যাক করি না। তবে বিষয়টি হলো, যারা ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রমাণিত, তাদের অবশ্যই ফেরত নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া কী, সে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এক দিনের মধ্যে প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাবে, এটি আমরা প্রত্যাশা করি না। তারা তাদের অবস্থান কিছুটা জানিয়েছে। আমরা আমাদের অবস্থান তাদের কাছে ব্যাখ্যা করেছি। এভাবে দেওয়াটা (ঠেলে পাঠানো) ঠিক না, এটা আমরা তাদের বোঝাচ্ছি। আমরা বলছি যে আমাদের একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর আছে। সেই প্রসিডিওর অনুযায়ী আমরা যাব। তারা তালিকা দিয়েছে। আমরা সেই তালিকাগুলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরীক্ষা করছি।’
ভারতের সঙ্গে সই করা চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ছোট ছোট বিভিন্ন চুক্তি বিভিন্ন সময়ে হয়েছে, সমঝোতা স্মারক হয়েছে এবং সেগুলো তাৎক্ষণিকভাবে আপনাদের জানানো হয়েছে। তার মধ্যে চুক্তিগুলো দুই পক্ষের সম্মতিতে বাতিল করতে হবে, অথবা বিধান থাকে যে কোনো এক পক্ষ যদি আপত্তি করে, তবে বাতিল করা যাবে ইত্যাদি। আমরা বাতিল কোনোটিই করিনি। আমরা আসলে চাই যে নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু এগিয়ে যাক।’
ভারতের সঙ্গে চুক্তিগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এবং কোথায় সমস্যা আছে, সেটি চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। সময়মতো সেগুলো ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে বলে জানান তিনি।
ভারত নিয়মের ব্যত্যয় ঘটাচ্ছে কি না, এ নিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, নিয়মকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। এখন ইতিবাচকভাবে ব্যাখ্যা করা যায়, নেতিবাচকভাবেও ব্যাখ্যা করা যায় কখনো কখনো। সব মিলিয়ে আমাদের সেভাবেই এগোতে হচ্ছে। কেউ তো স্বীকার করে না যে সে নিয়মের বাইরে যাচ্ছে।
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি বন্ধের বিষয়ে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে একটি চিঠি পাঠানো হচ্ছে। এটি বাণিজ্য উপদেষ্টা দেখছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সরকারি আমলাদের বেতন বন্ধ করে দেয়া উচিত

গাজীপুরের টিএনজেড গ্রুপের শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও অন্যান্য পাওনার দাবিতে রাজধানীর কাকরাইল মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা।
এসময় এক শ্রমিক বলেন, সরকারি আমলাদের বেতন বন্ধ করে দেয়া উচিত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সরকার সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে-পরে হবে: ইসি

এনসিপির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এ সিকোয়েন্সিং অব ইলেকশন, কোনটা আগে হবে, কোনটা পরে হবে, এটা নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে, পরে হবে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নির্বাচন আয়োজন করা।
বুধবার (২১ মে) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এনসিপি প্রশ্ন তুলছে, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, আমরা রাজনৈতিক বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কমিশন সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছে এবং করে যাবে।
ইসির অধীনে নির্বাচনী প্রচারের একটি পাইলট প্রকল্প নেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে সানাউল্লাহ বলেন, নীতিগত অনুমোদন হয়ে গেছে। চূড়ান্ত করার জন্য একটু সময় লাগবে।
প্রার্থিতা বাতিলে ইসির সরাসরি এখতিয়ার প্রসঙ্গে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, এই মুহূর্তে এত বিস্তারিত বলতে পারবো না। এগুলো বিধিমালা, প্রবিধির মাধ্যমে আসবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৩১ মে পর্যন্ত মেয়াদ বাড়লো নারী সংস্কার কমিশনের

নারী বিষয়ক সংস্থার কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। মেয়াদ বাড়িয়ে মঙ্গলবার (২০ মে) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার গত বছরের ১৮ নভেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের কাজ সুসম্পন্ন করার স্বার্থে কমিশনকে ৩১ মে পর্যন্ত বর্ধিত সময় দিয়েছে।
গত বছরের ১৮ নভেম্বর নারী পক্ষের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শিরীন পারভিন হককে প্রধান করে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন করে সরকার। সর্বস্তরে নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন বিষয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কারের লক্ষ্যে এ কমিশন গঠন করা হয় বলে তখন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৯০ দিন সময় দেওয়া হয়েছিল।
গত ১৯ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন। কমিশনের বিভিন্ন সুপারিশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
কাফি