পুঁজিবাজার
মিউচুয়াল ফান্ড-পাবলিক ইস্যু রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দিলো টাস্কফোর্স

সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচুয়াল ফান্ড) বিধিমালা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দিয়েছে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে গঠিত সংস্কার টাস্কফোর্স।
সোমবার (১৯ মে) মিউচুয়াল ফান্ড ও পাবলিক ইস্যু রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএসইসির কমিশনার মো. আলী আকবরের উপস্থিতিতে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের কাছে হস্তান্তর করেন পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স।
সুপারিশসমূহ হস্তান্তরের সময় টাস্কফোর্সের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারের (বিয়াক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কে এ এম মাজেদুর রহমান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন উপস্থিত ছিলেন।
সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচ্যুয়াল ফান্ড) বিধিমালার বিষয়ে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ পেশকৃত চূড়ান্ত সুপারিশমালার বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য বিষয়গুলো হলো- সকল মেয়াদি (ক্লোস্ড-এন্ড) ফান্ডকে অবশ্যই ট্রাস্ট ডিডে নির্ধারিত প্রাথমিক মেয়াদ শেষে অবসায়ন (রেডিম) করতে হবে। তবে, যদি কোনো বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) উপস্থিত ইউনিটহোল্ডারদের তিন-চতুর্থাংশ (ইউনিটের মালিকানার শতাংশের ভিত্তিতে) ফান্ডটি ওপেন-এন্ড ফান্ডে রূপান্তরের পক্ষে ভোট দেন, তাহলে উক্ত ফান্ড রূপান্তরিত হতে পারবে। যেসব মেয়াদি ফান্ডের মেয়াদ ইতোপূর্বে বৃদ্ধি করা হয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে সংশোধিত বিধিমালার কার্যকর হওয়ার তারিখ থেকে ছয় মাসের মধ্যে একটি ইজিএম আহ্বান করতে হবে, যেখানে ইউনিটহোল্ডারদের রূপান্তরের বিষয়ে ভোট নেওয়া হবে। যদি ইউনিটহোল্ডারদের ৭৫% রূপান্তরের পক্ষে ভোট দেন, তাহলে ফান্ডটি রূপান্তরিত হবে; অন্যথায় উক্ত সময় থেকে তিন মাসের মধ্যে ফান্ডটি মেয়াদ শেষ বিবেচনায় অবলুপ্ত (রেডিম) করতে হবে।
গ্রোথ, ব্যালান্সড, শরিয়াহ-অনুবর্তী, ফিক্সড ইনকাম ও মানি মার্কেট ফান্ডের জন্য ভিন্ন ভিন্ন বাধ্যতামূলক সম্পদ বরাদ্দ (অ্যাসেট অ্যালোকেশন) নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত সীমাবদ্ধতায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন: ক) একক শেয়ারে বিনিয়োগের সীমা ১০% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হয়েছে এবং একক শিল্প খাতে বিনিয়োগের সীমা ২৫% থেকে বাড়িয়ে ৩০% করা হয়েছে; খ) তালিকাভুক্ত নয় এমন কোন ইক্যুইটি সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ করা যাবে না। তবে শুধুমাত্র মেইন বোর্ডে তালিকাভুক্ত ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড বা প্রেফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগ করা যাবে।
মোট বার্ষিক ব্যয় অনুপাত (টোটাল অ্যানুয়াল এক্সপেন্স রেশিও) সর্বোচ্চ ৩% নির্ধারণ করা হয়েছে; ফিক্সড ইনকাম অথবা মানি মার্কেট ফান্ডের ক্ষেত্রে এই হার হবে ২%। মেয়াদি ফান্ডের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট বছরে অর্জিত লাভের কমপক্ষে ৭০% ইউনিটহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে হবে। বেমেয়াদি বা ওপেন-এন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে, প্রতি ইউনিটে ন্যূনতম লভ্যাংশ হবে ঐ বছরের অর্জিত লাভ অথবা ভার আরোপিত গড় আয় (ওয়েটেড অ্যাভারেজ এয়ার্নিংস পার ইউনিট) এই দুটির মধ্যে যেটি কম তার কমপক্ষে ৩০%।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস এর বিষয়ে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ পেশকৃত চূড়ান্ত সুপারিশমালার বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য বিষয়গুলো হলো- আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় স্টক এক্সচেঞ্জ প্রাথমিক অনুমোদন প্রদান করবে এবং স্টক এক্সচেঞ্জের সুপারিশের ভিত্তিতে বিএসইসি চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করবে।
আইপিও বা পাবলিক ইস্যুর ক্ষেত্রে যারা নিরীক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন তাদের উপযুক্ত ও সঠিক (ফিট এন্ড প্রপার) মানদণ্ড (ক্রিটেরিয়া)সুপারিশমালায় দেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় নিরীক্ষা কার্য এর স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। আইপিও ভ্যালুয়েশন বা প্রাইসিং এর জন্য সুগঠিত (অর্গানাইজ) মডেল তৈরি করা হয়েছে যার মাধ্যমে তালিকাভুক্তিতে আগ্রহী কোম্পানিসমূহের ন্যায্য প্রাইসিং নিশ্চিত হবে। এর ফলে আগামীতে ভালো ও মৌল ভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানিসমূহ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তিতে উৎসাহিত হবে।
আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় ইস্যু ম্যানেজারদের সুনির্দিষ্ট দায়দায়িত্ব ও ভূমিকা (রোল) এর বিষয়ে সুপারিশমালায় বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে যার ফলে তাদের জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পাবে। ইস্যুয়ার কোম্পানিসমূহে কর্পোরেট গভর্নেন্স বা প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নিশ্চিতের বিষয়েও সুপারিশমালায় বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে যার মাধ্যমে কোম্পানিসমূহে সুশাসন বাড়বে এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের চূড়ান্ত সুপারিশমালার আলোকে আইনী সংস্কারের প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা হবে। টাস্কফোর্সের সুপারিশমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হবে বলে বিএসইসি আশা করে।
কাফি

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারণা, বিএসইসির সতর্কবার্তা

সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের তথ্য পেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মার্কেট ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্ট। এবিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকতে অনুরোধ করেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতারকচক্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (হোয়াটস্অ্যাপ, টেলিগ্রাম) বিনিয়োগকারীদের লোভনীয় বার্তা পাঠিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগের পর প্রথমে সামান্য মুনাফা দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করা হয় এবং পরবর্তীতে অধিক মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে বড় অঙ্কের বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করা হয়ে থাকে। এভাবে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিতে এক সময় বিনিয়োগকারীকে জানানো হয়- যেই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছে সেটিতে সমস্যা হয়েছে তার জন্য বিনিয়োগকারীকে আরও অর্থ দিতে হবে। এভাবে প্রতারণার মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ নেয়ার পর প্রতারকচক্র ভুক্তভোগীকে ব্লক করে দেয়।
এ ধরণের প্রতারণা থেকে সুরক্ষার জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কিছু সতর্কবার্তা বিশেষভাবে অনুসরণের এবং সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হয়েছে। তা হলো-
সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারকচক্র পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য লোভনীয় প্রস্তাব করে বিনিয়োগকারীদের সাথে প্রতারণার চেষ্টা করছে। উক্ত প্রলোভনমূলক বিনিয়োগ প্রস্তাব থেকে সকল বিনিয়োগকারীগণকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য বিও আইডি থাকা আবশ্যক, যা নিবন্ধিত স্টক ব্রোকার বা ডিপোজিটরি পার্টিসিপ্যান্ট এর মাধ্যমে খোলা হয়। নিজ নামে বিও হিসাব ব্যতিরেকে এবং নিবন্ধিত স্টক ব্রোকার বা মার্চেন্ট ব্যাংকার বা পোর্টফোলিও ম্যানেজারের মাধ্যম ছাড়া পুঁজিবাজারে সিকিউরিটিজ ক্রয়-বিক্রয় বা আর্থিক লেনদেন না করার জন্যও অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য, সিকিউরিটিজ বা শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত লেনদেন বিনিয়োগকারীর নিজ নামে পরিচালতি বিও হিসাবে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক। বিনিয়োগকারীর নিজ স্বার্থেই এ বিষয়গুলোতে বিনিয়োগকারীদের বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ করা হলো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারক চক্রের বিষয়ে বা পুঁজিবাজার সংক্রান্ত যে কোন অনিয়মের বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেলে তা কমিশনের মার্কেট ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের ই-মেইলে (intel@sec.gov.bd)প্রেরণের জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিএসইসি।
কাফি
পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় ২৭১ শেয়ারের দরবৃদ্ধি, লেনদেন ৪৩৩ কোটি টাকা

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উর্ধ্বমূখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় ২৭১ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এসময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি টাকার বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টা ৩২মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৪৩ দশমিক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৮৬ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৮ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২০ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৯৭ ও ২১৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ৪৩৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৭১টির, কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৮ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
পুঁজিবাজার
সমতা লেদারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান সমতা লেদার কমপ্লেক্স লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ১ সেপ্টম্বর, বিকাল সাড়ে ৪টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ ওই প্রতিবেদন অনুমোদন করলে কোম্পানিটি তা প্রকাশ করবে।
এসএম
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ইপিএস কমেছে ৬৪ শতাংশ

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারী’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৬৪ শতাংশ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২১ টাকা ৯৫ পয়সা।
এসএম
পুঁজিবাজার
কনফিডেন্স সিমেন্টের রাইট ইস্যুর পুনঃবিবেচনার আবেদন প্রত্যাখ্যান

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসির রাইট শেয়ার ইস্যুর পূঃবিবেচনার আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গত জুন মাসে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কোম্পানিটির রাইট শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। এরপর কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি ওই আবেদন পুনঃবিবেচনা করার জন্য বিএসইসির কাছে আবেদন জানায়। এবার এ আবেদনও নাকচ হয়ে গেল।
রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি বাজার থেকে ১০০ কোটি ৬২ লাখ ৯৪ হাজার ২০৫ টাকা উত্তোলন করতে চেয়েছিল। রাইট অফারে প্রতিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ার ৩৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৪৫ টাকা দরে বিক্রির প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।
এসএম