পুঁজিবাজার
সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় বেড়েছে ২৫৩ শেয়ারদর

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় ২৫৩টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (১৮ মে) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৭ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৫ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১০৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫৩টির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
মাকসুদ কমিশনের সময়ে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা

গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নেতৃত্বে পরিবর্তন এসেছে। তারপরেও আস্থা ফিরেনি বিনিয়োগকারীদের মাঝে। বরং আরও অনাস্থা তৈরী হয়েছে। এতে ধারাবাহিক পতনের ফলে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। গত ১৮ আগস্ট কমিশনের পরিবর্তনের পরে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক কমেছে ৯৮৬ পয়েন্ট। এসময় বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকার পুঁজি।
এই পতনের জন্য বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা ও পুঁজিবাজার নিয়ে জ্ঞান শুন্যতাকে দায়ী করে আসছেন বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর মানুষ। এমনকি বিএসইসির সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও তার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং এই কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। অন্যদিকে তার অপসারনের দাবিতে নিয়মিত রাজপথে বিক্ষোভ করে আসছে বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের এখন মূল দাবিই মাকসুদের পদত্যাগ। যার পদত্যাগেই শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে বিশ্বাস বিনিয়োগকারীদের।
বিক্ষোভে বিনিয়োগকারীরা বলেন, মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরে ১০ আগস্ট বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম পদত্যাগ করেন। এর ২দিন পরে ১২ আগস্ট পদত্যাগ করেন কমিশনার অধ্যাপক ড.শামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. রুমানা ইসলাম। এরপরে গত ১৮ আগস্ট খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে চেয়ারম্যান এবং ২৮ আগস্ট মো. আলী আকবরকে ও ৩ সেপ্টেম্বর ফারজানা লালারুখ বিএসইসির কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে ভালো হবে প্রত্যাশা করা হলেও তা হয়নি। উল্টা নতুন কমিশনের নিয়োগের দিন থেকে শনিবার (০৩ মে) পর্যন্ত ডিএসইর ডিএসইএক্স কমেছে ৯৮৬ পয়েন্ট।
অথচ আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পরে ও মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পূণ:গঠনের আগে শেয়ারবাজারে অনেক ভালো হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল। ওইসময় ৫ আগস্ট থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত মূল্যসূচক বেড়েছিল ৬৭৫ পয়েন্ট। যা পরবর্তীতে বিএসইসিতে যোগ্য লোকের অভাবে সম্ভব হয়ে উঠেনি।
গত ১৮ আগস্ট খন্দকার মাকসুদকে বিএসইসিতে নিয়োগের দিন লেনদেনের শুরুতে ডিএসইএক্স সূচকটি ছিল ৫ হাজার ৯০৪ পয়েন্ট। যে সূচকটি শনিবার (০৩ মে) ৯৮৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯১৮ পয়েন্টে। অর্থাৎ নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পরে সূচকটি কমেছে ৯৮৬ পয়েন্ট বা ১৭ শতাংশ।
এদিকে, রাশেদ মাকসুদ বিএসইসিতে নিয়োগের দিন বাজার মূলধন বা সব সিকিউরিটিজের দাম ছিল ৭ লাখ ৮ হাজার ৯৬৪ কোটি টাকা। যা ৩ মে নেমে এসেছে ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকায়। এই সরল হিসাবে বিনিয়োগকারীদের সিকিউরিটিজের দাম কমেছে ৫২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে আরও অনেক বেশি।
মাকসুদ কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পরে ১৫টি ট্রেজারি বন্ড শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে লেনদেন শুরু করেছে। যেগুলোর দর বাজার মূলধনে যোগ হয়েছে। এখন ওইসব ট্রেজারি বন্ড যদি বাজার মূলধন থেকে বাদ দেওয়া হয়, তাহলে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অনেক বেশি।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মাকসুদ কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৫টি ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন শুরু হয়েছে। যেগুলোর বাজার মূলধন বা সিকিউরিটিজের দাম আছে ৫৬ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। এসব দর মাকসুদ কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পরে বাজার মূলধনে নতুন করে যোগ হয়েছে। এগুলো বাদ দিলে মাকসুদের নিয়োগের পরে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমেছে ১ লাখ ৮ হাজার ৮১৭ কোটি টাকা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আর্গুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএএ’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’ রেটিং হয়েছে।
কোম্পানিটির গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত ও ২০২৫ সালের সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আমান কটনের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আর্গুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘বিবিবি’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-৩’ রেটিং হয়েছে।
কোম্পানিটির গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত ও ২০২৫ সালের সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
হঠাৎ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে তর্কে জড়ালেন রাশেদ মাকসুদ

বিএসইসি চেয়ারম্যান হঠাৎ কেন এবং কি কারণে বৈঠক ডেকেছেন এতে অংশগ্রহণ করা অনেকই জানেন না। হঠাৎ সকাল বেলা মুঠোফোনের মাধ্যমে দাওয়াত দেয়া হয় বলে অর্থসংবাদকে জানিয়েছে বৈঠকে অংশ নেয়া একাধিক ব্যক্তি। শনিবার (১৭ মে) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে দেশের পুঁজিবাজারের অংশীজনদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় বিএসইসি’র চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদসহ কমিশনার ও নির্বাহী পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অংশগ্রহণ করা একাধিক ব্যক্তি অর্থসংবাদকে বলেন, কোন প্রস্তুতি ছাড়া হঠাৎ নিয়ন্ত্রক সংস্থা যে বৈঠক ডেকেছে সেখানে খুবই অপেশাদার আচরণ করেছেন। রাশেদ মাকসুদ সভা ডেকে সেখানে কে কোথায় কী মন্তব্য করেছে, কে বাজার নিয়ে পত্রিকায় নেগেটিভ বক্তব্য দিয়েছে এইসব বিষয়ে চার্চ (জবাবদিহি) করেছেন। ওনাকে নিয়ে কে কোথায় কি বলেছেন সেটা সবার সামনে বৈঠকে তুলেছেন! নিয়ন্ত্রক সংস্থার ইতিহাসে এমন অপেশাদার আচরণ দেখিনি। বৈঠকে ডিবিএ, বিএমবিএ এর প্রতিনিধিদের সাথে রাশেদ মাকসুদের উত্তপ্ত মতপার্থক্য হয়েছে। বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন সবাই বাজার নিয়ে নেগেটিভ বলে, তাই বাজার খারাপ যাচ্ছে। এজন্য এখন পজেটিভ বলতে হবে।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম অর্থসংবাদকে বলেন, যা বলার বৈঠকে বলেছি, পরামর্শ দিয়েছি। যতটুকু জানি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের জানাবে বিএসইসি। বৈঠকের বিষয়ে আগে জানা ছিলনা, সকালে হঠাৎ জানানো হয়েছে। বৈঠকে গিয়ে দেখি ডিএসই, বিএমবিএ, আইসিবি সহ অনেকেই ছিল।
তবে বিএসইসি থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সাথে হওয়া সভা ও তার নির্দেশনার বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হারের ব্যবধান ন্যূনতম ১০ শতাংশ করা, পুঁজিবাজারে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়ের উপর আরোপিত কর মওকুফ করা, পরিকল্পনা অনুসরণ করে নেগেটিভ ইক্যুইটির উত্তোরণ ও স্থায়ী সমাধান করা, বিও হিসাবে মেইনটেইন্যান্স ফি মওকুফ করা, ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স মওকুফ করা, ব্রোকারদের টার্নওভারের উপর প্রদত্ত অগ্রিম কর (AIT) হ্রাস করা, দেশের ভালো মৌলভিত্তি সম্পন্ন বৃহৎ দেশীয় কোম্পানি, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি কিংবা বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ, সরকারী সিকিউরিটিজ (সংক্ষেপে G-Sec বা Government Securities) এর নিলাম (auction) পুঁজিবাজারের এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে আনয়ন, সিকিউরিটিজ হাউজে থাকা বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের সুরক্ষা নিশ্চিত করা ইত্যাদি বিষয়ে গঠনমূলক এবং সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের হতে প্রাপ্ত আয়ের অর্থের ব্যবহার বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ বিনিয়োগকারীদের কল্যাণের স্বার্থে মিউচ্যুয়াল ফান্ডসমূহের চলতি অর্থবছরের অর্জিত আয়ের ২০ শতাংশ প্রভিশনিং করে বাকী ৮০ শতাংশ ইউনিটহোল্ডাদের মধ্যে ডিভিডেন্ড হিসেবে বিতরণ করার প্রস্তাবনা পেশ করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সভায় বিএসইসি’র সাথে দেশের পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সমন্বয় ও সংযোগ বৃদ্ধির জন্য প্রতি মাসের শেষ বৃহস্পতিবার একটি সমন্বয় সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় বিএসইসি’র কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ এবং নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ ও পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ), মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এর শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন। যার মধ্যে ডিএসই’র চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান, ডিবিএ‘র প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম, ডিএসই’র পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, ডিএসই’র পরিচালক শাকিল রিজভী, ডিএসই’র পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও, ডিএসই’র ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাত্বিক আহমেদ শাহ, ডিবিএ‘র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন, বিএমবিএ এর প্রেসিডেন্ট মাজেদা খাতুন, আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, আইসিবি’র মহাব্যবস্থাপক জনাব মাহমুদা আক্তারসহ আরো অনেকে সভায় পুঁজিবাজারের অংশীজন হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয় ৩৯৬ কোম্পানির ৭৯টির শেয়ারে দর কমেছে। দরপতনে শীর্ষে উঠে এসেছে মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ২ বারে ১ হাজার ১ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩০ হাজার টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসইএমএল লেকার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমেছে। ফান্ডটি ৩২৪ বারে ৭ লাখ ৬৭ হাজার ৮৭৭ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৯৭ লাখ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা টুং হাই নিটিংয়ের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ১৪ বারে ২৯ হাজার ৩৮৮ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৮০ হাজার টাকা।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে–আজিজ পাইপসের ৩.৩০ শতাংশ, নূরানী ডায়িংয়ের ৩.০৩ শতাংশ, ফিনিক্স ফাইন্যান্সের ২.৭৮ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ২.৬৯ শতাংশ, আর এ কে সিরামিকসের ২.৬২ শতাংশ, প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২.৩৬ শতাংশ ও তিতাস গ্যাসের ২.২৩ শতাংশ দর কমেছে।