পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, শনিবার (১৭ মে) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টা ৩২ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৯৮ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৪ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে দশমিক ৫৭ পয়েন্ট।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ৭৮ কোটি ২৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭০ কোম্পানির শেয়ারদর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

আগামীকাল রোববার (১৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। একই সঙ্গে তিনি ডিএসইর উর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা পর্ষদ ও অংশীজনদের সাথে বৈঠক করবেন। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ডিএসইতে পৌঁছে ড. আনিসুজ্জামান উর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা পর্ষদ বৈঠক করবেন। এরপর ডিএসইর অংশীজনদের সাথে বসবেন বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায়। বৈঠক শেষে তিনি ডিএসইর বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করবেন।
পুঁজিবাজারের এই নাজুক পরিস্থিতিতে ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর ডিএসই পরিদর্শন ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে ৬ মে ডিএসই পরিদর্শনের জন্য দিন নির্ধারিত হলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। এবার নতুন সময়সূচি অনুযায়ী রবিবারের সফর চূড়ান্ত হয়েছে।
ডিএসই সূত্র জানিয়েছে, ড. আনিসুজ্জামান সফরের সময় দুটি পৃথক বৈঠকে অংশ নেবেন। প্রথম বৈঠকে তিনি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, সূচকের পতনের কারণ, লেনদেনের নিম্নমাত্রা এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ হ্রাসসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পরবর্তী বৈঠকে তিনি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বাজার কাঠামো, নিয়ন্ত্রক সংস্থার ভূমিকা, নীতিমালাগত সীমাবদ্ধতা ও সম্ভাব্য সংস্কার নিয়ে মতবিনিময় করবেন।
বৈঠকে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি উত্থাপিত হতে পারে বলে জানিয়েছে বাজার সংশ্লিষ্ট একটি গ্রুপ। তাদের মতে, চেয়ারম্যান পদে অযোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ এবং তার নেতৃত্বে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো বাজারে আস্থা সংকটে বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০২০ সালে নিয়োগের পর থেকে বাজারে ধসের ধারা অব্যাহত রয়েছে, যা বিনিয়োগ পরিবেশকে আরও দুর্বল করেছে।
বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে অবস্থান করছে। বাজার মূলধন ও লেনদেনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কার্যকর হস্তক্ষেপের অভাবে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ এপ্রিল-১৫ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন করা ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৫০টির শেয়ারদর বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে সিটি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে সিটি ইন্স্যুরেন্সের আগের সপ্তাহের তুলনায় শেয়ারদর বেড়েছে ৩০ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ডের শেয়ারদর বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর শেয়ারদর ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে সমতা লেদার কমপ্লেক্স লিমিটেড।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসি, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, সি পার্ল বিচ, নূরানী ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার, উত্তরা ব্যাংক এবং মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বিচ হ্যাচারি

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে- ১৫ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে বিচ হ্যাচারির প্রতিদিন গড়ে ১৭ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে এনআরবি ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানটির প্রতিদিন গড়ে ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ১৮ শতাংশ।
সাপ্তাহিক লেনদেনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে বারাকা পতেঙ্গার সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ।
এছাড়াও, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, কেডিএস এক্সেসরিজ এবং ফাইন ফুডস লিমিটেড।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সরকারি অফিস-ব্যাংক-পুঁজিবাজার খোলা আজ

ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার টানা ১০ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এজন্য আগামী ১১ ও ১২ জুন (বুধ ও বৃহস্পতিবার) নির্বাহী আদেশের ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। তবে এর আগে ১৭ ও ২৪ মে শনিবার সরকারি ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখা হয়েছে। সেই অনুযায়ী আজ দেশের সব সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় ও শাখা খোলা থাকবে।
শনিবার (১৭ মে) ব্যাংক ও পুঁজিবাজার খোলা থাকায় সব ধরনের লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা। এদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে।
গত সপ্তাহে আলাদাভাবে এমন নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক ও দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।। এতে বলা হয়, শনিবারের পাশাপাশি আগামী ২৪শে মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার খোলা থাকবে। সরকারি নির্দেশে পবিত্র ঈদুল আজহায় টানা ১০ দিন ছুটি কার্যকর করতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
গত ৬ই মে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী ৫ই জুন থেকে ছুটি শুরু। টানা ১০ দিন ছুটি থাকবে। অর্থাৎ ছুটি শেষ হবে ১৪ই জুন। উপদেষ্টা পরিষদে আরও সিদ্ধান্ত হয়, ঈদের ছুটি শুরুর আগে ১৭ ও ২৪শে মে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার সব সরকারি অফিস খোলা থাকবে। এর অংশ হিসেবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা

দেশের পুঁজিবাজারের দরপতন থামছেই না। প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমেছে সূচক। বিদায়ী সপ্তাহে (১২ থেকে ১৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এতে উভয় পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকার বেশি। ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ০ দশমকি ৪৫ শতাংশ বা ২ হাজার ৯৫৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
এছাড়া, সপ্তাহ শেষে অপর পুঁজিবাজার সিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮১ হাজার ৯৮৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮৩ হাজার ২০২ কোটি ১০ লাখ টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ২১৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ উভয় পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
সমাপ্ত সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১২১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৫০ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৫ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৫ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১ হাজার ১১৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১৫৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ৩২ দশমিক ৭৮ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৮৩ কোটি ১২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫০টি কোম্পানির, কমেছে ৩২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ও সিএসসিএক্স যথাক্রমে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ ও ১ দশমিক ৫১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩৪৭৭ দশমিক ১৬ পয়েন্টে ও ৮২৪০ দশমিক ২৪ পয়েন্টে।
এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১ দশমিক ২৭ শতাংশ ও সিএসই-৩০ সূচক ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০৪৯ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে ও ১১৪৯৮ দশমিক ০২ পয়েন্টে। আর সিএসআই সূচক কমেছে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সূচকটি অবস্থান করছে ৮৬৯ দশমিক ০২ পয়েন্টে।
চলতি সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, যা এর আগের সপ্তাহে ছিল ৫২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ১৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩০০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৪টির, কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির কোম্পানির শেয়ার দর।
এসএম