অন্যান্য
বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ- ভারতের আনুগত্যে নয়, জনগণের মালিকানায় গঠিত একটি স্বতন্ত্র সত্তা

বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। ভারত আমাদের প্রতিবেশী, বন্ধু হতে পারে, অভিভাবক নয়—এই সত্যটি ৫৪ বছরেও ভারত সঠিকভাবে আত্মস্থ করতে পারেনি। তবে এখন সময় বদলেছে। আজ আমরা দেড় কোটির বেশি রেমিট্যান্স যোদ্ধা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছি—বাংলাদেশ আমাদের, আমরাই এ দেশের প্রকৃত মালিক।
আমরা রাজনীতির নামে দুর্নীতিতে জড়াইনি, প্রশাসনের ষড়যন্ত্রের সঙ্গী হইনি, বরং নিজের ঘাম ঝরিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা এনে দেশের অর্থনীতিকে সচল রেখেছি। তাই দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে যারা জড়িত, বিশেষ করে কাপুরুষ রাজনীতিবিদরা—তাদের প্রতি আমাদের বার্তা স্পষ্ট: দেশকে লুটে খাওয়া বন্ধ করুন, দেশের স্বার্থে কাজ করুন। নিজেদের উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দিন, তবেই আমরা আপনাদের বিপদে পাশে থাকব।
বাংলাদেশে যারা বাস করছেন কিন্তু দেশ নিয়ে কোনো ভালোবাসা নেই, দেশের উন্নয়নে কোনও ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চান না—তাদের প্রতি অনুরোধ: দয়া করে দেশকে ভালো না বাসলে অন্তত ক্ষতি করবেন না। দেশ ছেড়ে যাওয়া আপনার অধিকার, কিন্তু দেশের খেয়ে ভারতের গুণকীর্তন গাওয়া কিংবা দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আপনাদের প্রশাসনে রাখা হয় দেশ সেবার জন্য, কোনো পররাষ্ট্রপ্রেম বা গোলামির জন্য নয়—এটি মনে রাখবেন।
প্রতিদিন যেভাবে নানা কৌশলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে, তার পেছনে কারা, কী উদ্দেশ্যে—তা আজ আর গোপন নেই। বিদেশে থাকা প্রবাসীরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছেন কাদের কারণে দেশের সম্ভাবনা বারবার থমকে যাচ্ছে। যারা ভারতের স্বার্থে দেশকে দুর্বল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তাদেরও বলছি—বাংলাদেশ কোনো ঋণগ্রস্ত উপনিবেশ নয়। এদেশের মানুষ, বিশেষ করে প্রবাসীরা, আজ সচেতন, সোচ্চার এবং সংগঠিত।
আমরা চাই বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, কারও দয়ার পাত্র হয়ে নয়, নিজের শক্তি, মেধা ও প্রবাসীদের ঘাম-ঝরানো অর্থায়নের ভিত্তিতে। সেই পথে যদি কেউ বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাকে ইতিহাস যেমন ক্ষমা করেনি, ভবিষ্যতও করবে না।
আমরা চাই বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, কারও দয়ার পাত্র হয়ে নয়, নিজের শক্তি, মেধা ও প্রবাসীদের ঘাম-ঝরানো অর্থায়নের ভিত্তিতে। সেই পথে যদি কেউ বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাকে ইতিহাস যেমন ক্ষমা করেনি, ভবিষ্যতও করবে না।
এখানে ভারতের কথাও পরিষ্কারভাবে বলতে হয়। প্রতিবেশী দেশের প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রনীতি আজ গোটা বিশ্বের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ। একদিকে তারা “গণতন্ত্রের বৃহত্তম দেশ” হিসেবে নিজেদের প্রচার করে, অন্যদিকে নিজেদের দেশেই সংখ্যালঘুদের ওপর অব্যাহত নিপীড়ন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, নাগরিকত্ব আইন সংশোধন ইত্যাদির মাধ্যমে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। যখন একজন প্রতিবেশী দেশের মানুষ হিসেবে আমরা ভারতের আচরণ দেখি, তখন মনে হয়—এটি বন্ধুত্ব নয়, আধিপত্য কায়েমের চেষ্টা।
আমরা আহ্বান জানাই—ভারত যদি সত্যিকারের বন্ধুত্ব চায়, তবে আগে নিজেদের ভেতরের অবিচার ও বৈষম্যের সংস্কৃতি দূর করুক। অন্য ধর্মবিশ্বাসীদের ওপর অবিরাম নির্যাতন চালিয়ে যে ‘হিন্দুত্ববাদী সাম্রাজ্যবাদ’ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে, তা বন্ধ না হলে দক্ষিণ এশিয়ার কোনো জাতিই নিরাপদ থাকবে না।
বাংলাদেশের জনগণ বিষয়টি স্পষ্টভাবে বুঝতে শিখেছে। তাই আজ যখন কেউ বলে “ভারত বাংলাদেশের ভালো চায়”, তখন দেশের সাধারণ মানুষ কটাক্ষ করে বলে—“মার চে যে বেশি ভালোবাসে, তাকে ডাইনি বলে।” এই ব্যঙ্গগ্রস্ত অনুভূতির পেছনে আছে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা—ফারাক্কা বাঁধ থেকে সীমান্ত হত্যা, বাজার নিয়ন্ত্রণ থেকে ট্রানজিট চাপ, প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভারতের ‘ভালোবাসা’ আমাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সুতরাং, অতি দরদের নামে জাতিকে বিভ্রান্ত করা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে এই দেশের জনগণ—প্রবাসী শ্রমিক থেকে শুরু করে গ্রামের কৃষক পর্যন্ত, যাঁরা দেশের জন্য রক্ত-ঘাম ঝরান, অথচ দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রের সুযোগ নেন না।
ভারতসহ সকল প্রতিবেশীর প্রতি আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট: আমাদের সম্মান করুন, আমাদের স্বাধীনতার মর্যাদা দিন, দয়া দেখিয়ে নয়—সমান মর্যাদার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব করুন। তাহলেই দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও উন্নয়নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরি হবে।
লেখক: রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন Rahman.Mridha@gmail.com

অন্যান্য
বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ৫ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

প্রণোদনা দেওয়ার মাধ্যমে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে মতামত দিতে একটি উচ্চ পর্যায়ে কমিটি গঠন করা করা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান ও অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন কমিটিতে সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
কমিটি প্রণোদনা দেওয়ার মাধ্যমে সরাসরি বিদেশি বিনেয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে আগামী ১ মাসের মধ্যে মতামত দেবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
অন্যান্য
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেলেন আমীর হামজা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতের মনোনয়ন পেয়েছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা মুফতি আমীর হামজা।
রবিবার (২৫ মে) কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আব্দুল ওয়াহিদ অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক গুরুত্বপূর্ণ সমাবেশে তাঁর নাম ঘোষণা করেন জামায়াত কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোবারক হোসেন জানান, কুষ্টিয়া-৩ আসনের প্রার্থী ঘোষণার মাধ্যমে মোট ৩০০ আসনের অধিকাংশ প্রার্থী ঘোষণা সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সংস্কার ও বিচারপ্রক্রিয়ার অগ্রগতি ছাড়া জামায়াত ইসলামী কোনো নির্বাচন মেনে নেবে না।
মুফতি আমীর হামজার সম্পর্কে মোবারক হোসেন বলেন, আমরা যে প্রার্থী দিয়েছি, তিনি শুধু দেশের মধ্যে নয়, আন্তর্জাতিক স্তরেও সুপরিচিত একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব।
কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে আয়োজিত এই সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসেন, যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের টিম সদস্য আলমগীর বিশ্বাস এবং অধ্যাপক খন্দকার এ কে এম আলী মহসীন।
অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল গফুর, কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন, কুষ্টিয়া শহর আমির এনামুল হক, ছাত্রশিবির শহর সভাপতি সেলিম রেজা, জেলা সভাপতি খাজা আহমেদ প্রমুখ।
জামায়াতের এই পদক্ষেপকে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে তাদের অবস্থান দৃঢ় করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
অন্যান্য
বর্ণাঢ্য আয়োজনে পর্দা উঠলো বালার বাজার গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের

বালার বাজার ওয়ান্ডার্স ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত বালার বাজার গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের প্রতিযোগিতা সিজন-০৫, যেখানে মোট ১২টি দল অংশগ্রহণ করছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকাল ৪টায় সখিপুর, শরীয়তপুর উপজেলার প্রাণকেন্দ্র বালার হাটের তারাবুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে হাজারো দর্শকের উপস্থিতিতে এক বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে টুর্নামেন্টের পর্দা ওঠে। পুরো মাঠ ছিল উৎসবমুখর, করতালিতে মুখরিত।
উদ্বোধনী খেলায় মুখোমুখি হয় বালারবাজার ব্যবসায়ী ফুটবল একাদশ বনাম ডিএমখালি ফুটবল একাদশ। খেলায় বালারবাজার একাদশ ৪-০ গোলে জয়লাভ করে। বালারবাজার ব্যবসায়ী ফুটবল একাদশের খেলোয়াড় নাইজেরিয়া থেকে আগত ইব্রাহিম ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন।
প্রধান অতিথি ছিলেন শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান কিরণ। তিনি বলেন, এলাকাভিত্তিক খেলাধুলার মাধ্যমে যুবসমাজকে খারাপ দিক থেকে দূরে রাখা যায়। খেলাধুলা সময়কে গঠনমূলক কাজে ব্যয় করতে শেখায়। আমি আয়োজক, খেলোয়াড়, অভিভাবক ও দর্শকদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া ও ভালোবাসা জানাই।
উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিন্দ্য মন্ডল। বিশেষ অতিথি ছিলেন সখিপুর থানা যুবদলের সভাপতি ও বালার বাজার ওয়ান্ডার্স ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা মোস্তাক আহমেদ মাসুম বালা।
টুর্নামেন্ট পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করেন মো. জসিম মুন্সি ও মাইদুল ইউসুফ জিসান বালা। ধারাভাষ্যকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আরশিনগর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সুজন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ক্রীড়াপ্রেমী দর্শকবৃন্দ এবং বিএনপি’র অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, যারা মাঠে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের উৎসাহ জুগিয়েছেন।
অন্যান্য
ব্র্যাক ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশে বিএসইসির সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত বোনাস লভ্যাংশে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ করে। এরমধ্যে সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ ও সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশের প্রস্তাবে বিএসইসির কাছে আবেদন করলে সম্প্রতি বিএসইসি তা অনুমোদন করে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান আইনে বিএসইসির অনুমোদন ছাড়া বোনাস লভ্যাংশ ইস্যু করা যায় না। আর বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসি তা ইস্যুর কারণ যাচাই করে দেখে।
এসএম
অন্যান্য
নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৮ মে) দেশটির জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বা জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ওই সেনার পরিচয় প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ।
কর্মকর্তাদের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে একটি পোস্টের ভেতরে ওই সেনা সদস্য তার নিজের সার্ভিস রাইফেল থেকে ছোড়া গুলিতে মারা গেছেন। তেলেঙ্গানার বাসিন্দা ২৮ বছর বয়সি এই সেনা সীমান্ত ফাঁড়ির সরোজে সেন্ট্রি ডিউটিতে ছিলেন। সার্ভিস রাইফেল থেকে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্যমতে, ঘটনাটি বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঘটে।
প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে যে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে, তার এই পদক্ষেপের পেছনের উদ্দেশ্য তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।