পুঁজিবাজার
প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকেই রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চান বিনিয়োগকারীরা

পুঁজিবাজারের সঠিক অবস্থা পর্যালোচনা এবং উন্নয়নে করণীয় নিয়ে আগামীকাল রোববার একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বৈঠকেই বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন অযোগ্য কমিশনের অপসারণ চেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এছাড়াও এই বৈঠকে স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধি রাখার দাবি জানান তারা।
আজ শনিবার (১০ মে) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি তুলেন বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, এখন পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে শেয়ারবাজার বুঝে এবং উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে এমন কাউকে রাখা হয়নি। যেখানে স্টক এক্সচেঞ্জ, মার্চেন্ট ব্যাংকার, ব্রোকার, সম্পদ ব্যবস্থাপক, বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিসহ এসব স্টেকহোল্ডারদের কেউ থাকবে না। অথচ এরাই শেয়ারবাজারের বিদ্যমান সমস্যার কারন বুঝে। বিপরীতে যাদের নিয়ে অভিযোগ, তাদেরকেই রাখা হয়েছে বৈঠকে। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা তাদের ব্যর্থতা তুলে ধরবেন না প্রধান উপদেষ্টার কাছে।
তাদের দাবি, বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বাধীন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের শেয়ারবাজার অব্যাহত পতন। এর কারন হিসেবে মাকসুদ কমিশনের অযোগ্যতাকে দায়ী করেন বিনিয়োগকারীরা। তাই এই কমিশনের অপসারন চানা তারা। তবে নিজের আত্মীয় হওয়ায় অর্থ উপদেষ্টা তাকে অপসারণ করছেন না বলে অভিযোগ করেন। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীও রাশেদ মাকসুদকে প্রশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। এই অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাদেরকে নিয়েই শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও শক্তিশালী করার জন্য বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে অন্যসব স্টেকহোল্ডারদের কেউ থাকবে না। এতে করে ওই বৈঠকে প্রকৃতপক্ষে কোন ভালোকিছু হবে না বলে বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস।
বিনিয়োগকারীদের এ সংগঠনটির নেতারা জানান, মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়ে পড়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে দাবি করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
অর্থসংবাদ/কাফি

পুঁজিবাজার
সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় ৫৫৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন চলছে। এদিন প্রথম দুই ঘন্টায় টাকা অংকে লেনদেন পরিমাণ ৫৫৩ কোটি টাকা ছাঁড়িয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বেলা ১২টায় পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ সূচক ৭৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ সূচক ১১ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে এবং ‘ডিএস৩০’ সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৬৬ ও ২০৯৯ পয়েন্টে।
এদিনে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৭টি, কমেছে ১১৫টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টি কোম্পানির শেয়ারের।
কাফি
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ০৬ আগস্ট বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫ থেকে জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
কাফি
পুঁজিবাজার
এফএএস ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান কিছুটা কমেছে।
বুধবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৫ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৪১ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ০৯ টাকা ৭৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান আয় ছিল ০৯ টাকা ৮৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১৩৫ টাকা ৩৪ পয়সা।
কাফি
পুঁজিবাজার
মুনাফায় অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ে লোকসান হলেও আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা।
বুধবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
আলোচিত হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির সমন্বিত আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ৪৮ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ৩০ পয়সা।
কাফি
পুঁজিবাজার
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের আয় বেড়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আল-আারাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২.৬৩ শতাংশ।
বুধবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিতভাবে ৭৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ৮৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৯৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৪৫ পয়সা।