পুঁজিবাজার
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর সঙ্গে সিএসইর বৈঠক

পুঁজিবাজারের উন্নয়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায়) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করেছে চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
বুধবার (৭ মে) চট্টগ্রামস্থ সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে সিএসই বোর্ড ও ম্যানেজমেন্ট এবং সিএসইর লিডিং ট্রেকহোল্ডারদের সাথে পুঁজিবাজার সংস্কার এবং সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে দুটি পৃথক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির সম্মানিত কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ, সিএসইর চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান, পরিচালক মেজর (অব) এমদাদুল ইসলাম, পরিচালক নাসির উদ্দিন চৌধুরী, পরিচালক ড. মাহমুদ হাসান, পরিচালক নাজনিন সুলতানা, পরিচালক মোহাম্মেদ আখতার পারভেজ, পরিচালক শাহজাদা মাহমুদ চৌধুরী ও সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এম সাইফুর রহমান মজুমদার। এছাড়াও সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএসইসি ও সিএসইর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
উক্ত আলোচনা সভায় ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী সিএসইর লিডিং ট্রেক-হোল্ডারদের এবং তাঁদের প্রতিনিধিদের মতামত, সুপারিশ ও দাবি দাওয়াসমূহ বিস্তারিত শোনেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে পূর্বে যা হয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করে, আপনাদের অভিমত, দাবিদাওয়া, দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত এবং প্রত্যাশিত বিষয়গুলো বিবেচনা করে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করব।
তিনি আরও বলেন, কমিশনের কাজ মধ্যস্থতা করা না, বরং নতুন রুলস, রেগুলেশন প্রণয়ন করা, আইনের শাসন এবং এর পরিপালন নিশ্চিত করার মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগ বান্ধব রাখা। আমরা আপনাদের কথা শুনেছি এবং চেষ্টা করবো প্রধান উপদেষ্টার সাথে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে একটি সভা অনুষ্ঠানের প্রস্তাব রাখার, যাতে উপযুক্ত দাবি দাওয়াগুলোর বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হয়।
সিএসইর লিডিং ট্রেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনায় যে বিষয়গুলো প্রস্তাবিত হয়েছে সেগুলো হলো- কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর জন্য কমোডিটি রেগুলেশস এর অনুমোদন দেয়া। উল্লেখ্য সিএসই ইতিমধ্যে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। অদক্ষ, দুর্বল এবং নিষ্ক্রিয় লিস্টেড কোম্পানিগুলোর ব্যাপারে যত দ্রুত সম্ভব সঠিক পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া।
বিনিয়োগকারীদের তথ্য, প্রস্তাবনা, দাবিদাওয়া এবং যে কোন আবেদন গ্রহণ এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিশ্লেষণ করা এবং পরবর্তী করণীয়ের জন্য সরাসরি বিএসইসিতে আবেদনের পরিবর্তে ইন্টারমিডিয়েটরিদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন বা প্লাটফর্ম তৈরি করা। অর্থাৎ বিএসইসি এবং বিনিয়োগকারী সম্পর্ক হওয়া উচিত বন্ধুত্বপূর্ণ এবং তাদের হয়ে প্রস্তাবনা উপস্থাপন করবে স্টক এক্সচেঞ্জ, ট্রেক-হোল্ডার, মার্চেন্ট ব্যাংক, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ইত্যাদি মধ্যস্থতাকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ।
মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিসমুহকে সরাসরি পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্তিকরণের কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ। লিস্টেড লোম্পানিসমুহের ডিভিডেন্ড ডিক্লারেশন বিষয়ক অনিয়ম দূরীকরণ। নতুন প্রোডাক্ট যেমন বিভিন্ন ধরনের বন্ড এবং সঞ্চয়পত্রের মতো প্রোডাক্টকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসা, যাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে আরও বেশী আগ্রহী হয়। সিএসইর জন্য ইউনিক/ একক/বা বিশেষায়িত প্রোডাক্ট বিবেচনা এবং দ্রুত অনুমোদন।
ট্রেকহোল্ডারদের সক্রিয় করার জন্য কার্যকরী সুযোগসুবিধাসহ উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং তাদের ব্যবসার সুযোগ বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিতে হবে। অতি দ্রুত “বাই ব্যাক” আইন প্রণয়ন এবং পরিপালন জোরদার করা। সিএসই ব্রোকারস এসোসিয়েশনকে কার্যকর করা এবং পুঁজিবাজার উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।
সিএসইর চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা পুঁজিবাজারের সমস্যাগুলো সম্পর্কে সবাই অবগত এবং বিনিয়োগকারী, ট্রেক-হোল্ডার, স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সংশ্লিষ্ট সকলের যত প্রস্তাবনা, সুপারিশ এবং যে মতামতগুলো আছে সেগুলোর সুবিবেচনা করে কার্যকরী উদ্যোগ এবং দৃশ্যমান সমাধান করা প্রয়োজন। অনেক সময় অন্যান্য রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান যাদের সাথে পুঁজিবাজারের কার্যক্রম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের কার্যক্রম বা নির্দেশনা বেশ প্রভাব ফেলে, তাদের সাথে সমন্বয়ের বিষয়গুলোও বিবেচনায় আনতে হবে। আমাদের প্রত্যাশা, আজকের সভায় আলোচনার ভিত্তিতে প্রাপ্ত সুপারিশ ও মতামতের প্রতিফলন আগামী দিক নির্দেশনায় থাকবে।
এছাড়াও হাবিবুর রহমান সিএসইর তত্ত্বাবধানে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর ব্যপারে দ্রুত নির্দেশনা প্রদানের মাধমে আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক উন্মোচনের আকুল আবেদন করে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী সিএসইর বোর্ড সদস্যদের সাথে পৃথকভাবে আলোচনা সভা করেন এবং সিএসইর চট্টগ্রামস্থ প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেন এবং এর বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম সম্বন্ধে বিস্তারিত জানেন।
সিএসই বোর্ডের সাথে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে, সিএসই চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমানের স্বাগত বক্তব্যের পর, সিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার সিএসইর মাইলস্টোন, প্রযুক্তিগত সম্প্রসারণ, ট্রেকহোল্ডার কাঠামো, সক্রিয় ট্রেক-হোল্ডারের অভাব, কমোডিটি ও ইক্যুয়িটি ডেরিভেটিভ, স্বয়ংক্রিয় ক্লিয়ারিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম, রিয়েল টাইম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং শরিয়াহ মার্কেট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তিনি আরও জানান, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর প্রস্তুতি সিএসইর আছে। বিএসইসি প্রতিনিধি কমোডিটি রেগুলেশন দ্রুত অনুমোদিত হবার আশা ব্যাক্ত করেন। সিএসইর পরিচালক মোহাম্মেদ আখতার পারভেজ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। সিএসই পরিচালক নাসির উদ্দিন চৌধুরী লিস্টেড অ্যান্ড নন-লিস্টেড কোম্পানির ট্যাক্স গ্যাপ কমানোর বিষয়টি আলোচনা করেন, এছাড়াও তিনি কালো টাকা সাদা করার বিষয়টি প্রধান অতিথির নজরে নিয়ে আসেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীকে উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর লক্ষ্য নির্ধারণ এবং ঐক্য নিশ্চিত করণের সাথে সাথে, কি কি ঝুঁকি থাকতে পারে তাও দেখতে বলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের আয় কমেছে ৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মাইডাস ফাইন্যান্সিং পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪২ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ১৪ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩১ টাকা ৭২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে ৪৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মেঘনা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ৪৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটিরি আয় হয়েছিল ৬৭ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ১ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৫৫ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৪ টাকা ৬১ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মিডল্যান্ড ব্যাংকের আয় বেড়েছে ৩৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএ) হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১২ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৩২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৬ টাকা ৬৫ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ২৮ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ২৯ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানূয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮০ পয়সা।
আলোচিত সময়ে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ১৩ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৬৮ টাকা ৪০ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
উত্তরা ব্যাংকের আয় বেড়েছে ১১৫ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি উত্তরা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৬৮ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৬৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৮০ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৩ টাকা ৭৫ পয়সা।
কাফি