জাতীয়
জাপানি বিনিয়োগকারীর সঙ্গে প্রতারণা

জাপানের বিখ্যাত নিপ্পন কোম্পানির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এনএসিএসবিডিডট লিমিটেডের সঙ্গে প্রতারনার অভিযোগ উঠেছে। পরবর্তীতে মামলায় ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে এখন প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মামলার কাগজপত্র ঘেটে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি ২০১৫ সালে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করে ব্যবসা পরিচালনা শুরু করে। কোম্পানির বাংলাদেশ অংশের জন্য খোরশেদ আলম (মাইকেল) নামের এক ব্যক্তিকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ করে। খোরশেদ আলমের পাসপোর্ট নম্বর বিআর ০৩২৪২৬১।
কোম্পানির এমডি হয়েও খোদ এই খোরশেদ আলম জাপানি এই কোম্পানির সঙ্গে জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে কোম্পানির নামে ক্রয় করা ফ্ল্যাট ও গাড়ী নিজের নামে লিখে নেওয়ার সকল আয়োজন সম্পন্ন করেন। শুধু তাই নয় আড়াই হাজার ইকনোমিক জোনে কোম্পানির একটি নিজস্ব কারখানা স্থাপনের জন্য জমি ক্রয়ের কথা বলে জাপানি এই কোম্পানির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকার হাতিয়ে নিয়েছেন। এসব ঘটনা টের পেয়ে নিপ্পন এয়ারকন্ডিশনিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেড খোরশেদ আলমকে বরাখাস্ত করে তার বিরুদ্ধে ঢাকার নিম্ন আদালতে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলা করে। মামলা নম্বর- ৬১৩/২০২২। যা পরবর্তীতে পিবিআইকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পিবিআই তদন্তের পর খোরশেদ আলমকে প্রতারক ও জালিয়াত চিহ্নিত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। এই মামলা মোকাবেলার জন্য কোর্টে হাজিরা দিতে একধিকবার ঢাকা সফর করেছেন নিপ্পন এয়ারকন্ডিশনিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক কায়োরি ফানহাসি। তিনি কয়েকবার ঢাকা সফর করে কোর্টে হাজিরা দিয়ে এ সমস্যার কোন সমাধান পাননি। ব্যর্থ হয়ে সবশেষ তিনি গত ২০ এপ্রিল জাপানে ফিরে যান।
খোরশেদ আলমের জালিয়াতির কথা জানতে পেরে এই কোম্পানির বাংলাদেশ অংশের জন্য খোরশেদ আমলমের স্থলে আরিফ হোসেন ভুইয়া নামের এক ব্যক্তিকে ব্যবস্থপনা পরিচালক নিয়োগ করে। যিনি অতীতে দেড় দশকের বেশি সময় জাপানে লেখাপড়া ও ব্যবসা বাণিজ্য করেছেন। ৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে মামলা মোকদ্দমা ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে কোম্পানি এখন বাংলাদেশ থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
সর্বশেষ গত মাসে ঢাকা সফরের সময় হতাশা ব্যক্ত করে এ ঘটনার দ্রুত সমাধান না হলে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন নিপ্পন এয়ারকন্ডিশনিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক কায়োরি ফানহাসি।
এ বিষয়টি মীমাংসার জন্য বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে সঙ্গে যোগাযোগ করেছে নিপ্পন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কোন সমাধান পাননি। আমিন ল্যান্ডস্কেপ নামের একটি কোম্পানির কাছ থেকে অফিস স্পেস কেনার জন্য ১ কোটি ৬০ লাখ পরিশোধ করেছেন। কিন্তু সেই কোম্পানিও ফ্ল্যাট বুঝে দেয়নি গত ৫ বছরেও।
বরখাস্ত হওয়া সাবেক এমডি খোরশেদ আলম, আমি ল্যান্ডস্কেপের মালিক মো. হেলালউদ্দিন ও একেএম সামসুদ্দিনের সঙ্গে যোগাসাজশ করে ফ্ল্যাটের টাকা মেরে দেওয়ার পায়তারা করছে বলে জানান আরিফ হোসেন ভুইয়া।
এই আমি ল্যান্ডস্কেপের নামেও জালিয়াতির মামলা করেছে নিপ্পন কর্তৃপক্ষ। মামলা নম্বর সি আর ১০৪/২০২৫। বিদেশী বিনিয়োগ কথা বিবেচনা নিয়ে মামলাটি সরাসরি আমলে নেয় আদালত। আসামীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করা হয়। কিন্তু অজানা কারণে তাদেরকে গ্রেফতার করছে না পুলিশ। অবশ্য তারা স্বেচ্ছায় আত্ম সমপর্নের কথা জানিয়ে হাজিরা দেওয়ার কথা বললেও এখনও পলাতক রয়েছে বলে জানা গেছে।
গতকাল সোমবার খোরশেদ আলম মাইকেল বলেন, এ বিষয়ে আমি আদালতে বক্তব্য দেব।
জানা গেছে, এই কোম্পানীটি জাপানের বিখ্যাত নিপ্পন এয়ারকন্ডিশনিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেডের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪০টির অধিক দেশে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে বিনিয়োগ ও ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি অস্থায়ী কার্যালয় স্থাপন করে। প্রাথমিকভাবে ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগও করে। সে সময় খোরশেদ আলম (মাইকেল) নামের এক ব্যক্তিকে এনএসিএসবিডিডট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ করে। কোম্পানি দুই/তিন বছরের মধ্যে তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধির পরিকল্পনা করে। সে মোতাবেক একটি স্থায়ী কার্যালয় স্থাপন, এবং আড়াইহাজার ইকনোমিক জোনে একটি নিজস্ব কারখানা স্থাপনের জন্য সিদ্ধন্ত গ্রহন করে। সে অনুযায়ী এনএসিএসবিডিডট লিমিটেডের অনুকুলে খোরশেদ আলমকে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য টাকাও দেয় নিপ্পন এয়ারকন্ডিশনিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেড। খোরশেদ আলম আড়াইহাজারে জমি না কিনে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে নিপ্পন থেকে মোটা অঙ্কের টাকার ছাড়িয়ে নেয়। একইভাবে স্থায়ী কার্যালয় স্থাপনের জন্য রাজধানীর ভাটারা এলাকায় একটি অফিস স্পেস কেনার জন্য প্রায় দুই কোটি টাকা প্রদান করেন কোম্পানির পক্ষে। পরে তিনি ঐ ফ্লাটটি নিজের নামে লিখে নিতে কাগজপত্র প্রস্তুত করেন। অথচ এটি হওয়ার কথা কোম্পানির নামে শুধু তাই নয়-কোম্পানির ব্যবহারের জন্য একাধিক গাড়ী ক্রয় কথা থাকলেও সেটাও তিনি নিজ নামে নিবন্ধন করে নেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেপ্তার

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এস এম মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (৭ মে) রাতে রাজধানীর সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে নিউমার্কেট থানা পুলিশ।
নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহ্সীন উদ্দিন আতিক গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এস এম মিজানুর রহমান ছিলেন শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) তাকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়াবে না সরকার: জ্বালানি উপদেষ্টা

জনস্বার্থ বিবেচনা করে আপাতত গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
আজ বুধবার (৭ মে) সচিবালয়ে শিল্পে গ্যাস সংকট নিয়ে শিল্প উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘আমরা যে নতুন মূল্যে গ্যাস আনি সেই তুলনায় গ্যাসের দাম অনেক কম। তবুও আমরা আপাতত গ্যাসের দাম বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছি না। বিদ্যুতের কোনো মূল্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছি না, জনস্বার্থ ও শিল্পের স্বার্থ বিবেচনা করে।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভারত থেকে বাংলাদেশে পুশইন গ্রহণযোগ্য নয়: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

বাংলাদেশি নাগরিক উল্লেখ করে সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে মানুষ প্রবেশ (পুশইন) করানোর বিষয়টি ‘গ্রহণযোগ্য’ নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান।
আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
খলিলুর রহমান বলেন, ভারত থেকে জোর করে মানুষ প্রবেশ করানোর খবর আমরা পাচ্ছি। দেশের নাগরিক হলে আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় তা জানাতে হবে। এ ধরনের ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়।
বিষয়টি নিয়ে দিল্লির সঙ্গে কথা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে জোরপূর্বক প্রবেশের বিষয়ে দিল্লিকে জানানো হয়েছে। কোনো বাংলাদেশি নাগরিক হলে আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় তাদের পাঠানোর কথাও বলা হয়েছে। সম্প্রতি মেহেরপুরের মুজিবনগর দিয়ে ১০ জনকে বাংলাদেশে জোর করে পাঠিয়ে দেয় ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ)।
আটকরা বিজিবিকে জানান, বিএসএফ সদস্যরা কাঁটাতারের বেড়া খুলে বাংলাদেশের মধ্যে তাদের ঠেলে দিয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চিরকুটে শেষ ইচ্ছা: স্বর্ণ স্ত্রী নিক, বাকিটা মায়ের জন্য

চট্টগ্রামে র্যাবের এক সিনিয়র সহকারী পরিচালক নিজ কার্যালয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মারা গেছেন। নিহত কর্মকর্তার নাম পলাশ সাহা। তিনি ৩৭তম বিসিএস ব্যাচের সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, এটি একটি আত্মহত্যার ঘটনা।
বুধবার (৭ মে) সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রাম শহরের চান্দগাঁও এলাকায় অবস্থিত র্যাব ক্যাম্পে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করেছে পুলিশ।
চিরকুটে লেখা ছিল, “আমার মৃত্যুর জন্য মা কিংবা স্ত্রী কেউ দায়ী নন, দায়ী আমি নিজেই। কাউকে সুখ দিতে পারিনি। স্ত্রী যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাই নেবে, তারা যেন মাকে দেখাশোনা করে। স্বর্ণ বাদে যা কিছু আছে, সব মায়ের জন্য। দিদি যেন সবকিছু সমন্বয় করে।”
চান্দগাঁও র্যাব ক্যাম্পের একজন কর্মকর্তা জানান, পারিবারিক কিছু সমস্যা নিয়ে পলাশ সাহা মানসিক চাপে ছিলেন। সকাল ১১টার পর ক্যাম্পের অন্যান্য সদস্যরা একটি অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, এ সময় তিনি নিজের কক্ষে গিয়ে নিজ অস্ত্র দিয়ে গুলি করেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. তসলিম উদ্দীন জানান, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পলাশ সাহাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
র্যাবের চট্টগ্রাম বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক এ. আর. এম. মোজাফফর হোসেন বলেন, পলাশ সাহা বহদ্দারহাট ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন করছিলেন। অভিযানের প্রস্তুতির সময় তিনি অস্ত্র গ্রহণ করে নিজের কক্ষে যান। কিছুক্ষণ পর গুলির শব্দ শুনে সহকর্মীরা তার কক্ষে ঢুকে তাকে মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পাশে তার সরকারি পিস্তল এবং একটি সুইসাইড নোট পাওয়া যায়।
পলাশ সাহা গোপালগঞ্জ জেলার বাসিন্দা ছিলেন এবং এর আগে তিনি ঢাকায় পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) কর্মরত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সীমান্ত জেলার পুলিশ সুপারদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ভারত ও পাকিস্তান সংঘাতকে কেন্দ্র করে কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা যেন দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য বাংলাদেশের সীমান্ত জেলাগুলোর পুলিশ সুপারদের সতর্ক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
বুধবার (৭ মে) বিকেলে রাজধানীর গুলশান-১ এর বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনে বাংলাদেশ পুলিশ বার্ষিক শুটিং প্রতিযোগিতা-২০২৪ সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
আইজিপি বলেন, ভারত-পাকিস্তান সংঘাতকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের নিরাপত্তা যেন বিঘ্নিত না হয়, কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী যেন দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য সীমান্ত জেলাগুলোর পুলিশ সুপারদের সতর্ক করা হয়েছে।
এসময় বাংলাদেশ পুলিশ ক্লাবের সভাপতি ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) অতিরিক্ত আইজিপি মো. মোস্তফা কামালসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দুই দেশের সংঘাতময় পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে ঢাকা। পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ভারত ও পাকিস্তান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং উভয়পক্ষকে শান্ত থাকার পাশাপাশি সংযম দেখানোর অনুরোধ করছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, আঞ্চলিক শান্তি, সমৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতার চেতনায় বাংলাদেশ আশাবাদী যে, কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে উত্তেজনা কমবে এবং এ অঞ্চলের মানুষের জন্য শেষপর্যন্ত শান্তি আসবে।
কাফি