পুঁজিবাজার
বিচ হ্যাচারির আয় বেড়েছে ২১৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিচ হ্যাচারি লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
সোমবার (০৫ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬০ পয়সা।
অপরদিকে, অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই,২৪-মার্চ,২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৫৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা।
৩১ মার্চ, ২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১ টাকা ৯৪ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের ব্যর্থতায় সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন, প্রশ্ন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তবুও সরকার কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, এমন প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বর্তমান চেয়ারম্যানকে সরিয়ে এ পদে যোগ্য লোক নিয়োগ দিলে বিনিয়োগকারীরা বাঁচবে বলে মনে করেন তারা।
সোমবার (৫ মে) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে এমন মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, বর্তমান চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ, তবু সরকার কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না? এছাড়া একই পোস্টের ছবিতে লিখেছেন, শেয়ারবাজার যোগ্য লোকদের হাতে দিন বিনিয়োগ কারীদের বাঁচান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যের ঘরে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
এর আগে ১ মে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, দ্রুত যোগ্য ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিন—বর্তমান চেয়ারম্যানকে ঐ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয়, এবং এ দেশে কোনো স্বজনপ্রীতি চলবে না।
জানা গেছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে অদক্ষ ও অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দাভাব কাটছে না। তার এই আট মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান বলে একমত পোষন করেছে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে। এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বাজারের এমন অবস্থায়ও সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলেছে তারা। সেই সঙ্গে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবি করেছে তারা।
বাবুল আহমেদ নামের একজন শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য স্বৈরাচারের দোসর ব্যাংক লুঠেরা বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে দায়ী করেছেন। এরমধ্যে অর্থ উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। তাই কোন আন্দোলন করে ওনাকে নামানো যাচ্ছে না। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদেরকে দয়া করে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে সঠিক বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন। তিনি ছাত্রদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পাশে দাড়াতে এবং অথর্ব ও অপদার্থ অযোগ্য চেয়ারম্যানকে সরিয়ে যোগ্য আশিক চৌধুরীর মতো মেধাবী সৎ ও যোগ্য লোকের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বাঁচানোর আকুতি করেছেন।
বাবুলের মতো অন্যান্যরাও মাকসুদ কমিশনের অপসারন চেয়েছেন। তাদের দাবি, রাশেদ মাকসুদ কমিশন অথর্ব ও অযোগ্য। তাদের শেয়ারবাজার নিয়ে কোন জ্ঞান নেই।
আজ সোমবার এই কমিশনের পদত্যাগের গুঞ্জনে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। রোববার দুপুরে খবর আসে বিএসইসির চেয়ারম্যানকে সরকারের পক্ষ থেকে পদত্যাগে চাঁপ দেওয়া হয়েছে। যে কারনে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে শেয়ারবাজার ঋণাত্মক থেকে ইতবাচকতার দিকে ধাবিত হয়।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লক মার্কেটে ১৬৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১৬৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, কোম্পানিগুলোর মোট ৪ কোটি ৪১ হাজার ৯৭১ টি শেয়ার ৫৬ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৬৭ কোটি ৬২ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি ব্র্যাক ব্যাংকের ১৪৬ কোটি ২ লাখ টাকার , রেনাটা ৪ কোটি ৯১ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৪ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজের সনদ বাতিল

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ২৫৯তম সদস্য ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজের সনদ বাতিল করেছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এ অবস্থায় ব্রোকারেজ হাউজটির গ্রাহকদেরকে তাদের হিসাব পর্যালোচনা ও শেষ করার অনুরোধ করেছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এক্ষেত্রে যদি কোন গ্রাহকের সমস্যা হয়, তাহলে ডিএসইতে লিখিত অভিযোগ করতে বলা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
১৫০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে পূবালী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পূবালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির পর্ষদ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ১৫০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চায়। যা নিয়ন্ত্রন সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ইস্যু করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর এপেক্স ফুটওয়্যারের শেয়ার পাবেন উত্তরাধিকারীরা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের অন্যতম উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর নামে থাকা শেয়ার তার উত্তরাধিকারীকে হস্তান্তর করা হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী চলতি বছরের ১২ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন। ওই সময় তার কাছে থাকা কোম্পানির মোট ১১ লাখ ৫০ হাজার ৪৯৫টি শেয়ার তার উত্তরাধিকারীদের হস্তান্তর করা হবে।
কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর (পুত্র) এবং কোম্পানির পরিচালক মুনিজ মঞ্জুর (কন্যা) সমান অনুপাতে, প্রত্যেকে ৫০ শতাংশ শেয়ার পাবেন।
উল্লেখ্য, শেয়ার প্রাপ্তির পর, সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর মোট ১৬ লাখ ৫৬ হাজার ৪০টি শেয়ার ধারণ করবেন, যা কোম্পানির মোট শেয়ারের ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এই শেয়ার ধারণটি বিএসইসি (উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ার অর্জন, অধিগ্রহণ বা কর্তৃত্ব গ্রহণ) বিধিমালা, ২০১৮ এর আওতাধীন।
এসএম