পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের ব্যর্থতায় সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন, প্রশ্ন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তবুও সরকার কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, এমন প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বর্তমান চেয়ারম্যানকে সরিয়ে এ পদে যোগ্য লোক নিয়োগ দিলে বিনিয়োগকারীরা বাঁচবে বলে মনে করেন তারা।
সোমবার (৫ মে) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে এমন মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, বর্তমান চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ, তবু সরকার কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না? এছাড়া একই পোস্টের ছবিতে লিখেছেন, শেয়ারবাজার যোগ্য লোকদের হাতে দিন বিনিয়োগ কারীদের বাঁচান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যের ঘরে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
এর আগে ১ মে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, দ্রুত যোগ্য ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিন—বর্তমান চেয়ারম্যানকে ঐ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয়, এবং এ দেশে কোনো স্বজনপ্রীতি চলবে না।
জানা গেছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে অদক্ষ ও অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দাভাব কাটছে না। তার এই আট মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান বলে একমত পোষন করেছে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে। এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বাজারের এমন অবস্থায়ও সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলেছে তারা। সেই সঙ্গে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবি করেছে তারা।
বাবুল আহমেদ নামের একজন শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য স্বৈরাচারের দোসর ব্যাংক লুঠেরা বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে দায়ী করেছেন। এরমধ্যে অর্থ উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। তাই কোন আন্দোলন করে ওনাকে নামানো যাচ্ছে না। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদেরকে দয়া করে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে সঠিক বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন। তিনি ছাত্রদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পাশে দাড়াতে এবং অথর্ব ও অপদার্থ অযোগ্য চেয়ারম্যানকে সরিয়ে যোগ্য আশিক চৌধুরীর মতো মেধাবী সৎ ও যোগ্য লোকের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বাঁচানোর আকুতি করেছেন।
বাবুলের মতো অন্যান্যরাও মাকসুদ কমিশনের অপসারন চেয়েছেন। তাদের দাবি, রাশেদ মাকসুদ কমিশন অথর্ব ও অযোগ্য। তাদের শেয়ারবাজার নিয়ে কোন জ্ঞান নেই।
আজ সোমবার এই কমিশনের পদত্যাগের গুঞ্জনে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। রোববার দুপুরে খবর আসে বিএসইসির চেয়ারম্যানকে সরকারের পক্ষ থেকে পদত্যাগে চাঁপ দেওয়া হয়েছে। যে কারনে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে শেয়ারবাজার ঋণাত্মক থেকে ইতবাচকতার দিকে ধাবিত হয়।
অর্থসংবাদ/কাফি

পুঁজিবাজার
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য বছরের বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানিটি। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।
ডিএসই এই তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৯ জুলাই।
কাফি
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২ শতাংশ বেড়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুসারে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ১৬ পয়েন্ট আর সপ্তাহ শেষে তা ৯ দশমিক ৩০` পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও .১৪ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ বেড়েছে।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ফারইস্ট ফাইন্যান্স

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩.৪০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফার্স্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২ দশমিক ৯০ টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এফএএস ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২ দশমিক ৮০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বেক্সিমকো সুকুকের ৮ শতাংশ, আইবিবিএল বন্ডের ৭ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, পদ্মা লাইফের ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে ব্যাংক এশিয়া ফার্স্ট পারপেচুয়াল বন্ড

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক এশিয়া ফার্স্ট পারপেচুয়াল বন্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহে বন্ডটির দর বেড়েছে ৮৬ দশমিক ০২ শতাংশ। বন্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮,৬৫০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইন্দো-বাংলা ফার্মার শেয়ার দর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৯১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১২.৪০ টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রহিমা ফুডের শেয়ার দর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৯০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৯০.৮০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইয়াকিন পলিমারের ২২ দশমিক ৫২ শতাংশ, নিউলাইন ক্লথিংয়ের ২১ দশমিক ৩১ শতাংশ, সাফকো স্পিনিংয়ের ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের ১৮ দশমিক ২১ শতাংশ, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ১৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ১৬ দশমিক ০৭ শতাংশ এবং ন্যাশনাল টিউবসের ১৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে তাওফিকা ফুডস্ এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৯.৩৫ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের ১৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪.৫২ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে থাকা স্কয়ার ফার্মার ১২ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৫৪ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সী পার্ল রিসোর্টের ৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, বিচ হ্যাচারির ৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা,ফাইন ফুডের ৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, অগ্নি সিস্টেমসের ৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্সের ৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, বৃটিশ অ্যামেরিকান ট্যোবাকোর ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
কাফি