পুঁজিবাজার
জিকিউ বলপেনের লোকসান বেড়েছে ৩৯ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৩৯ দশমিক ৫১ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৭৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ১৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ২৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩৬ টাকা ৯০ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর কমেছে ৬৭টি কোম্পানির। এদিন দর পতনের শীর্ষে ওঠে এসেছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৪ মে) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে ৩ টাকা ৩০ পয়সা বা ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। এতে দর পতনের শীর্ষে ওঠেছে কোম্পানিটি।
দরপতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা রেকিট বেনকিজারের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর ৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে শাহজালাল ব্যাংক পিএলসি।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পিপলস লিজিং, জাহিনটেক্স, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এশিয়া প্যাসিফিক, ইউনিলিভার কনজুমার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে ব্যাংক এশিয়া

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৯০টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৪ মে) ডিএসইতে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ১০ দশমিক ৪২ শতাংশ।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে থাকা আরডি ফুডের শেয়ার দর ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ বেড়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা শাহজিবাজার পাওয়ারের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, বারাকা পাওয়ার, মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি, কেডিএস এক্সেসরিজ, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ এবং এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির মোট ৩৯৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সিটি ব্যাংক পিএলসির।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৪ মে) আজ কোম্পানিটির ১৬ কোটি ৯৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বীচ হ্যাচারি। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ০২ লাখ ৯৩ হাজার টাকার। আর ১১ কোটি ৪৫ লাখ ৫৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উত্তরা ব্যাংক পিএলসি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- মিডল্যান্ড ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, লাভেলো আইসক্রিম, বিএসসি, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, ইর্স্টার্ণ লুব্রিকেন্টস এবং শাইনপুকুর সিরামিক লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জনে ফের ঘুরে দাঁড়ালো পুঁজিবাজার

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে টানা পতনে দেশের পুঁজিবাজার। এতে পুঁজি হারিয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তার পদত্যাগেই পুঁজিবাজার চলমান সমস্যার একমাত্র সমাধান বলে মনে করছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ বাজার সংশ্লিষ্টরা। এরই মধ্যে আবারও তার পদত্যাগের গুঞ্জন উঠে। রাশেদ মাকসুদ আমেরিকা গেছেন, সে আর ফিরছেন না এবং শিগগরই তিনি পদত্যাগ করছেন- গুঞ্জন হলেও এমন তথ্যে স্বস্তি ফিরেছে বিনিয়োগকারীদের মাঝে। যার ইতিবাচক প্রভাবে আবারও ঘুরে দাঁড়ালো পুঁজিবাজার। আজ প্রথম কার্যদিবসে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধির সঙ্গে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্র মতে, আজ রবিবার (০৪ মে) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৩৮ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৬ দশমিক ২০ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে ১১ দশমিক ১৩ পয়েন্ট।
আজ ডিএসইতে ৩৯৯ কোটি ৩৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৩২৬ কোটি ৬৩ লাখ ৯২ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৯০টি কোম্পানির, বিপরীতে ৬৭ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জাতীয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ খুলে ফেলবে খুলনা পাওয়ার

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতের প্রতিষ্ঠান খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (কেপিসিএল) দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে দীর্ঘদিনেও সরকার বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি কার্যকর করেনি। এ অবস্থায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিপি) নির্দেশনা অনুসারে কোম্পানিটি জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন (ন্যাশনাল গ্রিড) থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, খুলনায় অবস্থিত ১১৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ কেন্দ্র কেপিসি-২ এবং যশোরের নোয়াপাড়ায় অবস্থিত ৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র কেপিসি ৪০ মেওয়াওয়াট নোয়াপাড়া প্ল্যান্ট থেকে বিপিডিপির বিদ্যুৎ কেনা সংক্রান্ত চুক্তি কয়েক বছর আগেই শেষ হয়ে যায়। কোম্পানিটির নানামুখী তদবিরে খুলনা পাওয়ারের কাছ আবার বিদ্যুৎ কিনতে রাজি হয় সরকার। অনুমতি দেওয়া হয় কেন্দ্র দুটির প্ল্যান্ট সচল করার। তবে চুক্তি থেকে বাদ দেওয়া হয় আগের ক্যাপাসিটি চার্জের শর্ত, যার আওতায় সরকার বিদ্যুৎ না কিনলেও ন্যুনতম একটা অর্থ কোম্পানিকে পরিশোধ করতে হোত। এর পরিবর্তে চুক্তিতে শর্ত রাখা হয়, সরকারের প্রয়োজন হলে বিদ্যুৎ কিনবে এবং তখন ওই বিদ্যুতের দাম পরিশোধ করা হবে। এর আলোকে কোম্পানিটি ‘নো ইলেকট্রিসিটি, নো পেমেন্ট’ ভিত্তিতে তার প্ল্যান্ট পরিচালনা করতে পারবে।
তবে দীর্ঘ সময়েও সরকার কোম্পানিটিকে কোনো বিদ্যুতের চাহিদা জানায়নি। তাই কোম্পানি কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিক্রি করতে পারেনি। গত বছরের ২৪ মার্চ ওই চুক্তিও শেষ হয়ে যায়। চলতি বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত ওই চুক্তিও নবায়ন করেনি সরকার।
এসএম