রাজধানী
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ইরাকের শহর ‘বাগদাদ’। তবে এ তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ‘ঢাকা’।
শনিবার (০৩ মে) সকাল ৯টায় আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২০২ স্কোর নিয়ে আজ বায়ুদূষণে শীর্ষে ইরাকের শহর ‘বাগদাদ’,যা এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’। একই সময়ে ১৯১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী ‘দিল্লি’।
এদিকে ১৬৮ স্কোর নিয়ে অস্বাস্থ্যকর শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ‘ঢাকা’।
আইকিউএয়ার স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা আইকিউএয়ার ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদ্রোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।

রাজধানী
রাত ১১টা পর্যন্ত হাতিরঝিলে যান চলাচল বন্ধ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে রাজধানীর হাতিরঝিলে ড্রোন শো’র আয়োজন করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এজন্য জনগণের নিরাপত্তা ও যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হাতিরঝিলে আজ বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশের ট্রাফিক-গুলশান বিভাগ।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) ট্রাফিক-গুলশান বিভাগ জানায়, ‘জুলাই পুনর্জাগরণ ২০২৫’ উপলক্ষে হাতিরঝিল অ্যাম্ফিথিয়েটারে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ড্রোন শো রয়েছে। এ অবস্থায় জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে হাতিরঝিলে বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
এ সময় নাগরিকদের হাতিরঝিল ব্যবহার না করে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের অনুরোধ করা হয়েছে।
বিকল্প সড়ক
১. হাতিরঝিল হয়ে গুলশান, বারিধারা, নিকেতন, মহাখালী, আড়ং, রামপুরা, বনশ্রীগামী গাড়িগুলো রেইনবো ক্রসিং থেকে উত্তরগামী সাতরাস্তা, লাভ রোড, তিব্বত ক্রসিং হয়ে গুলশান, রামপুরা, বনশ্রীতে প্রবেশ করবে।
২. গুলশান থেকে আগত গাড়িগুলো পুলিশ প্লাজা হয়ে হাতিরঝিল দিয়ে রেইনবো ক্রসিং হয়ে চলে যাবে।
ড্রোন শো শেষ হওয়া মাত্রই হাতিরঝিলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
কাফি
রাজধানী
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে উত্তাল ঢাকা সিটি কলেজ

অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কাজী নিয়ামুল হকের পদত্যাগের দাবিতে লাগাতার আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজও উত্তাল ঢাকা সিটি কলেজ চত্বর। শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল থেকে ২৫ ও ২৬তম ব্যাচের শতাধিক শিক্ষার্থী মূল ফটকের সামনে বিক্ষোভে অংশ নেয়। এ সময় তাদের স্ব ঘোষিত অধ্যক্ষের স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ এবং প্রশাসনিক সিন্ডিকেট ভাঙার দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছে, অধ্যক্ষ নিয়ামুল হক কর্তৃত্ববাদী মনোভাবে কলেজ চালাচ্ছেন এবং তার ঘনিষ্ঠ একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন প্রশাসনিক অনিয়মে যুক্ত। আন্দোলনকারীদের দাবি, আহত শিক্ষার্থীদের ঘটনায় তদন্ত ও দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা শ্রেণি কার্যক্রম, অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা ও ফি প্রদানসহ সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে আন্দোলন চালিয়ে যাবে।
এতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা ন্যায্য দাবি নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছি। অথচ কলেজ প্রশাসন গেট বন্ধ করে দিয়ে আমাদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করেছে। এটা গণতান্ত্রিক অধিকারের পরিপন্থি।
এইচএসসি ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাইহান হোসেন বলেন, আমরা ক্লাস করতে চাই, পরীক্ষা দিতে চাই। কিন্তু একজন স্ব ঘোষিত অধ্যক্ষের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে কলেজের পরিবেশ প্রতিনিয়ত খারাপ হচ্ছে। আমাদের সহপাঠীরা আহত হওয়ার পরও কোনো তদন্ত হয়নি। আমরা তার পদত্যাগ ছাড়া কিছুই মানব না।
২৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তাসনিম আক্তার বলেন, কলেজ প্রশাসনের বিরুদ্ধে শুধু আমাদের না, আগের ব্যাচের শিক্ষার্থীরাও অভিযোগ করেছেন। কিন্তু প্রতিবার প্রশাসন চাপা দিয়ে দিয়েছে। এবার আর তা হতে দেওয়া হবে না। আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। আমরা প্রশাসনের দেওয়া কোনো নোটিশ মানছি না। কারণ, তারা শিক্ষার্থীদের স্বার্থে কাজ করছে না। বরং গেট বন্ধ করে আমাদের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করছে। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনে থাকব।
অন্যদিকে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কলেজের চারপাশে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রসঙ্গত, গত ৮ জুলাই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় আহত হন মেহেদী হাসান তানিম ও অপু নামের দুই শিক্ষার্থী। এরপর থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিকবার অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা ও ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
তবে এত কিছুর পরও কলেজ কর্তৃপক্ষ এখনও পর্যন্ত কোনো লিখিত বা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়নি।
কাফি
রাজধানী
মতিঝিলে সেনা কল্যাণ ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

রাজধানীর মতিঝিলে সেনা কল্যাণ ভবনে আগুন লেগেছে। এ ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাত ১০টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, খবর পেয়ে রাত ১০টা ৫১ মিনিটের দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের সিদ্দিকবাজার ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট। পরে একে একে আরও ৪টি ইউনিট যোগ দেয়।
এ ঘটনায় হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
রাজধানী
মতিঝিলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেপ্তার ৫

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার (১৬ জুলাই) রাতে মতিঝিলের বক চত্বর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে ডিবি ওয়ারী বিভাগ।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আব্দুল মান্নান (৩৫), রিয়াদ হোসেন (৩৭), আব্দুল জলিল (৪০), মো. মতিউর রহমান মতিন খাঁন ওরফে মতিন চোরা (৩৭) ও পরেশ অধিকারী (৩৫)। তবে এ সময় এ ডাকাত দলের আরও ৪ থেকে ৫ জন পালিয়ে যায়।
ডিবি ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) এম নাসিরুদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তারের সময় ওই পাঁচ ডাকাতের কাছ থেকে তিনটি কালো রংয়ের কটি, যার গায়ে ইংরেজিতে RAB লেখা রয়েছে, একটি কালো রংয়ের ওয়াকিটকি, যার গায়ে ইংরেজীতে KENWOOD লেখা রয়েছে, একটি স্টিলের তৈরি হ্যান্ডকাফ জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
রাজধানী
বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুমানে উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

একদিনের ব্যবধানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে ঢাকার বাতাসে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকার বায়ুমান সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও গতকাল রোববার বেশ দূষিতই ছিল। আজ সকাল থেকেই বৃষ্টি থাকার কারণে আবার সহনীয় পর্যায়ে নেমে এসেছে দূষণ।
বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ৫৪, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান অনেক নিচে—৬৪তম।
গতকাল রোববার ১৪৭ বায়ুমান নিয়ে ৮ম স্থানে ছিল ঢাকা। গত রাজধানী শহরের বাতাস সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর ছিল। তবে, তার আগে টানা বেশ কয়েকদিন সহনীয় পর্যায়ে ছিল ঢাকার বাতাস।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে কঙ্গোর কিনশাসা। গত কয়েকদিন ধরেই দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকছে শহরটি। আজ শহরটির বায়ুমান ১৭৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ভিয়েতনামের হ্যানোয়, চিলির সান্তিয়াগো, উগান্ডার কাম্পালা ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৬৮, ১৬৫, ১৬৪ ও ১৬২।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
কাফি