জাতীয়
পাইলট নির্দেশনা না মানায় বিমানের ঢাকাগামী ফ্লাইট বাধ্য হলো সিলেটে নামতে

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি নোটাম (নোটিশ টু এয়ারম্যান) না মানায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মদিনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়া একটি ফ্লাইট শেষ পর্যন্ত সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে।
বুধবার এই ঘটনায় জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থাটি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে বিমান সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
নোটাম বা নোটিশ টু এয়ারমেন হচ্ছে একটি আন্তর্জাতিক সতর্কবার্তা— যার মাধ্যমে বিমানবন্দর, আকাশপথ বা অবকাঠামো সংক্রান্ত অস্থায়ী পরিবর্তনের কথা জানানো হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দায়িত্বশীল সূত্র।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বুধবার ঢাকা বিমানবন্দরের রানওয়ে ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ছিল বন্ধ। পাইলটকে নোটামে বিষয়টি জানানো হলেও পাইলট তা উপেক্ষা করে মদিনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ঢাকার আকাশে চলে আসে। তবে বাধ্য হয়ে সেটিকে সিলেটে নামতে হয়।
বিমানের সূত্র জানায়, এর আগেও নোটাম উপেক্ষা করে ফ্লাইট পরিচালনার ঘটনা ঘটে বিমানে। সেই ঘটনায় ফ্লাইট সংশ্লিষ্টদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
এসব ক্ষেত্রে সাধারণত পাইলট গন্তব্য থেকে রওনা যদি ঢাকায় পৌঁছানোর সময় হিসাব করে সিদ্ধান্ত নিতেন, তাহলে এই পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার আরও ১২৫৫

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আরও ৭৩৯ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন আরও ৫১৬ জন।
শুক্রবার (২ মে) দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৭৩৯ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় ৫১৬ জন গ্রেফতার হয়। মোট গ্রেফতার করা হয়েছে ১২৫৫ জনকে।
অভিযানে চার রাউন্ড গুলি, ছয় রাউন্ড কার্তুজ, একটি চাইনিজ কুড়াল, পাঁচটি ধারালো ক্রিস, চারটি ছোরা এবং দুটি হাসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে।
বিশেষ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সদর দপ্তরের এই কর্মকর্তা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আ.লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছেন।
শুক্রবার (২ মে) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে তিনি এ ঘোষণা দেন।
তিনি লেখেন, যদি কিন্তু অথবা ছাড়া গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আজ বিকাল ৩টায় বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে অনুষ্ঠিতব্য বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দিন।
আজকের সমাবেশে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ জানানোর জন্য সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, চিন্ময়ের জামিনকে কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করি না। চিন্ময়ের ঘটনার শুরু থেকেই ভারতীয় আধিপত্যবাদ এ দেশের ওপর অন্যায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, চিন্ময়ের জামিনও কি সেই চাপের কাছে নতি স্বীকার করেই দেওয়া হলো?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাবধান করে হাসনাত বলেন, ইন্টেরিম সাবধান! আলিফের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ভারতীয় আগ্রাসনের রাস্তা উন্মুক্ত করলে পরিণতি ভালো হবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সবজি-মাছে স্বস্তি ফেরেনি, বেড়েছে মুরগির দাম

গ্রীষ্মকালীন সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে বিভিন্ন সবজির দাম। এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে মুরগির বাজারের ঊর্ধ্বগতি। যা ভোক্তাদের অস্বস্তি আরও বাড়িয়েছে। শুক্রবার (২ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশিরভাগ সবজিই এখন ৬০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। ৭০ টাকার নিচে পছন্দের কোনো সবজি মিলছে না। হাতে গোনা কয়েকটি সবজি এর ব্যতিক্রম।
আজকের বাজারে প্রতি কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা, বেগুন ৭০-১০০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-৮০ টাকা, কচুর লতি ৭০ টাকা, কাঁকরোল ১০০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০-৭০ টাকা, ঝিঙে ৭০-৮০ টাকা এবং টমেটো ৩০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য সবজির মধ্যে পেঁপে ৭০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, শসা ৫০-৬৫ টাকা, পটোল ৫০-৬০ টাকা এবং সজনে ডাটা ১২০-১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, প্রতিটি চালকুমড়া ৪০ টাকা এবং লাউ ৪০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজার এবং সবজির মান-আকারভেদে দাম কমবেশি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ এখনো পুরোপুরি শুরু না হওয়ায় দাম কিছুটা বেশি। তাছাড়া শীতকালীন সবজির সরবরাহও প্রায় শেষের দিকে।
আজমপুর কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন, শীতের অধিকাংশ সবজিই এখন শেষ। আর গ্রীষ্মের কিছু সবজি বাজারে আসা শুরু করেছে মাত্র। পুরোপুরি সরবরাহ শুরু হলে দাম এমনিতেই কমে যাবে। আর যদি টানা বৃষ্টি হয় তাহলে দাম আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
খিলক্ষেত নামা পাড়া এলাকার সবজি বিক্রেতা আনিস বলেন, এই সময়ে সব ধরনের সবজির দামই একটু বেড়ে যায়। ভালো পছন্দের সবজি নিতে হলে ৭০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না।
অন্যদিকে, গত এক সপ্তাহে মুরগির দাম কেজিতে ১০-৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে সরবরাহ কিছুটা কমে যাওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্রয়লার মুরগি ১৮০-১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ১০-২০ টাকা বেশি। সোনালি মুরগির দাম কেজিতে ১০-৩০ টাকা বেড়ে ২৭০-২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, দেশি মুরগি ৬৫০-৬৮০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৮০ টাকা এবং লাল লেয়ার ৩৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের দাম জাতভেদে প্রতি পিস ৬০০-৭০০ টাকা।
তবে, গরু ও খাসির মাংসের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭৫০-৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১২০০ টাকা ও ছাগলের মাংস ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও আলুর দাম স্থিতিশীল রয়েছে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলু ২০-২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, আদা ১২০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুন ১৮০-২২০ টাকা এবং দেশি রসুন ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
মাছের বাজার এখনো আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি কেজি রুই ৩৫০-৪২০ টাকা, কাতল ৩৮০-৪৫০ টাকা, চাষের শিং ৫৫০ টাকা, চাষের মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২০০-২৫০ টাকা, কোরাল ৭৫০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৮০-২৩০ টাকা এবং তেলাপিয়া ১৫০-২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দামের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীরা গরমের সুযোগ নিয়ে সিন্ডিকেট করে সবজির দাম বাড়াচ্ছেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের পকেটে।
রেজাউল করিম নামের এক ক্রেতা বলেন, সবকিছুর দাম বাড়তি। আমাদের মতো সাধারণ মানুষের শুধু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানাই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হজে গিয়ে এক বাংলাদেশির মৃত্যু

চলতি বছর হজে গিয়ে খলিলুর রহমান (৭০) নামে এক বাংলাদেশি হাজীর মৃত্যু হয়েছে। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) মদিনার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় তিনি মারা যান।
হজ সম্পর্কিত সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এয়ারলাইন্স, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরব সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে হেল্পডেস্ক।
এর আগে, ২০২৫ সালের (হিজরি ১৪৪৬) পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে পৌঁছেন এক হাজার ২২৪ জন হজযাত্রী। গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে এ বছরের হজ ফ্লাইটের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এরপর রাত ২টা ১৫ মিনিটে সাউদিয়ার প্রথম ফ্লাইট (এসভি ৩৮০৩) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, যাতে ছিলেন ৩৯৮ জন হজযাত্রী।
ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ বছর তিনটি এয়ারলাইনস ২৩২টি প্রাক্-হজ ফ্লাইটের মাধ্যমে এ দেশের হজযাত্রী পরিবহন করবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ১১৮টি প্রাক্-হজ ফ্লাইটে ৪৪ হাজার ৩০৭ জন, সাউদিয়া ৮০টি ফ্লাইটে ৩২ হাজার ৭৪০ জন ও ফ্লাইনাস ৩৪টি ফ্লাইটে ১৩ হাজার ৬৫ জন হজযাত্রী পরিবহন করবে। ৩১ মে প্রাক্-হজ ফ্লাইট শেষ হবে। হজের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ১০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে যাবেন। এর মধ্যে পাঁচ হাজার ২০০ জন সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং ৮১ হাজার ৯০০ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করবেন।
আগামী ৩১ মে পর্যন্ত চলবে হজ ফ্লাইট। আর ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে ১০ জুন। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিনিয়োগকারীরা কিছুদিন পরে পরে পথে বসতে পারেনা, এটা থামাতে হবে এখুনি: পিনাকী

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে এখনই গভীর ও কার্যকর সংস্কার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন লেখক, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য।
শুক্রবার (২ মে) রাতে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, বাংলাদেশের পুজিবাজারে সিরিয়াস সংস্কার দরকার।। কয়েকদিন পরপর বিনিয়োগকারীরা সর্বস্ব হারাচ্ছেন, যা চলতে দেওয়া যায় না। তার মতে, দেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি হওয়ার কথা পুঁজিবাজার, অথচ এটি এখন এক প্রকার ‘অর্থনৈতিক কৃষ্ণগহ্বর’—যেখানে টাকা ঢোকে, কিন্তু আর ফেরে না।
পিনাকী ভট্টাচার্য বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ দিয়ে বলেন, নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিনিয়োগ করবেন না। এটি অত্যন্ত জটিল একটি বাজার। ইনভেস্টমেন্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিস গ্রহণ করুন। সম্ভব হলে পোর্টফোলিও ম্যানেজারের সহায়তা নিন, যাতে আপনার বিনিয়োগ নিরাপদ থাকে।
সরকারের উদ্দেশে তিনি আহ্বান জানান, পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করতে দ্রুত বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিতে হবে। প্রয়োজনে তিনি নিজে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তার ভাষায়, এই পুঁজিবাজার যদি ঠিক না করা হয়, আমাদের অর্থনীতি ‘জয় বাংলা’ হতে সময় নেবে না। এই অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না—এখনই থামাতে হবে।
এসএম