পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার ধসে রাষ্ট্র চুপ, প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা

পুঁজিবাজার বিষয়ে অদক্ষ ও অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দাভাব কাটছে না। তার এই আট মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান বলে একমত পোষন করেছে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে। এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বাজারের এমন অবস্থায়ও সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলেছে তারা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে এই আক্ষেপ তুলে ধরেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
ফেসবুকে পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা জানতে চান, শেয়ারবাজার ধসের কারণ কি এবং এর সমাধান কি?
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওই প্রশ্নের আলোকে মন্তব্যের ঘরে ২৫৬ জন পুঁজিবাজার ধসের কারন ও সমাধানের উপায় জানিয়েছেন। এরমধ্যে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
মুহাম্মদ রুবেল নামের একজন শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য স্বৈরাচারের দোসর ব্যাংক লুঠেরা বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে দায়ী করেছেন। এরমধ্যে অর্থ উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। তাই কোন আন্দোলন করে ওনাকে নামানো যাচ্ছে। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদেরকে দয়া করে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে সঠিক বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন। তিনি ছাত্রদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পাশে দাড়াতে এবং অথর্ব ও অপদার্থ অযোগ্য চেয়ারম্যানকে সরিয়ে যোগ্য আশিক চৌধুরীর মতো মেধাবী সৎ ও যোগ্য লোকের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বাঁচানোর আকুতি করেছেন।
রুবেলের মতো অন্যান্যরাও মাকসুদ কমিশনের অপসারন চেয়েছেন। তাদের দাবি, রাশেদ মাকসুদ কমিশন অথর্ব ও অযোগ্য। তাদের শেয়ারবাজার নিয়ে কোন জ্ঞান নেই।
এরআগে, গত রবিবার এই কমিশনের পদত্যাগের গুঞ্জনে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ওইদিন দুপুরে খবর আসে বিএসইসির চেয়ারম্যানকে সরকারের পক্ষ থেকে পদত্যাগে চাঁপ দেওয়া হয়েছে। যে কারনে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে শেয়ারবাজার ঋণাত্মক থেকে ইতবাচকতার দিকে ধাবিত হয়।
দেশের শেয়ারবাজার টানা ৯ কার্যদিবস ধরে পতনে ছিল। যার ধারাবাহিকতায় গত রবিবারও শেয়ারবাজারে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বড় পতন দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্টের বেশি কমে গিয়েছিল। যা দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল।
এরপরে রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের বিভিন্ন খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তখন থেকেই ইউটার্ন নিতে শুরু করে শেয়ারবাজার। তবে বিনিয়োগকারীদেরকে হতাশ করে তিনি এখনো পদত্যাগ করেননি। তাই স্বাভাবিকভাবেই সোমবার থেকে শেয়ারবাজারে পতনে রয়েছে।
গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯১৮ পয়েন্টে। যা আগের দিন কমেছিল ১৭ পয়েন্ট। এর আগে চলতি সপ্তাহের সোমবার ৪৩ পয়েন্ট কমেছিল এবং রবিবার মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জনে ২৩ পয়েন্ট বেড়েছিল।
তবে, এর আগের ৯ কার্যদিবসের মধ্যে বৃহস্পতিবার ৫০ পয়েন্ট, বুধবার ৪ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ১৮ পয়েন্ট, সোমবার ৩০ পয়েন্ট, রবিবার ২৩ পয়েন্ট এবং আগের সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ৮ পয়েন্ট, বুধবার ২৬ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ৩৮ পয়েন্ট ও সোমবার ৩৬ পয়েন্ট কমে। এই ৯ কার্যদিবসে ২৩৩ পয়েন্ট পতন হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে আসছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী আগামী মঙ্গলবার (৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনে আসছেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
সূত্রের ভাষ্য অনুযায়ী, ডিএসইতে পৌঁছে ড. আনিসুজ্জামান দুটি পৃথক বৈঠকে অংশ নেবেন। প্রথম বৈঠকে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় করবেন তিনি। এরপর ডিএসইর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে বসবেন বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায়। বৈঠক শেষে, তিনি ডিএসইর বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখবেন।
দেশের পুঁজিবাজার যখন এক নাজুক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তখন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর এই ডিএসই পরিদর্শন এবং সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা।
গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে অর্থনীতির কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন ঠেকানো গেছে এবং তা ক্রমশ বাড়ছে। ডলার ও টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীল হয়েছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়েও বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ব্যাংকিং খাতে ফিরেছে শৃঙ্খলা। তবে ব্যতিক্রম শুধু পুঁজিবাজার। অর্থনীতির এই ইতিবাচক ধারার কোনো প্রভাব এখানে পড়েনি, বরং বাজারে দরপতন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। লেনদেনও তলানিতে ঠেকেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা একাধিকবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন, যা সরকারকে বেশ অস্বস্তিতে ফেলেছে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ খুঁজছে সরকার। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সাথে এই বৈঠক করতে চলেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এপেক্স ফুডসের আয় কমেছে ৩৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ফুডস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৩২ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫২ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪ টাকা ৬৪ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ২৬ টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ১৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২৭ টাকা ৮২ পয়সা।
এমএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইউনাইটেড পাওয়ারের আয় বেড়েছে ৩৪ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫ টাকা ৩৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৯ টাকা ৩২ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১৩ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭২ টাকা ৫৫ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আফতাব অটোর লোকসান কমেছে ২৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছর একই সময়ে তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে ২৮ দশমিক ২৬ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৪০ পয়সা লোকসান হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৭ টাকা ৯২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বসুন্ধরা পেপারের মুনাফায় ধস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬ টাকা ৫৬ পয়সা। তবে গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬ টাকা ৫৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ৬০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৮১ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৮ টাকা ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৯৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৭ টাকা ৬ পয়সা।
কাফি