পুঁজিবাজার
এক নজরে ৩৮ কোম্পানির ইপিএস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৩৮ কোম্পানি প্রথম এবং তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এক নজরে তা দেখে নিন। নিম্নে কোম্পানিগুলোর ইপিএস তুলে ধরা হলো:
কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১২ পয়সা আয় হয়েছিল। হিসেব অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৯৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭ টাকা ৮৮ পয়সা আয় হয়েছিল। হিসেব অনুযায়ী তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।
জুট স্পিনার্স: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ০৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ২৮ পয়সা লোকসান ছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৪ টাকা ৭৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২১ টাকা ৯৮ পয়সা লোকসান ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬১২ টাকা ৬০ পয়সা নেগেটিভ।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯১ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ২৪ পয়সা।
রংপুর ডেয়ারি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪৪ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইলস মিলস: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৩ টাকা ৬৮ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৬২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ৩২ পয়সা।
আরামিট পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩১ টাকা ১৫ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৫ টাকা ৯৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১২ টাকা ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ২৪ টাকা ৮১ পয়সা।
সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৭৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা ১২ পয়সা।
একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৫৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৫৩ পয়সা।
ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯৮ পয়সা।
নাভানা সিএনজি লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৭৯ পয়সা।
তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৭০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৬৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০০ টাকা ৪৯ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে ১০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) তথা ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৮১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৩ টাকা ২১ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৮ টাকা ৮৭ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৫৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৭৮ পয়সা।
ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৩ টাকা ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৯৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৮২ পয়সা।
মুন্নু ফেব্রিকস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গতবছরও একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা।
মুন্নু এগ্রো: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬১ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৬ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ডিল্যুটেড-ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৬৩ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১১ টাকা ৬১ পয়সা।
ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৪৭ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্টে: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৮৮ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা সমন্বিত আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৬৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৮ টাকা ০৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৩ টাকা ৪৪ পয়সা।
হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৯ টাকা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।
গোল্ডেন সন লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৪ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০১ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১৩ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮০ পয়সা।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ০১ পয়সা, আগের বছর একই সময় ছিল ৪৬ পয়সা।
ফার ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৪০ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৮৩ পয়সা।
ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টকা ৩৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৩ টাকা ৪৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪১ টাকা ১৮ পয়সা।
এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৪ টাকা ৮২ পয়সা।
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড: ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩১ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৬৬ পয়সা, যা আগের বছর ১৮ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৫৩ পয়সা।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৩ পয়সা।
জেনেক্স ইনফোসিস পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৫৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ১৮ পয়সা।
আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৮৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৬ টাকা ৭৮ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০১ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৩৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ৭৭ পয়সা।
এম.এল ডাইং: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৬ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৪ পয়সা।
শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৯ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪৬ পয়সা।
লিগাসি ফুটওয়ার লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ০২ পয়সা।
তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির লোকসান কমেছে।
তথ্যমতে, তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৪৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭১ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ২৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ টাকা ৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২৭ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫৫ টাকা ১৮ পয়সা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৭ পয়সা।
বঙ্গজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ২০ পয়সা।
ওআইমেক্ম ইলেকট্রোডস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ৩৭ পয়সা।
অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় ছিল ৪৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩ টাকা ৮৯ পয়সা।
কাফি

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২ শতাংশ বেড়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুসারে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ১৬ পয়েন্ট আর সপ্তাহ শেষে তা ৯ দশমিক ৩০` পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও .১৪ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ বেড়েছে।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ফারইস্ট ফাইন্যান্স

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩.৪০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফার্স্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২ দশমিক ৯০ টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এফএএস ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২ দশমিক ৮০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বেক্সিমকো সুকুকের ৮ শতাংশ, আইবিবিএল বন্ডের ৭ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, পদ্মা লাইফের ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে ব্যাংক এশিয়া ফার্স্ট পারপেচুয়াল বন্ড

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক এশিয়া ফার্স্ট পারপেচুয়াল বন্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহে বন্ডটির দর বেড়েছে ৮৬ দশমিক ০২ শতাংশ। বন্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮,৬৫০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইন্দো-বাংলা ফার্মার শেয়ার দর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৯১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১২.৪০ টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রহিমা ফুডের শেয়ার দর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৯০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৯০.৮০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইয়াকিন পলিমারের ২২ দশমিক ৫২ শতাংশ, নিউলাইন ক্লথিংয়ের ২১ দশমিক ৩১ শতাংশ, সাফকো স্পিনিংয়ের ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের ১৮ দশমিক ২১ শতাংশ, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ১৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ১৬ দশমিক ০৭ শতাংশ এবং ন্যাশনাল টিউবসের ১৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে তাওফিকা ফুডস্ এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৯.৩৫ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের ১৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪.৫২ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে থাকা স্কয়ার ফার্মার ১২ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৫৪ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সী পার্ল রিসোর্টের ৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, বিচ হ্যাচারির ৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা,ফাইন ফুডের ৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, অগ্নি সিস্টেমসের ৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্সের ৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, বৃটিশ অ্যামেরিকান ট্যোবাকোর ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
কাফি
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২২ জুন থেকে ২৬ জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৫০ হাজার ৭৪৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
চলতি সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সবকয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৭৮ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৩৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ১৩ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ২১ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ০৬ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮১২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬২৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১৮৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা বা ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩২৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬৮টি কোম্পানির, কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম