Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

পুঁজিবাজার

দেশ গড়তে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

সোনালী পেপার

দেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে ঐক্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং আস্থার পরিবেশ সুদৃঢ় করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১ মে ‘মহান মে দিবস’ ও ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এই আহ্বান জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে দেশব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘মহান মে দিবস-২০২৫’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দৈনিক ৮ ঘণ্টা শ্রম, ন্যায্য মজুরি ও শ্রমের মর্যাদা আদায়ের লক্ষ্যে ১৮৮৬ সালের ১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর হে মার্কেটে শ্রমিকদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শ্রমিক ও শ্রমের মর্যাদা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি লাভ করে। এই দিনটি শুধু সাধারণ দিবস নয়, বরং শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুপ্রেরণার উৎস। শ্রমিক অধিকারের জন্য আত্মত্যাগকারীদের প্রতি আমি বিনম্র শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্কের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে মে দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম। এ বছর মে দিবসের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এদেশ নতুন করে’ আমাদের দেশের টেকসই উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। শ্রমিক ও মালিক পরস্পরের পরিপূরক এবং তাদের যৌথ প্রচেষ্টাই একটি শক্তিশালী, আত্মনির্ভর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি।

ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের পোশাক খাত, কৃষি, শিল্প, নির্মাণ, পরিবহণ ও প্রযুক্তি-প্রতিটি খাতের উন্নতির পেছনে রয়েছে শ্রমিক ও মালিকের মেধা ও প্রাণান্তকর পরিশ্রম। জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদের ঐক্য ও সহযোগিতার ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, মহান মে দিবসের পাশাপাশি আমরা ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০২৫’ পালন করছি। শ্রমিকের ন্যায্য স্বীকৃতি ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা শুধু শ্রমিকদের অধিকারই নয়, এটি শিল্প ও অর্থনীতির উন্নয়নেরও অন্যতম শর্ত। শ্রমিকের জীবনমান উন্নয়ন ও কল্যাণ পুরো শিল্পখাত এবং দেশের অর্থনীতিতে প্রতিফলিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন-যাত্রায় শ্রমিক ও মালিকের অংশীদারিত্ব দেশের অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

শেয়ার করুন:-

পুঁজিবাজার

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

Published

on

সোনালী পেপার

আধুনিক এ-৪ পেপার কনভার্টিং মেশিন কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ (২৫ আগস্ট) বিকেল ৪টায় কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৯০তম সভায় নতুন এ মেশিন কেনার সিদ্ধান্তের অনুমোদন দেয়া হয়। এটি হবে কোম্পানির তৃতীয় ইউনিট, যা বিদ্যমান দুইটি অপারেশনাল ইউনিটের সঙ্গে যুক্ত হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন এই যন্ত্রপাতি স্থাপনের মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান দেশব্যাপী এ–৪ কাগজের চাহিদা আরও কার্যকরভাবে পূরণ করা যাবে। এ–৪ কাগজ ও প্যাকেজিং খাতে কোম্পানির প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান আরও শক্তিশালী হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পর্ষদ মনে করছে, এ সিদ্ধান্ত কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং এর ফলে ভবিষ্যতে আর্থিক কার্যক্রম ও শেয়ারহোল্ডারদের মূল্য বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

Published

on

সোনালী পেপার

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ৩১ আগস্ট, বিকাল ৩টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, আলোচিত সভায় গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ ওই প্রতিবেদন অনুমোদন করলে কোম্পানিটি তা প্রকাশ করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

Published

on

সোনালী পেপার

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে বলে জানিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সোমবার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন বিসিএমআইএ’র সভাপতি এস এম ইকবাল হোসেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে, বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে ডিলিস্টিং (তালিকাচ্যুত) করতে হবে। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। আমরা এটা হতে দেবো না। যদি ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা না হয়, আমরা জীবন দিয়ে দেবো, তবু এই ডিলিস্টিং হতে দেবো না। অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, পুঁজিবাজার রক্ষার দায়িত্ব যাদের, তাদের ভূমিকা আজ বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ এবং আমাদের জন্য যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ২০১০ সাল থেকে আমরা পুঁজিবাজারে শোষণ-নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার হয়েছি। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর আমরা আশা করেছিলাম যে বিনিয়োগকারীদের ভাগ্যের চাকা ঘুরে যাবে, তারা তাদের হারানো পুঁজি ফিরে পাবে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন এসেছে, তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে দ্রুত শেয়ারবাজারকে ধ্বংসের মুখে, ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে যে, এই পুঁজিবাজার ধ্বংসের জন্যই যেন এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। স্বৈরাচারের পতন দেখেছি। কিন্তু আমরা বলতে পারি পুঁজিবাজারে নব্য স্বৈরাচারের উত্থান ঘটেছে। এই পুঁজিবাজারে রাশেদ মাকসুদ (বিএসইসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান) কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর আমাদের বিনিয়োগকারীর প্রত্যেক পোর্টফোলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উনি (বিএসইসি চেয়ারম্যান) দায়িত্ব নেওয়ার পর কী করেছেন? এই প্রশ্নটা কেন আমরা জাতিগতভাবে আমরা করি না? আমাকে অনেকেই বলে যে আপনি এত বড় বড় কথা বলেন কোন সাহসে? সাহস একটা সত্য কথা বলি’।

তিনি বলেন, লেনদেন শুরুর পর যদি সিকিউরিটির দাম কমে যায় লাল হয়ে যায়, আর দাম বেড়ে গেলে সবুজ। কিছুই যে জানে না, এটুকু তো সে বুঝে। আমার মনে হয় রাশেদ মাকসুদ সেটাও বোঝেন না। রাশেদ মাকসুদ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান উনি সেটাও বোঝেন না। এমন একটা লোককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তার পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে অর্থ উপদেষ্টা সালাউদ্দিন আহমেদ। এই অর্থ উপদেষ্টার পৃষ্ঠপোষকতার কারণে এই শেয়ারবাজার ধ্বংসের মুখে। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে না, ধ্বংসের শেষ হয়ে গেছে। বিনিয়োগকারীরা আত্মহত্যা থেকে শুরু করে তারা পাগল প্রায় হয়ে গেছেন। তারপরও কোনো পরিবর্তন আসে না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দাবির মুখে প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজার বিষয়ে একটা মিটিং করেছেন। আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সেখানে আমরা যার অপসারণ চাই, যার কারণে পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে গেলো সেই রাশেদ মাকসুদ, তিনি ছিলেন সেখানকার উপস্থাপক এবং তিনি ছিলেন প্রধান আকর্ষণ।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, সব বাদ দিলাম, যখন প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে ঘোষণা আসলো ওই মিটিং থেকে যে ‘এ গ্রুপ অব এক্সপার্ট’ দিয়ে আমাদের পুঁজিবাজারের বিষয়গুলো সংস্কার করা হবে। কয় মাস হয়েছে, কত দিন হয়েছে? আমরা যমুনার সেই মিটিংয়ের খবর জানি। কোথায় সেই এক্সপার্ট? এক্সপার্ট আসলে তো রাশেদ মাকসুদের অপসারণ হওয়া উচিত ছিলো। তাকে দিয়ে হচ্ছে না যখন, বিদেশি আনবো আমরা। সেই বিদেশিরা কই? কি এক্সপার্ট এনেছে। কি উন্নতি করেছে পুঁজিবাজারের? এগুলো আমাদের জানার প্রয়োজন আছে। কিছুই হয় না। প্রধান উপদেষ্টার কথা যখন হয় না, তখন কার কথা কার্যকরী হবে?

তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা কি প্রতিদিন তাদের জীবন দিয়ে শেষ হয়ে যাবে? নতুন করে কোনো কাজ নেই, কোনো উন্নয়ন নেই। আপনারা সবাই জানেন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যানকে প্রশ্ন করা হলে উনি বলেন- শেয়ারের দাম বাড়ানো বা কমানো তার কাজ না। ইন্ডেক্স বাড়ানো বা কমানো তার কাজ নয়। তাহলে একটা শেয়ার সাত দিন পরপর হল্ট হতে থাকলে কোয়ারি দেয় কেন? আবার কোনো শেয়ারের কোয়ারি দেয় না। নিশ্চয় বাড়লে পরে তার কোয়ারি দেওয়ার একটা দায়িত্ব আছে? সেটা বোঝার দায়িত্ব আছে। কারা অনিয়ম, দুর্নীতি করতেছে নিশ্চয়ই তাদের ধরার দায়িত্ব আছে। উনি এক কথায় বলে দিলেন ইন্ডেক্স বাড়লেও তার কিছু যায় আসে না, কমলেও যায় আসে না। তিনি কিসের জন্য এখানে আছেন? এটা তো আমাদের জানার, বলার অধিকার আছে।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি আরও বলেন, হঠাৎ করে একটা মার্জিন রুল নিয়ে আসলেন। মার্জিন রুল মনে হচ্ছে বিশাল একটা গবেষণাপত্র, দুর্বোধ্য, এগুলো পড়তে পড়তেই মানুষের জীবন শেষ। এই চব্বিশ পৃষ্ঠার গবেষণাপত্র এই দেশে মার্জিনের জন্য কোনো দরকার আছে? মার্জিন হবে সার্বজনীন, সবার জন্য। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য। উনি সিলিং করে দিয়েছেন ৫ লাখ টাকার নিচে যাদের বিনিয়োগ, তারা মার্জিন পাবেন না। ১০ লাখ টাকা বিনিনিয়োগ থাকলে মার্জিন পাবেন। তাহলে এক লাখ, দুই লাখ টাকা বিনিয়োগকারীরা কি মানুষ না? এরা কি বিনিয়োগকারী না?

এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফসল যদি এই সরকার হয়, তাহলে এই মার্জিন ঋণে কেন, কিসের জন্য এই বৈষম্য। কিসের জন্য এই ধরনের বৈষম্য নীতি প্রণয়ন করতে যাচ্ছেন? কার হুকুমে, কার ইশারায়, কার ইঙ্গিতে, কার স্বার্থে, কোন দেশের অণুঘটক এই দেশে প্রবেশ করে আমাদের দেশের পুঁজিবাজারকে ধ্বংস করে, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে তাদের দিকে আমাদের ধাবিত করছে।

তিনি বলেন, মিউচুয়াল ফান্ডের কথা বলা হচ্ছে? মিউচুয়াল ফান্ড হলো পুঁজিবাজারকে তারা বাঁচিয়ে রাখবে, জীবন দান করবে। এটাই হবে তাদের ভূমিকা। কিন্তু সেই মিউচুয়াল ফান্ড এমনভাবে অপব্যবহার হয়েছে, এমনভাবে লুটতরাজ হয়েছে…। পুঁজিবাজারকে টিকিয়ে রাখা, বাঁচিয়ে রাখা, জীবন রক্ষা করা যাদের কাজ, তারা উল্টো কাজ করে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে, তাদেরকে শাস্তির আওতায় না এনে, উনি পুঁজিবাজার যাতে আরও খারাপ প্রভাব পড়ে সেই ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে চলে যাচ্ছে। এটা কি?

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, যিনি বিএসইসির চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তার (মমিনুল ইসলাম) নিয়োগ অবৈধ। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি তিনি ঋণ খেলাপি, একজন জামিনদার হিসেবে ঋণ খেলাপি বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই ডকুমেন্টস আমার কাছে আছে। তাকে দিয়ে দুই বন্ধু কৌশলে কিছু কোম্পানি ডিলিস্টিং করবে। ডিলিস্টিং করবে করা, যারা এই কোম্পানির শেয়ার ধরে আছে।

তিনি আরও বলেন, সিলেট থেকে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী কাল রাত ১টার সময় আমাকে ফোন দিয়ে জানিয়েছেন, একটি ফিন্যান্স কোম্পানির শেয়ার তার বাবা কিনেছিলেন ৮ বছর আগে। বাবা মারা গেছে। এটাই তার সম্বল। সে এটা নিয়েই আছেন, ডিলিস্টিংয়ের বিষয়ে সেই কোম্পানির নাম বলেছেন মমিনুল ইসলাম।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

Published

on

সোনালী পেপার

চব্বিশের ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসেছে তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুত পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। সোমবার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন বিসিএমআইএ’র সভাপতি এস এম ইকবাল হোসেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে, বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে ডিলিস্টিং (তালিকাচ্যুত) করতে হবে। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। আমরা এটা হতে দেবো না। যদি ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা না হয়, আমরা জীবন দিয়ে দেবো, তবু এই ডিলিস্টিং হতে দেবো না। অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, পুঁজিবাজার রক্ষার দায়িত্ব যাদের, তাদের ভূমিকা আজ বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ এবং আমাদের জন্য যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ২০১০ সাল থেকে আমরা পুঁজিবাজারে শোষণ-নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার হয়েছি। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর আমরা আশা করেছিলাম যে বিনিয়োগকারীদের ভাগ্যের চাকা ঘুরে যাবে, তারা তাদের হারানো পুঁজি ফিরে পাবে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন এসেছে, তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে দ্রুত শেয়ারবাজারকে ধ্বংসের মুখে, ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে যে, এই পুঁজিবাজার ধ্বংসের জন্যই যেন এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। স্বৈরাচারের পতন দেখেছি। কিন্তু আমরা বলতে পারি পুঁজিবাজারে নব্য স্বৈরাচারের উত্থান ঘটেছে। এই পুঁজিবাজারে রাশেদ মাকসুদ (বিএসইসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান) কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর আমাদের বিনিয়োগকারীর প্রত্যেক পোর্টফোলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উনি (বিএসইসি চেয়ারম্যান) দায়িত্ব নেওয়ার পর কী করেছেন? এই প্রশ্নটা কেন আমরা জাতিগতভাবে আমরা করি না? আমাকে অনেকেই বলে যে আপনি এত বড় বড় কথা বলেন কোন সাহসে? সাহস একটা সত্য কথা বলি’।

তিনি বলেন, লেনদেন শুরুর পর যদি সিকিউরিটির দাম কমে যায় লাল হয়ে যায়, আর দাম বেড়ে গেলে সবুজ। কিছুই যে জানে না, এটুকু তো সে বুঝে। আমার মনে হয় রাশেদ মাকসুদ সেটাও বোঝেন না। রাশেদ মাকসুদ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান উনি সেটাও বোঝেন না। এমন একটা লোককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তার পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে অর্থ উপদেষ্টা সালাউদ্দিন আহমেদ। এই অর্থ উপদেষ্টার পৃষ্ঠপোষকতার কারণে এই শেয়ারবাজার ধ্বংসের মুখে। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে না, ধ্বংসের শেষ হয়ে গেছে। বিনিয়োগকারীরা আত্মহত্যা থেকে শুরু করে তারা পাগল প্রায় হয়ে গেছেন। তারপরও কোনো পরিবর্তন আসে না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দাবির মুখে প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজার বিষয়ে একটা মিটিং করেছেন। আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সেখানে আমরা যার অপসারণ চাই, যার কারণে পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে গেলো সেই রাশেদ মাকসুদ, তিনি ছিলেন সেখানকার উপস্থাপক এবং তিনি ছিলেন প্রধান আকর্ষণ।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, সব বাদ দিলাম, যখন প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে ঘোষণা আসলো ওই মিটিং থেকে যে ‘এ গ্রুপ অব এক্সপার্ট’ দিয়ে আমাদের পুঁজিবাজারের বিষয়গুলো সংস্কার করা হবে। কয় মাস হয়েছে, কত দিন হয়েছে? আমরা যমুনার সেই মিটিংয়ের খবর জানি। কোথায় সেই এক্সপার্ট? এক্সপার্ট আসলে তো রাশেদ মাকসুদের অপসারণ হওয়া উচিত ছিলো। তাকে দিয়ে হচ্ছে না যখন, বিদেশি আনবো আমরা। সেই বিদেশিরা কই? কি এক্সপার্ট এনেছে। কি উন্নতি করেছে পুঁজিবাজারের? এগুলো আমাদের জানার প্রয়োজন আছে। কিছুই হয় না। প্রধান উপদেষ্টার কথা যখন হয় না, তখন কার কথা কার্যকরী হবে?

তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা কি প্রতিদিন তাদের জীবন দিয়ে শেষ হয়ে যাবে? নতুন করে কোনো কাজ নেই, কোনো উন্নয়ন নেই। আপনারা সবাই জানেন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যানকে প্রশ্ন করা হলে উনি বলেন- শেয়ারের দাম বাড়ানো বা কমানো তার কাজ না। ইন্ডেক্স বাড়ানো বা কমানো তার কাজ নয়। তাহলে একটা শেয়ার সাত দিন পরপর হল্ট হতে থাকলে কোয়ারি দেয় কেন? আবার কোনো শেয়ারের কোয়ারি দেয় না। নিশ্চয় বাড়লে পরে তার কোয়ারি দেওয়ার একটা দায়িত্ব আছে? সেটা বোঝার দায়িত্ব আছে। কারা অনিয়ম, দুর্নীতি করতেছে নিশ্চয়ই তাদের ধরার দায়িত্ব আছে। উনি এক কথায় বলে দিলেন ইন্ডেক্স বাড়লেও তার কিছু যায় আসে না, কমলেও যায় আসে না। তিনি কিসের জন্য এখানে আছেন? এটা তো আমাদের জানার, বলার অধিকার আছে।

বিসিএমআইএ’র সভাপতি আরও বলেন, হঠাৎ করে একটা মার্জিন রুল নিয়ে আসলেন। মার্জিন রুল মনে হচ্ছে বিশাল একটা গবেষণাপত্র, দুর্বোধ্য, এগুলো পড়তে পড়তেই মানুষের জীবন শেষ। এই চব্বিশ পৃষ্ঠার গবেষণাপত্র এই দেশে মার্জিনের জন্য কোনো দরকার আছে? মার্জিন হবে সার্বজনীন, সবার জন্য। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য। উনি সিলিং করে দিয়েছেন ৫ লাখ টাকার নিচে যাদের বিনিয়োগ, তারা মার্জিন পাবেন না। ১০ লাখ টাকা বিনিনিয়োগ থাকলে মার্জিন পাবেন। তাহলে এক লাখ, দুই লাখ টাকা বিনিয়োগকারীরা কি মানুষ না? এরা কি বিনিয়োগকারী না?

এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফসল যদি এই সরকার হয়, তাহলে এই মার্জিন ঋণে কেন, কিসের জন্য এই বৈষম্য। কিসের জন্য এই ধরনের বৈষম্য নীতি প্রণয়ন করতে যাচ্ছেন? কার হুকুমে, কার ইশারায়, কার ইঙ্গিতে, কার স্বার্থে, কোন দেশের অণুঘটক এই দেশে প্রবেশ করে আমাদের দেশের পুঁজিবাজারকে ধ্বংস করে, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে তাদের দিকে আমাদের ধাবিত করছে।

তিনি বলেন, মিউচুয়াল ফান্ডের কথা বলা হচ্ছে? মিউচুয়াল ফান্ড হলো পুঁজিবাজারকে তারা বাঁচিয়ে রাখবে, জীবন দান করবে। এটাই হবে তাদের ভূমিকা। কিন্তু সেই মিউচুয়াল ফান্ড এমনভাবে অপব্যবহার হয়েছে, এমনভাবে লুটতরাজ হয়েছে…। পুঁজিবাজারকে টিকিয়ে রাখা, বাঁচিয়ে রাখা, জীবন রক্ষা করা যাদের কাজ, তারা উল্টো কাজ করে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে, তাদেরকে শাস্তির আওতায় না এনে, উনি পুঁজিবাজার যাতে আরও খারাপ প্রভাব পড়ে সেই ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে চলে যাচ্ছে। এটা কি?

বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, যিনি বিএসইসির চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তার (মমিনুল ইসলাম) নিয়োগ অবৈধ। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি তিনি ঋণ খেলাপি, একজন জামিনদার হিসেবে ঋণ খেলাপি বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই ডকুমেন্টস আমার কাছে আছে। তাকে দিয়ে দুই বন্ধু কৌশলে কিছু কোম্পানি ডিলিস্টিং করবে। ডিলিস্টিং করবে করা, যারা এই কোম্পানির শেয়ার ধরে আছে।

তিনি আরও বলেন, সিলেট থেকে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী কাল রাত ১টার সময় আমাকে ফোন দিয়ে জানিয়েছেন, একটি ফিন্যান্স কোম্পানির শেয়ার তার বাবা কিনেছিলেন ৮ বছর আগে। বাবা মারা গেছে। এটাই তার সম্বল। সে এটা নিয়েই আছেন, ডিলিস্টিংয়ের বিষয়ে সেই কোম্পানির নাম বলেছেন মমিনুল ইসলাম।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

নেপালে ২৪ লাখ ডলারের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রপ্তানি করলো এনার্জিপ্যাক

Published

on

সোনালী পেপার

বাংলাদেশের শীর্ষ বিদ্যুৎ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড সম্প্রতি নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে ৬৩ এমভিএ ১৩২/৩৩ কেভি পাওয়ার ট্রান্সফরমার এবং সংশ্লিষ্ট সাবস্টেশন যন্ত্রপাতি রপ্তানি করেছে। প্রায় ২৪ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যমানের চুক্তির আওতায় এই রপ্তানি সম্পন্ন হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনার্জিপ্যাক এ তথ্য জানিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই রপ্তানি তাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পুনঃপ্রবেশের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যা শুধু প্রতিষ্ঠানটির জন্যই নয়, বরং বাংলাদেশের প্রকৌশল খাতের জন্যও একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে এনার্জিপ্যাক এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত নেপালের বিদ্যুতায়ন প্রকল্পে ২৫টি সাবস্টেশন নির্মাণ করেছে, যা উভয় দেশের বাণিজ্যিক সহযোগিতার শক্ত ভিত্তি তৈরি করে।

এই রপ্তানির প্রেক্ষিতে এনার্জিপ্যাকের কর্মকর্তারা ঢাকায় নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। আলোচনায় রপ্তানি-আমদানি প্রসার ও আঞ্চলিক বাণিজ্য জোরদারের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ উপলক্ষে ঢাকায় মাসব্যাপী কর্মশালা, সেমিনার ও অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আয়োজন করে এনার্জিপ্যাক। এতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এবং আঞ্চলিক বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেন।

এনার্জিপ্যাকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, এই রপ্তানি শুধু এনার্জিপ্যাক নয়, পুরো বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের জন্য গর্বের বিষয়। এটি আমাদের দক্ষতা ও বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা তুলে ধরে।

তিনি আরও বলেন, আমরা দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত প্রকল্পে বাংলাদেশের প্রকৌশল সামর্থ্য তুলে ধরতে পারছি, যা ভবিষ্যতের বাণিজ্য সম্প্রসারণে সহায়ক হবে।

কোভিড-পূর্ব সময়ে এনার্জিপ্যাক প্রতিবছর গড়ে ৫০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করত এবং ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস খাতে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (গোল্ড ক্যাটাগরি) অর্জন করেছে।

প্রতিষ্ঠানটি মনে করে, এই রপ্তানি বহুমুখীকরণ, টেকসই প্রবৃদ্ধি, এবং আঞ্চলিক অংশীদারিত্ব জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার25 minutes ago

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

আধুনিক এ-৪ পেপার কনভার্টিং মেশিন কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।  AdLink দ্বারা...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার43 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ৩১ আগস্ট,...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার12 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে বলে জানিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সোমবার (২৫...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার14 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

চব্বিশের ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসেছে তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে অল্প সময়ের...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার15 hours ago

নেপালে ২৪ লাখ ডলারের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রপ্তানি করলো এনার্জিপ্যাক

বাংলাদেশের শীর্ষ বিদ্যুৎ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড সম্প্রতি নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে ৬৩ এমভিএ ১৩২/৩৩ কেভি পাওয়ার ট্রান্সফরমার এবং...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার19 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৭ কোটি...

সোনালী পেপার সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার19 hours ago

বিআইএফসির সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি)।  AdLink দ্বারা...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
সোনালী পেপার
জাতীয়17 minutes ago

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার25 minutes ago

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার43 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক58 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

সোনালী পেপার
আইন-আদালত1 hour ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক1 hour ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

সোনালী পেপার
অর্থনীতি2 hours ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

সোনালী পেপার
জাতীয়11 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

সোনালী পেপার
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার12 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

সোনালী পেপার
জাতীয়17 minutes ago

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার25 minutes ago

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার43 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক58 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

সোনালী পেপার
আইন-আদালত1 hour ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক1 hour ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

সোনালী পেপার
অর্থনীতি2 hours ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

সোনালী পেপার
জাতীয়11 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

সোনালী পেপার
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার12 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

সোনালী পেপার
জাতীয়17 minutes ago

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার25 minutes ago

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার43 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক58 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

সোনালী পেপার
আইন-আদালত1 hour ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

সোনালী পেপার
আন্তর্জাতিক1 hour ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

সোনালী পেপার
অর্থনীতি2 hours ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

সোনালী পেপার
জাতীয়11 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

সোনালী পেপার
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

সোনালী পেপার
পুঁজিবাজার12 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’