পুঁজিবাজার
হা-ওয়েল টেক্সটাইলের আয় বেড়েছে ১৯৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হা-ওয়েল টেক্সটাইল (বিডি) পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৯৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ০৪ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
মুনাফা থেকে লোকসানে দেশবন্ধু পলিমার

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬১ পয়সা।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল মাইনাস ১৬ টাকা ৫২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৮টির দর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসির।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৩০ এপ্রিল) কোম্পানিটির দর আগের দিনের তুলনায় ৬ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান করে নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মনোস্পুল পেপারের শেয়ার দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৮ দশমিক ৪১ শতাংশ। আর ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে কেডিএক্স এক্সেসরিজ।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড-১, আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট এমএফ ১: স্কিম ওয়ান, মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং, মিডল্যান্ড ব্যাংক, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৩০ এপ্রিল) লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকার। আর ৯ কোটি ৮৬ লাখ ২৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে বীচ হ্যাচারি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসি, লাভেলো আইসক্রিম, মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স, শাইনপুকুর সিরামিক এবং পুবালী ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসারনের দাবিতে মতিঝিলে বিক্ষোভ

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) চেয়ারম্যান আবু আহমেদের অপসারনের দাবিতে বুধবার (৩ এপ্রিল) বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের ব্যানারে এই বিক্ষোভ করা হয়েছে।
এদিন দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে আইসিবির সামনে সংগঠনটির নেতারাসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
বিক্ষোভে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসারনের দাবিতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে বিনিয়োগকারীরা।
তাদের প্রধান দাবি এখন একটাই – মাকসুদের পদত্যাগ। বিনিয়োগকারীরা মনে করেন, তার পদত্যাগই শেয়ারবাজারের অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। তাদের বিশ্বাস, মাকসুদ শেয়ারবাজারের গতিপ্রকৃতি বোঝেন না। এই অভিযোগ শুধু সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নয়, বরং বিএসইসির প্রাক্তন খ্যাতিমান চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য অংশীদারদেরও। তাই, তারা মনে করেন মাকসুদের অপসারণ অত্যাবশ্যক।
বিক্ষোভকারীরা আরও বলেন, মাশরুর রিয়াজের সামান্য বিতর্ক উঠতেই তিনি বিএসইসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেননি। অথচ আজ যখন সকলে মাকসুদের বিপক্ষে এবং তার পদত্যাগ চাইছে, তখনও তিনি নির্লজ্জের মতো পদে আঁকড়ে আছেন। বিনিয়োগকারীদের চোখে, এটাই তার অযোগ্যতা এবং ব্যক্তিত্বের অভাব স্পষ্ট করে তোলে। মতিঝিলের এই বিক্ষোভ ছিল বিনিয়োগকারীদের সম্মিলিত কণ্ঠস্বর, যারা শেয়ারবাজারের ভবিষ্যতের জন্য পরিবর্তন চাইছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় সামান্য বেড়েছে লেনদেন

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৩০ এপ্রিল) সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। সেই সাথে সামান্য বেড়েছে লেনদেন। কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন ডিএসইর লেনদেন শেষে প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৭ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে।
অন্য সুচকগুলোর মাঝে, শরিয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৪ পয়েন্টে আর ‘ডিএস৩০’ ১ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩২৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ২৯১ কোটি ০৭ লাখ টাকার শেয়ার।
আজ লেনদেন হওয়া ৩৯৫ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৮ টির, কমেছে ১৭৫ টির অপরদিকে অপরিবর্তীত রয়েছে ৬২ টি কোম্পানির শেয়ারদর।