পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জনে ঘুরে দাঁড়ালো পুঁজিবাজার

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের একপর্যায়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক সর্বোচ্চ ৫৫ পয়েন্ট পর্যন্ত কমে যায়। তবে এরমধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জন উঠে। রাশেদ মাকসুদ পদত্যাগ করছে এমন খবরে উচ্ছ্বসিত সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে আজকের শেয়ারবাজারের লেনদেনে। ৫৫ পয়েন্ট পর্যন্ত কমে যাওয়ার দিনেই লেনদেন শেষে প্রধান সূচকে যোগ হয়েছে ২২ পয়েন্ট। সেই সঙ্গে অধিকাংশ শেয়ারের দরবৃদ্ধি পেয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্র মতে, আজ রবিবার (২৭ এপ্রিল) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ২২ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৯৫ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৩ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক বেড়েছে ৭ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।
আজ ডিএসইতে ৩৩৮ কোটি ৬৪ লাখ ৩২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৫টি কোম্পানির, বিপরীতে ৯৯ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
চীনের শেনজেন-সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিএসইসির বৈঠক

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে বিএসইসির কমিশন সভা কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সভায় বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. আলী আকবর, কমিশনার ফারজানা লালারুখ এবং ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ও ডিএসইর পরিচালক মিস্টার. ওয়াং হাইয়ের নেতৃত্বে বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধি দলে ছিলেন শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার মিস্টার. লিন ও মিস্টার. জেং চাও, লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিস্টার. ক্সিয়ান যি এবং ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিস্টার. হু লিঙ্গযু।
বিএসইসি’র চেয়ারম্যান জনাব খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে বলেন, “শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও চীনের প্রতিনিধিদের শুধু ডিএসইর কৌশলগত অংশীদার বা শেয়ারহোল্ডার হিসেবে নয়, আমরা বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি এবং এই সম্পর্ককে আমরা বিশেষ গুরুত্বের সাথে মূল্যায়ন করি। বাংলাদেশ ও চীন দুদেশের পারস্পারিক সহযোগিতায় অনেক কিছু অর্জন সম্ভব।” ডিএসই ও শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের তথা চীনের প্রতিনিধি দলের পারস্পারিক বোঝাপড়ার প্রশংসা করেন তিনি।
এছাড়া ডিএসই ও শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে কম্প্রিহেনসিভ গ্যাপ অ্যানালাইসিসর পরামর্শ দেন। আইটি ইনফ্রাস্ট্রাকচার, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, অংশীজনদের সাথে সম্পর্ক ও সমন্বয় রক্ষা এবং প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান তিনি। চীনের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য ডিএসই ও শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে অনুরোধ জানান। চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ, সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ও চীনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের (কাউন্টারপার্টস) অনেক কিছু শেখার রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। বাংলাদেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল ধরণের সহযোগিতা করতে বিএসইসি প্রস্তুত আছে বলে জানান তিনি।
শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ও ডিএসইর পরিচালক মিস্টার. ওয়াং হাই অন্যান্যের মধ্যে বলেন, কোভিড পরবর্তী সময়ে পাঁচ বছর পর আমরা বাংলাদেশে এসেছি এবং এর মাধ্যমে বিগত কিছু সময়ের যোগাযোগের গ্যাপ পূরণ হবে বলে আশা করছি। বাংলাদেশে চীনের জন্য ভালো পরিবেশ রয়েছে এবং পুঁজিবাজার ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে দুই দেশের টিম ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বিএসইসির পথনির্দেশনা (গাইডেন্স) ও সহযোগিতা (কোঅপারেশন) প্রার্থনা করেন। তিনি বৈঠকে আলোচিত বিষয়গুলোতে যথাসম্ভব সহযোগিতার আশ্বাস দেন। ক্রস বর্ডার রোড শো এর বিষয়ে ডিএসই উদ্যোগ গ্রহণ করলে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে বলে জানান।
ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বৈঠকে পুঁজিবাজার ও ডিএসইর উন্নয়নের ক্ষেত্রে ডিএসইর কৌশলগত অংশীদার তথা চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও রোড ম্যাপের বিষয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে ডিএসইর পক্ষ হতে ভি-নেক্সট প্ল্যাটফর্ম ও চীনের বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্টকরণে ক্রস বর্ডার রোড শোসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ ও সহায়তার অনুরোধ জানানো হয়। এছাড়াও বৈঠকে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন দিক এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনাসমূহ নিয়ে আলোচনা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্যবসায়ে সম্পৃক্ত করতে মেয়েদের শেয়ার উপহার দিলেন লাভেলোর এমডি

ব্যবসায়ে মেয়েদের সরাসরি সম্পৃক্ত করতে শেয়ার উপহার দিয়েছেন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুডস্ অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) দাতো’ প্রকৌশলী মো. একরামুল হক।
লাভেলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাতো’ প্রকৌশলী মো. একরামুল হক তার দুই মেয়ে মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরামকে যথাক্রমে ৫ লাখ করে মোট ১০ লাখ শেয়ার উপহার দিয়েছেন, যার বর্তমান বাজার মূল্য ৮ কোটি টাকারও বেশি। লাভেলো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ায় শেয়ার উপহার দেওয়ার তথ্য প্রকাশের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
মঙ্গলবার স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, লাভেলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাতো’ প্রকৌশলী মো. একরামুল হক তার দুই মেয়ে মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরামকে উল্লেখিত শেয়ার উপহার দিয়েছেন।
কোম্পানি সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরাম উভয়ই আগে থেকেই কোম্পানির পরিচালক হিসাবে যুক্ত আছেন। তারা বর্তমানে উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের উদ্দেশ্যে কানাডাতে ইউনিভার্সিটি অব টরোন্টো এবং ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত আছেন। কানাডা থেকে পড়াশুনা শেষ করে খুব শিঘ্রই তারা দেশে ফিরে কোম্পানির নিয়মিত ব্যবসায়িক কার্যক্রম দেখাশোনা করবেন। জন্ম ও বেড়ে ওঠা বিদেশে হলেও পারিবারিক ব্যবসার প্রতি তাদের আগ্রহ রয়েছে তাই দ্বিতীয় প্রজন্মের কাছে ব্যবসা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া হিসেবে মেয়েদের এই শেয়ার উপহার হিসেবে দেয়া হয়েছে যাতে মেয়েদের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে নতুন নেতৃত্ব তৈরি করে লাভেলোর ভবিষৎ সাফল্যের ধারা অব্যহত থাকে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবির লোকসান বেড়েছে ১৮৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানি ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইসিবি) লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ১৮৬ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ২২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৫ টাকা পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ১ টাকা ৬৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৫৩ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডমিনেজ স্টিলের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ২২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফরচুন সুজের আয় বেড়েছে ৬৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ট্যানারি খাতের কোম্পানি ফরচুন সুজ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬৭ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ২০ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৭৬ পয়সা।
কাফি