জাতীয়
নতুন নিরাপদ রিকশার নকশা করেছে বুয়েট

রাজধানীর সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্য ঠেকাতে বিকল্প পথে হাঁটছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) নির্দেশিত নতুন মডেলের ব্যাটারি রিকশা সড়কে নামানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর অভিজাত এলাকায় বিদেশি নাগরিকসহ বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের বিকল্প খুঁজতে গুলশান সোসাইটি, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) কর্তৃপক্ষ।
সূত্র জানায়, বৈঠকে ডিএসসিসি কর্মকর্তারা বুয়েটের দেওয়া ব্যাটারিচালিত রিকশার একটি মডেল উপস্থাপন করেন। এটি তারা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে সুপারিশসহ জমা দেবেন। মন্ত্রণালয় ডিজাইন ও সুপারিশ অনুমোদন দিলে, এর আলোকে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে মডেল অনুসরণ করে রিকশা তৈরি করতে বলা হবে। বুয়েটের সুপারিশে তৈরি রিকশাকে টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে সিটি করপোরেশন লাইসেন্স দেবে। লাইসেন্সের বাইরে নগরীতে কোনো রিকশা চলতে দেওয়া হবে না। এটি চালু করার পর ধীরে ধীরে বর্তমানের ব্যাটারিচালিত রিকশা ঢাকা শহর থেকে উঠিয়ে নেওয়া হবে। বুয়েটের নতুন মডেলের রিকশা ডিএনসিসি নয়, ঢাকাসহ সারাদেশে চালানোর সুপারিশ করা হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘ঢাকার সড়কে এখন যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে, সেগুলো থাকবে না। বুয়েট আমাদের ব্যাটারিচালিত রিকশার একটি নকশা তৈরি করে দিয়েছে। এটি নিয়ে মঙ্গলবার ব্যাটারিচালিত রিকশা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছি। বুয়েটের নকশা অনুযায়ী তাদের রিকশা তৈরি করতে বলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘নতুন মডেলে এখন ব্যাটারিচালিত রিকশায় যে ধরনের হাতে ব্রেক থাকে, তেমন থাকবে না। পায়ে ব্রেক থাকবে। রিকশার গতি নিয়ন্ত্রণে নির্দিষ্ট মোটর থাকবে। এ মডেলের রিকশা যারা তৈরি করবে, তাদের টেকনিক্যাল কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে লাইসেন্স দেওয়া হবে। গুলশান-বনানী নয়, লাইসেন্স ছাড়া নগরীতে কোনো রিকশা চলতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আমরা চালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করব।’
ঢাকার গলিপথ ছেড়ে প্রধান সড়কেও অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত এসব অটোরিকশা। কিছুতেই তাদের আটকানো যাচ্ছে না। গত সোমবার বনানী এলাকায় সাধারণ যাত্রী ও মোটরসাইকেল চালকদের ওপর চড়াও হন তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
রিউমার স্ক্যানারে এপ্রিলে ২৯৬ ভুল তথ্য শনাক্ত

গত এপ্রিল মাসে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া ২৯৬টি ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার। বিশ্লেষণে, জাতীয়, রাজনৈতিক, ধর্মীয়, আন্তর্জাতিকসহ বিভিন্ন বিষয়ে এইসব অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
বৃহস্পতিবার (১ মে) এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে রিউমার স্ক্যানার।
প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, এপ্রিল মাসে জাতীয় বিষয়ে সবচেয়ে বেশি মোট ১০১টি ভুল তথ্য ছড়িয়েছে, যা মোট অপতথ্যের ৩৪ শতাংশ। এরপর রাজনৈতিক বিষয়ে ৯৫টি, আন্তর্জাতিক ৩৮টি, ধর্মীয় ২৭টি, প্রতারণা ১০টি, খেলাধুলা ৯টি, শিক্ষা ৭টি, এবং বিনোদন ও সাহিত্য বিষয়ক ৮টি অপতথ্য শনাক্ত করা হয়েছে।
তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যম বিচারে দেখা যায়, ১৩৮টি ছিল শুধুই তথ্যকেন্দ্রিক, ভিডিও ভিত্তিক ছিল ১০৫টি এবং ছবিভিত্তিক ছিল ৫৩টি। সব ভুল তথ্যের মধ্যে ১৮০টি ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা, ৬৬টি বিভ্রান্তিকর এবং ৪৮টি বিকৃত তথ্য। দুটি ঘটনাকে কৌতুক হিসেবে প্রচার করা হলেও তা বাস্তব দাবির আকারে ফ্যাক্টচেকের আওতায় আনা হয়।
সামাজিক মাধ্যমে অপতথ্যের ছড়াছড়ি
এপ্রিলে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য ছড়িয়েছে ফেসবুকে মোট ২৭৬টি। ইউটিউবে ৫৪টি, ইনস্টাগ্রামে ৪৮টি, এক্স (সাবেক টুইটার) ৪৪টি, টিকটকে ২৪টি এবং থ্রেডসে অন্তত ১৩টি ভুল তথ্য ছড়িয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে অন্তত ১৪টি ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
ভারতীয় উৎস থেকে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার
রিউমর স্ক্যানার জানিয়েছে, গত কয়েক মাসের মতো এপ্রিলেও ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যম থেকে বাংলাদেশকে জড়িয়ে অপপ্রচারের হার ছিল উল্লেখযোগ্য। গত মাসে অন্তত চারটি ঘটনার উৎস ছিল ভারত থেকে, যার মধ্যে ছয়টি ছিল সাম্প্রদায়িক অপতথ্য, যা ছড়ানো হয়েছে ভারতীয় পরিচয়ধারী অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে।
অন্তর্বর্তী সরকার ও ড. ইউনূসকে ঘিরে অপপ্রচার
চলতি এপ্রিল মাসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে সর্বোচ্চ ২৯টি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে, যার ৮৩ শতাংশই ছিল নেতিবাচক। সরকারের অন্যান্য উপদেষ্টাদের নামেও ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে, যেমন- ড. আসিফ নজরুল (৩টি), আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া (২টি), সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (২টি), আ ফ ম খালিদ হোসেন, শেখ বশিরউদ্দীন ও প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে জড়িয়ে একটি করে।
রাজনৈতিক দল ও নেতাদের বিরুদ্ধে অপতথ্য
এপ্রিলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৩টি অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে বিএনপিকে ঘিরে। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল এবং দলের অঙ্গসংগঠনগুলোকে ঘিরেও একাধিক অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধেও ছয়টি, ছাত্রশিবিরকে নিয়ে ছয়টি অপতথ্য ছড়িয়েছে। অন্যদিকে, আওয়ামী লীগকে নিয়ে ছয়টি তথ্য ফ্যাক্টচেকের আওতায় এলেও সেগুলোর ৭৫ শতাংশই ইতিবাচক ছিল।
রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও অন্যান্য বিষয়
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশের বিরুদ্ধেও যথাক্রমে ১৬টি ও ৯টি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে। কোটা আন্দোলন এবং ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সম্পর্কেও মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে।
গাজা, কাশ্মীর ও সুন্নী মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে অপতথ্য
এপ্রিলে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে অন্তত ৩৮টি, কাশ্মীরে হামলার ঘটনায় ১১টি এবং ঢাকায় অনুষ্ঠিত সুন্নী মহাসমাবেশকে ঘিরে পাঁচটি অপতথ্য শনাক্ত করা হয়েছে।
ভুয়া কনটেন্ট ও মিডিয়া কার্ড
রিউমর স্ক্যানার জানিয়েছে, এপ্রিল মাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি ১৯টি ভুয়া কনটেন্ট এবং তিনটি ডিপফেক ভিডিও শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া দেশি-বিদেশি ২৫টি গণমাধ্যমের নাম, লোগো ও ফটোকার্ড ব্যবহার করে অন্তত ৬২টি ভুয়া তথ্য প্রচার হয়েছে। যমুনা টিভির নাম ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ১২টি অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক কৃষিমন্ত্রীর পিএস আল আমিন গ্রেপ্তার

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের ব্যক্তিগত সহকারী আল-আমিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১ মে) সকালে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার বোয়ালী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মধুপুর থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃত আল-আমিন (৩৫) জেলার ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্দি গ্রামের মৃত আয়াত আলী মুন্সীর ছেলে।
মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরমানুল কবির জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মধুপুরের বোয়ালী এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে অভিযান চালিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টার সময় সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের ব্যক্তিগত সহকারী আল-আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আল-আমিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। আল-আমিনকে শুক্রবার টাঙ্গাইল কোর্টে প্রেরণ করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের দ্বায়িত্বে নাজমুল ও আনিসুজ্জামান

বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএসএ) সভাপতি হিসেবে দ্বায়িত্ব পেয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ড. মো. নাজমুল করিম খান। এছাড়া সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দ্বায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (১ মে) বিকেলে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তারা নির্বাচিত হন।
পরবর্তী সময়ে অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী (৭৮) বৃহস্পতিবার (১ মে) ভোর পাঁচটার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বৃহস্পতিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমমহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যরা এবং মরহুমের আত্মীয়-স্বজন অংশগ্রহণ করেন।
জানাজা শেষে আইজিপি মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যাণ সমিতির নেতারা ফুল দিয়ে মরহুমের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন। মরহুমকে অফিসিয়াল ফিউনারেল দেওয়া হয়।
মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এবং সিলেটের পুলিশ কমিশনার ছিলেন। তিনি ২০০২ সালে আইজিপির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০৫ সালে সচিব হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ থানাধীন শিবপাশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার আরও ১১৩৭

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আরও ৬৬৯ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪৬৮ জন।
বৃহস্পতিবার (১ মে) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৬৬৯ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় ৪৬৮ জনসহ মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১১৩৭ জনকে।
অভিযানিক কার্যক্রমে একটি পিস্তল, দেশীয় তৈরি একটি এলজি, এক রাউন্ড গুলি, একটি গুলির খোসা, ৫ রাউন্ড কার্তুজ, ৫ রাউন্ড শটগানের শিশা বুলেট এবং একটি বার্মিজ চাকু উদ্ধার করা হয়েছে।
বিশেষ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সদর দপ্তরের এই কর্মকর্তা।