Connect with us

রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে ‘দ্য উইকের’ কাভার স্টোরি

Published

on

৯ মাস

সংবাদভিত্তিক প্রখ্যাত সাপ্তাহিক সাময়িকী ‘দ্য উইক’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানকে নিয়ে কাভার স্টোরি (প্রচ্ছদ প্রতিবেদন) করেছে। প্রকাশিত এ প্রতিবেদনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ডেসটিনি’স চাইল্ড বা নিয়তির সন্তান।

এটি লিখেছেন ‘দ্য উইক’-এর নয়াদিল্লি ব্যুরো চিফ নম্রতা বিজি আহুজা।

‘৪ মে ২০২৫’ তারিখ দিয়ে প্রকাশিত এ প্রতিবেদনের ই-পেপার ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন। এছাড়া বিএনপির মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজেও একই ই-পেপার শেয়ার দেওয়া হয়েছে। অবশ্য সাময়িকীর প্রতিবেদন হওয়ায় এর লিংক দ্য উইকের ওয়েবসাইটে এখন পর্যন্ত মেলেনি।

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপি ভাঙার নানাচেষ্টা এবং দল টিকিয়ে রাখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বের ভূমিকা তুলে ধরে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপি ভাঙার চেষ্টা করলেও তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। ‘দিন দিন জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকায় তারেক রহমান পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে’, এক বিশ্লেষকের এমন বক্তব্য প্রতিবেদনে উদ্ধৃত হয়েছে।

জুলাই বিপ্লবের পর আসন্ন নির্বাচনে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে বিষয়ে ইঙ্গিত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে পরিবর্তন তারেক রহমানের সামনে একটি সুযোগ এনে দিয়েছে।

প্রতিবেদনে তারেক রহমানের বাবা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিষ্ঠা, মা খালেদা জিয়ার নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতনের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরায় শুরু হওয়ার চেষ্টার মধ্যে ৫৯ বছর বয়সী তারেক রহমান এখন তার মায়ের (বিএনপি প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া) পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন।

এতে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারকে (গণঅভ্যুত্থানে) সরিয়ে দেওয়ার পর বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। লন্ডনে থাকা তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন তা নিয়ে ঢাকায় ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা কাজ করছে।

দলকে সংগঠিত রাখতে তারেক রহমান নিয়মিত ভার্চুয়ালি সভা-সমাবেশে বক্তব্য দেন। তৃণমূলেও তার সরাসরি যোগাযোগ আছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় নামলে তার জীবনচক্রের পূর্ণতা সম্পন্ন হবে। আশা করা হচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনে তারেক রহমান রহমানই দলের মুখ হিসেবে আবির্ভূত হবেন।

প্রতিবেদনে তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিকল্পনা-প্রতিশ্রুতি তুলে ধরতে তার কয়েকজন উপদেষ্টার বক্তব্য তুলে ধরা হয়।

তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন বলেন, তারেক ইতোমধ্যে একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা করেছেন।

ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার বলেন, চাকরিজীবী, জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা, শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিক বা শ্রমজীবী যেই হোন না কেন, আমরা তাদের সমান সুযোগ, ন্যায্য মজুরি এবং দুর্নীতিমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা দিতে চাই। আমরা একটি জ্ঞানভিত্তিক ও উন্নয়নকেন্দ্রিক রাজনীতি গড়ে তুলতে তারেকের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করতে চাই।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় গিয়ে তারেক রহমান কতটা দক্ষতার সঙ্গে বাংলাদেশের নেতৃত্ব নিতে সক্ষম হবেন সেদিকে নজর থাকবে সবার।

জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আসিফ বিন আলী বলেন, (ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের নির্যাতনে) তিনি নির্বাসনে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন এবং সামরিক-প্রশাসনিক কর্তৃত্ব তার কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নিয়েছিল যে তিনি ভবিষ্যতে আর রাজনীতিতে জড়াবেন না। এর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছিল।

১৬ বছরের নির্বাসনকালে তারেক রহমান ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্ষতির শিকার হন (তিনি তার ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারান) এবং বহু আইনি ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। তবু তিনি বিএনপিতে প্রভাবশালী থেকে যান এবং দলকে একত্রিত রাখেন।

আসিফ বিন আলী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা চালালেও তারেক রহমান ও (বিএনপির মহাসচিব) মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরই দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখেন।

তারেক রহমান তার তারুণ্যে ১৯৮৮ সালে রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। ১৯৯১ সালে দলের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলেও পরে খুব সক্রিয় থাকেননি, যদিও সেবার বিএনপি সরকার গঠন করে। ২০০১ সালের নির্বাচনী প্রচারে পুনরায় সক্রিয় হন এবং বিএনপি ওই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে। এ সময় দলে তার উল্লেখযোগ্য প্রভাব তৈরি হয়। তবে মায়ের শাসনামলে (২০০১-২০০৬) তার বিরুদ্ধে অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ এবং সরকারে কোনো আনুষ্ঠানিক পদে না থেকেও ক্ষমতা প্রয়োগের অভিযোগ আনা হয়।

২০০৭ সালে ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে একটি সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হলে তারেক রহমানও তার মায়ের সঙ্গে বন্দী হন। ‘ওয়ান-ইলেভেন’ খ্যাত ওই সরকারের আমলে অনেক শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতা গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের শিকার হন। তারেক রহমান ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে মুক্তি পান এবং চিকিৎসার জন্য প্যারোলে লন্ডনে যাওয়ার অনুমতি পান।

বিদেশে থাকাকালে তারেক রহমান ২০০৯ সালে বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে ওই পদে পুনর্নির্বাচিত হন তিনি। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে কথিত দুর্নীতির মামলায় তার মাকে কারাগারে পাঠানোর পর থেকে তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আসিফ বিন আলী বলেন, তারেক রহমান বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে রয়েছেন, কারণ তার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি

কোন ফ্যাসিস্ট অপশক্তি দ্বিতীয়বার ফিরে আসেনি: ড. হেলাল উদ্দিন

Published

on

৯ মাস

কোন ফ্যাসিস্ট পরাজিত অপশক্তি দ্বিতীয়বার ফিরে আসেনি উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনাও ফিরে আসবে না, আসতে পারবে না। এটা শেখ হাসিনার পরিবার নিশ্চিত হয়ে তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়সহ অন্যরা ইউরোপ-আমেরিকার নাগরিকত্ব গ্রহন করতে শুরু করেছে। দুদিন আগে হাসিনার ছেলে জয় আমেরিকার নাগরিকত্ব গ্রহন করে শপথ নিয়েছে। কারণ তারা নিশ্চিত বাংলাদেশে তাদের আর ফিরে আসা সম্ভব নয়। এদেশের জনগণ তাদেরকে চিরতরে বর্জন করেছে।

শুক্রবার (১৬ মে) সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহজাহানপুর পূর্ব থানা আমীর মুহাম্মদ শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত রুকন সমাবেশে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের সকল সহযোগী সংগঠনের সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, যেই নেতা পালিয়ে যায় সে কখনো নেতা হতে পারে না। প্রকৃত অর্থে সে ক্ষমতা লোভী সুবিধাবাদী। ঐ নেতা সংগঠনের সদস্যদের জীবন নিয়ে রাজনীতি করে ফায়দা লুটে নেয়।

ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকেট দেয় না, জান্নাতের পথ দেখায়। দ্বীন কায়েমের পথে আহ্বান জানায়। দ্বীন কায়েম হলেই দ্বীন পালন করা যায়। বাংলাদেশে দ্বীন কায়েম না হওয়ার কারণেই মানুষ চাইলেই দ্বীন পালন করতে পারে না। শুধু নামাজ-রোজা করতে পারলেই দ্বীন পালন করা নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইসলামের সকল বিধি-বিধান মেনে চলার নামই দ্বীন পালন করা। সুদ-ঘুষ ইসলাম হারাম করলেও এদেশের জনগণ সুদ বা ঘুষ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। কারণ সুদ ভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থা চলমান। ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে সুদ ভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থার পরিবর্তে যাকাত ভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থা চালু হবে। ফলে মানুষ সুদ থেকে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় মুক্তি লাভের সুযোগ পাবে। এভাবে ইসলামের সকল বিধি-বিধান মেনে চলা সহজ ও সম্ভব হবে। তাই দ্বীন কায়েমের মাধ্যমেই দ্বীন পালন করতে হবে। এটি একজন মানুষের ঈমানী দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনের নেতৃত্ব দিচ্ছি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এই নেতৃত্বে শামিল হতে তিনি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শাহজাহানপুর পূর্ব থানা আমীর মুহাম্মদ শরিফুল ইসলাম। এতে প্রধান আলোচক বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ফেরাউনের অনুসারী শেখ হাসিনার পতনের পর ফ্যাসিস্ট হাসিনার অনুসারী নব্য ফ্যাসিবাদের আজব আবারো আসতে পারে। সেজন্য গণ-অভ্যুত্থানের বিজয়ে ‍উৎফুল্ল না হয়ে আল্লাহর দেওয়া বিধান বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্যে বিভাজনের চক্রান্তে একটি গোষ্ঠী লিপ্ত রয়েছে। এরাই শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের অনুসারী নব্য ফ্যাসিবাদ।

ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেঈমানী করে কেউ নব্য ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করলে আওয়ামী লীগের চেয়েও ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে উল্লেখ করে ড. মাসুদ বলেন, ক্ষমতা দেওয়ার মালিক আল্লাহ, নেওয়ার মালিকও আল্লাহ। আল্লাহ কাউকে ক্ষমতায় বসিয়ে সম্মানিত করে আবার কাউকে ক্ষমতায় বসিয়ে অসম্মানিত, বেইজ্জতিও করে। ক্ষমতার দাম্ভিকতাই অহংকার, সেই অহংকার পতনের মূল। তিনি উপস্থিত রুকন সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, সময় যত অনুকূলে থাকবে তত বেশি উৎফুল্ল না হয়ে আল্লাহর আনুগত্য স্বীকারে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে।

শাহজাহানপুর পূর্ব থানা সেক্রেটারি মো. আনোয়ার হোসেন পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার মুফাসসির মাওলানা আবুল কাশেম গাজী। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থানা কর্মপরিষদ সদস্য আবদুল খালেক, এস এম আজিম উদ্দিন ও নাহিদ জামাল প্রমুখ

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

Published

on

৯ মাস

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি চলছে। আন্দোলনকারীরা আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) নগর ভবনের সব গেটে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন, যার ফলে কার্যত ভবনের স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।

এ কর্মসূচির ফলে আশপাশের এলাকায় যানজটসহ জনদুর্ভোগও চরমে পৌঁছেছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট প্রকাশের পরও ইশরাক হোসেনকে দায়িত্ব না দেওয়ার মাধ্যমে সরকার ‘আইনের শাসন ও জনগণের রায়’কে অগ্রাহ্য করছে। তারা জানান, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

এদিন দুপুর ১২টা পর্যন্ত স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাসহ ডিএসসিসির বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নগর ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি।

আজ সকাল থেকেই ‘ঢাকার সাধারণ ভোটারদের আয়োজনে নগর ভবন অবরোধ, আয়োজনে: নগরবাসী’ ব্যানার নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিলসহকারে আন্দোলনকারীরা নগর ভবনের সামনে জড়ো হন। মূল ফটক, আশপাশের সড়ক ও প্রবেশপথে অবস্থান নেওয়ায় পুরো এলাকায় যান চলাচল প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।

নগর ভবনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে না পারায় অনেক কর্মকর্তা ও কর্মচারী তাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে পারছেন না। একই সঙ্গে নানা সেবা নিতে আসা নাগরিকরাও হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। অনেক কর্মকর্তা গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকলেও সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে অফিসে প্রবেশ করতে পারছেন না।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে প্রায় পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। তবে চলতি বছরের ২৭ মার্চ এক ট্রাইব্যুনাল রায়ে ওই নির্বাচনের ফল বাতিল করে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করা হয়। এরপর ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চায় নির্বাচন কমিশন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

আ. লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

Published

on

৯ মাস

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।

সোমবার (১২ মে) বিকেলে সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের ওপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যেহেতু উল্লিখিত অপরাধগুলোর অভিযোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যেহেতু এসব মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, উসকানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মী কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে। এসব কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে,​ যেহেতু সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশে সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যেহেতু সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯-এর ধারা-১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের ‍বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন।

প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে,​ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের ‍বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

গত বছরের জুলাই অগাস্টের আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। শনিবার (১০ মে) রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক থেকে এ সিদ্ধান্ত আসে। বৈঠক শেষে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানান উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্যসম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাস বিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেস-সহ আওয়ামী লীগ এর যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজধানী

ভূতুড়ে আ.লীগের কার্যালয় এখন মাদকসেবীদের আড্ডাস্থল

Published

on

৯ মাস

রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এখন অনেকটাই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ভেতরের সব আসবাব লুট করে নিয়ে যাওয়ার পর এটি পরিত্যক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। পোড়া এই ভবনের নিচতলা শৌচাগার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেই সঙ্গে মাদকসেবীদের আড্ডাস্থলে পরিণত হয়েছে। ছয় মাস ধরে মলমূত্র জমে থাকার কারণে উৎকট গন্ধ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। এ জন্য ভবনের সামনের সড়কে নাক চেপেও হাঁটা দায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

একাত্তরের গণহত্যায় অভিযুক্তদের অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান এনসিপির

Published

on

৯ মাস

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে সংঘটিত গণহত্যায় সহযোগিতার অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে, তাদের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

সোমবার (১২ মে) এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের জনগণের ঐতিহাসিক সংগ্রামের প্রতিটি অধ্যায়—১৯৪৭, ১৯৭১ এবং ২০২৪—কে যথাযথ স্বীকৃতি ও মর্যাদা দেওয়া রাজনীতির পূর্বশর্ত।

এনসিপি জানায়, একাত্তরে যারা জনগণের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান নিয়েছিলেন এবং যাদের বিরুদ্ধে গণহত্যায় সহায়তার অভিযোগ রয়েছে, তারা যেন নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেন। এ পদক্ষেপ জাতীয় ঐক্য দৃঢ় করতে এবং চব্বিশের অভ্যুত্থানের জনচেতনার বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে দলীয়ভাবে বিচার অন্তর্ভুক্ত করা, এবং জুলাই ঘোষণাপত্র জারির দাবিতে চলমান ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বিভিন্ন দল, মত ও সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু একটি পক্ষ আন্দোলনে দলীয় ও ইতিহাসবিরোধী স্লোগান তুলে জাতীয় ঐক্য পুনর্গঠনের সুযোগকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

এনসিপি স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, তাদের কোনও সদস্য সাম্প্রতিক আন্দোলনে দলীয় বা ইতিহাসবিরোধী স্লোগান দেয়নি। যেসব আপত্তিকর স্লোগান নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, তার সম্পূর্ণ দায় সংশ্লিষ্ট পক্ষকে নিতে হবে। এনসিপিকে এতে যুক্ত করা অনভিপ্রেত।

বিবৃতিতে আরও দাবি করা হয়, আন্দোলনকারীরা যখন জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন, তখন এক পক্ষ আপত্তি জানালেও তারা তা দৃঢ়ভাবে পরিবেশন করে।

এনসিপি মনে করে, যারা চব্বিশের অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে এগিয়েছেন, তাদের অবশ্যই ‘বাংলাদেশপন্থি’ ভূমিকা ধরে রাখতে হবে।

বিবৃতির শেষাংশে বলা হয়, অতীতের রাজনৈতিক অবস্থান বা আদর্শগত পার্থক্য যদি বিভাজন ও অনৈক্যের জন্ম দিয়ে থাকে, তবে সংশ্লিষ্টদেরই উচিত জনগণের সামনে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের পথে অগ্রসর হওয়া। কেবল এই ঐক্যের মাধ্যমেই ‘মুজিববাদ’কে সম্পূর্ণভাবে পরাজিত করা সম্ভব বলে মনে করে এনসিপি।

এমএস

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার36 minutes ago

৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেশের পুঁজিবাজারে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশের পুঁজিবাজারে শনিবার লেনদেন হয়েছে। পতনের বৃত্তে আটকে থাকা পুঁজিবাজারে এমন...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার40 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দীর্ঘ ২০ বছর পর শনিবার লেনদেনে দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার3 hours ago

রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন আগামীকাল রোববার (১৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১২ এপ্রিল-১৫ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন করা ৩৯৬...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

দেড় ঘণ্টায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন।...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার5 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বিচ হ্যাচারি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে- ১৫ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ...

৯ মাস ৯ মাস
পুঁজিবাজার7 hours ago

সরকারি অফিস-ব্যাংক-পুঁজিবাজার খোলা আজ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার টানা ১০ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এজন্য আগামী ১১ ও...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
৯ মাস
পুঁজিবাজার36 minutes ago

৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেশের পুঁজিবাজারে

৯ মাস
পুঁজিবাজার40 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

৯ মাস
জাতীয়1 hour ago

নিয়ম মেনে অবৈধ ভারতীয়দের ফেরত পাঠাবে বাংলাদেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ মাস
জাতীয়2 hours ago

হজ পালনে সৌদি পৌঁছেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ জন

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

ফেসবুকে লাইক-কমেন্ট, মৎস্য অধিদপ্তরের ৫ কর্মকর্তাকে নোটিশ

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মাস
পুঁজিবাজার3 hours ago

রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

দেড় ঘণ্টায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

৯ মাস
রাজধানী5 hours ago

আজ অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

৯ মাস
পুঁজিবাজার36 minutes ago

৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেশের পুঁজিবাজারে

৯ মাস
পুঁজিবাজার40 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

৯ মাস
জাতীয়1 hour ago

নিয়ম মেনে অবৈধ ভারতীয়দের ফেরত পাঠাবে বাংলাদেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ মাস
জাতীয়2 hours ago

হজ পালনে সৌদি পৌঁছেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ জন

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

ফেসবুকে লাইক-কমেন্ট, মৎস্য অধিদপ্তরের ৫ কর্মকর্তাকে নোটিশ

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মাস
পুঁজিবাজার3 hours ago

রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

দেড় ঘণ্টায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

৯ মাস
রাজধানী5 hours ago

আজ অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

৯ মাস
পুঁজিবাজার36 minutes ago

৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেশের পুঁজিবাজারে

৯ মাস
পুঁজিবাজার40 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

৯ মাস
জাতীয়1 hour ago

নিয়ম মেনে অবৈধ ভারতীয়দের ফেরত পাঠাবে বাংলাদেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ মাস
জাতীয়2 hours ago

হজ পালনে সৌদি পৌঁছেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ জন

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

ফেসবুকে লাইক-কমেন্ট, মৎস্য অধিদপ্তরের ৫ কর্মকর্তাকে নোটিশ

৯ মাস
জাতীয়3 hours ago

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মাস
পুঁজিবাজার3 hours ago

রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

৯ মাস
পুঁজিবাজার4 hours ago

দেড় ঘণ্টায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

৯ মাস
রাজধানী5 hours ago

আজ অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস