রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

যানজটের শহর রাজধানী ঢাকা। কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। অনেক ভোগান্তি শেষে কোথাও গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন কাজ তো হলোই না বরং সময় নষ্ট। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট, দোকান ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চানখাঁরপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।
যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শিশু একাডেমি ও জাদুঘর শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
বর্ষা মানেই পানির নিচে ঢাকা: এ কেমন নগর ব্যবস্থাপনা?

ঢাকায় বর্ষা মানেই জলাবদ্ধতা। বর্ষা মৌসুম এখনও পুরোপুরি শুরু না হলেও সাম্প্রতিক কয়েকদিনের বৃষ্টিতেই রাজধানীর অনেক এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে আবারও প্রশ্ন উঠছে—এবারও কি জলাবদ্ধতায় ডুবে যাবে নগরী?
বিগত কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে, অল্প বৃষ্টিতেই ঢাকার অলিগলি থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো পানিতে ডুবে যায়। একটু বেশি বৃষ্টি হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। হাঁটু থেকে কোমরসমান পানিতে চলাফেরা করতে হয় নগরবাসীকে। অথচ সিটি কর্পোরেশন নানা উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে এর কোনো ফল পাওয়া যায় না। ফলে নগরবাসীর মাঝে বাড়ছে উদ্বেগ—এবারও কী তাদের একই দুর্ভোগ পোহাতে হবে?
প্রতিবছর জলাবদ্ধতা মোকাবেলায় সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দেয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন মিলে প্রায় ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে, এই বরাদ্দ কার্যকর কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) সরাসরি ৯০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে জলাবদ্ধতা নিরসনে, আরও ৩০ কোটি টাকায় চলেছে খাল-নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম। অন্যদিকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) খাল উন্নয়ন, পাম্প হাউজ আধুনিকায়ন ও নর্দমা রক্ষণাবেক্ষণে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে।
ঢাকার জলাবদ্ধতা দীর্ঘদিন ধরে সমাধানহীন। আগে এই দায়িত্বে ছিল ঢাকা ওয়াসা। ২০২০ সালের শেষ দিকে নালা ও খালের দায়িত্ব দুই সিটি কর্পোরেশনের হাতে দেওয়া হয়। এরপর থেকে এই সমস্যা পুরোপুরি তাদের উপর বর্তায়। যদিও দুই সিটি কর্পোরেশন খাল খনন ও দখলমুক্ত করতে নানা কার্যক্রম চালাচ্ছে, তবু এর ফল এখনও দৃশ্যমান নয়।
এ বছরও ঢাকার নির্দিষ্ট কিছু এলাকাকে জলাবদ্ধতার ‘হটস্পট’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। উত্তর সিটির মধ্যে উত্তরখান, দক্ষিণখান, বাড্ডা, বনানী কবরস্থান সড়ক ও রোকেয়া সরণি বেশি ঝুঁকিতে। দক্ষিণে রয়েছে নিউ মার্কেট, ধানমন্ডি, বকশীবাজার, মুগদা, জুরাইনসহ বেশ কিছু এলাকা।
তবে কিছু ইতিবাচক দিকও আছে। চলতি বছর খাল পুনঃখনন ও ‘ব্লু নেটওয়ার্ক’ তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ডিএনসিসি ছয়টি খালের কাজ শুরু করেছে এবং আরও ১৩টি খাল খননের পরিকল্পনা রয়েছে। সঠিকভাবে এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পরিস্থিতির উন্নতি আশা করা যায়।
নগর পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, “জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। দায় এড়িয়ে নয়, বরং দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।”
ঢাকার জলাবদ্ধতার পেছনে বড় কারণ—পাম্প স্টেশন, স্লুইসগেট ও খালের অকার্যকারিতা, প্লাস্টিক ও বর্জ্যে খাল-নালার প্রতিবন্ধকতা, আর অবৈধ দখল। প্রতিদিন প্রায় সাত হাজার টন বর্জ্যের ১৫ শতাংশই প্লাস্টিক, যা ড্রেনে গিয়ে পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে।
ফলে প্রতিবার বর্ষায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা নিয়মিতভাবে পানিতে ডুবে যায়। ধানমন্ডি, শান্তিনগর, মিরপুর, বাড্ডা, গুলশান লেক সংযোগ সড়ক, ফার্মগেট, মতিঝিলসহ বহু এলাকায় প্রতি বর্ষায় একই চিত্র।
নগরবাসীর ক্ষোভও বাড়ছে। দোকানদার, চাকরিজীবী, সিএনজি চালক—সবার একটাই আক্ষেপ, প্রতিবার বর্ষায় একই সমস্যা, অথচ কার্যকর সমাধান নেই।
এখন সময় এসেছে বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়ে, আন্তরিকভাবে কাজ করার। নাগরিকরা আর লোক দেখানো কাজ নয়, দেখতে চায় বাস্তব পরিবর্তন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ইরাকের শহর ‘বাগদাদ’। তবে এ তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ‘ঢাকা’।
শনিবার (০৩ মে) সকাল ৯টায় আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২০২ স্কোর নিয়ে আজ বায়ুদূষণে শীর্ষে ইরাকের শহর ‘বাগদাদ’,যা এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’। একই সময়ে ১৯১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী ‘দিল্লি’।
এদিকে ১৬৮ স্কোর নিয়ে অস্বাস্থ্যকর শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ‘ঢাকা’।
আইকিউএয়ার স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা আইকিউএয়ার ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদ্রোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

যানজটের শহর রাজধানী ঢাকা। কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। অনেক ভোগান্তি শেষে কোথাও গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন কাজ তো হলোই না বরং সময় নষ্ট। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন শনিবার (০৩ মে) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট, দোকান ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চানখাঁরপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।
যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শিশু একাডেমি ও জাদুঘর শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
‘শ্রমিকদের কষ্ট কেউ দেখে না’

শ্রমিকদের কষ্ট কেউ দেখে না বলে জানিয়েছেন মহান মে দিবসে কার্যরত রাজধানীর একজন সিএনজি চালক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
দূষিত শহরের তালিকায় আজও শীর্ষে ঢাকা

বেশ কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে তারপরও উন্নতি নেই ঢাকার বাতাসে। ১৯১ স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা শহর দুটি ভারতের।
বৃহস্পতিবার (১ মে) সকাল ৯টার পর সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান নির্ধারণ সংস্থা আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য নেওয়া হয়েছে।
আইকিউএয়ারের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা কলকাতায় বায়ুর মানের স্কোর ১৭৪, তৃতীয় স্থানে থাকা দিল্লির স্কোর ১৬৭। ১৬৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে কুয়েত সিটি। পঞ্চম স্থানে রয়েছে লাহোর, স্কোর ১৬৩। দূষিত বাতাসে শীর্ষ দশে থাকা অপর শহরগুলোর বাতাসের মানের স্কোর ১৬২ থেকে ১২৯ এর মধ্যে।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা ‘সহনীয়’ ধরা হয় বায়ুর মান। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠী’র (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়।
আর স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত থাকলে সে বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয় এবং ৩০১ এর বেশি হলে তা ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়।
কাফি