পুঁজিবাজার
ব্লকে ৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৮ লাখ ২২ হাজার ৭৫৭টি শেয়ার ৪০ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৯ কোটি ৭৫ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ব্লকে সবচেয়ে বেশি লাভেলোর ৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ৮৩ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা সোনালি আঁশের ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম

পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে ২৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারী’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ২৮ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা ২৩ পয়সা।
এসএম
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য বছরের বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানিটি। এরমধ্যে ৬ শতাংশ নগদ ও ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
ডিএসই এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৯৬ পয়সা।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ জুলাই।
এসএম
পুঁজিবাজার
বন্ড ছেড়ে ৬০০ কোটি টাকা তুলবে ওয়ান ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ান ব্যাংক পিএলসি আরও একটি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এই বন্ডের নাম- ওয়ান ব্যাংক সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড-৬ষ্ঠ । এর আগে ব্যাংকটি আরও পাঁচটি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করেছে।
প্রস্তাবিত বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে ওয়ান ব্যাংক বাজার থেকে ৬০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। টিয়ার-টু মূলধনভিত্তি শক্তিশালী করতে এই অর্থ ব্যবহার করবে ব্যাংকটি।
বুধবার (২৫ জুন) অনুষ্ঠিত ওয়ান ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩৯৭তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত বন্ডটি হবে ওয়ান ব্যাংকের ৬ষ্ঠ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। এই বন্ডের মেয়াদ হবে ৭ বছর। মেয়াদ শেষে এর পূর্ণ অবসায়ন ঘটবে। বন্ডটি শেয়ারে রূপান্তর-অযোগ্য। অর্থাৎ এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তর হবে না। এই বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত থাকবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করার এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এসএম
পুঁজিবাজার
উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে ২৯৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে বিএটি বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটি) লিমিটেড তার উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটি ২৯৭ কোটি টাকা (প্রায় ২০ মিলিয়ন বৃটিশ পাউন্ড) বিনিয়োগ করবে।
বুধবার (২৫ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিনিয়োগ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রাজধানী ঢাকার মহাখালিতে অবস্থিত কোম্পানির সিগারেট উৎপাদন কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার প্রেক্ষিতে সাভারে অবস্থিত কারখানার উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ কারখানাতেই প্রস্তাবিত ২৯৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। কোম্পানির নিজস্ব তহবিল ও ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে বিনিয়োগের অর্থায়ন করা হবে। আর ক্যাশফ্লো পর্যালোচনা সাপেক্ষে কোথা থেকে কী পরিমাণ অর্থ যোগান দেওয়া হবে তা চূড়ান্ত করা হবে।
কাফি
পুঁজিবাজার
সংস্কার সুযোগকে কাজে লাগাতে না পারলে অনিশ্চয়তা আসবে: ড. আনিসুজ্জামান

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, সংস্কার দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। এটি বাস্তবায়নে তাড়াহুড়োর সুযোগ নেই। প্রতিটি সংস্কারেরই অনিশ্চয়তা থাকে। সে কারণে রাজনীতিবিদদের চোখে সংস্কারকে দেখলে হবে না। বাংলাদেশীরা সৌভাগ্যবান। তাদের সামনে বারবার সুযোগ এসেছে। কিন্তু কোনো সুযোগকেই কাজে লাগাতে পারেনি। তাই সংস্কারকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। নইলে অনিশ্চয়তা চলে আসবে। কারণ সংস্কার ব্যর্থ হলে পরিণতি ভালো হয় না।’
বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর নিকুঞ্জে ডিএসই টাওয়ারে ডিএসই ব্রোকার্স আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমার মনে হয়, অতীতের কোনো সরকার ক্যাপিটাল মার্কেটকে মেইন স্ট্রিমে এনে অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা দরকার মনে করেনি। তবে অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ক্যাপিটাল মার্কেট নিয়ে চিন্তা করছেন।
তিনি আরও বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেটে যে নেগেটিভ ইক্যুয়িটির বিষয় রয়েছে সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে লিখিত কমিটমেন্ট নিয়ে এটা আমরা সমাধানের চেষ্টা করবো। অনেকে আলোচনা সমালোচনা করছেন সিদ্ধান্ত নিতে সময় নেই। যে কোনো পলিসির সাইড ইফেক্ট আছে, সেটা পজিটিভ বা নেগেটিভ। পলিসি মেকারকে সেই চিন্তা করতে হয়।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু এক সঙ্গে সব সমাধান করা যাবে না। একটা একটা করে সমাধান করতে হবে। রিফর্ম প্রসেসে এমন সময় লাগবে। রাজনীতিবিদরা সরকারকে প্রেসারে রাখার জন্য তাড়াহুড়া করে সংস্কার করতে বলে। বাংলাদেশে যা হচ্ছে তা একটি সেক্টরের রিফর্ম নয়। এটাকে সিস্টেমিক রিফর্ম বলে।
বলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, অনেক বাংলাদেশী যুবক-তরুণ বিদেশে বিনিয়োগ করছে। বাংলাদেশের বিষয়ে তাদের আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশে তারা বিনিয়োগ করার সুযোগ খোঁজে। তাই আগামী আগস্ট মাসের মাঝামাঝি সময়ে এসব আগ্রহী যুবক বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। দেশের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে তাদের আলোচনার সুযোগ থাকবে। আলোচনার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার চেষ্টা করবে, তাতে দেশের উন্নয়ন হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, আইসিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, সিডিবিএল চেয়ারম্যান তপন চৌধুরী ও এফআইসিসিআই সভাপতি জাভেদ আক্তার উপস্থিত ছিলেন।