পুঁজিবাজার
সূচকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া, কমেছে লেনদেন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানির মধ্যে ২১৪ শেয়ারের দর কমেছে। একই সঙ্গে গতদিনের তুলনায় কমেছে টাকার অংকে লেনদেন।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন ডিএসইর লেনদেন শেষে প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৪ দশমিক ০৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২২ পয়েন্টে।
অন্য সুচকগুলোর মাঝে, শরিয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১২১ পয়েন্টে আর ‘ডিএস৩০’ ৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৮৬৭ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৪০ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৩৫৯ কোটি ০৪ লাখ টাকার শেয়ার।
আজ লেনদেন হওয়া ৩৯৫ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯ টির, কমেছে ২১৪ টির অপরদিকে অপরিবর্তীত রয়েছে ৬২ টি কোম্পানির শেয়ারদর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
এপেক্স ফুটওয়্যারের ইপিএস কমেছে ৪০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৪০ শতাংশ কমেছে।
আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে, তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৯৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৭৬ টাকা ১৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮৩ টাকা ১৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৩২ টাকা ৫১ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিবিএ’র কর্মকান্ডে বিক্ষুদ্ধ বিনিয়োগকারীরা

ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে পাঠানো একটি বার্তাকে কেন্দ্র করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয় বিনিয়োগকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন। এ কর্মসূচিকে সফল করতে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজে কর্মরত কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এমন পরিস্থিতিতে ডিবিএ’র পক্ষ থেকে ব্রোকারেজ হাউজগুলোর এমডি ও চেয়ারম্যানের উদ্দেশ্যে একটি সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়। ফলে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজের পক্ষ থেকে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভে অংশ নিতে বাধা দেওয়া হয়। এতে বিক্ষুদ্ধ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তাদের দাবি বর্তমান শেয়ারবাজারের অচল অবস্থার জন্য দায়ী বিএসইসির অযোগ্য চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তার পক্ষে দালালি করতে মাঠে নেমেছে ডিবিএ’সহ শেয়ারবাজারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডাররা। যা অতীতেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের রক্তচোষার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার দালালিতে ব্যস্ত ছিলো। বর্তমানেও ডিবিএ’র মধ্যে লুকিয়ে থাকা স্বৈরাচারের দোসররা খন্দকার রাশেদ মাকসুদের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিতর্কিত করতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের রাস্তায় নামিয়ে দিচ্ছে বলে আমরা মনে করি।
সূত্র জানায়, ডিবিএ’র অনেক সদস্য প্রতিষ্ঠানের কর্তা-ব্যক্তিরাই বিএসইসির চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের অগোচরে সমালোচনা করলেও সামনে গিয়ে তেলবাজিতে লিপ্ত থাকে। রাশেদ মাকসুদের স্বৈরাচারী আচারণের ফলে সম্প্রতি বিএসইসিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে ঘটে যাওয়া নেক্কারজনক ঘটনায় বিএসইসির চেয়ারম্যানের পক্ষে অবস্থান নেয় ডিবিএ ও ডিএসইর কর্তারা। কিন্তু ১২ এপ্রিল ডিবিএ’র নেতারা ঢাকা ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জরিমানা ছাড়া কোন উন্নতি নাই। সত্যিকার অর্থে বিএসইসিতে কোন কাজ হচ্ছে না। তারা বলেন, কাজ বিএসইসির, কিন্তু বিএসইসি তাদের কাজ মন্ত্রণালয়ে দিয়ে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে ৫০ বছর পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই বিএসইসিতে গত ৮ মাসে কোন আইপিও পেন্ডিং নাই। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন ঘটনা নাই। ফলে ডিবিএর এমন দ্বৈতনীতির অবস্থান এখন স্পষ্ট বলে বিনিয়োগকারীরা মনে করেন।
এদিকে, বুধবার (২৩ এপ্রিল) ডিবিএ’র সেক্রেটারি মো. দিদারুল গনীর সই করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীর বৃহত্তর স্বার্থে বাজারের শৃঙ্খলা এবং বিনিয়োগের পরিবেশ ক্ষুণ্ণ হয় এমন সব ধরণের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার জন্য সকল ব্রোকার হাউজগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ)।
ডিবিএ’র বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ডিবিএ পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে সকল সম্মানিত সদস্যদের বিনীত অনুরোধ করা যাচ্ছে যে, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীর বৃহত্তর স্বার্থে বাজারের শৃঙ্খলা ও বিনিয়োগের পরিবেশ বিনষ্টকারী সব ধরণের কার্যক্রম থেকে বিরত থেকে সকলকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
এবিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এসএম ইকবাল অর্থসংবাদকে বলেন, ডিবিএ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এবং বিনিয়োগকারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আমরা কোনো সংঘাতপূর্ণ আন্দোলনের ডাক দেইনি। সবগুলো ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে সাধারন বিনিয়োগকারীদের পাশে দাড়াতে চিঠি দিয়েছি। তার পরিপেক্ষিতে ডিবিএ এমন নেক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা মনে করি খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নির্দেশেই তার দালালি করতে ডিবিএ বিনিয়োগকারীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অনেকগুলো হাউজ থেকে আমাদেরকে জানিয়েছে ডিবিএর পক্ষ থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমরা ডিবিএর এমন আচারণের ধিক্কার জানাই। শিগগরই আমরা ডিবিএকে ধিক্কার জানিয়ে চিঠি দেবো।
তবে, ডিবিএ’র সেক্রেটারি মো. দিদারুল গনী অর্থসংবাদকে বলেন, আমরা কোনো হুমকি দেইনি। ডিবিএ পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে সকল সম্মানিত সদস্যদের বিনীত অনুরোধ করা হয়েছে, পেশাদারিত্বের সঙ্গে কার্যক্রম পরিচালনা করতে। এর বেশি কিছু জানতে চাইলে আমাদের প্রেসিডেন্ট মহাদয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের কুশপুত্তলিকা পোড়াল বিনিয়োগকারীরা

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের ব্যানারে এই বিক্ষোভ করা হয়েছে।
এদিন দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে সংগঠনটির নেতারাসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
বিক্ষোভে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠে মতিঝিল পাড়া। বিনিয়োগকারীদের এখন মূল দাবিই মাকসুদের পদত্যাগ। যার পদত্যাগেই শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে বিশ্বাস বিনিয়োগকারীদের।
এসময় বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের কুশপুত্তলিকা পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ভেঞ্চুরা ব্যালেন্সড ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন

বে-মেয়াদি ভেঞ্চুরা এএমসিএল ব্যালেন্সড ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৫২তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সভায় কমিশন বে-মেয়াদি ‘ভেঞ্চুরা এএমসিএল ব্যালেন্সড ফান্ড’ এর খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে। এ ফান্ডের প্রাথমিক লক্ষ্য ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ‘ভেঞ্চুরা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’ ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা দিয়েছে এবং বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এতে আরও হয়, ভেঞ্চুরা এএমসিএল ব্যালেন্সড ফান্ডের ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। এ ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক ‘ভেঞ্চুরা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’। ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
‘বিএসইসির দায়িত্ব দিলে বেতন ছাড়াই শেয়ারবাজার ঠিক করে দিবো’

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এসোসিয়েশনের ব্যানারে এই বিক্ষোভ করা হয়েছে।
এদিন দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে সংগঠনটির নেতারাসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
বিক্ষোভে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠে মতিঝিল পাড়া। বিনিয়োগকারীদের এখন মূল দাবিই মাকসুদের পদত্যাগ। যার পদত্যাগেই শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে বিশ্বাস বিনিয়োগকারীদের।
এসময় এক বিনিয়োগকারী বলেন, বিএসইসির দায়িত্ব দিলে বেতন ছাড়াই শেয়ারবাজার ঠিক করে দিবো।