পুঁজিবাজার
নিঃস্ব হচ্ছে বিনিয়োগকারী, রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে টানা পতনে দেশের পুঁজিবাজার। এতে পুঁজি হারিয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। এমন অবস্থায় বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তার পদত্যাগেই পুঁজিবাজার চলমান সমস্যার একমাত্র সমাধান বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
সম্প্রতি বিএসইসি চেয়ারম্যান ও ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবি তুলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার আমলে খায়রুল কমিশনের সময় ধারাবাহিকভাবে বহুবছর ধরে পুঁজি হরিয়ে নিঃস্ব হয়েছে লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারী। শেখ হাসিনার আমলে তারই আর্শিবাদে পুষ্ট বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলামের সময় এই পতন আরও ব্যাপক আকার ধারণ করে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের চরম সংকটময় মূহুর্তে আপনি প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণের পর নতুন বাংলাদেশের অপরিমিত আশায় বুক বেধে অভ্যূত্থান পরবর্তী সময় নতুন করে বিনিয়োগকারীরা আবারও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে। কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যেই বিনিয়োগকারীদের আশায় গুড়ে বালি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে বিএসইসির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করেন। যিনি কোন ভাবেই বিএসইসির মত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করার মত যোগ্যতা ধারন করেন না। তার নিয়োগ পরবর্তী সময়ে খোদ কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডিবিএ, শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান ও সকল স্তরের বিনিয়োগকারীরা তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা অব্যাহত রাখেন।
এতে আরও বলা হয়, অর্থ উপদেষ্টা আইসিবির চেয়ারম্যান পদে বয়োবৃদ্ধ আবু আহমেদকে নিয়োগ দেন। এই দুই কুশীলবের নিয়োগের পর থেকে পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যহত থাকে। লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারীর প্রতিবাদের মুখে অর্থ উপদেষ্টা কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ তো করেননি উপরোন্তু অর্থ উপদেষ্টা দম্ভ করে বলেন, “আমি মাকসুদকে বলেছি তুমি তোমার কাজ করতে থাক”। কথিত আছে যে, খন্দকার রাশেদ মাকসুদ অর্থ উপদেষ্টার বন্ধুর মেয়ের জামাই।
ইতোমধ্যে বিনিয়োগকারীরা তাদের পুঁজির ৭০-৮০ শতাংশ হারিয়ে ফেলেছেন। এই অবস্থায় বিএসইসির চেয়ারম্যান পদ থেকে অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও আইসিবি চেয়ারম্যানের পদ থেকে অধ্যাপক আবু আহমেদকে অপসারন করলে লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ সুরক্ষা পবে বলে মনে করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
বাজার সংশ্লিষ্টরা জানান, বর্তমান কমিশনের উপর কারোরই আস্থা নেই। এই কমিশন শেয়ারবাজারের কিছুই বুঝে না। এখন কেউই রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনকে চাচ্ছেন না। যাদের পদত্যাগে শেয়ারবাজারে ঘুরে দাড়ানো সম্ভব। এসব কিছু মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন জানেও। তারপরেও তারা নির্লজ্জভাবে চেয়ার আকড়ে ধরে রেখেছে।
গত ৬ কার্যদিবস ধরে টানা পতনে রয়েছে পুঁজিবাজার। এই পতনে অসংখ্য বিনিয়োগকারী পুঁজি হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে। আজ সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৩০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫০৪৪ পয়েন্টে। যা রবিবার ২৩ পয়েন্ট, বৃহস্পতিবার ৮ পয়েন্ট, বুধবার ২৬ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ৩৮ পয়েন্ট ও সোমবার ৩৬ পয়েন্ট কমেছে। এই ৬ কার্যদিবসের ১৬১ পয়েন্টের পতনে অনেক বিনিয়োগকারী দিশেহারা হয়ে পড়েছে।
আজ ডিএসইতে ৩৫৯ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার পরিমাণ আগের দিন হয়েছিল ৩৫১ কোটি ৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বা ২ শতাংশ। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১০৩ টি বা ২৫ দশমিক ৯৪ শতাংশের। আর দর কমেছে ২৩৪ টি বা ৫৮ দশমিক ৯৪ শতাংশের ও দর পরিবর্তন হয়নি ৬০ টি বা ১৫ দশমিক ১১ শতাংশের।
অপরদিকে দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৮টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ১১৫ টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৩৮ টির। এদিন সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪১২৪ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল থেকে ১৭ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেনের সঙ্গে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ১৬ শতাংশ।
অর্থসংবাদ/কাফি

আন্তর্জাতিক
ব্রিটিশ প্রসাধনী কোম্পানি মেডিক৮ কিনে নিচ্ছে ফরাসি ব্র্যান্ড লরিয়েল

ফ্রান্সের বিশ্বখ্যাত প্রসাধনী ব্র্যান্ড লরিয়েল ব্রিটিশ স্কিনকেয়ার ব্র্যান্ড মেডিক৮-এর বেশির ভাগ শেয়ার অধিগ্রহণ করতে চলেছে। এই অধিগ্রহণের ফলে ত্বক পরিচর্যার পণ্যের দ্রুত বর্ধনশীল বৈশ্বিক বাজারে লরিয়েলের অবস্থান আরও সুসংহত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
লরিয়েলের কাছে মেডিক৮-এর শেয়ার বিক্রির দায়িত্বে আছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বেসরকারি ইকুইটি ফার্ম ইনফ্লেক্সিয়ন। আজ সোমবার লরিয়েল ও ইনফ্লেক্সিয়ন পৃথক বিবৃতিতে মেডিক৮-এর শেয়ার বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেছে। তবে এ-সংক্রান্ত চুক্তির শর্তাবলি কোনো পক্ষই প্রকাশ করেনি, রয়টার্স সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
এই বিষয়ে অবগত একটি সূত্র জানিয়েছে, এ-সংক্রান্ত চুক্তিতে মেডিক৮-এর কোম্পানি-মূল্য প্রায় ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে।
লরিয়েলের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “এই অধিগ্রহণ লরিয়েলের বিলাসবহুল পোর্টফোলিওকে আরও শক্তিশালী করবে। লরিয়েল এমন একটি স্কিনকেয়ার পণ্য প্রস্তুতকারক ব্র্যান্ডকে নিজেদের সঙ্গে যুক্ত করছে, যাদের সাফল্যের প্রমাণিত রেকর্ড আছে এবং বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধি অর্জনের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।”
লরিয়েল ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল পণ্য যেমন মিউমিউ পারফিউম, ল্যানকোম স্কিনকেয়ার ও অ্যাইসোপ ক্লিনজার বিক্রিতে গত বছর প্রবৃদ্ধি কমে ২.৭ শতাংশে নেমে এসেছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতিকে এর অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে, কারণ ক্রেতারা মূল্যস্ফীতির কারণে বিলাসবহুল প্রসাধনীর পরিবর্তে কম দামি ব্র্যান্ড বেছে নিতে শুরু করেছেন।
গত বছর লরিয়েলের সব বিভাগের মধ্যে বিলাসবহুল পণ্যেই সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে এটি বিলাসবহুল প্রসাধনী বিক্রিতে লরিয়েলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এলভিএমএইচের একই বিভাগের পণ্যসামগ্রীর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
লরিয়েলের বর্তমান মালিক ফ্রাঁসোয়া বেটেনকোর্ট মেয়ার্স বিশ্বের একজন শীর্ষস্থানীয় বিলিয়নিয়ার। ফোর্বসের চলতি ২০২৫ সালের শীর্ষ শতকোটিপতির তালিকায় তিনি ২০তম স্থানে আছেন। গত ২৫ এপ্রিল এই তালিকা প্রকাশের দিনে তাঁর নিট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৮১.৬ বিলিয়ন বা ৮ হাজার ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার। পরের দেড় মাসে তাঁর সম্পদের পরিমাণ আরও প্রায় ৮৫০ কোটি ডলার বেড়েছে। ফোর্বসের রিয়েল টাইম হিসাব অনুযায়ী, আজ বাংলাদেশ সময় বিকেল পাঁচটা নাগাদ তাঁর সম্পদের মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯০ বিলিয়ন বা ৯ হাজার কোটি ডলার।
ফ্রাঁসোয়া বেটেনকোর্ট মেয়ার্স হলেন লরিয়েলের প্রতিষ্ঠাতা ইউজেন শুয়েলারের নাতনি।
পুঁজিবাজার
এনসিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার বিক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এনসিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক মো. নুরুন নেওয়াজের নিকট কোম্পানিটির ২ কোটি ৬২ লাখ ০৭ হাজার ৩৩৬টি শেয়ার ছিলো। এরমধ্যে থেকে তিনি ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
বর্তমান বাজার মূল্যে ব্লক মার্কেটে উল্লেখিত পরিমান শেয়ার বিক্রয় করেছেন এই উদ্যোক্তা। এরআগে গত ২০ মে শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
এসএম
পুঁজিবাজার
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আর্গুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদে ‘এএএ’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-১’রেটিং হয়েছে।
কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত ও চলতি হিসাববছরের সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যের ভিত্তিতে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
নর্দার্ণ জুটের সর্বোচ্চ দরপতন

ঈদুল আজহার ছুটি পূর্ববর্তী শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার কমেছে। এদিন দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৪ জুন) কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ কমেছে আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সাফকো স্পিনিংয়ের দর কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, গ্রীণডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, বে লিজিং এবং ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে সোনারগাঁও টেক্সটাইল

ঈদুল আজহার ছুটি পূর্ববর্তী শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৭৭টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৪ জুন) ডিএসইতে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৬২ শতাংশ।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে থাকা এস.আলম কোল্ড রোল্ডের শেয়ার দর ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা তিতাস গ্যাসের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, এম.এল ডায়িং, এইচ.আর টেক্সটাইল, শাইনপুকুর সিরামিক, এপেক্স ট্যানারি, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং লাভেলো আইসক্রিম।
এসএম