পুঁজিবাজার
সরকার পুঁজিবাজারের সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছে: প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

সরকার পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার নিশ্চিত করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা দেশের উন্নয়ন ও সংস্কার তথা পরিবর্তনের জন্য কাজ করছেন। পুঁজিবাজারের উন্নয়ন না হলে দেশ এগোতে পারবে না।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ আমন্ত্রণের ভিত্তিতে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকুল ইসলাম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বীমা ও পুঁজিবাজার অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সাঈদ কুতুব এবং পুঁজিবাজার অংশীজন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের শীর্ষ প্রতিনিধিরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সভায় ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী মতবিনিময় সভা আয়োজন ও সফল করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত মতামত এবং প্রস্তাব তুলে ধরার জন্য বিএসইসি ও বাজার অংশীজনদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন, সংস্কার ও প্রতিবন্ধকতাগুলোর বিষয়ে সুনির্দিষ্ট লিখিত প্রস্তাব আগামী ১৫ দিনের মধ্যে কমিটির কাছে পাঠানোর অনুরোধ জানান তিনি।
ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, শুধু বিদেশি অনুদাননির্ভর না হয়ে দেশের উন্নয়নের জন্য যে ফান্ড বা বিনিয়োগ প্রয়োজন, তা দেশের মধ্যে থেকেই সংগ্রহ করতে হবে। সেজন্যই দেশের পুঁজিবাজারের উন্নতি দরকার। পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সবাই একসঙ্গে পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য কাজ করব।
দেশের কল্যাণের স্বার্থে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন তিনি।
মতবিনিময় সভায় বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে অধিকতর শক্তিশালী করা এবং দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারে সহায়তার অনুরোধ জানান।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তি প্রয়োজন। দেশের পুঁজিবাজার গত ১৫ বছরে ভালো কোম্পানি পায়নি। ভালো কোম্পানিকে বাজারে নিয়ে আসাও চ্যালেঞ্জ। ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তির জন্য বিএসইসি চেষ্টা চালাচ্ছে। পুঁজিবাজার সংস্কার টাওফোর্সের সুপারিশের আলোকে খুব দ্রুতই পাবলিক ইস্যু রুলসের সংস্কার করা হবে, যা ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তি নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে। তিনি দেশের অর্থনীতিকে পুঁজিবাজারমুখী করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
সভায় পুঁজিবাজারের অংশীজনরা বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি, টার্নওভারের ওপর উৎসে কর কমানো, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির করহারের পার্থক্য বৃদ্ধি, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে নেগেটিভ ইকুইটির সমাধান, ভালো ও মৌলভিত্তিসম্পন্ন সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা, পণ্যে বৈচিত্র্য আনা, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাস্তবায়ন, বাজারে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি, পুঁজিবাজারের বাজার কাঠামো আধুনিকায়ন, সিসিবিএলের বাস্তবায়ন, সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয় বৃদ্ধি, ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন রিভিউ, বিভিন্ন প্রণোদনা বা সুবিধার মাধ্যমে কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তিতে আগ্রহী করা, পুঁজিবাজারে অনিয়ম ও কারসাজি বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর রেয়াত বৃদ্ধি, মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগে রিবেট সুবিধা বৃদ্ধি, মিউচুয়াল ফান্ডের আইপিও কোটা বৃদ্ধি, বিনিয়োগ নীতিমালা প্রস্তুত করা, পুঁজিবাজারে সকল পর্যায়ে অটোমেশন বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি সরকারের নীতি সহায়তার বিষয়ে সভায় প্রস্তাব রাখেন।
সভার প্রথমাংশে বিএসইসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকগণ, পরিচালকগণ ও কমিশন সচিব সভার এ অংশে অংশ নেন। কমিটির সদস্য সচিব ও বিএসইসির কমিশনার ফারজানা লালারুখ সভার সূচনা করেন এবং সকলকে স্বাগত জানান। এ সময় বিএসইসি’র পরিচালক মো. আবুল কালাম একটি প্রেজেন্টেশন দেন। এ সময় বিএসইসির সামগ্রিক কর্মকাণ্ড ও পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সাম্প্রতিক সময়ে বিএসইসির পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীকে অবহিত করা হয়। এছাড়াও বিএসইসির অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়সহ বিএসইসি ও পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করার পথে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করেন কমিটির সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
সভার দ্বিতীয়াংশে পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় হয়। এ সময় পুঁজিবাজার অংশীজন হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (ডিএসই) চেয়ারম্যান মো. মোমিনুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আবদুল মোতালেব, সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিসিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আ স ম খায়রুজ্জামান, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি মো. সাইফুদ্দিন, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মাজেদা খাতুন, অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজম্যান্ট কোম্পানি আন্ড মিউচুয়াল ফান্ডসের (এএএমসিএমএফ) সহ-সভাপতি ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সির (এসিআরএবি) সভাপতি এন কে এ মবিন এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি রূপালী হক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
কাফি

পুঁজিবাজার
ব্লকে ৩৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৩টি শেয়ার ৯০ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৩ আগস্ট) ব্লকে সবচেয়ে বেশি ট্রাস্ট ব্যাংকের ৯ কোটি ৮৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা জিকিউ বলপেনের ৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের ৩ কোটি ৯ লাখ ৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড। রবিবার (০৩ আগস্ট) ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন প্রতিষ্ঠানটির দর আগের দিনের তুলনায় ৮০ পয়সা বা ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ কমেছে। যার ফলে এটি ডিএসইর দরপতনের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে।
দরপতনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে হামি ইন্ডাস্ট্রিজ। এই কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
এছাড়াও, ডিএসইতে দরপতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এক্টিভ ফাইন, খুলনা পাওয়ার, প্রাইম লিজিং, দেশ গার্মেন্টস, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে ২১৮টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৩ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ৭০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে কোম্পানিটি দিনের দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
দর বৃদ্ধির এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস। কোম্পানিটির শেয়ার দর আজ ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা বিএসআরএম স্টিল রি-রোলিংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ।
এছাড়াও, ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর হচ্ছে- মালেক স্পিনিং, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ইউনাইটেড ফাইন্যান্স, এমজেএল বাংলাদেশ, ইউসিবি, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ এবং সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে উত্তরা ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে উত্তরা ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ৪৪ কোটি ৫০ লাখ ৮৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
রবিবার (০৩ আগস্ট) ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি)। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৯৯ লাখ ৩৩ হাজার টাকার। আর ৩৬ কোটি ৩৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, মালেক স্পিনিং, যমুনা ব্যাংক, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, এমজেএল বাংলাদেশ এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে লেনদেন ১১শ কোটি টাকা ছাড়ালো

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। গত ১২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন।
রবিবার (০৩ জুলাই) ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৩৭ কোটি ৪০ লাখ ১৩ হাজার টাকা। এর আগে গত বছরের (২০২৪) ১৪ আগস্ট ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিলো ১ হাজার ২৪৩ কোটি ৯৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
আজ ডিএসইতে সব মূল্য সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ৯২ দশমিক ৭২ পয়েন্ট বেড়েছে। সূচকটি আজ বাজার শেষে ৫ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে দাড়িয়েছে।
এদিন প্রধান সূচকের সঙ্গে ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়েছে। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৩৬ দশমিক ১০ পয়েন্ট।
আজ দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে মোট ৩৯৮ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৫৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদরই আজ অপরিবর্তিত রয়েছে। দর বৃদ্ধি পেয়েছে ২১৮ কোম্পানির। বাকি ১২২ কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ কমেছে।
এসএম