Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

মার্চে মূল্যস্ফীতি ৯.৩৫ শতাংশ

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

চলতি বছরের মার্চ মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমে হয়েছে ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। ফলে মার্চ মাসে কিছুটা স্বস্তি মিলেছে খাদ্যখাতে। তবে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে হয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এর আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ চিত্র প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সেখানে মার্চের এ চিত্র পাওয়া গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আলোচ্য মাসে (মার্চে) সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ, ২০২৪ সালের মার্চে যদি বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা কিনে সংসারের খরচ চালাতে ১০০ টাকা খরচ হয়, তাহলে এ বছরের মার্চে একই পণ্য ও সেবা কিনে সংসার চালাতে খরচ লাগল ১০৯ টাকা ৩৫ পয়সা। প্রতি ১০০ টাকায় খরচ বেড়েছে ৯ টাকা ৩৫ পয়সা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিবিএস জানায়, মার্চ মাসে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ হয়েছে, এর আগের মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। মার্চে দেশে গ্রামাঞ্চলের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এ মাসে র্চে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ, ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ।

মার্চে গ্রামাঞ্চলের খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ৮১ ও ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৫ ও ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ২০২৪ সালের মার্চে যা ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৮৬ ও ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।

মার্চে শহরাঞ্চলের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ, ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ২০২৪ সালের মার্চে যা ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মার্চে শহরাঞ্চলের খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৮ ও ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৪৭ ও ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। ২০২৪ সালের মার্চে যা ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৯৮ ও ৯ দশমিক ৭১ শতাংশ।

মূল্যস্ফীতি যেভাবে বাড়ছে সেভাবে বাড়ছে না মজুরি। ফলে আয়ের সঙ্গে ব্যয় মেলাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই। মার্চে জাতীয় মজুরি বৃদ্ধির হার ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। অর্থাৎ মজুরি বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি। ফলে কমেছে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা। গ্রাম ও শহরের ১৪৫টি পেশার মজুরির ওপর এই হিসাব করেছে বিবিএস। দেশের প্রায় ৮৬ শতাংশ মানুষ অনানুষ্ঠানিক খাতে কাজ করেন। দেশে বর্তমানে ছয় কোটি কর্মজীবী মানুষের বসবাস।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

সব দেনা শোধ, সারের ঘাটতি হবে না: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

নভেম্বর পর্যন্ত সারের ঘাটতি হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এসে সব দেনা শোধ করেছে। নভেম্বর পর্যন্ত সারের মজুত রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কৃষি উপদেষ্টা বলেন, দেশে সারের ঘাটতি নেই। সরকারেরও কোনো বকেয়া নেই। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সব দেনা শোধ করেছে। নভেম্বর পর্যন্ত সারের মজুত রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কোনো সংকট দেখা যাবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, সারের লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেওয়া হবে। এখন থেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো ডিলারশিপ দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে নীতিমালা মানা হবে। নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। ডিলাররাই যেন সারের ডিলারশিপ পায়, সেটা নিশ্চিত করা হবে।

উপদেষ্টা বলেন, আগে যারা সারের লাইসেন্স নিয়ে ঝামেলা করেছে, তাদের বাদ দেওয়া হচ্ছে। নতুন করে সারের লাইসেন্স দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেওয়া হবে।

সারাদেশে ১০০ মিনি কোল্ডস্টোরেজ স্থাপনের কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, আগামী মৌসুমের আগেই হয়তো এগুলো চালু হবে। এ ছাড়া ওএমএসের মাধ্যমে আলু দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। এতে করে কৃষক আলুর ভালো দাম পাবেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা করছে সরকার

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের (খোলা বাজারে বিক্রি) মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা একথা জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, গতবার যে দামে আলু কিনেছেন… এবার কিন্তু কৃষক আলুর দাম পাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি কৃষক যাতে আলুর দাম পায়, এজন্য ওএমএসের মাধ্যমে যাতে আলুটা দেওয়া যায় এজন্য আমরা চেষ্টা করতেছি। ওএমএসের মাধ্যমে যাতে আলুটা দেওয়া যায়। কৃষক যদি পণ্যের দাম না পায় পরবর্তী সময় কিন্তু তারা এটি উৎপাদনের দিকে যাবে না। এজন্য চেষ্টা করতে হবে কৃষক যাতে ন্যায্য দামটা পায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপদেষ্টা বলেন, গতবার যে পরিমাণ পেঁয়াজের দাম ছিল। এবার কিন্তু কৃষক অনেক বেশি পেঁয়াজ উৎপাদন করেছে। পেঁয়াজ উৎপাদন বেশি করায় এবার পেঁয়াজ আমদানি না করেও কিন্তু বাজারটা মোটামুটি স্থিতিশীল আছে। এগুলো কিন্তু কৃষকেরই অবদান।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ঋণ পুনর্গঠনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছে ব্যাংক

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের জন্য বিশেষ নীতি-সহায়তার সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো এখন নিজ নিজ বিবেচনায় ৫০ কোটি টাকার নিচের ঋণ পুনঃতপশিল বা পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে ডাউনপেমেন্ট, মেয়াদসহ বিভিন্ন শর্তশিথিল করতে পারবে। শিগগির এ বিষয়ে একটি সমন্বিত সার্কুলার জারি করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণ পুনর্গঠনের জন্য পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। তবে সে সময় কোনো নির্দিষ্ট নীতিগত কাঠামো নির্ধারণ করা হয়নি। পরবর্তীতে কমিটি পুনর্গঠিত হয় এবং এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা পড়েছে ১,২০০-রও বেশি আবেদন। কোনো কোনো কেসে ২৮টি পর্যন্ত ব্যাংক জড়িত রয়েছে। এত সংখ্যক আবেদন নিষ্পত্তি সময়সাপেক্ষ হওয়ায়, নতুন কমিটি ব্যাংকগুলোকেই পুনর্গঠন সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা দেওয়ার সুপারিশ করেছে। কেবল জটিল কেসগুলোই বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে খেলাপি ঋণ মোকাবিলায় কঠোর অবস্থানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগে ব্যাংকগুলো নানা পদ্ধতিতে খেলাপি ঋণ আড়াল করলেও এখন তা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে গত এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকায়—মোট ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশ। এ হঠাৎ ব্যাংকগুলোর প্রভিশন ঘাটতির পাশাপাশি লভ্যাংশ দিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন থেকে কোনো ব্যাংকের খেলাপি ঋণ যদি ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, সে ব্যাংক মুনাফা করলেও লভ্যাংশ দিতে পারবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শর্ত কঠোর হলেও, ব্যবসা খাত যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেজন্য নির্ধারিত নীতিমালার আওতায় ঋণ পুনর্গঠনের ছাড় দিতে পারবে ব্যাংকগুলো। এর ফলে ব্যাংকগুলো এখন খেলাপি ঋণ কমাতে আরও সক্রিয় হচ্ছে।

বিগত সরকার আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানা ছাড় দিয়ে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ দিয়েছিল। কখনও মাত্র দুই শতাংশ ডাউনপেমেন্টে ১২ বছরের জন্য পুনঃতফসিল সুবিধা, আবার কখনও করোনাকে অজুহাত দেখিয়ে ঋণ খেলাপির তালিকায় না দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এতে একটি গোষ্ঠী নিয়মিত ঋণ পরিশোধ না করেও পুনঃতফসিল সুবিধা নিয়ে গেছে। গত পাঁচ বছরে প্রায় ২ লাখ ৫৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃতফসিল হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০২৪ সালেই হয়েছে ৫৬ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা এবং ২০২৩ সালে রেকর্ড ৯১ হাজার ২২১ কোটি টাকার ঋণ পুনঃতফসিল হয়।

এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইছে, একটি সুস্পষ্ট কাঠামোর অধীনে নীতি-সহায়তা কার্যকর করতে। এর অংশ হিসেবেই আসছে সার্বিক নির্দেশনা সংবলিত সার্কুলার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ২৩ লাখ ডলার

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

প্রবাসী আয়ের উর্ধ্বগতির ধারা জুলাইয়েও অব্যাহত আছে। জুলাইয়ের ১৯ দিনে এসেছে ১৫২ কোটি ২৩লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। আজ রোববার (২০ জুলাই) প্রবাসী আয়ের প্রতিবেদন প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জুলাইয়ের ১৯ দিন প্রতিদিন প্রবাসী আয় আসে ৮ কোটি ১ লাখ ২১ হাজার ৫৭৯ ডলার। আগের মাস জুনে প্রতিদিন আসে ৯ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ৬৬৬ ডলার। আর আগের বছরের জুলাই মাসে প্রতিদিন এসেছিল ৬ কোটি ৩৭ লাখ ৯২ লাখ ৩৩৩ ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ হিসাবে চলতি জুলাইয়ের ১৯ দিনে প্রবাসী আয় আগের মাস জুনের চেয়ে কিছু কমলেরও আগের বছরের জুলাইয়ের চেয়ে বেড়েছে। এতে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ১৯ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩২ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। রাষ্ট্রমালিকানাধীন কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৮ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১০০ কোটি ৭৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮০ লাখ ১০ হাজার ডলার।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

পাঁচ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২১.৬ শতাংশ

Published

on

শরীয়াহভিত্তিক

চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জানুয়ারি – মে) বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩.৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১.৬০ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে, একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে মোট পোশাক আমদানির প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৭.০৬ শতাংশ, যার পরিমাণ ৩১.৭০ বিলিয়ন ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশের এই প্রবৃদ্ধির বিপরীতে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি ১০.০২ শতাংশ কমে গেছে। অন্যদিকে ভারত ১৬.৯৬ শতাংশ, পাকিস্তান ২১.৫৮ শতাংশ, ভিয়েতনাম ১৬.৩৩ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ১৩.৫৫ শতাংশ এবং কম্বোডিয়া ১৭.৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে ইউনিট প্রতি মূল্যের দিক দিয়ে বাংলাদেশ খুব বেশি সুবিধা করতে পারেনি। বাংলাদেশের ইউনিট মূল্য বেড়েছে মাত্র ০.৪৭ শতাংশ। বিপরীতে ভিয়েতনাম ৩.৪৭ শতাংশ ইউনিট মূল্যে প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। চীন ০.৯৩ শতাংশ, পাকিস্তান ৩.২৪ শতাংশ এবং কম্বোডিয়া ৪.১৯ শতাংশ হারে ইউনিট মূল্যে পিছিয়ে পড়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল জানান, রপ্তানির পরিমাণ ও মূল্য বৃদ্ধি অবশ্যই ইতিবাচক খবর। তবে ইউনিট মূল্যে স্থবিরতা বা পতন আমাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। ক্রেতারা এখনো দামে বেশ সংবেদনশীল এবং মূল্য প্রতিযোগিতার কারণে আমরা অধিকাংশ সময়েই ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে পারছি না। ভিয়েতনাম যেভাবে ইউনিট মূল্যে এগিয়ে আছে, তা আমাদের জন্য শিক্ষণীয়। বাংলাদেশকে এখন শুধু পরিমাণ নয়, মান ও মূল্য সংযোজনেও আরও মনোযোগী হতে হবে, না হলে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা কঠিন হবে।

‘আমাদের পণ্যের বৈচিত্র্য এবং কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিযোগিতামূলক মূল্য ধরে রেখেই রপ্তানি বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। কারণ আমাদের উৎপাদন দক্ষতা, পরিবেশবান্ধব কারখানা এবং সময়মতো ডেলিভারির ফলে ক্রেতারা আমাদের প্রতি আস্থা রেখেছে’, বলে মন্তব্য করেন স্নোটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম খালেদ।

তিনি বলেন, আমরা এখন অ্যাক্টিভওয়্যার, স্পোর্টসওয়্যার এবং আউটারওয়্যারের মতো নতুন ধরনের পণ্যে দক্ষতা অর্জন করেছি। বর্তমানে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন প্রযুক্তি গ্রহণে বিনিয়োগ বাড়ানো। শুধু আধুনিক যন্ত্রপাতি আনা নয়, সেই সঙ্গে আমাদের শ্রমিকদের আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও পরিচালনায় প্রশিক্ষণ দিতে হবে। শিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং উচ্চমূল্যের পণ্যে রপ্তানি সক্ষমতা অর্জনের জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার16 hours ago

শরীয়াহভিত্তিক মার্কেটের অবকাঠামো পুনর্গঠন প্রয়োজন: বিএসইসি চেয়ারম্যান

শুধু বন্ড মার্কেট নয়, শরীয়াহ ভিত্তিক মার্কেটের সম্পূর্ণ অবকাঠামোটাই পুনর্গঠন করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার16 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার গ্রহণের ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ঢাকা ব্যাংক পিএলসির একজন উদ্যোক্তা এ. টি. এম. হায়াতুজ্জামান খান তার বোনের কাছ থেকে শেয়ার...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার16 hours ago

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জুলাই বিকাল ৪টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

‘এ’ ক্যাটাগরিতে আরএকে সিরামিকস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। ...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবচেয়ে বেশি দর কমেছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে জিকিউ বলপেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৭টির দর বেড়েছে। আজ সবচেয়ে...

শরীয়াহভিত্তিক শরীয়াহভিত্তিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্রাক ব্যাংক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রাক ব্যাংক পিএলসি। কোম্পানিটির এদিন ২৪ কোটি...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
শরীয়াহভিত্তিক
সারাদেশ9 hours ago

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

সাত জনের মরদেহ শনাক্তে লাগবে ডিএনএ টেস্ট

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

নিহতের মা-বাবাকে আমরা কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

শরীয়াহভিত্তিক
খেলাধুলা10 hours ago

সাগরিকার ৪ গোলে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১ জন

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা করাবে সরকার

শরীয়াহভিত্তিক
রাজনীতি11 hours ago

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে: তারেক রহমান

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়11 hours ago

রক্তদাতাদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠাতে বিমান বাহিনীর জরুরি সেল

শরীয়াহভিত্তিক
মত দ্বিমত11 hours ago

নতুন বাংলাদেশ: যেখানে জনগণের কণ্ঠই হবে সংবিধান

শরীয়াহভিত্তিক
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

সমসাময়িক ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের এএমএল কনফারেন্স

শরীয়াহভিত্তিক
সারাদেশ9 hours ago

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

সাত জনের মরদেহ শনাক্তে লাগবে ডিএনএ টেস্ট

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

নিহতের মা-বাবাকে আমরা কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

শরীয়াহভিত্তিক
খেলাধুলা10 hours ago

সাগরিকার ৪ গোলে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১ জন

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা করাবে সরকার

শরীয়াহভিত্তিক
রাজনীতি11 hours ago

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে: তারেক রহমান

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়11 hours ago

রক্তদাতাদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠাতে বিমান বাহিনীর জরুরি সেল

শরীয়াহভিত্তিক
মত দ্বিমত11 hours ago

নতুন বাংলাদেশ: যেখানে জনগণের কণ্ঠই হবে সংবিধান

শরীয়াহভিত্তিক
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

সমসাময়িক ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের এএমএল কনফারেন্স

শরীয়াহভিত্তিক
সারাদেশ9 hours ago

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

সাত জনের মরদেহ শনাক্তে লাগবে ডিএনএ টেস্ট

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়9 hours ago

নিহতের মা-বাবাকে আমরা কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

শরীয়াহভিত্তিক
খেলাধুলা10 hours ago

সাগরিকার ৪ গোলে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১ জন

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়10 hours ago

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা করাবে সরকার

শরীয়াহভিত্তিক
রাজনীতি11 hours ago

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে: তারেক রহমান

শরীয়াহভিত্তিক
জাতীয়11 hours ago

রক্তদাতাদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠাতে বিমান বাহিনীর জরুরি সেল

শরীয়াহভিত্তিক
মত দ্বিমত11 hours ago

নতুন বাংলাদেশ: যেখানে জনগণের কণ্ঠই হবে সংবিধান

শরীয়াহভিত্তিক
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

সমসাময়িক ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের এএমএল কনফারেন্স