Connect with us

আন্তর্জাতিক

প্যারিসে সেন্টার কালচারাল মুসলমান ইডিএফ’র উদ্যোগে ঈদ পূর্ণমিলনী

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সেন্টার কালচারাল মুসলমান ইডিএফ’র উদ্যোগে ঈদ পূর্ণমিলনী ও এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

রবিবার (৬ এপ্রিল) বণার্ঢ্য আয়োজনে প্যারিসের উপকন্ঠ স্তা-তে এই আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও কালচারাল সেন্টারের হলরুম প্রবাসীদের মিলমেলায় পরিনত হয়েছিলো। দুই পর্বের এই অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিলো অন্যতম আকর্ষণ।

ঈদ পূর্ণমিলনী

অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক বিভাগের সহকারী পরিচালক সাংবাদিক মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম ও শিল্পী ওমর ফারুকের যৌথ পরিচালনায় প্যারিস শিল্পী গোষ্ঠী ও প‍্যারিস থিয়েটারের যৌথ পরিবেশনায় গান, কবিতা আবৃত্তি , দর্শক পর্ব ও নাটিকায় মুগ্ধ হয়েছেন প্রবাসীরা।

আয়োজকদের পক্ষে প্রথম পর্বের অনুষ্ঠানে ইমরান আহমেদের পরিচালনায় ও গোলাম ফারুক ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে কুরআনে হাকীম থেকে তেলাওয়াত করেন হাফেজ কারী বেলায়েত হোসাইন খান।

এসময় বক্তব্য রাখেন সেন্টার সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সালাহউদ্দিন, সিসিএএম সভাপতি নুরুল ইসলাম, ঈদ অনূভুতি ব্যক্ত তোফায়েল শিপু, সাকিব সিদ্দিকী, সোহেল আহমেদ, হাবীবুল্লাহ বাহার, সাইফুর রহমান, নাজমুল ইসলাম কোরেশি প্রমুখ প্রবাসীরা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানির নতুন সরকার। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে আসতে যাওয়া নতুন জোটের চুক্তিপত্রে এমনটাই বলা হয়েছে।

২৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর চলতি সপ্তাহে সরকার গঠনের লক্ষ্যে জোট গঠন করে রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এবং মধ্য বামপন্থি এসপিডি। জোটের চুক্তি অনুযায়ী, নতুন সরকার জার্মানির নাগরিকত্ব আইনে কিছু পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ওলাফ শলৎসের নেতৃত্বাধীন বিদায়ী সরকার নাগরিকত্ব আইন সহজ করার লক্ষ্যে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছিল। এর মধ্যে রয়েছে জার্মান সমাজে একীভূত হওয়ার শর্তসাপেক্ষে তিন বছর জর্মানিতে অবস্থান করা বিদেশিদের নাগরিকত্ব প্রদানের সুযোগ।

সিডিইউ/সিএসইউর নেতৃত্বাধীন নতুন জোট সরকার এই আইনে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে তিন বছরের ওই বিধান বতিল করা৷ তবে নির্বাচনের আগে আলোচনায় আসা অপরাধের সাথে যুক্ত দ্বৈত নাগরিকদের জার্মান নাগরিকত্ব বাতিল করা বিষয়ক কোনো বিধান রাখছে না নতুন সরকার। পাশাপাশি পাঁচ বছর পর নাগরিকত্ব পাওয়ার আইনও বহাল থাকছে।

তিন বছরের এই নাগরিকত্ব পেতে বিদেশিদের সি১ লেভেলের জার্মান ভাষার দক্ষতা এবং জার্মান সমাজে একীভূত হওয়ার জোরালো প্রমাণ উপাস্থান করার বিধান যুক্ত করা ছিল। সেই সময় থেকেই রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এই বিধানের সমালোচনা করে আসছিল।

তাদের দাবি, তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার মানে হলো খুব অল্প সময়ে জার্মানির নাগরিকত্ব পেয়ে যাওয়া। নির্বাচনে জিতে জার্মান নাগরিকত্বের বিষয়ে নিজেদের ভাবনার প্রতিফলন ঘটাতে যাচ্ছে সিডিইউ/সিএসইউ।

নাগরিকত্ব আইন সহজ করার অংশ হিসেবে ওলাফ শলৎসের সরকার দ্বৈত নাগরিকত্বের বিধান যুক্ত করেছিল। এর ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশ থেকে আসা অভিবাসীরা চাইলে একই সাথে নিজ দেশের ও জার্মানির পাসপোর্ট রাখার সুযোগ পেয়েছিল।

রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এই বিষয়ে সমালোচনা করলেও ধারণা করা হচ্ছে, দ্বৈত নাগরিকত্বের আইন বজায় রাখার বিষয়ে একমত হয়েছে জোট।

নির্বাচনের আগে দ্বৈত নাগরিকদের নাগরিকত্ব বাতিল করার বিষয়েও আলোচনা করছিল বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। বলা হয়, দ্বৈত নাগরিকদের কেউ যদি সন্ত্রাসী সংগঠনের সমর্থক, ইহুদিবিদ্বেষী এবং কট্টরপন্থি মনোভাব পোষণ করে, তাহলে তাদের জার্মান নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে।

সিডিইউ/সিএসইউ-এর এই প্রস্তাবটির তখন সমালোচনা করেছিল নতুন জোটের আরেক সঙ্গী এসপিডি। এমনকি জার্মানির মাইগ্রেশন অ্যাসোসিশনের পক্ষ থেকেও এর নিন্দা জানানো হয়।

নতুন সরকারের জোট গঠনের আলোচনায় এ বিষয়টি আর গুরুত্ব পায়নি বলে জানা গেছে।জার্মানির পরিসংখ্যান অফিস ‘ডেস্টাটিস’ বলছে, ২০১৯ সালে ২২৫ জন বাংলাদেশি জার্মানির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন। জার্মানিতে বাংলাদেশিদের বসবাসের সংখ্যাও জানিয়েছে তারা। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

গত ১৯ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণের পর গত প্রায় ৩ মাসে দেশের ১০০’র বেশি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে তার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।

এই শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ গত বছর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। এছাড়া ছোটোখাটো কিংবা ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে না- এমন অপরাধেও বাতিল হয়েছে অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা।

যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা সংক্রান্ত অনলাইন সংবাদ পোর্টাল ইনসাইড হায়ার ইডি’র বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে ব্রিটেনের দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গণপরিবহনে টিকিট না কেটে ওঠা কিংবা সড়কে নির্ধারিত গতিসীমার চেয়ে জোরে গাড়ি চলানোর মতো অপরাধেও ভিসা বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৩ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে। অতি সম্প্রতি দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় সফরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ‘উন্মাদ’ আখ্যা দেন তিনি।

সেই সঙ্গে সাংবাদিকদের বলেন, সম্ভবত এ পর্যন্ত ৩ শতাধিক (শিক্ষার্থী) ভিসা বাতিল হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও হবে। আমরা প্রতিদিনই এটি করছি। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্মাদমুক্ত করতে চাই।

যে শতাধিক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিসা বাতিল হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে ইনসাইড হায়ার ইডি। সেসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। এমনকি এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এ সংক্রান্ত কোনো নথি পাননি তারা।

প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসীদের প্রতি সহৃদয় নন। ২০১৭ সালে প্রথম যেবার তিনি ক্ষমতাসীন হয়েছিলেন, তখন থেকেই অভিবাসীদের প্রতি অনমনীয় মনোভাবের জন্য পরিচিতি পান তিনি।

ট্রাম্পের এই দফায় ক্ষমতা গ্রহণের পর ফের অভিবাসীদের প্রতি কঠোর নীতি নিয়েছে তার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন। ইতোমধ্যে হাজার হাজার নথিবিহীন অভিবাসীদের তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এমনকি তার পূর্বসূরী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সময় যারা বসবাসের অনুমতি পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্তত ১০ লাখ জনকে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আদেশ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মার্কিন পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করলো চীন

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্কযুদ্ধ অব্যাহত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দফায় দফায় শুল্কবৃদ্ধির বিপরীতে পাল্টা জবাব দিয়ে চলেছে চীন। তারই ধারাবাহিকতায় এবার মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেছে বেইজিং।

গত সপ্তাহে ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা বেশিরভাগ পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ ন্যূনতম শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ওইদিন চীনের ওপর নতুন করে ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন তিনি যা পূর্বে আরোপিত ২০ শতাংশের সঙ্গে যোগ হয়ে ৫৪ শতাংশে দাঁড়ায়।

ট্রাম্পের ঘোষণার পরদিন বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) চীন এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ বাতিল করার আহ্বান জানায় এবং পরদিন শুক্রবার (৪ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে।

গত বুধবার (৯ এপ্রিল) বিশ্বের ৭৫টিরও বেশি দেশের ওপর আরোপ করা নতুন শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক স্থগিত করেননি। বরং নতুন করে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেন তিনি।

পরদিন বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস নিশ্চিত করে, এর সঙ্গে আরও ২০ শতাংশ শুল্ক যুক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট শুল্কের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৪৫ শতাংশে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

অবৈধভাবে উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় গিয়ে আটক, বিপদগ্রস্ত ও পাচারের শিকার ১৬৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল হতে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ১৬ জন এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৫১ জনসহ মোট ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিক বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ভোর পাঁচটায় বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে দেশে ফিরেছেন।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের অভ্যর্থনা জানান।

এই ফ্লাইটে প্রত্যাবাসিতদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন লিবিয়ায় না যায়, সে বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ সময় সবাইকে অনুরোধ করেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনকৃতদের প্রত্যেককে ছয় হাজার টাকা, খাদ্যসমগ্রী, চিকিৎসা সেবা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার ৬০ হাজার শিশু: জাতিসংঘ

Published

on

ঈদ পূর্ণমিলনী

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় মানবিক পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, বর্তমানে সেখানে ৬০ হাজারের বেশি শিশু মারাত্মক অপুষ্টিতে ভুগছে।

এছাড়া বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য পানি সরবরাহের ঘাটতি সম্পর্কেও সতর্কতা উচ্চারণ করেছে সংস্থাটি। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে এবং এই অঞ্চলে মানবিক পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ জানিয়েছে।

জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সমন্বয়-বিষয়ক কার্যালয় (ওসিএইচএ)-এর উদ্ধৃতি দিয়ে জাতিসংঘের মুখপাত্র ফারহান হক গাজায় “গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য ক্রসিংগুলো পুনরায় চালু করার প্রয়োজনীয়তার” ওপর জোর দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র ফারহান হক বলেন, জরুরি সহায়তা পৌঁছাতে সীমান্তগুলো খুলে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তিনি জানান, “যেসব কমিউনিটি কিচেন খাবার ও জ্বালানি সরবরাহ করছিল, সেগুলোর রসদ দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।”

ফারহান হক আরও জানান, বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য পানির সরবরাহও দ্রুত কমে আসছে। তিনি বলেন, পর্যাপ্ত পানি, সাফাই সরঞ্জাম ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশের অভাবে জনস্বাস্থ্যের ওপর গুরুতর প্রভাব পড়ছে। গত মার্চ মাসে গাজার এক-তৃতীয়াংশ পরিবারে উকুনের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিক জানতে চান নিরস্ত্র জরুরি কর্মীদের ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করা হলে তা কি যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে কিনা। জবাবে জাতিসংঘের এই মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি যুদ্ধাপরাধের সংজ্ঞায় পড়ে, তবে তদন্ত চলায় তিনি সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে চান না।

তিনি জানান, মানবিক সহায়তাকারীদের ওপর হামলা আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন এবং এ বিষয়ে দায়ীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এদিকে মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করে যেখানে দেখা যায়, ইসরায়েলি বাহিনী গত ২৩ মার্চ গাজার দক্ষিণে ১৫ জন জরুরি কর্মীকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে। ভিডিওটি উদ্ধার করা হয় নিহত এক প্যারামেডিকের মোবাইল থেকে, যাকে গণকবরে পাওয়া গিয়েছিল।

ইসরায়েল দাবি করেছিল, ওই যানগুলো “সন্দেহজনকভাবে” এগিয়ে আসছিল, কিন্তু ভিডিওতে তার বিপরীত তথ্য উঠে এসেছে।

প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৮ জন ছিল রেড ক্রিসেন্ট কর্মী, ৫ জন সিভিল ডিফেন্স কর্মী ও একজন জাতিসংঘকর্মী। এছাড়া আরও একজনের মরদেহ পরে উদ্ধার করা হয়।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বড় অংশ নারী ও শিশু।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির পর্ষদ...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার20 minutes ago

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১৮৫ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন।...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের দুই উদ্যোক্তার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের দুই উদ্যোক্তা শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার4 hours ago

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার5 hours ago

মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

ঈদ পূর্ণমিলনী ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার1 day ago

ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দশমকি ১০ শতাংশ...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার20 minutes ago

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রবি-এয়ারটেল অ্যাপে পিন ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে রিচার্জ সুবিধা

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ সভা

ঈদ পূর্ণমিলনী
মত দ্বিমত2 hours ago

অন্তরের গহীনে পহেলা বৈশাখ: ছোটবেলার স্মৃতি থেকে নতুন অধ্যায়ের সূচনা

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১৮৫ কোটি টাকার লেনদেন

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়3 hours ago

বর্ষবরণ উৎসব ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: র‍্যাব ডিজি

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের দুই উদ্যোক্তার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন

ঈদ পূর্ণমিলনী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

‘ইউনেট স্পিকআপ বাংলাদেশ’ তারুণ্যের কণ্ঠ একত্রে গর্জে উঠলো গ্র্যান্ড ফিনালেতে

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়4 hours ago

‘মার্চ ফর গাজা’ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার20 minutes ago

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রবি-এয়ারটেল অ্যাপে পিন ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে রিচার্জ সুবিধা

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ সভা

ঈদ পূর্ণমিলনী
মত দ্বিমত2 hours ago

অন্তরের গহীনে পহেলা বৈশাখ: ছোটবেলার স্মৃতি থেকে নতুন অধ্যায়ের সূচনা

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১৮৫ কোটি টাকার লেনদেন

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়3 hours ago

বর্ষবরণ উৎসব ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: র‍্যাব ডিজি

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের দুই উদ্যোক্তার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন

ঈদ পূর্ণমিলনী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

‘ইউনেট স্পিকআপ বাংলাদেশ’ তারুণ্যের কণ্ঠ একত্রে গর্জে উঠলো গ্র্যান্ড ফিনালেতে

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়4 hours ago

‘মার্চ ফর গাজা’ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার20 minutes ago

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

রবি-এয়ারটেল অ্যাপে পিন ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে রিচার্জ সুবিধা

ঈদ পূর্ণমিলনী
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ সভা

ঈদ পূর্ণমিলনী
মত দ্বিমত2 hours ago

অন্তরের গহীনে পহেলা বৈশাখ: ছোটবেলার স্মৃতি থেকে নতুন অধ্যায়ের সূচনা

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১৮৫ কোটি টাকার লেনদেন

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়3 hours ago

বর্ষবরণ উৎসব ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: র‍্যাব ডিজি

ঈদ পূর্ণমিলনী
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের দুই উদ্যোক্তার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন

ঈদ পূর্ণমিলনী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

‘ইউনেট স্পিকআপ বাংলাদেশ’ তারুণ্যের কণ্ঠ একত্রে গর্জে উঠলো গ্র্যান্ড ফিনালেতে

ঈদ পূর্ণমিলনী
জাতীয়4 hours ago

‘মার্চ ফর গাজা’ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত