পুঁজিবাজার
ওএমএস চালু করছে এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট

গ্রাহকদের আরও সুন্দর পরিসরে সেবা দিতে চায় দেশের প্রধান পুজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজ এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এরই লক্ষ্যে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমস (ওএমএস) চালু করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার (২৪শে মার্চ) মতিঝিল বিএসসি টাওয়ারে অবস্থিত ব্যাংকটির বোর্ড রুমে এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং কোয়ান্ট ফিনটেক লিমিটেডের মধ্যে এই বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী, এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড গ্রাহকদের ডিএসই লেনদেন সম্পাদনের জন্য স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের সুবিধার্থে কিউ-ট্রেডার অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রদান করবে। এরফলে এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড গ্রাহকরা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে স্টক এক্সচেঞ্জে সরাসরি ট্রেডে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম নাসির উদ্দিন এবং কোয়ান্ট ফিনটেকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাবেদ হোসেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডর পরিচালক মো. হাবিবুর রহমাম, মো. নাজিমউদ্দৌলা, মো. মোকাদ্দেস আলী এফসিএস। আরও উপস্থিত ছিলেন এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলতাফ হোসেন ভূঁইয়া এবং এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. লুৎফুর রহমান ও হেড অব অপারেশন মো. শাফায়েত আহমেদ সিদ্দিক এবং কোয়ান্ট ফিনটেকের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো.মনিরুল ইসলামসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, এসবিএসি ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের একটি সনামধন্য ব্রোকারেজ হাউজ। অপরদিকে কোয়ান্ট ফিনটেক লিমিটেডের ‘কিউ-ট্রেডার’ বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের তৈরীকৃত বিশ্বমানের প্রথম ওএমএস (অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অন্যান্য
বাজার মূলধন বেড়েছে ২৩৪৯ কোটি টাকা, কমেছে লেনদেন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা। তবে আলোচ্য সপ্তাহে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৭ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ২৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১০ দশমিক ০৯ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে সূচকের উত্থানের পরও ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬২৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৩৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৭৫৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা বা ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৭৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনলাইন কনফারেন্সিং ও সম্প্রচার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারপার্সন শামসুন নাহার বেগম চৌধুরী। এছাড়াও গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের স্পন্সর, বোর্ড অফ ডিরেক্টরসের সদস্যবৃন্দ ও শেয়ারহোল্ডাররা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এতে উপস্থিত শেয়ারহোল্ডাররা ৩১শে ডিসেম্বর ২০২৪-এর জন্য ঘোষিত ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রবৃদ্ধির প্রতি সবসময় সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য চেয়ারপার্সন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের প্রতি তার কৃতজ্ঞতা জানান। নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহক পরিসেবা এবং ব্যবসায়িক পরিচালনা নিশ্চিত করতে যথাযথ ও আন্তরিক প্রচেষ্টার জন্য গ্রীন ডেল্টা পরিবারের সদস্যদেরকেও তিনি অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান।
বীমা খাতে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং প্রতিষ্ঠার পর থেকে শীর্ষস্থানটি সুরক্ষিত করার জন্য সকল শেয়ারহোল্ডারদের ধন্যবাদ জানান গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স পি এল সি-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ফারজানা চৌধুরী। তাছাড়া সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে নিরলসভাবে কাজ করার জন্য গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। স্বয়ংক্রিয় গ্রাহক পরিসেবা, সর্বাঙ্গীণ ডিজিটালাইজড সল্যুশন, বীমা সংক্রান্ত বিবিধ গ্রাহকসেবা ভবিষ্যতে আরও উন্নত পদ্ধতিতে ও সফলভাবে সম্পাদনের বিষয়ে উচ্চাশা ব্যক্ত করার পাশাপাশি কোম্পানির সমৃদ্ধির জন্য আর্থিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে ধারাবাহিক উদ্ভাবন এবং সর্বোত্তম সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক, নাসির এ চৌধুরী, শেয়ারহোল্ডারদের ক্রমাগত সহায়তার জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
অনলাইনে আয়োজিত এই বার্ষিক সাধারণ সভায় অনেক শেয়ারহোল্ডার উপস্থিত ছিলেন, যারা গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা পরিষদের কর্মদক্ষতা, সুদক্ষ ও শক্তিশালী কর্পোরেট প্রশাসন, আকর্ষণীয় লভ্যাংশ ঘোষণা ও ২০২৪ সালের বিস্তারিত ও তথ্যবহুল বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য প্রশংসা করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জকে দেওয়ার সুপারিশ

পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি আসার ক্ষেত্রে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে ন্যস্ত করার সুপারিশ করেছে শেয়ারবাজার সংস্কারে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) গঠিত টাস্কফোর্স।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) আগারগাঁওয়ের বিএসইসি ভবনের মাল্টি পারপাস হলে বিএসইসির কাছে করা আইপিও সংক্রান্ত সুপারিশ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ সুপারিশ করা হয়। এসময় আইপিও সংক্রান্ত সুপারিশসমূহ নিয়ে গণমাধ্যমের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরেণ টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। তারা জানান, টাস্ক ফোর্সের পুঁজিবাজার সংস্কার কাজ চলমান আছে। কাজের অগ্রগতির সাথে সাথে গণমাধ্যমের কাছে তা তুলে ধরবে টাস্ক ফোর্স।
বক্তারা জানান, বিএসইসি কমিশনের থেকে টাস্ক ফোর্সের কোন নির্দেশনা নেই। পুরোপুরি স্বাধীন এবং নিরপেক্ষভাবে কাজ করে যাচ্ছে টাস্ক ফোর্স।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান, নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোংয়ের জ্যেষ্ঠ অংশীদার এ এফ এম নেসারউদ্দীন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সিএসই বিভাগের অধ্যাপক মো. মোস্তফা আকবর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল আমিন ও প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের সিইও মনিরুজ্জামান প্রমুখ।
আইপিও সংক্রান্ত সুপারিশে টাস্ক ফোর্স ব্যাংক থেকে ১ হাজার কোটি টাকা বা এর বেশি ঋণ নেবে এমন সব কোম্পানির পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংককে এ ব্যাপারে সব ব্যাংকে নির্দেশনা প্রদানের সুপারিশ করেছে। সেই সঙ্গে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি আসার ক্ষেত্রে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে ন্যস্ত করার সুপারিশ করেছে শেয়ারবাজার সংস্কারে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি গঠিত টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সুপারিশে বলা হয়েছে, স্থির মূল্য পদ্ধতিতে ৩০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না করা এবং বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৫০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না করার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫০ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ার সংরক্ষিত রাখার প্রস্তাব করেছে টাস্কফোর্স। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এবং বাকি ৪৫ শতাংশ দেশে বসবাসকারী বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ রাখার কথা বলা হয়েছে।
টাস্কফোর্স সুপারিশ করেছে, পুঁজিবাজারে আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানি বাজারে আসবে এবং কোন কোম্পানি অনুমোদন পাবে না, এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেবে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো। স্টক এক্সচেঞ্জ যদি কোনো কোম্পানির আইপিও প্রস্তাব বাতিল করে দেয় তাহলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি সেই কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিতে পারবে না। আইপিও সংক্রান্ত আইন সংশোধন করে এ বিধান যুক্ত করার সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স।
বিএসইসির চেয়ারম্যানের কাছে টাস্কফোর্সের সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন টাস্কফোর্সের সদস্য ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারের সিইও মাজেদুর রহমান ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন। এ সময় টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যদের পাশাপাশি বিএসইসির তিন কমিশনার এবং টাস্কফোর্সের ফোকাস গ্রুপের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
গত ৭ অক্টোবর শেয়ারবাজারের উন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক মানের সুশাসন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার সংস্কারের সুপারিশের জন্য পাঁচ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএটি বাংলাদেশের ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

পুঁজিবাজারে তালিকাভু্ক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটি বাংলাদেশ) ২০২৪ সালের জন্য ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের অনুমোদন দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) তারিখে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির ৫২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারহোল্ডারদের উপস্থিতিতে এই সাধারণ সভায় লভ্যাংশের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সভায় শেয়ারহোল্ডাররা সর্বসম্মতিক্রমে সংবিধিবদ্ধ নিরীক্ষক ও কর্পোরেট গভর্নেন্স নিরীক্ষক নিয়োগ অনুমোদন দেন।
বিএটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ওয়াইল সাবরার সভাপতিত্বে অনলাইনে এ এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। দেশ ও বিদেশ থেকে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা বিএটি বাংলাদেশের এজিএম পোর্টালের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
এজিএমে পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন এবং প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ সালের আর্থিক বিবরণীর অনুমোদন প্রদান করা হয়।
২০২৪ সালে বিএটি বাংলাদেশ মূল্য সংযোজন কর, সম্পূরক শুল্ক এবং অন্যান্য কর হিসেবে জাতীয় রাজস্ব কোষাগারে ৩৪ হাজার ১৭৩ কোটি টাকা জমা দিয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানটিকে দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতায় পরিণত করেছে।
সভায় প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র পরিচালক মাসুদ খান ও প্রফেসর ড. মেলিতা মেহজাবিন; অ-নির্বাহী পরিচালক সিরাজুন নূর চৌধুরী, স্টুয়ার্ট কিড ও ফ্রান্সিসকো তোসো ক্যানেপা এবং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিশা আব্রাহাম, ফাইন্যান্স ডিরেক্টর নিরালা সিং, কমার্শিয়াল ডিরেক্টর নুমায়ের আলম ও কোম্পানি সচিব সৈয়দ আফজাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রেকিট বেনকিজারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৭ এপ্রিল বিকাল ৪টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
সভা শেষে হিসাববছরের বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা আসতে পারে।
এসএম