জাতীয়
২৭ মিনিট আটকা মেট্রোরেল, যাত্রীদের ভোগান্তি

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২৭ মিনিট আটকা ছিল ঢাকার জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। সোমবার (২৪ মার্চ) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্র এ তথ্য জানায়।
সূত্র জানায়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেলের একটি ট্রেন আটকে যায়। স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম হওয়ায় এ ট্রেনের পেছনে থাকা অন্য ট্রেনগুলোও স্ব-স্ব স্থানে আটকে যায়।
জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিকেল ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৪টা ৭ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। পরে ৪টা ৮ মিনিট থেকে আবার মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়। তবে ঠিক কী কারণে যান্ত্রিক ত্রুটি হয়েছিল তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।
বিকেল ৪টার দিকে দেখা যায়, কারওয়ান বাজার স্টেশনে যাত্রী নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মতিঝিলগামী ট্রেন। ভেতরে যাত্রীরা গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছেন। যে কোনো সময় ট্রেন ছেড়ে দিতে পারে, এ আতঙ্কে কেউ নামছেন না। তবে বিকেল ৪টা ৮ মিনিট থেকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছে বলে স্টেশনের মাইকে প্রচার করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
স্বাধীনতা দিবসে চীনা প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন বার্তা

বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিনকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন।
বুধবার (২৬ মার্চ) চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম সিএমজি এ খবর জানিয়েছে।
অভিনন্দন বার্তায় শি জিনপিং উল্লেখ করেছেন, গত অর্ধ শতাব্দীতে, চীন ও বাংলাদেশ সবসময় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ নীতর ভিত্তিতে সম্পর্ক উন্নত করেছে, দু’দেশ সবসময় পরস্পরকে সম্মান করেছে, সমতাসম্পন্ন আচরণ করেছে এবং সহযোগিতা করেছে। দু’দেশের বিভিন্ন খাতের সহযোগিতা ফলপ্রসূ হয়েছে। যা দু’দেশের জনগণের জন্য বাস্তব কল্যাণ বয়ে এনেছে।
চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কোন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে শি বলেন, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং ‘চীন-বাংলাদেশ মানবিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বর্ষের’ সুযোগে, দু’দেশের উচ্চ মানের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগ নির্মাণ এবং দু’দেশের সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বের সম্পর্কের অব্যাহত উন্নয়ন জোরদার করতে চান তিনি।
একই দিন, চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও অভিনন্দন বাণী পাঠিয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ এখন শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাধীন বেশকিছু সড়ক, অবকাঠামো এবং পার্কের নতুন নামকরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের নতুন নাম করা হয়েছে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ’।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ দপ্তরের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নামকরণ সংক্রান্ত উপকমিটির সুপারিশ, স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে এসব নতুন নামকরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি সরণি’ এখন ‘ইনার রিং রোড’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল সরণি’ এখন ‘ঝাউচর প্রধান সড়ক’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সরণি’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর লোহারপুল বুড়িগঙ্গা সড়ক’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
এছাড়া ‘শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্ক’ এখন ‘কলাবাগান শিশু পার্ক’ নামে, যাত্রাবাড়ীর ‘শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্ক’ এখন ‘যাত্রাবাড়ী শিশু পার্ক’ নামে, ‘মেয়র শেখ তাপস সেতু’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর ব্রিজ’ নামে, ‘মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ এখন ‘গেন্ডারিয়া সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ নামে, ‘মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন পার্ক’ এখন ‘সরাফতগঞ্জ পার্ক’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ নামে, ‘মেয়র হানিফ অডিটোরিয়াম’ এখন ‘নগরভবন অডিটোরিয়াম’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
পাশাপাশি ‘মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার’ এখন ‘গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার’ নামে, ‘মেয়র হানিফ জামে মসজিদ’ এখন ‘আজিমপুর কবরস্থান জামে মসজিদ’ নামে, ‘মেয়র হানিফ মসজিদ’ এখন ‘সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল জামে মসজিদ’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে উল্লেখিত সড়ক, অবকাঠামো, স্থাপনা, সেতু, ফ্লাইওভার, মসজিদ, পার্কসমূহ পরিবর্তিত নামে নামকরণসহ সব কার্যক্রম পরিচালনা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিনের কাছে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পাঠানো বার্তায় বলেন, আপনার জাতীয় দিবস উপলক্ষে সরকার, ভারতের জনগণ এবং আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
দ্রৌপদী মুর্মু আরও বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বহুমুখী। আমাদের সহযোগিতার মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য, বহুমুখী সংযোগ, উন্নয়ন অংশীদারত্ব, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিক্ষা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা এবং মানুষে মানুষে বিনিময়ের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্র। এছাড়া ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ এবং ‘পূর্বমুখী নীতি’, আমাদের ‘সাগর’ মতবাদ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বাংলাদেশ। ভারত একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ এবং প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
নরেন্দ্র মোদী আরও বলেন, এই দিনটি আমাদের ভাগ করা ইতিহাস এবং ত্যাগের প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের সম্পর্কের জন্য একটি পথপ্রদর্শক হিসেবে অব্যাহত রয়েছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত হয়েছে এবং আমাদের জনগণের জন্য নানা সুবিধা বয়ে এনেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বান্দরবান জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় গ্রেপ্তার

বান্দরবানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় বান্দরবান পার্বত্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাসকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) মিরপুর মডেল থানাধীন সেনপাড়া পর্বতা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলা মিডিয়া ফোকাল পয়েন্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেফতারকৃত লক্ষীপদ দাশ বান্দরবান পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের উপেন্দ্র লাল দাসের ছেলে। তিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। গ্রেফতারের পর তাকে আজ বুধবার বান্দরবানে নিয়ে আসা হয়।
গত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার উপর আক্রমণ, মারধর, হত্যাচেষ্টাসহ ককটেল বিষ্ফোরণের মাধ্যমে এলাকায় নাশকতার সৃষ্টির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বান্দরবান সদর থানায় ৫টি মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। এসকল মামলায় তিনি এজাহার নামীয় আসামি। তাকে এসব গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিজ্ঞ আদালতে শুনানি শেষে গ্রেফতারকৃত আসামীকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। বিজ্ঞ আদালত হতে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে গ্রেফতারকৃত আসামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্যে পৌঁছানো জরুরি: রিজওয়ানা

অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জনগণকে যদি আস্থায় আনতে হয় তাহলে যে সংস্কারগুলো জনগণের ক্ষেত্রে আসে, সেগুলোর ক্ষেত্রে ঐক্যমত্যে পৌঁছানো ছাড়া কোনো উপায় নেই।
বুধবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, একটা সরকারের জন্য যেমন হয়, গতানুগতিক কিছু চ্যালেঞ্জ তো থাকেই। তবে এখন একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে। সেটা অবশ্যই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এটাকে চ্যালেঞ্জ বলেন আর না বলেন, একটা প্রক্রিয়া তো বটেই। সবাইকে একসাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া হচ্ছে একটা বড় জায়গা আমাদের জন্য। আরেকটা হচ্ছে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করে দেওয়া, জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা।
তিনি আরও বলেন, আরেকটা বড় বিষয় হচ্ছে সবসময় আমরা বলি, এই যে জুলাই আগস্টে যে হত্যাকাণ্ড হলো, যে বর্বরতাটা হলো, এটার একটা সুষ্ঠু বিচার। এখন আমাদের সীমিত সময়ে আমরা অবশ্যই চেষ্টা করবো, বিচারের কিছু রায় যেন মানুষের সামনে দিতে পারি। মানুষের মধ্যে যেন এই আস্থাটা আসে, সত্যিই এই বর্বরতার একটা বিচার হচ্ছে।
এর আগে, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ৭১ এর বীর সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।
এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায়। প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গনে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে, ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে ৭১ এর বীর সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি।
প্রধান উপদেষ্টার পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার নেতৃত্বে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর পর্যায়ক্রমে বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক–সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।