রাজনীতি
গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

জুলাই গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করার আগে কোনো নির্বাচন নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জুলাই শহীদদের চেতনা ধারণ করতে হবে আমাদের। বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব জায়গা চাঁদামুক্ত করতে হবে।
আজ রবিবার (২৩ মার্চ) বায়তুল মোকাররম সাংগঠনিক ওয়ার্ডের উদ্যোগে মসজিদ মার্কেট ব্যবসায়ীদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের পল্টন থানা কর্মপরিষদ সদস্য ও বায়তুল মোকাররম ওয়ার্ড সভাপতি এনামুল হক শামীম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সহসভাপতি রোকন উদ্দিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও পল্টন থানা আমীর জননেতা শাহীন আহমদ খান, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় অফিস সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি সিবগাতুল্লাহ, ঢাকা সিটি করপোরেশন এর ১৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিল খন্দকার আব্দুর রব।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বায়তুল মোকাররম জুয়েলারি সমিতির সাবেক সেক্রেটারি এনামুল হক খান দোলন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পল্টন থানার কর্মপরিষদ সদস্য যথাক্রমে নজরুল ইসলাম মজুমদার ও মোহাম্মাদ আল-আমীন রাসেল।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বায়তুল মোকাররম সাংগঠনিক ওয়ার্ড সেক্রেটারি মিজানুর রহমান মিনু এবং সহকারী সেক্রেটারি জাকির হোসেন প্রমূখ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে স্লোগানে উত্তাল সমাবেশস্থল

আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে শুরু হওয়া সমাবেশে জড়ো হচ্ছেন বিক্ষোভকারীরা। জুমার নামাজের পর থেকে ছাত্র-জনতার উপস্থিতি বাড়ছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন অনেকে।
শুক্রবার (৯ মে) জুমার নামাজ শেষে দলে দলে ছাত্র-জনতা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হতে থাকেন। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে উপস্থিতি।
সমাবেশ মঞ্চে অবস্থান করছেন এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। ছাত্রশিবিরের সিবগাতুল্লাহ সিবগা, ফরহাদ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারাও সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
মঞ্চ থেকে স্লোগান দেওয়া হচ্ছে, ‘কণ্ঠে আবার লাগা জোর, আওয়ামী লীগের কবর খোঁড়’, ‘গড়িমসি বন্ধ কর, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ কর’, ‘ব্যান ব্যান আওয়ামী লীগ, ‘লীগ ধর জেলে ভর’, ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’।
আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল রাতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন নেতাকর্মীরা। শুক্রবার সকালে সমাবেশের ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
জুমার পর ‘বড় জমায়েতের’ ডাক হাসনাতের

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বড় জমায়েত করার ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
শুক্রবার বাদ জুমা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পূর্ব পাশে ফোয়ারার সামনে এই জমায়েত হবে বলে জানান তিনি। এতে দল মত নির্বিশেষে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন হাসনাত।
সকাল সাড়ে আটটার দিকে যমুনার সামনে চলমান বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে এই ঘোষণা দিয়েছেন হাসনাত আবদুল্লাহ। সকাল আটটার পরে যমুনার সামনে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে। আজকে তারা বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কয়েক শ নেতা-কর্মী বিক্ষোভ সেখানে করছেন। তাঁরা কিছুক্ষণ পরপর স্লোগান দিচ্ছেন।
সকাল আটটার দিকে যমুনার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা যোগ দেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদের নেতৃত্বে কয়েক শ নেতা-কর্মী এ বিক্ষোভে অংশ নেন।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা। আমরা সরকারের বাইরে ও ভেতরে সেই দাবি বলেছি। কিন্তু আজকে ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের জন্য আমাদের আবার রাজপথে নামতে হয়েছে।’
এনসিপির পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। রাত একটার পর হেফাজতে ইসলামের বেশ কিছু নেতা-কর্মী যমুনার সামনে যান। রাত দেড়টার দিকে এবি পার্টির কিছু নেতা-কর্মী যমুনার সামনে উপস্থিত হন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে এনসিপির অবস্থান

আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) ঘোষণার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তাঁর সঙ্গে সেখানে আরও অনেকে যোগ দিয়েছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
এই কর্মসূচিতে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ ঘোষণা দেন, গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করা ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) না পাওয়া পর্যন্ত রাত ১০টা থেকে যমুনার সামনে তিনি অবস্থান নেবেন।
রাত ১০টার পর হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা–কর্মীরা যোগ দিয়েছেন। অবস্থান কর্মসূচিতে ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’ প্রভৃতি স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। এই কর্মসূচির কারণে যমুনার সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এই কর্মসূচি চলার মধ্যেই রাত সাড়ে ১০টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, ফ্যাসিস্ট ও খুনি আওয়ামী লীগের বিচার নিয়ে টালবাহানা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল ও নিষিদ্ধের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। আসামিদের জামিন দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকারের রাষ্ট্রপতিকে চোখের সামনে পালিয়ে যেতে দেওয়া হয়েছে। বিচার প্রশ্নে সরকারের প্রতি আমাদের অনাস্থার জায়গা তৈরি হয়েছে।’
নাহিদ ইসলাম ফেসবুক স্ট্যাটাসে আরও লিখেছেন, ‘জুলাইয়ে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল খুনিদের বিচার এবং মুজিববাদীরা বাংলার মাটিতে আর কখনো রাজনীতি করতে পারবে না। আজ রাতেই ফয়সালা হবে আওয়ামী লীগের বিষয়ে। আওয়ামী লীগের বিচার, নিবন্ধন বাতিল ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না আসা পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে উঠব না।’
জুলাইয়ের সব শক্তি, শহীদ পরিবারের সদস্যদের ও আহতদের রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানান নাহিদ ইসলাম। তিনি লিখেছেন, ‘বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
আ. লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হবে: নাহিদ ইসলাম

আজ রাতেই আওয়ামী লীগের বিষয়ে ফয়সালা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে উঠব না।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে নাহিদ এই আহ্বান জানান।
স্ট্যাটাসে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, ফ্যাসিস্ট ও খুনি আওয়ামী লীগের বিচার নিয়ে টালবাহানা চলছে। দলটির নিবন্ধন বাতিল বা নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে কোনো স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। বরং আসামিদের জামিন দেওয়া হচ্ছে, অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকারের রাষ্ট্রপতিকে চোখের সামনে পালিয়ে যেতে দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রতি আমাদের অনাস্থা তৈরি হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাইয়ে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল খুনিদের বিচার। মুজিববাদীরা বাংলার মাটিতে আর কখনো রাজনীতি করতে পারবে না। আজ রাতেই ফয়সালা হবে আওয়ামী লীগের বিষয়ে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিচার, নিবন্ধন বাতিল ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না আসা পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে উঠব না।’
শহীদ পরিবার ও আহতদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সবাই চলে আসুন। জুলাইয়ে সকল শক্তি, সকল শহীদ পরিবার ও আহতদের আহ্বান জানাই রাজপথে নেমে আসুন। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থানের ডাক হাসনাতের

গণহত্যাকারী হিসেবে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে নিজের ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়ে এ ডাক দেন হাসনাত। রাত ১০টা থেকে কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান তিনি।
হাসনাত তার ফেসবুকে বলেন, ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত আজ রাত দশটা থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলবে ‘
তিনি আরও বলেন, ‘যার এজেন্ডায় গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট বয়ান নাই, তার সাথে আমরা নাই। ’
ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিষিদ্ধকরণ এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা মনে করেন, আওয়ামী লীগ কোনোভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়ালে দেশে ফের রক্তপাত হবে, গুম-খুনের ঘটনা ঘটবে। যে কারণে, সময় থাকতে দলটিকে নিষিদ্ধ করা জরুরি।
এর আগে সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক এক পোস্টে আওয়ামী লীগপন্থী অপরাধীদের ‘সেইফ এক্সিট’ নিশ্চিত করছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, এমন অভিযোগ তোলেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘খুনিকে দেশ থেকে নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, পুলিশ আসামি ধরলেও আদালত জামিন দেয়। শিরীন শারমিনকে রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে বাসায় গিয়ে পাসপোর্ট করে দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল জানুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও মে মাসেও তা শুরু হয়নি। আর আপনারা বলছেন আওয়ামী লীগের বিচার হবে?
অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে আরও লেখেন, ‘তা ইন্টেরিম, এখন পর্যন্ত কী কী বিচার ও সংস্কার করেছেন?’
প্রসঙ্গত আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা সেফ-এক্সিটে দেশ ছেড়ে বিদেশে আয়েশি জীবন-যাপন করছেন। এর মধ্যেই বুধবার মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন পতিত সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
কাফি