জাতীয়
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মহাসড়কে ৬ দিন ট্রাক-কাভার্ডভ্যান বন্ধ

ঈদযাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে ঈদের আগে ও পরে মিলিয়ে ছয়দিন মহাসড়কে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লরি চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। তবে জরুরি নিত্যপণ্য এ নির্দেশনার আওতামুক্ত থাকবে।
শনিবার (২২ মার্চ) রাতে মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের বিআরটিএ সংস্থাপন শাখা থেকে সহকারী সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গত ৯ মার্চ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে আব্দুল গণি রোডের বিদ্যুৎ ভবনের বিজয় হলে আয়োজিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এরপর ১৬ মার্চ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সহকারী সচিব জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চিঠির অনুলিপি পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘আসন্ন ঈদ উপলক্ষে আগামী ২৫ হতে ২৮ মার্চ পর্যন্ত এবং ঈদ পরবর্তী ৩ দিন মহাসড়কে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও লরি চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য-দ্রব্য, পঁচনশীল দ্রব্য, গার্মেন্টস সামগ্রী, ঔষধ, সার এবং জ্বালানি বহনকারী যানবাহনসমূহ এর আওতামুক্ত থাকবে।
বিষয়টি বিআরটিএ কর্তৃক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকলকে অবহিত করা এবং সিদ্ধান্তের আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
মুক্তিযোদ্ধা সনদ ফেরত দিতে চান ১২ জন

মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সরকারের কাছ থেকে সনদ নিয়েছেন, এমন অন্তত ১২ ব্যক্তি সনদ ফিরিয়ে দিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন।
সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আবেদনকারীদের মধ্যে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়ে অবসরে যাওয়া এক ব্যক্তি। এক ব্যক্তি তার আবেদনে সনদ নেওয়া ভুল হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন কেউ কেউ। তবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সনদ ফেরত দিতে আবেদন করা ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে রাজি হয়নি।
কর্মকর্তারা বলছেন, যেহেতু মন্ত্রণালয়ের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তারা আবেদন করেছেন, নাম প্রকাশ করলে তারা সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হবেন। এ কারণে তাদের নাম গোপন রাখা হচ্ছে।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম গত ১১ ডিসেম্বর নিজ দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা সনদ নিয়েছেন, তাদের তা ফেরত দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও অনেকে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম লিখিয়েছেন, গেজেটভুক্ত হয়েছেন এবং সুবিধা নিয়েছেন। এটি জাতির সঙ্গে প্রতারণার শামিল। এটি ছোটখাটো অপরাধ নয়, অনেক বড় অপরাধ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

চার দিনের সফরে চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমানটি দেশটির হাইয়ান বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানবন্দরে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম ও দেশটির হাইয়ান প্রদেশের ভাইস গভর্ণর কিওনগাই বো প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান।
প্রধান উপদেষ্টার সফরের বিষয়ে জানা গেছে, ২৭ মার্চ দেশটির হাইনান প্রদেশে আয়োজিত বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) সম্মেলনে যোগ দেবেন ড. ইউনূস। সম্মেলনের উদ্বোধনী প্লেনারি সেশনে বক্তব্য দেবেন তিনি। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের স্টেট কাউন্সিলের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রিমিয়ার দিং ঝুঝিয়াংয়ের বৈঠক হতে পারে।
২৮ মার্চ বেইজিংয়ের ‘গ্রেট হল অব দ্য পিপল’-এ শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস। একই দিনে হুয়াওয়ে কোম্পানির উচ্চ-প্রযুক্তিসম্পন্ন এন্টারপ্রাইজ পরিদর্শন করবেন তিনি। ২৯ মার্চ চীনের বিখ্যাত পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে এবং সেখানে তিনি বক্তব্য রাখবেন। পরে বেইজিং থেকে চীনের একটি বিমানে ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার।
প্রধান উপদেষ্টার বেইজিং সফরে ছয় থেকে আটটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। পাশাপাশি এ সফরে চারটি ঘোষণা আসতে পারে। যার মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশকে এক থেকে দুই বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তার ঘোষণা দেবে চীন। এছাড়া মোংলা বন্দরের আধুনিকায়নে অর্থায়নের বিষয়টিও যুক্ত থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
স্বাধীনতা দিবসে চীনা প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন বার্তা

বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিনকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন।
বুধবার (২৬ মার্চ) চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম সিএমজি এ খবর জানিয়েছে।
অভিনন্দন বার্তায় শি জিনপিং উল্লেখ করেছেন, গত অর্ধ শতাব্দীতে, চীন ও বাংলাদেশ সবসময় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ নীতর ভিত্তিতে সম্পর্ক উন্নত করেছে, দু’দেশ সবসময় পরস্পরকে সম্মান করেছে, সমতাসম্পন্ন আচরণ করেছে এবং সহযোগিতা করেছে। দু’দেশের বিভিন্ন খাতের সহযোগিতা ফলপ্রসূ হয়েছে। যা দু’দেশের জনগণের জন্য বাস্তব কল্যাণ বয়ে এনেছে।
চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কোন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে শি বলেন, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং ‘চীন-বাংলাদেশ মানবিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বর্ষের’ সুযোগে, দু’দেশের উচ্চ মানের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগ নির্মাণ এবং দু’দেশের সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বের সম্পর্কের অব্যাহত উন্নয়ন জোরদার করতে চান তিনি।
একই দিন, চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও অভিনন্দন বাণী পাঠিয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ এখন শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাধীন বেশকিছু সড়ক, অবকাঠামো এবং পার্কের নতুন নামকরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের নতুন নাম করা হয়েছে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ’।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ দপ্তরের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নামকরণ সংক্রান্ত উপকমিটির সুপারিশ, স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে এসব নতুন নামকরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি সরণি’ এখন ‘ইনার রিং রোড’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল সরণি’ এখন ‘ঝাউচর প্রধান সড়ক’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সরণি’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর লোহারপুল বুড়িগঙ্গা সড়ক’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
এছাড়া ‘শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্ক’ এখন ‘কলাবাগান শিশু পার্ক’ নামে, যাত্রাবাড়ীর ‘শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্ক’ এখন ‘যাত্রাবাড়ী শিশু পার্ক’ নামে, ‘মেয়র শেখ তাপস সেতু’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর ব্রিজ’ নামে, ‘মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ এখন ‘গেন্ডারিয়া সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ নামে, ‘মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন পার্ক’ এখন ‘সরাফতগঞ্জ পার্ক’ নামে, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ এখন ‘কামরাঙ্গীরচর সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র’ নামে, ‘মেয়র হানিফ অডিটোরিয়াম’ এখন ‘নগরভবন অডিটোরিয়াম’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
পাশাপাশি ‘মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার’ এখন ‘গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার’ নামে, ‘মেয়র হানিফ জামে মসজিদ’ এখন ‘আজিমপুর কবরস্থান জামে মসজিদ’ নামে, ‘মেয়র হানিফ মসজিদ’ এখন ‘সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল জামে মসজিদ’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে উল্লেখিত সড়ক, অবকাঠামো, স্থাপনা, সেতু, ফ্লাইওভার, মসজিদ, পার্কসমূহ পরিবর্তিত নামে নামকরণসহ সব কার্যক্রম পরিচালনা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিনের কাছে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পাঠানো বার্তায় বলেন, আপনার জাতীয় দিবস উপলক্ষে সরকার, ভারতের জনগণ এবং আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
দ্রৌপদী মুর্মু আরও বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বহুমুখী। আমাদের সহযোগিতার মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য, বহুমুখী সংযোগ, উন্নয়ন অংশীদারত্ব, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিক্ষা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা এবং মানুষে মানুষে বিনিময়ের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্র। এছাড়া ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ এবং ‘পূর্বমুখী নীতি’, আমাদের ‘সাগর’ মতবাদ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বাংলাদেশ। ভারত একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ এবং প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
নরেন্দ্র মোদী আরও বলেন, এই দিনটি আমাদের ভাগ করা ইতিহাস এবং ত্যাগের প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের সম্পর্কের জন্য একটি পথপ্রদর্শক হিসেবে অব্যাহত রয়েছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত হয়েছে এবং আমাদের জনগণের জন্য নানা সুবিধা বয়ে এনেছে।