রাজধানী
রাজধানীতে ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৪

রাজধানীতে ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। শুক্রবার (২১ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাতিরঝিল এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় একটি ব্রান্ড নিউ গাড়িও জব্দ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর ) উপপরিচালক শামীম আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৪ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৩ জন পুরুষ ও একজন নারী রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তার চারজনের কাছ থেকে মোট ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ৫ কোটি টাকা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এই উপপরিচালক বলেন, এ বিষয়ে শনিবার (২২ মার্চ) দুপুর ১২টায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা মেট্রো উত্তর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
বায়ুদূষণে শীর্ষে আজ ঢাকা

বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ স্থানে রয়েছে রাজধানীর ঢাকা। ২২৪ স্কোর নিয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে শহরটি। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
শনিবার (২২ মার্চ) সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এ সময়ে ১৯৪ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তানের লাহোর (১৯১), থাইল্যান্ডের চেইং মাই (১৭৪), ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৬৮) ও হো চি মিন সিটি (১৫৬)।
আইকিউএয়ারের মতে, এসব শহরের বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
সাধারণত একটি শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, তার লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক জানিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। প্রতিষ্ঠানটির মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়।
আর ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ঢাকাস্থ ফেনীবাসীদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

ঢাকাস্থ ফেনীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে এক ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ফেনী ফোরাম ঢাকার উদ্যোগে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এটি অনুষ্ঠিত হয়।
ফোরামের সভাপতি কবির আহমদের সভাপতিত্বে এবং ফোরামের সেক্রেটারি ডাঃ মু.ফখরুদ্দিন মানিকের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সাবেক আমীর অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সম্মানিত আমীর মুফতি আব্দুল হান্নান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সম্মানিত নায়েবে আমীর অধ্যাপক আবু ইউসুফ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অতিরিক্ত সচিব খোরশেদ আলম, ফোরামের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মাহমুদুল হক, সহ-সভাপতি এসএম কামাল উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, এডভোকেট জসিম উদ্দিন তালুকদার, দিদারুল আলম মজুমদার, মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন সাঈদ, নুরুল করিম।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আব্দুল্লাহ, কবি জাকির আবু জাফর, ব্যবসায়ী জনাব শাহ আলম ভূঁইয়া, জনাব মো. মর্তুজা, ফেনী ক্লাবের সভাপতি জহির উদ্দিন আলমগীর, ফোরামের সহকারি সেক্রেটারি ইব্রাহিম বাহারি, মনির উদ্দিন মনি, রাশেদুল হাসান রানা, ড. মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ সহ-সম্মানিত নেতৃবৃন্দ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মাওলানা লুৎফর রহমানের স্মরণে দোয়া ও ইফতার

আল্লামা লুৎফর রহমান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর দি ওয়ান রেস্টুরেন্টে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ফাউন্ডেশনের সভাপতি আল্লামা লুৎফর রহমানের বড় ছেলে আবু সাঈদ মাহমুদ রিয়াজের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আল্লামার ছোট ছেলে আবু সালমান মুহাম্মদ আম্মারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব বরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন শহীদ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর (রাহি:) সুযোগ্য সন্তান আলহাজ্ব শামীম সাঈদী।
প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আল্লামা সাদিকুর রহমান আযহারী।
এছাড়া বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আল্লামা গোলাম কবির আযহারী, তামীরুল মিল্লাত মহিলা কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান, সেইফ কমিউনিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাছান, মাওলানা গিয়াস উদ্দিন, মাওলানা ছানা উল্লাহ, মাওলানা শরফুদ্দীন তাহের, মাওলানা মারুফ বিল্লাহ এবং মাওলানা আব্দুল কাদের নাঈমসহ বহু উলামায়ে কিরাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামীম সাঈদী আল্লামা লুৎফর রহমানের (রাহি:) স্মৃতিচারণ করে বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমানের মতো বহু প্রতিভার অধিকারী দায়ী ইলাল্লাহর সচরাচর জন্ম হয় না। নির্লোভ, নিরহঙ্কার এবং অত্যন্ত সাদামাটা জীবন যাপনে অভ্যস্ত এই আলেমে দ্বীনের রেখে যাওয়া নসিহাহ যেন আমরা আমাদের বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত করতে পারি।
প্রধান আলোচক আল্লামা সাদিকুর রহমান আযহারী তার বক্তব্যে বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমান (রাহি:) যেভাবে ছোটদেরকে স্নেহ মায়া মমতা দিয়ে ধারণ করে রেখেছেন, যেভাবে উৎসাহ উদ্দীপনা দিয়ে আগলে রাখতেন, এমন অভিভাবক আমরা আর কখন পাবো জানি না।
আল্লামার রেখে যাওয়া আলোচনার যে বিশাল ভান্ডার রয়েছে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এই আলোচনাগুলো সংরক্ষণ করে ধারাবাহিকভাবে উম্মাহর কাজে যেন লাগাতে পারে কর্তৃপক্ষের কাছে সে অনুরোধ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমান এবং আল্লামা সাঈদী হলেন জাতির সম্পদ। আমরা এই সম্পদের যেন যথাযথ মর্যাদা দিতে পারি। আল্লাহ আমাদের সে তাওফিক দান করুন।
এসময় আল্লামা গোলাম কবির আযহারী বলেন, আল্লামা সাঈদী এবং আল্লামা লুৎফর রহমান কখনো চুক্তি করে মাহফিল করতেন না। তাঁরা ছিলেন আমাদের মডেল । তাদের সে ঐতিহ্য যেন আমরা ধরে রাখতে পারি আল্লাহ আমাদের সে তাওফিক দান করুন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে পথচারীদের মাঝে আনন্দ সংঘের ইফতার বিতরণ

জাতীয় সামাজিক সংগঠন আনন্দ সংঘ ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর নয়া পল্টনে পথচারীদের মাঝে এ ইফতার বিতরণ করা হয়।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ আল-আমীন রাসেলের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ইফতার বিতরণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটি ফর ন্যাশনাল চ্যারিটি’র প্রধান নির্বাহী ও আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা শাহীন আহমদ খান।
এছাড়া আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা নজরুল ইসলাম মজুমদার, আব্দুল গফুর ভুঁইয়া। আনন্দ সংঘের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ইন্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন আকাশ,পলাশ খান,জালাল আহমেদ রুমি, ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন আনন্দ সংঘের কেন্দ্রীয় সদস্য আজিম উদ্দিন, ঢাকা মহানগর সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন খান রাজিব, রেজাউল করিম রাশেদ, আবু সালেহ মো. তোহা, আবু ইউসুফ ভুঁইয়া প্রমূখ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তায় ‘হেল্প’ অ্যাপ চালু

ঢাকায় গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে চালু হয়েছে ‘হেল্প’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ। এই অ্যাপে দেওয়া নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।
শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে কোনো নারী সহিংসতার শিকার হলে তাৎক্ষণিক সহায়তা চাইতে পারবেন, জরুরি সেবা নিতে পারবেন এবং ঘটনাটি রিপোর্ট করতে পারবেন।
প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্প রাজধানীর বছিলা থেকে সায়েদাবাদ সড়কে বাস্তবায়ন করা হবে। মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে সায়েদাবাদ পর্যন্ত চলাচলকারী বাসে কিউআর কোড স্থাপন ও এই অঞ্চলে অবস্থানরত স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় সহিংসতার শিকার নারীরা এই সেবা নিতে পারবেন।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের দ্য ডেইলি স্টার ভবনের হলরুমে অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, ‘হেল্প’ অ্যাপে দাখিলকৃত নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা এখন থেকে ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘নারী ও শিশুদের ওপর যেকোনো ধরনের সহিংসতা পীড়াদায়ক। অনেক ক্ষেত্রেই এসব ঘটনার শিকার ব্যক্তিরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানাতেও দ্বিধা বোধ করেন। তা ছাড়া তাদের অভিভাবকরাও নানা কারণে ঘটনাগুলো গোপন রাখেন।’
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘গৃহকর্মীরা আমাদের সমাজে সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত।
অনেক সময় তারাও শ্লীলতাহানির শিকার হন। সুনাগরিক হিসেবে গৃহকর্মীদের থাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা আমাদের কর্তব্য।’
ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের সভাপতি রেজোয়ানুল হকের সভাপতিত্বে এই অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। এ ছাড়া ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনরাও উপস্থিত ছিলেন।