জাতীয়
‘অনলাইন বাস টার্মিনাল’ চালু, রেটিং-রিভিউ ও অভিযোগ জানানোর সুবিধা

বাংলাদেশের প্রধানতম পর্যটন স্পট ও বাস পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ রুট কক্সবাজার রুটের যাত্রীদের ভ্রমণকে নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ট্র্যাফিক পুলিশ যাত্রীদের যাত্রী সেবা নিয়ে রেটিং, রিভিউ ও ছবিওসহ অভিযোগ জানানোর সুবিধা চালু করেছে।
জেলা পুলিশের উদ্যোগে বাস ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘অনলাইন বাস টার্মিনাল’ ওয়েবসাইটে এই ফিচার চালু করা হয়েছে।
সড়ক নিরাপত্তা জোরদারে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নানা উদ্যোগের ফলেও থামছে না সড়ক দুর্ঘটনা। মহাসড়কে বাসের সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারণ করে দিলেও অনেক চালক মানছে নির্ধারিত গতিসীমা। তাছাড়া প্রতিবছর ঈদ কেন্দ্রিক সময়ে সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যায়।
তাই আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে এবং ঈদ পরবর্তী কক্সবাজারে পর্যটকদের ভ্রমণকে নিরাপদ, নির্বিঘ্ন ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করার লক্ষ্যে পুলিশ সুপার জনাব মো. সাইফউদ্দীন শাহীনের নির্দেশনায় চালকদের রিয়েল-টাইম তদারকি ও পরিবহণ কর্তৃপক্ষকে যথাযথ জবাবদিহিতার আওতায় আনার পরিকল্পনা থেকে এই ডিজিটাল উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
কক্সবাজার রুটে চলাচলরত বাসগুলোর দৃশ্যমান স্থানে রয়েছে কিউআর কোড সম্বলিত ওবিটি’র স্টিকার। বাসের যাত্রীরা উক্ত কিউআর কোড স্ক্যান করে কিংবা অনলাইন বাস টার্মিনাল এর ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আসনে বসেই চালকের ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ, বেপরোয়া গতি, পরিবহনের যাত্রী সেবা, যাত্রী হয়রানি, যেকোনো ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক বিষয় নিয়ে রেটিং, রিভিউ দিতে পারবেন। এমনকি ছবি সহ অভিযোগ জানাতে পারবেন। যাত্রীদের প্রদত্ত রেটিং এর উপর পরিবহনের সার্বিক রেটিং নির্ধারিত হবে। যাত্রীদের প্রদত্ত অভিযোগ ট্র্যাফিক পুলিশ ও স্ব স্ব পরিবহণ কর্তৃপক্ষের কাছে চলে যাবে। গুরুত্ব বিবেচনায় ট্র্যাফিক পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবে।
ওবিটির ডাটাবেসে কক্সবাজার রুটে চলাচলরত আন্তঃজেলা ও লোকাল সর্বমোট ১২৬টি বাস পরিবহনের প্রায় ১হাজার ৮০০টি বাসের তথ্য, প্রায় ২হাজার ছবিসহ চালক ও গাইডের তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সকল বাসের ফিটনেস ও রুট পারমিটের হালনাগাদ তথ্যও রয়েছে ওবিটি’র ডাটাবেসে। যার ফলে ফিটনেস মেয়াদোত্তীর্ণ বাসগুলো চিহ্নিত করা সহজে সম্ভব হচ্ছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
র্যাব-এপিবিএন হেডকোয়ার্টার পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যদের জনসেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
শনিবার (২২ মার্চ) রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) হেডকোয়ার্টার পরিদর্শনকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বাহিনী দুইটির কার্যক্রম সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং অধস্তন ফোর্সদের বাসস্থান, খাবার ও আনুষঙ্গিক সুবিধা নিশ্চিতকরণ ও এ সম্পর্কে যত্নবান হওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
তিনি এ সময় বাহিনী দুইটির সদস্যদের জনসেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।
এ সময় বাহিনী দুইটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন। আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই প্রতিবেদন জমা দেন কমিশন প্রধান কামাল আহমেদসহ অন্যান্য সদস্যরা।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যেগুলো এখনি বাস্তবায়ন করা সম্ভব সেগুলো আমরা দ্রুত বাস্তবায়ন করে ফেলতে চাই। সে জন্য আমি চাইব, সংস্কার কমিশন আশু করণীয় বা দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করা যায় এমন সুপারিশগুলো দ্রুত আলাদাভাবে আমাদের কাছে পেশ করুক।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদের নেতৃত্বাধীন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের এই কাজকে অমূল্য হিসেবে অভিহিত করে এই প্রতিবেদন যেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য মানুষ পড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করার পরামর্শ দেন তিনি।
দেশীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলো একটি নির্দিষ্ট স্যাটেলাইট ব্যবহারে বাধ্য বলে বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দেখা যায় না, কমিশনের পক্ষ থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো যাতে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা এবং আগ্রহী বিদেশিরা দেখতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে সরকার।’
গত বছরের ১৮ নভেম্বর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের জন্য সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিন্যানশিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্স (অ্যাটকো) প্রতিনিধি, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক সাংবাদিক জিমি আমির, ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্ত গুপ্ত এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ প্রতিবেদন জমা দেবে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

গণমাধ্যম সংস্কারে গঠিত কমিশন আজ দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। শুক্রবার (২১ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, শনিবার (২২ মার্চ) দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবেন।
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, মিডিয়া সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর দুপুর ১টায় যমুনার বাইরে এক প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম শনিবার (২২ মার্চ) গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ১৮ নভেম্বর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের জন্য সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিন্যানসিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্স (অ্যাটকো) প্রতিনিধি, নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক সাংবাদিক জিমি আমির, ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্ত গুপ্ত এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এনআইডির তথ্য বিক্রি চক্রের সদস্য গ্রেফতার

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পেজ ও গ্রুপে রাষ্ট্রের নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত ও গোপন তথ্য সমূহ ক্রয় বিক্রয়কারী চক্রের সদস্য তোফায়েল হোসেনকে (২৯) গ্রেফতার করেছে সিআইডির সাইবার পুলিশ।
শুক্রবার (২১ মার্চ) রাতে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সিআইডি সাইবার মনিটরিং টিম জানতে পারে, আইনশৃংখলা বাহিনী কর্তৃক রাষ্ট্রীয় স্বার্থে ব্যবহৃত হতে পারে যেসব তথ্যাবলী যেমন জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, জন্ম নিবন্ধনপত্র, মোবাইল অপারেটর কর্তৃক কললিস্ট, লোকেশন, বায়োমেট্রিক তথ্য, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন তথ্য, পাসপোর্ট, মোবাইল সিম রেজিস্ট্রেশনের ডেটাসহ বিভিন্ন গোপনীয় ব্যক্তিগত তথ্য অর্থের বিনিময়ে অসৎ উদ্দেশ্যে সন্দেহজনকভাবে লেনদেন করছে।
জসীম উদ্দিন জানান, সিআইডির কর্মকর্তারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এবং তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে কুমিল্লা থেকে অভিযুক্ত মো. তোফায়েল হোসেনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকালে তার কাছ থেকে অপরাধকর্মে ব্যবহৃত ২টি মোবাইল, ৪টি সিম ও ১ টি ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে পল্টন মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই চক্রের অন্যান্য পলাতক সদস্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রেলের অনলাইন টিকিটে কালোবাজারি বিরোধী অভিযান, গ্রেপ্তার ১

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে অনলাইন টিকিটে কালোবাজারি বিরোধী অভিযান চালিয়েছে ঢাকা রেলওয়ে পুলিশ কর্তৃক। অভিযানে পেশাদার কালোবাজারি মো. রাকিব মিয়াকে (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার (২১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ অভিযান চালায় পুলিশ।
জানা গেছে, ঢাকা-টু কিশোরগঞ্জ রুটের ভিন্ন ভিন্ন তারিখের এগারো সিন্ধু গোধূলি/প্রভাতী/কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের ২১ টি আসনের টিকিট ও ০১ টি স্মার্ট মোবাইল ফোনসহ গ্রেফতার করা হয় রাকিবকে। এসব টিকিট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ফেসবুক পেজে প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অধিক দামে বিক্রি করে সে।
গ্রেপ্তারকৃত রাকিব ১৮০ টাকার টিকিট ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি করে বলে স্বীকার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানা যায়, সে তার নিজের ও পরিচিত ৪ জনের এনআইডি ও মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে মোট ৫টি রেলওয়ে সেবা অ্যাপস খোলে নিয়মিত ঢাকা টু কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট অনলাইন হতে সংগ্রহ করে থাকেন।
এরপর এ টিকিটগুলো ‘কিশোরগঞ্জ ট্রেন টিকিট বাই, সেল এন্ড এক্সচেঞ্জ’ নামক ফেসবুক পেইজ এর মাধ্যমে আগ্রহী যাত্রীদের নিকট টিকিট বিক্রয় করে বিকাশ/ নগদের মাধ্যমে টাকা সংগ্রহ করেন। এরপর গ্রাহকের মোবাইলে টিকিটের পিডিএফ কপি পাঠিয়ে দেন।
উল্লেখ্য, গ্রেফতার আসামি ঈদ পরবর্তী কিশোরগঞ্জ টু ঢাকা রুটের অনলাইনভিত্তিক টিকিট কালোবাজারির প্রস্তুতিসহ ফেসবুকে প্রচারণা চালাচ্ছিল। তার বিরুদ্ধে ঢাকা রেলওয়ে থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।