রাজনীতি
ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর রচিত হবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর রচনা হবে। এতে দেশ ইমেজ সংকটে পড়বে।
বুধবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর ইস্কাটন লেডিস ক্লাবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, ধর্মীয় উগ্রবাদী ও চরমপন্থীদের প্রতিহতের পাশাপাশি গণহত্যাকারীদের বিচার করাই হবে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। নির্বাচন না দেওয়ার কারণেই ফ্যাসিস্টদের চরমভাবে বিদায় নিতে হয়েছে। তাই নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা ও কয়েকটি রাজনৈতিক দল কিছুটা ভিন্ন সুরে কথা বলছে। যদি জনগণের আকাঙ্খা উপেক্ষা করে গৌণ উদ্দেশ্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, তবে জনগণের কাছে ভুল বার্তা যাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
মানুষের কল্যাণে আইনজীবীদের কাজ করতে হবে: জামায়াত আমির

পলিটিক্যালি মোটিভেটেড না হয়ে মানুষের কল্যাণে আইনজীবীদের কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, আদালত অঙ্গনে আমি বহুবার এসেছি; মুক্ত মানুষ হিসেবে নয়, বন্দি হিসেবে। আজ মুক্ত পরিবেশে আপনাদের সামনে উপস্থিত হতে পেরে এবং দোয়া নেওয়ার সুযোগ পেয়ে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি, আলহামদু লিল্লাহ।
বুধবার (১৯ মার্চ) বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ লইয়ার্স কাউন্সিল আয়োজিত ‘মাহে রমাদানের গুরুত্ব ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল’ এর প্রধান অতিথি হিসেবে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, দুনিয়াতে বহু পেশা আছে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অধ্যাপক, সাংবাদিক কিন্তু কারো নামের আগে বিজ্ঞ শব্দ ব্যবহার করা হয় না। শুধু আইনজীবীদের নামের পূর্বেই বিজ্ঞ শব্দ ব্যবহার করা হয়। বার ও বেঞ্চ নিয়েই বিচার কার্যক্রম। আইনজীবীরা বিচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আইনজীবীদের পলিটিক্যালি মোটিভেটেড না হয়ে মানবতার কল্যাণে কাজ করতে হবে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানুষের মাঝে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়েছেন। মানবজীবনের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক দিক রয়েছে। একটি আদালত আরেকটি চিকিৎসা। এ দুটো জায়গা ঠিক হয়ে গেলে সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হবে অর্থাৎ সমাজ ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের দেশে এই দুটোই করুণ অবস্থায় রয়েছে। বলতে গেলে ন্যায়বিচার আজ নির্বাসনে। আর স্বাস্থ্যখাতে চলছে চরম অনিয়ম।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে শিক্ষা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত হলে দেশের নাগরিকরা গর্বিত হতে পারত। কিন্তু আমাদের দেশে শিক্ষার কোনো নৈতিক মান নেই। যার কারণে আমরা বিশ্বের কোথাও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারি না। বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় আমাদের দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো র্যাংক নেই বললেই চলে। আমাদের এ অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যে শিক্ষা মানুষকে মানুষ হতে শেখায়, মানুষকে সম্মান দিতে শেখায় সে শিক্ষা না থাকায় সমাজে নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে।
আমিরে জামায়াত বলেন, আমাদের দেশে ব্রিটিশ ল’কে মাদার ল’ বলা হয়। কিন্তু প্রকৃত মাদার ল’ হচ্ছে কুরআনের আইন। ইসলামের আইনকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য আজ পর্যন্ত কোনো আইন তৈরি হয়নি। অনেক আইন আছে যা এসেছে কুরআন থেকে। যার কারণে বিদ্যমান অনেক আইন কুরআনের সাথে খুব বেশি সাংঘর্ষিক নয়। কুরআনের আইনের ভিত্তিতে এক মানবিক সমাজ গঠনে সকলকে আন্তরিক হতে হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
বিএনপিকে মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপি বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণের সমর্থন পাবে এ বিষয়টি যত স্পষ্ট হচ্ছে, তত বেশি দলটিকে মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় এক ইফতার মাহফিলে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাজধানীর বনানীতে হোটেল লেকশোরে জিয়া সাইবার ফোর্সের ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে অনলাইন এক্টিভিস্টদের জন্য ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সেখানে অনলাইন এক্টিভিস্টদের সঙ্গে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে মতবিনিময় করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
ইফতারের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তারেক রহমান বলেন, একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে, বিএনপি ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এক এগারোর মতো বিএনপির বিরুদ্ধে নানা বানোয়াট অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণের জন্য একটি জবাবদিহিতামূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মত পার্থক্য ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী দিনের সব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
নির্বাচনে দেরি হলে ফ্যাসিস্ট শক্তি ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে: ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে দেরি হলে ফ্যাসিস্ট শক্তি ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে।
রোববার (১৬ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের দুটি সংগঠন বিএফইউজে ও ডিইউজে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন দেওয়া উচিত। নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব দিয়ে স্থিতিশীলতা রক্ষা করা উচিত। নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে তত বেশি বাংলাদেশের পক্ষের শক্তিকে পরাজিত করার জন্য ফ্যাসিস্ট শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। যারা উগ্র, জঙ্গি তারাও এই সুযোগগুলো নেওয়ার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, আশা করি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাবেন। যত দ্রুত নির্বাচন হবে, যত দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সংসদে এসে একদিকে দেশ পরিচালনা করবে, অন্যদিকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় যে সংস্কারগুলো আছে সেগুলো আমরা সবাই একসঙ্গে করতে পারবো।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, পত্রিকার পাতা খুললেই আমরা বিচলিত হয়ে যাই। হত্যা, খুন, ধর্ষণ এমন একটি জায়গায় চলে যাচ্ছে যে জায়গাটা আমাদের পীড়িত করছে। তরুণ প্রজন্মও বিশেষ করে ছাত্ররা অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে আসছে। আমাদের সবারই এই ব্যাপারে ধৈর্য ধরার ব্যাপার আছে।
অনুষ্ঠানে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহিন, মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
যারাই ক্ষমতায় আসুক, গুম-খুনের বিচার করতে হবে: তারেক রহমান

বিএনপি নির্বাচনে জয়ী হলে বিগত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যারা শহীদ হয়েছেন, তারা যেন ন্যায় বিচার পান, আমরা সে ব্যবস্থা করব বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
রোববার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় লন্ডন থেকে সরাসরি ভার্চুয়ালি রাজধানীর লেকশোর হোটেলে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে গুম এবং শহীদ পরিবারের সঙ্গে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর ইফতার মাহফিলে যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির প্রত্যাশা সামনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কারা দেশ পরিচালনা করবেন।
শহীদ পরিবার এবং গুম খুনের ঘটনায় নির্যাতনের বিচারে সব রাজনৈতিক দল ঐক্যমত থাকবে বলে আশাবাদ জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, যারাই ক্ষমতায় আসুক, তাদের গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে শহীদ, গুম, খুনের ঘটনার বিচার করতে হবে।
ইফতার মাহফিলে উপস্থিত শহীদ পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন, গণঅভ্যুত্থানে শহিদ যারা হয়েছেন, তারা যেন ন্যায়বিচার পান, এমন আগ্রহ দেখতে পাচ্ছেন না। এসময় বিচার না হলে আবারও রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি দেন শহিদ পরিবারের অভিভাবকরা।
এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যদের চাকরির অ্যাপয়েনমেন্ট লেটার এবং ঈদ শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ধর্ষকের বিচার ৯০ দিনে নয়, সাত দিনে দেখতে চাই: জামায়াত আমির

বাংলাদেশ জামায়াতের আমির ড. শফিকুর রহমান বলেছেন, শুধু আছিয়া নয় সমাজে এই ধরনের ভয়ংকর অপরাধ সংঘটিত হলেই আপনারা সাংবাদিক মহল সংবাদের মাধ্যমে তুলে ধরবেন। সাদাকে সাদা হিসেবে কালোকে কালো হিসেবে তুলে ধরবেন। কালোদের চেহারা সমাজে তুলে ধরবেন যাতে ওদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয়।
তিনি বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ যারা করবে তাদের সমাজ থেকে বয়কট করবেন। শিশু ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম আমরা খুব দ্রুত সময়ে দেখতে চাই। বিচার কার্যকর হয়েছে এবং শাস্তি নিশ্চিত হয়েছে এটা আমরা দেখতে চাই। এরকম যারা লম্পট তারা এ ধরনের জঘন্যতম কাজ করতে যেন ভয় পায়। আমরা দেশে প্রচলিত আইনের মাধ্যমে ৯০ দিনের মধ্যেই এর বিচারকাজ দেখতে চাই।
শনিবার (১৫ মার্চ) মাগুরার সোনাইকুন্ডিতে ধর্ষণের ঘটনায় মৃত শিশুর কবর জিয়ারতের সময় একথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, কুরআনের আইন দেশের মানুষের কল্যাণ বয়ে আনবে, শান্তি বয়ে আনবে। এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই যেখানে সব শ্রেণি পেশার মানুষ একসঙ্গে বসবাস করবে হানাহানি করবে না।
এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় হেলিকপ্টারে করে সব্দালপুর হাইস্কুল মাঠে নামেন জামায়াতের আমির ড. শফিকুর রহমান। এ সময় জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এ বি এম বাকেরসহ জেলার জামায়াতের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির সাবেক এমপি ড. মো. শহীদুল্লাহ তাহের, নির্বাহী পরিষদের সদস্য মো. মোবারক হোসেন।
কবর জিয়ারত শেষে সোনাইকুন্ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ড. শফিকুর রহমান বলেন, দেশে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ যে করবে দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমেই তার শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। দেশের আইনের প্রতি সবার শ্রদ্ধাশীল থাকার কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, অনেকেই বলেছেন ৯০ দিনের মধ্যে দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে এ ঘটনার বিচার হবে, কিন্তু আমি এক সপ্তাহের মধ্যেই এই শিশু ধর্ষণের ঘটনায় আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। যারা ধর্ষণের মতো জঘন্যতম কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকবে আমরা সামাজিকভাবে তাদের বয়কট করি।
তিনি আছিয়ার কবর জিয়ারত করে তাদের বাড়িতে যান কিন্তু সেখানে আছিয়ার মা কিংবা পরিবারের কেউ ছিলেন না। যে কারণে তাদের সঙ্গে তিনি দেখা করতে পারেন নি।