পুঁজিবাজার
পিপলস লিজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটিরদীর্ঘমেয়াদী ‘ডি’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-৬’ রেটিং হয়েছে।
কোম্পানিটির গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
বিএসইসিকে শক্তিশালী করতে চার সদস্যের কমিটি

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) শক্তিশালী করার জন্য ৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। এই কমিটি শেয়ারবাজারের উন্নয়নেও কাজ করবে।
গতকাল সোমবার (১৭ মার্চ) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কর্তৃক এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
জানা গেছে, কমিটির চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টার প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী। অন্যদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ বিভাগের অনুষদ সদস্য এবং এফআইডির বীমা ও মূলধন বাজার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অধ্যাপক এম সাদিকুল ইসলামও কমিটিতে থাকবেন। কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বিএসইসির কমিশনার ফারজানা লালারুখ।
বিএসইসি কর্মকর্তারা ৫ মার্চ বিএসইসির চেয়ারম্যান এবং কমিশনারদের বেশ কয়েকটি দাবি আদায়ের জন্য আটকে রাখে। এরপর নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফআইডির কাছে আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার এই কমিটি গঠন করে।
কমিটি শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক ও পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম জোরদার, বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং বাজার স্থিতিশীল করার উপায়গুলোও সুপারিশ করবে।
এছাড়াও, এটি বাজারে তারল্য বৃদ্ধি, কর্পোরেট সুশাসন উন্নত করা এবং নতুন কোম্পানিগুলির শেয়ার বাজারে প্রবেশের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য পরামর্শ প্রদান করবে।
এর আগে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে দেওয়া বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো বিবেচনায় বিএসইসির নিরাপত্তায় সশস্ত্র আনসার নিয়োগের সিদ্ধান্তের কথাও জানানো হয়। এ ছাড়া কমিশনের কাজে গতি আনতে প্রেষণে জরুরি ভিত্তিতে ১৯ কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এই ১৯ কর্মকর্তার মধ্যে ৩ জন কমিশনের নির্বাহী পরিচালক পদমর্যাদার, ৩ জন পরিচালক পদমর্যাদার, ১ জন কমিশন সচিব ও ১২ জন যুগ্ম বা অতিরিক্ত পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তা চাওয়া হয়েছে।
বিএসইসিতে ঘটে যাওয়া এই ঘটনায় কমিশনের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বাইরে বহিরাগত কেউ জড়িত রয়েছে কি না, তা গোয়েন্দাদের মাধ্যমে খতিয়ে দেখতেও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে বিএসইসি। সেই সঙ্গে কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের নিরাপত্তা জোরদারেরও সুপারিশ করা হয়েছে।
বিএসইসির চিঠিতে সব মিলিয়ে ১২টি সুপারিশ করা হয়। এসব সুপারিশের মধ্যে আরও রয়েছে বিএসইসির সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত সিএমডিপি প্রকল্পের অর্থ তছরুপের ঘটনা তদন্ত, এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া মাশরুর রিয়াজের নিয়োগের বিষয়ে বিএসইসির কর্মকর্তাদের বিরোধিতার বিষয় তদন্তেরও সুপারিশ করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে সরকারি-বহুজাতিক কোম্পানি আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে ডিবিএ’র চিঠি

পুঁজিবাজারে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তির অনুরোধ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নিকট চিঠি দিয়েছে পুঁজিবাজারের স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
আজ মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে এই আবেদন জানানো হয়। সংগঠনের সেক্রেটারি মো. দিদারুল গনী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টা রবাবর পাঠানো আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজার গত ১৫ বছর ধরে চরম অনিয়ম, অপশাসন ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। নানান অনিয়মের ফলে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান প্রায় অকার্যকর ও ব্যর্থ প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে। এই সকল প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকৃত রিটার্ন এবং মূলধন হ্রাস পেয়ে বাজার প্রকৃত অর্থে প্রায় ৪০ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, অতীতে বিভিন্ন প্রতিকূল ঘটনা এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনৈতিক ঘটনার কারণে বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। বিশেষ করে ১৯৯৬ এবং ২০১০ সালের স্ক্যামগুলো বাজারের আর্থিক সংকট হিসাবে দাঁড়িয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং বাজারের সামগ্রিক অখণ্ডতার স্থায়ী ক্ষতি করেছে। এই সময়ে অসংখ্য কোম্পানির শেয়ারের মূল্য কৃত্রিমভাবে বৃদ্ধির ফলে বিনিয়োগকারীদের মারাত্নক ক্ষতি হয়েছে। ২০২০ সালে কোভিড-১৯ এবং পরবর্তীতে প্রায় ২০ মাস ধরে শেয়ারের দামের ওপর ফ্লোর প্রাইস আরোপের ফলে বাজারের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। এতে আন্তর্জাতিক ফান্ড ম্যানেজাররা বাংলাদেশ থেকে দূরে সরে গিয়েছে এবং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সঞ্চয় ও বিনিয়োগের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো, মানহীন আইপিও তালিকাভুক্তির মাধ্যমে বাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে যার ফলে বাজারে স্থায়ী তারল্য সংকট ও আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে।
চিঠিতে আরো বলা হয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, পরিচালনাকারী সংস্থা, তালিকাভুক্ত কোম্পানি, বাজার মধ্যস্থতাকারী এবং আর্থিক নিরীক্ষক, রেটিং এজেন্সিসহ অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের মাঝে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা ঘাটতির কারণে আস্থার মারাত্মক সংকট দেখা দিয়েছে। আপনার নেতৃত্বে আমরা যদি এই সংকট থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে না পারি, তাহলে আমরা বাজারকে ঘুরে দাঁড়ানোর, এতে শৃঙ্খলা আনার এবং রাষ্ট্রের জন্য ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য মূলধন সংগ্রহের পরিবেশ তৈরি করার একটি চমৎকার সুযোগ হারাবো।
‘তাই জবাবদিহিতা কাঠামো নিয়ে কাজ করার সময় আমাদের অবশ্যই আইপিও দিয়ে বাজারকে সমৃদ্ধ করতে হবে এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী ও বিদ্যমান বিনিয়োগকারীদের দুর্ভোগ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য নতুন পণ্য ও কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে হবে। কম বাণিজ্যের পরিমাণ, বিনিয়োগযোগ্য স্টকের অভাব এবং সরবরাহের অসামঞ্জস্যতা, অনুমানমূলক এবং ম্যানিপুলেটিভ কৌশলগুলোর জন্য প্রজনন ক্ষেত্রের দিকে পরিচালিত করে। এ পরিবেশ থেকে বাঁচতে যত দ্রুত সম্ভব উচ্চমানের আইপিও পুঁজিবাজারে আনা প্রয়োজন। বাণিজ্যিক ও অবকাঠামো খাতে আমাদের অসংখ্য লাভজনক রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ রয়েছে। যদি এই সমস্ত সংস্থাগুলি বাজারে তালিকাভুক্ত হয় তবে বাজারে মানের স্টকগুলির ক্রমবর্ধমান সরবরাহ থাকবে যা চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করতে সহায়তা করবে। এটি বিনিয়োগকারীদের বাজারে ফিরিয়ে আনবে এবং বাজারে তারল্য সমস্যার সমাধান করবে।
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে অনেক সুশাসিত, বড় বহুজাতিক কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে তাদের মধ্যে কিছু শত বছরের, দেশের অবকাঠামোগত, আর্থিক ও মানবসম্পদকে একত্রিত করছে। আমরা সরকারকে সরাসরি তালিকাভুক্তির মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতে থাকা তার অংশীদারিত্ব অফলোড করার জন্য অনুরোধ করছি।
পুঁজিবাজারের বৃহৎ স্বার্থে প্রধান উপদেষ্টা আমাদের আবেদনটি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন। সেই সঙ্গে এর বাস্তবায়নে কার্যকার পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ডিবিএ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এস.আলম কোল্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১৫৬টি কোম্পানির। এর মধ্যে দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগেরর দিনের তুলনায় কমেছে ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৮ শতাংশ। এতে দর পতনের শীর্ষে ওঠেছে কোম্পানিটি।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। আর ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে আরএসআএম স্টিল।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, শ্যামপুর সুগার, খুলনা প্রিন্টিং, বেঙ্গল উইনসোর, জুট স্পিনার্স, ফ্যামিলিটেক্স এবং উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টারি লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শীর্ষ গেইনারের ৯টিই মিউচুয়াল ফান্ড

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৮৬টির শেয়ার ও ইউনিটদর বেড়েছে। এর মধ্যে টপটেন গেইনার বা দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে ৯টিই মিউচুয়াল ফান্ড খাতের প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটদর বেড়েছে। আজ প্রতিষ্ঠানটির দর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১ টাকা ৮০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়েছে।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ বেড়েছে। টপটেন গেইনার তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড এবং আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এরমধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা স্কয়ার ফার্মার আজ ১৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে ফু-ওয়াং ফুড লিমিটেড।
এদিন লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- শাইনপুকুর সিরামিক, হাক্কানি পাল্প, ওরিয়ন ইনফিউশন, ইউসিবি, কাট্টলী টেক্সটাইল, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স এবং আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
এসএম